২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

বিজেপির আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন

-

মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবরের নির্দেশে ১৫২৮ সালে অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ নির্মিত হওয়ার বিষয়টি ঐতিহাসিক সত্য, যদিও ভারতের হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলোর দাবি মন্দির ধ্বংস করে এ মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। ভারতবর্ষ ব্রিটিশদের শাসনাধীন থাকাবস্থায় ১৮৫৩ সালে মুসলিম ও হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বাবরি মসজিদের জমি নিয়ে বিরোধ দেখা দিলে ব্রিটিশ সরকার ১৮৭৯ সালে মসজিদের জমিতে মুসলিম ও হিন্দু সম্প্রদায়ের উপাসনার জন্য আলাদাভাবে স্থান নির্ধারণ করে বেড়া দিয়ে ঘিরে দেয়। অতঃপর ১৮৮৫ সালে বিতর্কিত স্থানে মন্দির নির্মাণের দাবি জানিয়ে ফৈজাবাদ জেলা আদালতে হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষে মামলা দায়ের করেন মোহন্ত রঘুবর দাশ। ভারতের স্বাধীনতার দুই বছরের মাথায় ১৯৪৯ সালে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন মসজিদ স্থলে জোরপূর্বক রামের মূর্তি রেখে আসে। ১৯৮৯ সালে হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপির আশীর্বাদে বাবরি মসজিদ অ্যাকশন কমিটি গঠিত হয়। এর আগে ১৯৮৪ সালে রামমন্দির নির্মাণের জন্য হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপির পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেয়া হলে এ বিষয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। এ প্রচারণা চলাকালীন জেলা আদালত থেকে মসজিদের দরজা খুলে দেয়ার এবং বিতর্কিত কাঠামোর ভেতর হিন্দুদের পূজার অনুমতি দেয়া হয়। ১৯৯০ সালে ধর্মান্ধ বিজেপি দলের সভাপতি উগ্র হিন্দুত্ববাদী নেতা লাল কৃষ্ণ আদভানি বাবরি মসজিদ স্থলে রামমন্দির নির্মাণের সমর্থনে দেশব্যাপী রথযাত্রার আয়োজন করে। উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দিলে ভারতবর্ষব্যাপী সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় দুই হাজারের অধিক মানুষ নিহত হয়।

বাবরি মসজিদ ধ্বংস-পরবর্তী এ বিষয়ে সব মামলা একত্রিত করে এলাহাবাদ হাইকোর্টে শুনানি শুরু হয় এবং ২০১০ সালে ঘোষিত এক রায়ে এলাহাবাদ হাইকোর্ট অযোধ্যার বাবরি মসজিদ স্থলের বিতর্কিত ২.৭৭ একর ভূমি সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড, নির্মোহী আখড়া ও রাম লালার মধ্যে সমান তিন ভাগে ভাগ করার আদেশ দেন। এলাহাবাদ হাইকোর্টের সে রায়টির বিরুদ্ধে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ১৪টি আবেদন জমা পড়েছিল। ভারতের সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট সাংবিধানিক বেঞ্চে সবগুলো আবেদন একত্রিত করে শুনানি শুরু হয়। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট প্রথমত একটি মধ্যস্থতাকারী কমিটি গঠন করে বিরোধ নিরসনের উদ্যোগ নিয়েছিল। কিন্তু মধ্যস্থতা ব্যর্থ হলে ৬ আগস্ট ২০১৯ থেকে ১৬ অক্টোবর ২০১৯ অবধি শুনানিঅন্তে সুপ্রিম কোর্ট অনেকটা নাটকীয়ভাবে ৯ নভেম্বর ২০১৯ শনিবার একটি সর্বসম্মত রায়ে বাবরি মসজিদের বিতর্কিত ২.৭৭ একর ভূমিতে ট্রাস্ট গঠনের মাধ্যমে রামমন্দির নির্মাণের এবং সুন্নি ওয়াক্ফ বোর্ডকে মসজিদ নির্মাণের জন্য অযোধ্যার কোনো উপযুক্ত জায়গায় ৫ একর ভূমি প্রদানের আদেশ দেন।

বিজেপি দলীয় অটল বিহারি বাজপেয়ি প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে ১৯৯৯ সালের ৭ ডিসেম্বর তার মন্ত্রিসভার একমাত্র মুসলিম মন্ত্রী শাহানাজ হোসেনের বাড়িতে আয়োজিত ইফতার পার্টিতে বাবরি মসজিদ বিতর্কের বিরোধ অবসানের একটি প্রস্তাব দিয়ে বলেন, মসজিদ স্থলের বিতর্কিত ২.৭৭ একর ভূমি রামমন্দির নির্মাণের জন্য হিন্দুদের দিয়ে দেয়া হলে এবং এর বিকল্প হিসেবে মসজিদ নির্মাণের জন্য অন্যত্র মুসলিমদের ভূমি দেয়া হলে এক মুহূর্তের মধ্যে বিরোধের অবসান হবে। বাজপেয়ির সাথে একই সুরে সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক রায় প্রদানের আগের দিন রাতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক মন্তব্যে বলেন- রায়ে কারো হারজিত হবে না। তা ছাড়া, রায় প্রদান-পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী মোদি সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে যে পত্র দিয়েছেন তা এবং তার আগের দিনের মন্তব্য থেকে বোঝা যায় রায়টি পূর্বধারণাপ্রসূত। বিজেপি দলীয় উভয় প্রধানমন্ত্রীর আকাক্সক্ষার সারকথা যে রায়ে প্রতিফলিত হয়েছে তা রায়ের মর্মার্থ থেকে সুস্পষ্ট।

বিশ্লেষকদের মতে, এ রায়ের মধ্য দিয়ে ভারতে উগ্র হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকারের বিজয় হয়েছে আর পরাভূত হয়েছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং সাংবিধানিক মূল্যবোধ। এ কথাটি অনস্বীকার্য যে, এ রায়টির অভ্যন্তরীণ, আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী। সম্ভাব্য প্রভাবগুলো ভাবনায় নিলে যে বিষয়গুলোর উদ্ভবের অবকাশ দেখা দেয় তা হলো- (ক) ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদের স্থলে মন্দির নির্মাণের ঘোষণা উপমহাদেশে ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতি উসকে দেবে; (খ) স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিচার বিভাগের ওপর ভারতের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ও প্রগতিশীলদের আস্থায় ভাটা পড়বে; (গ) ভারতে বসবাসরত মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকজনের নিরাপত্তাহীনতা এবং ধর্মান্ধ বিজেপি নেতৃবৃন্দের ওপর তাদের সন্দেহ ও অবিশ্বাস বাড়তে থাকবে এবং (ঘ) সাংবিধানিকভাবে ধর্মনিরপেক্ষ ভারতে ধর্মীয় বিভক্তি ও হিন্দুত্ববাদী উন্মাদনার মাত্রা বৃদ্ধি ঘটবে।
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বাবরি মসজিদের স্থলে রামমন্দির নির্মাণের যে রায় দিলেন, সেই ‘রামচন্দ্র’ বলে সত্যি কি কেউ ছিলেন? এ আলোচনার উদ্দেশ্য কোনো ধর্মকে কটাক্ষ বা খাটো করা নয় কিংবা কোনো ধর্মকে উচ্চকিত করা নয়।

রামায়ণ একটি সাংস্কৃতিক মহাকাব্য, যার রচয়িতা বাল্মীকি। রামায়ণ নামক মহাকাব্যে যে রামচন্দ্রের কাহিনী, যাকে পুরাণে বিঞ্চুর অবতার হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে, সেই রাম কোনো বাস্তব মানুষ ছিলেন কি না, সে বিষয়ে জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই। বিষয়টি নিয়ে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের চেষ্টা চালানো হলে কেউ কেউ রামচন্দ্রের ঐতিহাসিকতার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেছেন আবার কারো কারো মতে রামচন্দ্র নিছকই কবি কল্পনা।

রামায়ণের রচয়িতা বাল্মীকির জন্মতারিখ ও মাতা সম্পর্কে কোনো তথ্য জানা না গেলেও তার পিতা বিষয়ে জানা যায় তিনি ব্রাহ্মণ গোত্রের প্রচেতা নামক ব্যক্তি ছিলেন। ঐতিহাসিকদের তথ্য মতে খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে রামায়ণ গ্রন্থটি রচিত হয়।

হিন্দু পুরাণিক কাহিনী মতে, নারদ ব্রহ্মার মানসপুত্র। তিনি ত্রিকালজ্ঞ, বেদজ্ঞ ও তপস্বী। নার শব্দের অর্থ জল। তিনি সব সময় তর্পণের জন্য জলদান করতেন বলে তার নাম হয় নারদ। হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ ভগবত গীতা মতে, তিনি জনৈক ব্রাহ্মণের এক দাসীর গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার মায়ের আদেশে সব সময় যোগীদের সেবা করতেন এবং যোগীদের উচ্ছিষ্ট খাবার খেয়ে ধর্মপরায়ণ হয়ে ওঠেন।

রাম-রাবণের যুদ্ধ শেষ হলে নারদ এ ইতিহাসটি রচনা করার জন্য বাল্মীকিকে অনুরোধ জানালে, বাল্মীকি বলেছিলেন- আমি তো সবটা জানি না যদিও তার নাম এবং তার কীর্তি কাহিনী শুনেছি, কিন্তু সবটা না জেনে লিখে যদি সত্যভ্রষ্ট হই সে ভয় আমার আছে। তখন নারদ বাল্মীকিকে বলেছিলেন- ‘সেই সত্য যা রচিবে তুমি।’ এ উক্তিটির উল্লেখ মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদ বধ’ কাব্যে পাওয়া যায়।

রামায়ণ যে একটি কল্পকাহিনী সেটির প্রমাণ রামায়ণেই রয়েছে, যেমন- যুদ্ধকাণ্ডের ৪ নম্বর উপাখ্যানে বর্ণিত আছে ‘সমুদ্রের ওপর সীমান্ত রেখার ন্যায় শোভমান এই সেতু পথে সহস্র কোটি বানর লাফাতে লাফাতে সগর্জনে পার হতে লাগল।’ এ বানরেরা যে বানর ছিল না, ছিল মানুষ সেটি একটু পরই বোঝার উপক্রম ঘটবে। এখানে শুধু সংখ্যাটির প্রতি দৃষ্টি দেয়া হলে দেখা যায় সহস্র কোটি মানে হাজার কোটি, এখনো সমগ্র পৃথিবীর মানুষের সংখ্যা এক হাজার কোটি নয়, অথচ এ হাজার কোটি বানর সমুদ্র পার হয়ে লঙ্কার মতো একটি ছোট দ্বীপে অবস্থান নিয়েছিল। শুধু তাই নয়, রাবণ যখন রামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আসে, তখন সে কী কী নিয়ে যুদ্ধ করতে এসেছিল তা বিবেচনায় নিলে হতবাক হতে হয়। যেমন- (ক) এক নিযুত (১০ লাখ) রথ; (খ) তিন নিযুত হস্তি; (গ) ৬০ কোটি অশ্ব এবং (ঘ) অসংখ্য পদাতিক সৈন্য- পৃষ্ঠা ৩৬৯। ১০ লাখ রথে কমপক্ষে ২০ লাখ মানুষ ছিল। কারণ একজন রথ চালায় এবং অন্যজন যুদ্ধ করে। অন্য দিকে ৩০ লাখ হস্তিতে কমপক্ষে ৬০ লাখ মানুষ ছিল। ৬০ কোটি ঘোড়ায় ৬০ কোটি মানুষ এভাবে রাবণের বাহিনীতে ছিল প্রায় ৬১ কোটি মানুষ এবং তদসহ উপরিউল্লিখিত সংখ্যক রথ, হস্তি ও ঘোড়া। রামায়ণের বর্ণনা মতে, রাম ও রাবণের এসব বাহিনী কিন্তু যুদ্ধ করেছে লঙ্কার মতো ছোট একটি দ্বীপে; যদিও বাস্তবতার নিরিখে এটির সম্ভাব্যতা নানা প্রশ্নের জন্ম দেয়। নিবন্ধের দীর্ঘসূত্রতা পরিহারে উপরোল্লিখিত একটি মাত্র উদাহরণ দেয়া হলো, যদিও এমন আরো অনেক উদাহরণ রয়েছে।

বাবরি মসজিদের নিচে থাকা স্থাপনাটি কী ছিল তা সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারেনি আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া (এএসআই)। রামমন্দিরের জায়গায়ই বাবরি মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছিল, এ কথাটিও এলাহাবাদের হাইকোর্ট বা ভারতের সুপ্রিম কোর্টে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়নি। এর ফলে কাল্পনিক বিশ্বাসের ভিত্তিতে প্রদত্ত রায়টি রামমন্দিরের পক্ষেই গেছে।

এ বিষয়টি বিবেচনায় নেয়া প্রয়োজন, আদালত ভূমির মালিকানা নির্ধারণ করতে পারে, কিন্তু তাই বলে মানুষের ধর্মস্থান ও ধর্মীয় বিশ্বাস নির্ধারণের ক্ষমতা কোনো আদালতের নেই। বিশ্বব্যাপী আদালত বিরোধ নিষ্পত্তির স্থান হিসেবে স্বীকৃত। অথচ ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বাবরি মসজিদ বিষয়ে বিরোধ নিষ্পত্তির পরিবর্তে নতুন করে বিরোধের জন্ম দিলো। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায়টি স্ববিরোধিতায় পরিপূর্ণ। সুপ্রিম কোর্ট বাবরি মসজিদ ভাঙাকে বেআইনি বললেও যারা এ বেআইনি কাজটি করে একটি মসজিদকে শত কোটি মানুষের চোখের সামনে ভেঙে চুরমার করে দিলো তাদের কোনো বিচার বা শাস্তি কোনোটিই দেয়া হলো না।

ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, যার নেতৃত্বে তার অবসরে যাওয়ার আগমুহূর্তে ধর্মীয় উন্মাদনায় উন্মত্ত যে মুসলিমবিদ্বেষী রায় দেয়া হলো, তিনিই আসামে এনআরসি (ন্যাশনাল রেজিস্টার অব সিটিজেনস) প্রস্তুতের নির্দেশদাতা।

দেশের সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে সুপ্রিম কোর্ট যেকোনো রায় দিলে তা মেনে নেয়া ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু একটি রায়ের ফলে বিতর্কের উদয় হলে তা নিরসন সুপ্রিম কোর্টের দায়িত্ব নয় কি? প্রায় ৫০০ বছর ধরে একটি মসজিদ একটি জায়গায় দাঁড়িয়েছিল। সে মসজিদটিকে ১৯৯২ সালে ধর্মান্ধ উগ্র হিন্দুরা বর্বরের মতো আক্রমণ চালিয়ে ভেঙে দিলো। আর এর প্রায় তিন দশকের মাথায় দেশটির সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট বললেন- সেখানে রামমন্দির নির্মাণ করা হবে। ইতিহাসের পুনর্নির্মাণ আদালতের কাজ নয়। আদালত সিদ্ধান্তে পৌঁছায় অকাট্য প্রমাণ ও প্রামাণ্য নথিপত্রের ভিত্তিতে। বাবরি মসজিদ যেখানে ছিল, সে জমিতে মন্দির তৈরির নির্দেশ সুপ্রিম কোর্ট কোন অকাট্য প্রমাণ ও প্রামাণ্য নথির ভিত্তিতে দিলো, সেটি বুঝতে ভারতের সচেতন জনমানুষ অক্ষম। আর তাই বিজেপি দলীয় প্রাক্তন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আকাক্সক্ষার প্রতিফলনে যে সুপ্রিম কোর্টের রায় প্রস্তুত হয়েছে তা বোধ করি দেশটির সচেতন জনমানুষ অনুধাবনে সক্ষম।

লেখক : সাবেক জজ, সংবিধান, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিশ্লেষক
E-mail: iktederahmed@yahoo.com


আরো সংবাদ



premium cement
সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করলেন ভুটানের রাজা জাতীয় দলে যোগ দিয়েছেন সাকিব, বললেন কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই কারওয়ান বাজার থেকে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে ডিএনসিসির আঞ্চলিক কার্যালয় এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন : প্রধানমন্ত্রী নারায়ণগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি আহসান উল্লাহ ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার বিষয়ে ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি আনোয়ারায় বর্তমান স্বামীর হাতে সাবেক স্বামী খুন, গ্রেফতার ৩ ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বদরের শিক্ষায় ন্যায়-ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : সেলিম উদ্দিন ইসলামের বিজয়ই বদরের মূল চেতনা : ছাত্রশিবির পরিবেশ দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের মৃত্যু : বিশ্বব্যাংক

সকল