২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ততটা সরল নয় সার্কুলার ইকোনমি

- ছবি : সংগ্রহ

‘সার্কুলার ইকোনমি’র বিষয়টি আমাদের দেশে এখনো সেভাবে আলেচনায় আসেনি। তবে বিশ্বের অনেক দেশের সরকার, প্রতিষ্ঠান, কোম্পানি ও সরকারি এজেন্সিগুলো তাদের কার্বন উদ্গিরণ নামিয়ে আনার পরিকল্পনায় সার্কুলার ইকোনমিকে একটি প্রধান উপাদান হিসেবে বিবেচনায় রাখছে। প্রশ্ন হচ্ছে, সার্কুলার ইকোনমি আসলে কী? বাংলায় সার্কুলার ইকোনমিকে কী নামে অভিহিত করা হচ্ছে, তা আমার জানা নেই। তবে বাংলায় আমরা এর নাম দিতে পারি ‘চক্রায়িত অর্থনীতি’। কারণ, একটি সার্কুলার ইকোনমির সারকথা হচ্ছে, বিরামহীনভাবে সম্পদের পুনঃব্যবহার চলবে। এর অর্থ দাঁড়ায় এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় খনির কোনো কাজ আর চলবে না অথবা কোনো বর্জ্য অবশেষ থাকবে না। জোর তাগিদটা থাকবে রিসাইকল করা বা পুনঃচক্রায়নের ওপর। এ কাজটি সম্ভব করে তোলা হবে পণ্যের ডিজাইন এমনভাবে করে, যাতে সহজে পণ্যকে আলাদা করা যায়, রিসাইকল করা যায়।

অধিকন্তু, সার্কুলার ইকোনমিতে মনোযোগ দেয়া হয় একটি ‘অল্টারনেটিভ কনজ্যুমার কালচার’ তথা বিকল্প ভোক্তা অনুশীলন বা সংস্কৃতি গড়ে তোলার ব্যাপারে। এ ধরনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় আমরা আর পণ্যের মালিক হওয়ার সুযোগ পাবো না, বরং এর পরিবর্তে পণ্য ঋণ নেবো। উদাহরণ টেনে বলা যায়, একজন গ্রাহক আলো পাওয়ার জন্য আলো তৈরির যন্ত্রের জন্য দাম দেবেন না, বরং দাম দেবেন আলো ব্যবহারের জন্য। এ ক্ষেত্রে আলো দেয়ার যন্ত্রপাতির মালিক হবে একটি কোম্পানি বা ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান। এখানে দিতে হবে বিদ্যুতের বিল। এভাবেই সার্কুলার ইকোনমিতে একটি পণ্য পরিণত হয় সেবা বা সার্ভিসে। মনে করা হয়, এর ফলে ব্যবসায়ীরা উৎসাহিত হবেন তাদের পণ্যের লাইফ স্প্যান (জীবনপরিধি) ও রিসাইকলেবিলিটি বাড়িয়ে তুলতে। সার্কুলার ইকোনমিকে উপস্থাপন করা হয় ‘লিনিয়ার ইকোনমি’র একটি বিকল্প হিসেবে। ‘লিনিয়ার ইকোনমি’ পদবাচ্যটি চালু করেছিল সার্কুলারিটির সমর্থকেরা। লিনিয়ার ইকোনমির মাধ্যমে বোঝানো হয়, শিল্পসমাজ মূল্যবান সম্পদকে পরিণত করে বর্জ্য। তা সত্ত্বেও কোনো সন্দেহ নেই- বর্তমান শিল্প মডেল আর টেকসই নয়। প্রশ্ন হচ্ছে, তথাকথিত এই সার্কুলার ইকোনমি কি কথিত লিনিয়ার ইকোনমি থেকে আলাদা হতে পারবে?

বেশ কয়েকটি বৈজ্ঞানিক সমীক্ষায় সার্কুলার ইকোনমিকে একটি ‘আইডিয়েলাইজড ভিশন’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। সমীক্ষাগুলোতে অভিমত দেয়া হয়েছে এই আইডিয়েলাইজড ভিশন হচ্ছে বিভিন্ন ডোমেইনের বিভিন্ন ধারণার সংমিশ্রণে তৈরি করা একটি ধারণা। আবার কেউ কেউ বলছেন, এটি একটি ‘ভেগ আইডিয়া-বেজড অন জিয়োডো-সায়েন্টিফিক কনসেপ্টস’। এই সার্কুলার ইকোনমির বিরুদ্ধে বড়মাপের তিনটি সমালোচনা ইতোমধ্যেই আলোচনায় এসেছে। প্রথমত, রিসাইকল করার কাজটি খুবই জটিল। দ্বিতীয়ত, জ্বালানিসম্পদ কী করে চক্রায়িত করা হবে এবং তৃতীয়ত, জোগান ছাড়িয়ে যাবে উৎপাদনকে।

প্রথম সমালোচনায় বলা হচ্ছে : রিসাইকল করার কাজটি খুবই জটিল। এটি সার্কুলার ইকোনমির ক্রেডিবিলিটির পথে প্রথম বাধা। কারণ, আধুনিক পণ্যের রিসাইকল করার কাজটি এখনো ১০০ শতাংশ দূরে অবস্থান করছে। আর সার্কুলার ইকোনমি নতুন কোনো বিষয় নয়। মধ্যযুগে পুরনো কাপড় থেকে তৈরি করা হতো কাগজ। মানুষের খাবারের বর্জ্য থেকে তৈরি করা হতো মুরগি কিংবা শূকরের খাবার। আর পুরনো ভবনের অবশেষ নির্মাণসামগ্রী দিয়ে তৈরি হতো নতুন ভবন। তখনকার দিনের আর আজকের দিনের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে ব্যবহৃত সম্পদের মাঝে।

শিল্পায়নের যুগের আগে প্রায় সব কিছুই তৈরি হতো এমন সব সামগ্রী দিয়ে, যেগুলো ছিল সহজেই পচনযোগ্য যেমন- কাঠ, নল, খাগড়া অথবা শনজাতীয় উদ্ভিদ থেকে অথবা যেগুলো সহজেই পুনঃব্যবহার করা যেত, যেমন- লোহা বা ইট। আধুনিক পণ্যগুলোতে ব্যবহার হচ্ছে আরো বিচিত্র ধরনের সামগ্রী, যেগুলো সহজে গলে না কিংবা যেগুলোকে সহজে রিসাইকল করাও যায় না। উদাহরণ টেনে বলা যায়, মডুলার ফেয়ারফোন-২-এর সাম্প্রতিক সমীক্ষা থেকে দেখা গেছে, এতে কৃত্রিম বস্তু, মাইক্রোচিপ ও ব্যাটারি ব্যবহারের ফলে এতে একটি পুনঃচক্রায়ন সম্পন্ন করা অসম্ভব। ফেয়ারফোন-২-এ ব্যবহৃত মাত্র ৩০ শতাংশ সামগ্রী রিসাইকল করা যায়। উল্লেখ্য, এই ফেয়ারফোন-২ ডিজাইন করা হয়েছিল রিসাইকল করা ও জীবনপরিধি বাড়িয়ে তোলার লক্ষ্যকে সামনে রেখে। এলইডি লাইটের ওপর পরিচালিত সমীক্ষায় একই ধরনের ফলাফল পাওয়া গেছে।

একটি পণ্য রিসাইকল করা আরো বেশি জটিল। এ ক্ষেত্রে রিসাইকল করতে অধিকসংখ্যক ধাপ ও প্রক্রিয়া কাজে লাগাতে হয। এ প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপে কিছু সম্পদ ও জ্বালানি হারিয়ে যায়। অধিকন্তু, ইলেকট্রনিক পণ্যের বেলায় উৎপাদন প্রক্রিয়া আরো বেশি মাত্রায় সম্পদঘন। তা ছাড়া কাঁচামাল আলাদা করা বেশ কঠিন। এর ফলে এটি সহজবোধ্য যে, শেষ পর্যন্ত যা পাওয়া যায়, তা জোগানের চেয়ে কম। আর যখন কিছু প্লাস্টিক পণ্য রিসাইকল করা হয়, তখন রিসাইকল করা প্লাস্টিকের তৈরি পণ্য আগের চেয়ে নিম্নমানের হয়। আর এই নিম্নমানের পণ্য শেষ পর্যন্ত বর্জ্যরে স্রোতেই যোগ দেয়। এভাবে রিসাইকল করার মাধ্যমে আরো নিম্নমানের উৎপাদন তৈরি করাকে বলা হয় ‘ডাউনসাইক্লিং’।

সার্কুলার ইকোনমির বিরুদ্ধে দ্বিতীয় সমালোচনাটি হচ্ছে, জ্বালানিসম্পদ কী করে রিসাইকল করা হবে? আমরা জানি বিশ্বে যে জ্বালানি ব্যবহার হয়, এর ২০ শতাংশই হচ্ছে ফসিল জ্বালানি। এর ৯৮ শতাংশের চেয়েও বেশি পোড়ানো হয় জ্বালানির উৎস হিসেবে, যা কখনোই পুনঃব্যবহার কিংবা রিসাইকল করা যাবে না। বেশির পক্ষে, এসব ফসিল জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উপাদনে যে তাপ উৎপাদিত হয়, তা ব্যবহার করা যেতে পারে অন্যান্য তাপ উৎপাদনের উৎস হিসেবে।

যেহেতু জ্বালানি স্থানান্তরিত হয় অথবা রূপান্তরিত হয়, তাপ গতিবিদ্যা তথা থার্মোডিনামিকসের সেকেন্ড ল’ অনুযায়ী, এর মান নিচে নেমে আসে। যেমন- একটি গাড়ি বা একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রে যে তাপ উৎপাদিত হয়, তার অতিরিক্ত তাপ দিয়ে অন্য একটি গাড়ি বা বিদ্যুৎকেন্দ্র চালানো অসম্ভব। তাই সব সময়ই নতুন ফসিল খনি থেকে বের করার প্রয়োজন হয়েছে। তা ছাড়া, রিসাইক্লিং ম্যাটেরিয়েলের জন্য প্রয়োজন হয় জ্বালানি। রিসাইক্লিং প্রসেস ও রিসাইকলড মেটার পরিবহন উভয়ের বেলায়ই জ্বালানি প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে সার্কুলার ইকোনমির সমর্থকেরা বলে থাকেন- ‘আমরা চলে যাবো ১০০ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে।’ কিন্তু এর পরও পুনঃচক্রায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে না। নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদন ও এর কারখানা ব্যবস্থাপনা এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট অবকাঠামোর জন্যও আমাদের রিসোর্সের প্রয়োজন হবে। এই রিসোর্স হচ্ছে জ্বালানি ও নির্মাণসামগ্রী। অধিকন্তু, জ্বালানি উৎপাদন ও সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি নির্ভর করে এমন সব পণ্যের ওপর, যা রিসাইকল করা জটিল। এ জন্যই সোলার প্যানেল, উইন্ড টারবাইন ও লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি রিসাইকল করা হয় না, বরং মাটিতে পুঁতে ফেলা হয় অথবা ভস্মীভূত করা হয়।

সার্কুলার ইকোনমির তৃতীয় বাধা হচ্ছে, ইনপুট এক্সিডস আউটপুট। অর্থাৎ উৎপাদনের চেয়ে জোগান বেশি। ফলে এর ওপর আস্থা আনতে পারছে না মানুষ। বিশ্বে সম্পদের ব্যবহার- জ্বালানিসম্পদ ও বস্তুগত সম্পদ উভয়ই প্রতি বছর বেড়ে চলছে। গত শতাব্দীতে সম্পদের ব্যবহার বেড়েছে কমপক্ষে ১৪০০ শতাংশ। ওই শতাব্দীর শুরুতে সম্পদ ব্যবহারের পরিমাণ ছিল ৭ গিগাটন। ২০০৫ সালে এর পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৬২ গিগাটন। আর ২০১০ সালে তা পৌঁছে ৭৮ গিগাটনে। এই হিসাব মতে, গড়ে প্রতি বছর সম্পদের ব্যবহার বেড়েছে ৩ শতাংশ হারে। এই হার জনসংখ্যার প্রবৃদ্ধির হারের দ্বিগুণেরও বেশি। এই প্রবৃদ্ধি সার্কুলার ইকোনমিকে অসম্ভব করে তুলেছে। এমনকি যদি সব কাঁচামাল রিসাইকল করা হয় এবং সব রিসাইকল ১০০ শতাংশ কার্যকর হয়, তবুও সার্কুলার ইকোনমির সাইকল বা চক্র পূরণ করা সম্ভব হবে না। যে পরিমাণ বস্তু রিসাইকল করা হবে, তা সব সময়েই প্রবৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় বস্তুর চেয়ে কম। এই ঘাটতি পূরণ করতে আমাদের অব্যাহতভাবে আরো বেশি সম্পদ আহরণ করতে হবে।

চাহিদা ও সরবরাহের মাঝে এই যে পার্থক্য এতটা বেশি, যা আপনার-আমার চিন্তার বাইরে। আমরা যদি সম্পদ বা রিসোর্সের পুরো জীবনচক্রের দিকে তাকাই, তখন এটি স্পষ্ট হয়ে যাবে যে, সার্কুলার ইকোনমির সমর্থকেরা পুরো ব্যবস্থাটির শুধু একটা ক্ষুদ্র অংশের ওপরই আলোকপাত করেন। অতএব, সার্কুলার ইকোনমি কিভাবে কাজ করে, সে সম্পর্কে একটা ভুল ধারণার সৃষ্টি হয়। সব সম্পদের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ- মোট সম্পদের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ- রিসাইকলও করা হয় না কিংবা ভস্মীভূতও করা হয় না কিংবা পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলেও দেয়া হয় না- এগুলো পুঞ্জীভূত হয় ভবনে, অবকাঠামোয় ও ভোগ্যপণ্যে। ২০০৫ সালে সারা বিশ্বে ব্যবহার হয়েছে ৬২ গিগাটন সম্পদ। জ্বালানি উৎস (ফসিল জ্বালানি ও জৈব জ্বালানি) খনির বর্জ্য বাদ দেয়ার পর অবশিষ্ট ৩০ গিগাটন সম্পদ ব্যবহার হয়েছে পণ্য তৈরিতে। এর মধ্যে ৪ গিগাটন সম্পদ দিয়ে তৈরি হয়েছে এমন সব পণ্য, যা স্থায়ী ছিল এক বছরেরও কম সময়। এগুলো আমাদের কাছে পরিচিত ডিসপোজেবল প্রডাক্টস হিসেবে। বাকি ২৬ গিগাটন সম্পদ পুঞ্জীভূত হয়েছে ভবনে, অবকাঠামোয় ও ভোগ্যপণ্যে, যেগুলোর স্থায়িত্বকাল এক বছরের চেয়ে কিছু বেশি। উদ্বৃত্ত ৯ গিগাটন ডিসপোজ করা হয়। ২০০৫ সালে এসব সম্পদের মজুদ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ গিগাটন। তুলনামূলকভাবে ২০০৫ সালে মাত্র ১৩ গিগাটন সম্পদ রিসাইকল করা হয়। এর মধ্যে মাত্র প্রয় এক-তৃতীয়াংশ, অর্থাৎ ৪ গিগাটন রিসাইকল করা গেছে কার্যকরভাবে। উল্লিখিত ১৩ গিগাটনের মধ্যে ৪ গিগাটন ছিল ডিসপোজেবল পণ্য, আর ৯ গিগাটন ছিল উদ্বৃত্ত পণ্য। যদ্দিন পর্যন্ত আমরা এভাবে কাঁচামাল পুঞ্জীভূত করতে থাকব তত দিন পর্যন্ত চক্রায়ন প্রক্রিয়া আবদ্ধ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব হবে না। তখন সার্কুলার ইকোনমির যাবতীয় চিন্তাভাবনা পরিণত হবে এক ধরনের ধূম্রজালে, এমনকি নীতিগতভাবে ধরে নেয়া পুরো সম্পদ ও পণ্য রিসাইকলের যোগ্য হলেও। উদাহরণ দিয়ে বলা যায়, রিসাইকল ধাতু বছরের ৩৬ শতাংশ নতুন ধাতুর চাহিদা মেটাতে পারবে, যদিও ধাতুর রয়েছে তুলনামূলকভাবে উঁচু হারের রিসাইকলেবিলিটি- প্রায় ৭০ শতাংশ। এর পরও আমরা এই ব্যবস্থায় বেশি পরিমাণে কাঁচামাল ব্যবহার করি, যা রিসাইকল করে পাওয়া যাবে। অতএব, প্রচুর কাঁচামাল রিসাইকল করেও অব্যাহতভাবে এক্সট্রাক্টিভ ইকোনমিকে থামাতে পারছি না।

সার্কুলার ইকোনমির সত্যিকার চেহারাটা আসলে কেমন? এর নীতি হচ্ছে সম্পদের দায়িত্বশীল ব্যবহার। এটি অবশ্য একটি চমৎকার ধারণা। কিন্তু শুধু রিসাইক্লিং ও রি-ইউজ করেই তা অর্জন করা সম্ভব নয়। কেননা, সব সম্পদ-উৎসের ৭১ শতাংশ রিসাইকল করা যাবে না, অথবা রি-ইউজ করা যাবে না। আপনি শুধু মোট ব্যবহারের পরিমাণ কমাতে পারবেন। একটি সার্কুলার ইকোনমির চাহিদা হচ্ছে, আমরা যেন আরো কম ফসিল জ্বালানি ব্যবহার করি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে- আমাদেরকে আরো কম গাড়ি ও কম মাইক্রোচিপ ব্যবহার করতে হবে। বানাতে হবে আরো কমসংখ্যক ভবন। সার্কুলার ইকোনমির সমর্থকেরা এই অতিরিক্ত শর্ত মেনে নেবেন বলে মনে হয় না। সব মিলিয়ে সার্কুলার ইকোনমির সূচনা করতে যাওয়ার আগে ভাবতে হবে অনেক কিছু।


আরো সংবাদ



premium cement
মিরসরাইয়ে জুস খাইয়ে অজ্ঞান করে লুট, মূল হোতা গ্রেফতার বৃষ্টি কামনায় ঈশ্বরগঞ্জে জামায়াতে ইসলামীর ইসতিসকার নামাজ আদায় কুবিতে আল্টিমেটামের পর ভিসির কার্যালয়ে তালা ঝুলাল শিক্ষক সমিতি সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ শ্রমিক নিহতের খবরে ঈশ্বরগঞ্জে শোক দুর্যোগে এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু কেন বাংলাদেশে? জবিতে ভর্তি পরীক্ষায় আসন বেড়েছে ৫০টি বিএনপি ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে : ওবায়দুল কাদের মাটির নিচে পাওয়া গ্রেনেড মাইন মর্টার শেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী অনির্দিষ্টকালের জন্য অনলাইন ক্লাসে যাচ্ছে জবি, বন্ধ থাকবে পরীক্ষা কুড়িগ্রামে রেলের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদ ক্রিকেট খেলতে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছে দেওয়ানগঞ্জের প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী শিহাব

সকল