২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

রাতেই নৌকার পক্ষে সিল মেরে বাক্স ভরে রাখা হয়েছে: আরিফুল হক চৌধুরী

আরিফুল হক চৌধুরী - (ফাইল ছবি)

প্রয়োজনে মৃত্যুকে বরণ করে নেবেন তবু নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে কাউকে জায়গা করে দেবেন না বলে জানিয়েছেন সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী।

আজ সকালে রায়নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সাংবাদিকদের কাছে এক প্রতিক্রিয়ায় আরিফুল হক একথা বলেন। এর আগে সকাল ৮টা ১০ মিনিটে এই কেন্দ্রে নিজের ভোট দেন তিনি।

এসময় বিএনপির এই মেয়র প্রার্থী অভিযোগ করেন যে, নগরীর ২০ নম্বর ওয়ার্ডের এমসি কলেজ কেন্দ্রসহ বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে রোববার (২৯ জুলাই) রাতেই নৌকার প্রার্থীর পক্ষে সিল মেরে ব্যালট বাক্স ভরে রাখা হয়েছে।

শত প্রতিকূলতার মধ্যে যদি জনগণ ভোট দিতে পারে তাহলে তিনি বিপুল ভোটে মেয়র নির্বাচিত হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন আরিফুল হক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘কোনো অবস্থাতেই সিলেটের ভোটের মাঠ অস্থিতিশীল হতে দেবো না।’

সিলেটের মানুষ ভোটকেন্দ্রে আসছেন উল্লেখ করে এই মেয়র প্রার্থী বলেন, ‘তারা যেন নিজের ভোট নিজে দিতে পারে সেটি প্রশাসনকে নিশ্চিত করতে হবে।’

রাজশাহী ও বরিশালের সঙ্গে সোমবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।

 আরো পড়ুন: শান্ত সিলেটে ভয়াবহ শঙ্কা

মঈন উদ্দিন খান ও এনামুল হক জুবের সিলেট থেকে ৩০ জুলাই ২০১৮

পক্ষকালব্যাপী প্রচার-প্রচারণা, অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের উত্তাপ শেষে সিলেট সিটিতে ভোটগ্রহণ আজ। দৃশ্যত শান্ত সিলেটে এখন কেবল ভোট নিয়ে শঙ্কা। ভোট উৎসব, না নীরব ‘নয় ছয়’, তা নিয়েই সাধারণ ভোটারদের যত উদ্বেগ। ভোটগ্রহণের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন।

২৬ দশমিক ৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের ছোট্ট সিটি করপোরেশন ছেয়ে ফেলা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দিয়ে। ভোট সুষ্ঠু হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আলীমুজ্জামান ও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। অন্য দিকে বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থী সুষ্ঠু ভোট হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন।

তফসিল ঘোষণার পর থেকে গতকাল ভোটের আগের দিন পর্যন্ত সিলেট সিটিতে ছয়টি মামলায় বিএনপির ৪৭৮ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে। গত ছয় দিনে মামলা হয়েছে চারটি। এসব মামলার আসামিরা কেউ কেউ জামিন নিয়ে এসে নির্বাচনী মাঠে আছেন। অনেকে গ্রেফতার এড়িয়ে চলছেন। পুলিশের নজরদারিও অব্যাহত আছে। গ্রেফতার হয়রানির কারণে বিএনপির এজেন্টরা কেন্দ্রে থাকতে পারবেন কি না তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এসব মামলা আজ অস্ত্র হিসেবে কাজে লাগানো হতে পারে বলে অভিযোগ রয়েছে।


সিলেট সিটি নির্বাচনে সাতজন মেয়রপ্রার্থী হলেও বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী মো: বদরুজ্জামান সেলিম নির্বাচন থেকে সরে গেছেন। বাকি ছয়জন মেয়রপ্রার্থী মাঠে রয়েছেন। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন আওয়ামী লীগের বদরউদ্দিন আহমদ কামরান ও বিএনপির আরিফুল হক চৌধুরী। এ ছাড়া জামায়াতের প্রার্থী এহসানুল মাহবুব জুবায়ের প্রথমবার প্রার্থী হয়ে আলোচনায় আছেন।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সুষ্ঠু ভোট হলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। দলীয় প্রতীকে ভোট হলেও সাধারণ ভোটারদের কাছে এবার ব্যক্তি ইমেজই মূল বিবেচনায় আছে। বিশেষ করে নতুন ও নারী ভোটাররা ব্যক্তি দেখে ভোট দেবেন। এ ক্ষেত্রে প্রার্থীদের ব্যক্তিগত স্বভাব-চরিত্র, পারিবারিক বিষয়াদি, জনপ্রতিনিধি হিসেবে অতীতের কর্মকাণ্ড ইত্যাদি বিষয় ভোটাররা মূল্যায়ন করছেন।

শহরের বিভিন্ন এলাকায় ভোটারদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে, সিলেটে এবারের নির্বাচনে যেসব ঘটনা ঘটেছে তার সাথে তারা পরিচিত নন। প্রত্যেক প্রার্থী নিজ নিজ প্রচার কাজ চালাবেন। ভোটারদের কাছে নিজের প্রতিশ্রুতি ও বক্তব্য তুলে ধরবেন। সেসব দেখে জনগণ ভোট দেবেন। কিন্তু এবার ধরপাকড়, তল্লাশি, বাসাবাড়িতে হানা দেয়া, হুমকি-ধমকি, হামলাসহ যেকোনো ঘটনায় বিরোধী পক্ষের শীর্ষ নেতা ও এজেন্ট দেখে মামলার আসামি করার ঘটনা সিলেটের মানুষ আগে কখনো দেখেননি। আওয়ামী লীগের একটি অংশ মনে করছে, যেহেতু সিলেটের জনগণ রাজনৈতিক সম্প্রীতি প্রত্যাশা করেন। তাই নেতিবাচক ঘটনা যদি জনগণ সিরিয়াসলি নেন, তাহলে জয়ের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

আর বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ দু’টি। একটি হচ্ছে কেন্দ্রে এজেন্ট বসিয়ে রাখা, আরেকটি ভোটারদের কেন্দ্রে হাজির করা।
বড় দুই দলের আজকের পরিকল্পনা

দুই দলের নির্বাচন পরিচালনা সংশ্লিষ্টদের সাথে আলাপে জানা গেছে, স্থানীয় এমন নানা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দুই দলই ভোট গ্রহণের সময় মাঠে থাকার পরিকল্পনা নিয়েছে। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির একাধিক সূত্র জানায়, দলীয় প্রার্থীকে জয়ী করতে নানা কৌশল নিয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ। এরই অংশ হিসেবে চার স্তরে অবস্থান নেবেন দলের নেতাকর্মীরা। এজেন্টদের সহায়তায় থাকবে সেন্টার কমিটি। এ জন্য ১৩৪টি কেন্দ্র কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এ কমিটির বাইরে দলের মূল ও সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের প্রত্যেক ওয়ার্ড কমিটির নেতাকর্মী মাঠে থাকবেন। তারা ভোট কেন্দ্রের বাইরে ও সড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে খণ্ড খণ্ডভাবে অবস্থান নেবেন। কেন্দ্রের যেকোনো পরিস্থিতি তাৎক্ষণিক আমলে নিতে আরেকটি মাঝারি টিম কাজ করবে। ২৭টি ওয়ার্ডকে ৯ ভাগ করে প্রতি তিন ওয়ার্ডের জন্য ওই কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ ৯ কমিটি সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখবে কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সাথে।

এ ছাড়া নগরীর দক্ষিণ সুরমার ২৫, ২৬ ও ২৭ নম্বর ওয়ার্ড, শাহী ঈদগাহ, কুমারপাড়া, কুয়ারপাড়, খাস্তবীর বাদামবাগিচা, বড়বাজার, হাজারীবাগ, হোসনাবাদ, কলবাখানি ও সাপ্লাই এলাকার ভোট কেন্দ্রের ওপর বিশেষ নজর রাখবেন ক্ষমতাসীনরা। এসব এলাকায় বিএনপির ভোটার বেশি। জানা গেছে, ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কেন্দ্রে আনার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে আওয়ামী লীগপন্থী কাউন্সিলর প্রার্থীদের।

অন্য দিকে বিএনপির নেতাকর্মীদেরও সম্মিলিতভাবে আজ মাঠে থাকার নির্দেশনা দিয়েছে দলটি। বিশেষ করে দুপুরের পর থেকে ফল প্রকাশ পর্যন্ত ভোটকেন্দ্র পাহারা দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ জন্য তারাও চার স্তরে মাঠে থাকার পরিকল্পনা নিয়েছে। কেন্দ্রপ্রতি একাধিক এজেন্ট তালিকা করা হয়েছে। তাদের শক্তি-সাহস দিতে প্রতি ওয়ার্ডে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা সক্রিয় থাকবেন। ১৩৪টি কেন্দ্রের জন্য একটি করে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির সদস্যরা কেন্দ্রের ২০০ গজের বাইরে অবস্থান নেবেন। এ ছাড়া নির্বাচনে যাতে ভোটার উপস্থিতি বাড়ে সে জন্য বাড়ি বাড়ি ঘুরে ভোটারদের কেন্দ্রে আনতে বলা হয়েছে মাঠপর্যায়ের নেতাদের। মেয়র ও বিএনপি সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থীর পোলিং এজেন্টদের যেকোনো মূল্যে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিতি নিশ্চিত করার পরিকল্পনা নিয়েছে দলটি

শান্ত সিলেট : নির্বাচনের আগের দিন গতকাল সিলেট শহর ছিল শান্ত। দুপুর ১২টায় নগরীর জেলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স থেকে নির্বাচনী সরঞ্জামাদি কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয়। প্রতিদ্বন্দ্বী মেয়রপ্রার্থীরা নিজ নিজ বাসায় সর্বশেষ প্রস্তুতি নিয়ে সিরিজ বৈঠক করেছেন।

বেলা ১১টার পরে বেশ কিছু লিখিত অভিযোগ নিয়ে নগরীর সোবহানীঘাটে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে যান আরিফুল হক চৌধুরী। এ সময় তিনি বলেন, ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট করা হচ্ছে। তার এজেন্টদের বেছে বেছে হয়রানি ও গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে আরিফুল হকের অভিযোগ আমলে নিলেন না রিটার্নিং কর্মকর্তা।

রিটার্নিং কর্মকর্তা আলীমুজ্জামান এরপরই এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আরিফুলের অভিযোগ, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তার এজেন্টদের ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। এ ছাড়া ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোট ডাকাতির প্রস্তুতিও চলছে। তবে আমি মনে করি এসবের কোনো সত্যতা নেই।

তিনি বলেন, ভোটের পরিবেশ শান্ত রয়েছে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। আশা করছি, নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকবে না।

দায়িত্ব পালন করবেন ২৯১২ কর্মকর্তা : সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন দুই হাজার ৯১২ কর্মকর্তা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গছ, ভোট গ্রহণে ১৩৪ প্রিজাইডিং অফিসার, ৯২৬ সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার এবং এক হাজার ৮৫২ পোলিং এজেট দায়িত্ব পালন করবেন। এর বাইরে অতিরিক্ত আরা ২৮৮ কর্মকর্তাকে প্রস্তুত রাখা হয়ছে।

নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের দুই ধাপে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়ছে।

ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ৮০টি : সিলেট সিটি করপোরেশনের ১৩৪টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৮০টি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেব চিহ্নিত করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের ভাষায় এ ভোট কেন্দ্রগুলো ‘অধিক গুরুত্বপূর্ণ’। ঝুঁকিপূর্ণ ৮০ কেন্দ্রের মধ্যে কোতোয়ালি থানা এলাকায় রয়েছে ৪০টি ভোটকেন্দ্র। দক্ষিণ সুরমা থানা এলাকায় ছয়টি ঝুঁকিপূর্ণ, জালালাবাদ থানা এলাকায় চারটি, এয়ারপোর্ট থানায় ১১টি, মাগলাবাজার থানা এলাকার পাঁচটি ও শাহপরান থানা এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্র ১৪টি।

পাঁচ হাজার সদস্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী : বিজিবি, র্যাব, পুলিশ, আর্মড পুলিশ, আনসারসহ সব মিলিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্তত পাঁচ হাজার সদস্য মাঠে রয়েছেন।

নির্বাচনের দিন প্রতিটি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে থাকবেন ২৪ পুলিশ ও সাধারণ ভোটকেন্দ্রে থাকবেন ২২ জন করে পুলিশ। সিটিতে দায়িত্ব পালন করবেন ১৮ জন ম্যাজিস্ট্রেট। এর মধ্য ৯ জন হলেন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, ৯ জন হলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রট।

ভোটের লড়াইয়ে ১৯৫ প্রার্থী : সিলেট সিটি করপোরেশনে আজকের নির্বাচনে মেয়র, সংরক্ষিত কাউন্সিলর ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে মোট ১৯৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এর মধ্যে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরান নৌকা প্রতীক, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী ধানের শীষ প্রতীক, স্বতন্ত্র প্রার্থী ও নগর জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের টেবিল ঘড়ি প্রতীক, বাসদ মনোনীত প্রার্থী আবু জাফর মই প্রতীক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রফেসর ডা: মোয়াজ্জেম হোসেন খান হাতপাখা প্রতীক ও স্বতন্ত্র প্রার্থী এহছানুল হক তাহের হরিণ প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সংরক্ষিত আসনের ৯টি ওয়ার্ডে ৬২ জন ও ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে লড়ছেন ১২৭ প্রার্থী।

সিলেট সিটি নির্বাচনে সাতজন মেয়রপ্রার্থী হলেও বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী মো: বদরুজ্জামান সেলিম নির্বাচন থেকে সরে গেছেন। বাকি ছয়জন মেয়র প্রার্থী মাঠে রয়েছেন।
এ সিটিতে মোট ভোটার তিন লাখ ২১ হাজার ৭৩২ জন। এর মধ্যে পুরুষ এক লাখ ৭১ হাজার ৪৪৪ এবং নারী ভোটার এক লাখ ৫০ হাজার ২৮৮ জন।

 

দেখুন:

আরো সংবাদ



premium cement
এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন : প্রধানমন্ত্রী নারায়ণগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি আহসান উল্লাহ ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার বিষয়ে ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি আনোয়ারায় বর্তমান স্বামীর হাতে সাবেক স্বামী খুন, গ্রেফতার ৩ ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বদরের শিক্ষায় ন্যায়-ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : সেলিম উদ্দিন ইসলামের বিজয়ই বদরের মূল চেতনা : ছাত্রশিবির পরিবেশ দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের মৃত্যু : বিশ্বব্যাংক নোয়াখালীতে ল’ইয়ার্স কাউন্সিলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ‘আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ল’ ইয়ার্স কাউন্সিল কাজ করে যাচ্ছে’ পুকুরে পাওয়া গেল ১০০ ইলিশ

সকল