২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫
`

জিয়া বিএনপি খালেদা জিয়া- বড় ভয়

- ফাইল ছবি

জিয়াউর রহমান, বিএনপি ও বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে চরম আতঙ্কে আছে সরকার। সে জন্য শতমুখে দিনরাত তারা এই তিনের বিরুদ্ধে চরম বিষোদগার করতে থাকে। এ দিকে আবার সরকারের শীর্ষপর্যায়ের কেউ এই তিনের কারো বিরুদ্ধে একটি কুৎসা উচ্চারণ করলে আমচা-চামচারা সেটা নিয়েই লাফালাফি করতে থাকে। যেমন বলা হয়, বিএনপির জন্ম তো ক্যান্টনমেন্টে। তাতে কী হয়েছে। বিভিন্ন সময়ের নির্বাচনে জনগণ বিএনপিকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আসীন করেছে। এদের আক্ষেপ হলো এই যে দলের জন্ম ক্যান্টনমেন্টে, জনগণ কেন তাকে ভোট দেবে? কেন ভোট দেয়? এসব কথা বলে তারা কার্যত জনগণের বিরুদ্ধেই অবস্থান নেন। জনগণের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করেন। আওয়ামী লীগের অপরিপক্ব ইতিহাস-জ্ঞানহীন নেতারা এগুলো বলেন বেশি।

কিন্তু এখন দেখছি উচ্ছিষ্টের আশায় একশ্রেণীর সাংবাদিক ও তথাকথিত বুদ্ধিজীবীও সে কাতারে শামিল। এই শ্রেণীর উচ্ছিষ্টভোগীর সংখ্যা এখন বেড়েছে। আওয়ামী লীগ এদের পোছে কি না জানি না, কিন্তু নিজেরা জিয়া, বিএনপি ও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও কুৎসা রটনা করে মনে হয় ভিক্ষাপাত্র হাতে রাজদুয়ারে দাঁড়িয়ে থাকে। মাগো কিছু দাও না। এই কাতারে লোকসংখ্যা নিতান্ত কম নয়। তাদের সংখ্যা এখন এত বেড়েছে যে, ভিক্ষার লাইনে দাঁড়াতে পরস্পরের সাথে কনুইয়ের গুঁতাগুঁতি করতে হচ্ছে। কেউ কেউ ওই তিনের বিরুদ্ধে গান বাঁধে, কেউ কমিক করে, কেউ বা খবরের কাগজে কলাম লেখে। সবারই লক্ষ্য এক, উচ্ছিষ্ট যদি কিছু জোটে।

তেমনি এক কলাম লেখক সম্প্রতি পত্রিকান্তরে দীর্ঘ এক লেখা লিখেছেন বেগম খালেদা জিয়ার তিন যুগের রাজনীতি নিয়ে। সে নিবন্ধের প্রথম বাক্যটিই বিদ্বেষপ্রসূত। বাক্যটি হলো, ‘সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালের ৩১ মে গণভোটের প্রহসন করেছিলেন। এর আগে তিনি বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েমকে জোরপূর্বক সরিয়ে দিয়ে প্রথমে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও পরে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করেন।’ গণভোট এক ব্যক্তির পক্ষে বা বিপক্ষে ভোট প্রদান। এখানে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল না। কেউ অভিযোগ করার ছিল না যে, আমার ভোট কেটে নেয়া হয়েছে। ফলে তাতে জিয়াউর রহমানের পক্ষে বিপুল ভোট পড়েছে। সেটা পড়া তেমন কোনো অস্বাভাবিক ব্যাপার ছিল না। কারণ, ১৯৭১ সালে এ দেশের মানুষ যখন চরম হতাশায়। রাজনৈতিক নেতৃত্ব যখন পুরো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আশায় বিভোর, যখন তাজউদ্দীন আহমদের শত পীড়াপীড়ি সত্ত্বেও শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে অস্বীকার করলেন; তখন পাক হানাদার বাহিনী নিরীহ-নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে গণহত্যা শুরু করে। তখন এ দেশের সাত কোটি মানুষ জিয়ার কণ্ঠস্বরেই উজ্জীবিত হয়েছিল। আশার আলো দেখতে পেয়েছিল। শুনেছিল তার কণ্ঠস্বরÑ ‘আমি মেজর জিয়া বলছি।’

এ ছাড়া ১৯৭২-৭৫ সালে আওয়ামী লীগের দুঃশাসন, গুম খুন, ধর্ষণ, লুটপাট, ১৯৭৭-এর মন্বন্তরে ১৫ লাখ লোকের প্রাণহানি এবং সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে একদলীয় স্বৈরশাসন কায়েম আওয়ামী লীগের প্রতি মানুষকে বীতশ্রদ্ধ করে তুলেছিল। সে রকম পরিস্থিতিতে জিয়াউর রহমানকে যদি এ দেশের মানুষ বিপুলভাবে ‘হ্যাঁ’ ভোট দেয়, তাতে আশ্চর্যান্বিত হওয়ার কিছু থাকে না। তবে সব সময়ই কিছু অত্যুৎসাহী আমলার বাড়াবাড়ি আমাদের চোখে পড়ে। এ দিকে, আবার গালাগাল লক্ষ্য থাকায় জন্মান্ধ এই কলাম লেখক নিবন্ধের প্রথম বাক্যেই তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন। ১৯৭৬ সালের ৩১ মে গণভোট হয়েছিল। ডাহা মিথ্যা। গণভোট হয়েছিল ১৯৭৭ সালের ৩০ মে।

এই লেখকের অভিযোগ, জিয়াউর রহমান বিচারপতি সায়েমকে দিয়ে বেশ কিছু বিধি জারি করিয়ে নিয়েছিলেন। এখানে স্মরণ রাখা দরকার, বিচারপতি সায়েমকে জিয়াউর রহমান নিয়োগ দেননি। তাকে নিয়োগ দিয়েছিল খন্দকার মোশতাক সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক অভ্যুত্থানের নায়ক মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ। খালেদ মোশাররফ সে সময় আওয়ামী ও ভারতপন্থী হিসেবে পরিচিতি পান। তার অভ্যুত্থান ৩ থেকে ৬ নভেম্বর (১৯৭৫) পর্যন্ত স্থায়ী হয়। সে হিসাবে সায়েম সাহেব ছিলেন জিয়াকে পদচ্যুতকারী খালেদ মোশাররফের লোক। তাই জিয়াউর রহমান যা বললেন, সায়েম সাহেব তাই করলেন, এটা হওয়া কি সম্ভব? তখন বিচারপতি সায়েম সাহেব সামরিক আইন মোতাবেক যেসব বিধি জারি করেছেন, ধরে নিতে হবে তা তিনি নিজেই করেছেন। বলপ্রয়োগের শিকার হলে তিনি নিশ্চয়ই পদত্যাগ করতেন।

উচ্ছিষ্টাকাক্সক্ষী এ লেখকের লেখা বিশেষণে ভরা। তিনি লিখেছেন, ‘প্রহসনের এই গণভোটের পর ১৯৭৮ সালের ৩ জুন অনুষ্ঠিত হয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে বহাল থেকে এবং নিষ্ঠুর সামরিক আইনের পরিবেশে জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।... এমন পরিবেশে সামরিক আইনের দাপট দেখিয়ে জিয়াউর রহমান সহজেই নিজেকে রাষ্ট্রপতি পদে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করতে পারেন। এখানে লেখক অনেক গোঁজামিল দিয়ে বসলেন। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল সমারোহে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।

আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন জেনারেল এম এ জি ওসমানী। আওয়ামী লীগ ছাড়াও দেশের সুশীলসমাজের একাংশ জেনারেল ওসমানীর নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন। নির্বাচনে ওসমানী সাহেবের পরাজয়ের পর তোফায়েল আহমেদরা ওসমানীকে দিয়ে বলানোর চেষ্টা করেন, নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। কিন্তু ওসমানী সাহেব দৃঢ়তার সাথে বলেন, ‘ডোন্ট ট্রাই টু পুট ওয়ার্ডস ইন মাই মাউথ।’ (আমার মুখে কথা গুঁজে দেয়ার চেষ্টা কোরো না।) এসব কথা হয় নিবন্ধকারের জানা নেই, নয়তো তিনি এড়িয়ে গেছেন। কার্যত ওই নির্বাচন সম্পূর্ণ সুষ্ঠু হয়েছিল।

ওই নিবন্ধের পরতে পরতে মিথ্যার বেসাতি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ড, ৩ নভেম্বর জেল হত্যা প্রভৃতি ঘটনার জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জিয়াউর রহমানকেই দায়ী করার চেষ্টা করেছেন। শেখ মুজিবুর রহমানকে সেনাবাহিনীর কিছু বিদ্রোহী অফিসার হত্যা করে। তারা শেখ মুজিবের অতি ঘনিষ্ঠজন খন্দকার মোশতাক আহমদকে ক্ষমতায় বসায়। জিয়াউর রহমান সে সময় ছিলেন সেনাবাহিনীর উপপ্রধান। সেনাবাহিনীর সদস্যরা যখন শেখ মুজিবের বাসায় হামলা চালিয়েছিল, তখন শেখ মুজিব মেজর জেনারেল শফি উল্লাহর কাছে ফোন করে সাহায্য চেয়েছিলেন। শফি উল্লাহ তার অপারগতা প্রকাশ করে বলেছিলেন, কোনোভাবে শেখ মুজিব যেন বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। ৩ নভেম্বর জেল হত্যার কাহিনীও একই। সে দিন সকালে মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ অভ্যুত্থান ঘটান। তিনি সেনাপ্রধান হয়ে জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী করেন। রাতে আগস্ট হত্যাকাণ্ডের হোতারা জেল হত্যা ঘটান। ক্ষমতায় থাকার স্বার্থে খালেদ মোশাররফ চুপ করে থাকেন এবং ঘাতকদের বিশেষ বিমানে করে ব্যাংকক যাওয়ার সুযোগ করে দেন।

জিয়াউর রহমানের আমলেই ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তাতে আওয়ামী লীগসহ প্রধান সব দল অংশ নেয়। সে নির্বাচনে জিয়াউর রহমানের দল বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতায় বিজয় অর্জন করে। ওই লেখকের মতে, ১৯৭৫-পরবর্তী যাবতীয় সামরিক কর্মকাণ্ডকে বৈধতা দেয়ার জন্য এই জয় জিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ছিল। তারপর হয় সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী। কিন্তু কেন পঞ্চম সংশোধনী, সে বিষয়ে টুঁ-শব্দটি পর্যন্ত করেননি এই কলাম লেখক। কী হয়েছিল সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীতে? সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে শেখ মুজিবুর রহমান সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে একদলীয় স্বৈরশাসন চালু করেছিলেন। বিচার বিভাগকে পদানত করেছিলেন। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছিলেন। নিজেকে বিনা ভোটে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা দিয়েছিলেন। পঞ্চম সংশোধনী এনে জিয়াউর রহমান গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করেন। বিচার বিভাগকে তার মর্যাদা ফিরিয়ে দেন। সেখানে দোষের কী হলো বোঝা গেল না। হ্যাঁ, এই পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে অনেক সামরিক ফরমান বৈধতা পায়।

নির্বাচন কিংবা সামরিক শাসনের বৈধতা নিয়ে ওই লেখক অনেক প্রশ্ন তুলেছেন। কিন্তু তিনি ১৯৭৩ সালের নির্বাচনের কথা কী বলবেন। সে নির্বাচনে তো একতরফাভাবে ২৯০টির বেশি আসনে আওয়ামী লীগকে জিতিয়ে আনা হয়েছিল। যেখানে বিরোধী দল জিতে যাচ্ছিল, সেখানকার ব্যালট বাক্স হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় এনে আওয়ামী লীগকে জিতিয়ে দেয়া হয়েছিল। ২০১৪ সালের তথাকথিত নির্বাচন সম্পর্কেও এই মতলববাজ একেবারে চুপ। সে দিন তো নির্বাচনই হয়নি। অর্ধশত কেন্দ্রে একটিও ভোট পড়েনি। এই লেখকের দৃষ্টিতে সে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচন ২৯ ডিসেম্বরে হয়ে যায়। ১৪ দলীয় জোটের মিত্র একাধিক দল, নির্বাচন কমিশন ও বিরোধী দল সবাই বলেছে, ভোট আগের রাতেই হয়ে গেছে, এই কলাম লেখক সে বিষয়ে কোনো কথাই কেন বললেন না?

তিনি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সামরিক শাসনের কথা উল্লেখ করেছেন এবং মতলবি ভাষায় বলেছেন, আওয়ামী লীগ শুরু থেকেই নাকি সে সামরিক শাসনের বিরোধিতা করেছিল। অথচ বিচারপতি সাত্তারের নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে যখন এরশাদ ক্ষমতা দখল করলেন, তখন শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘আই অ্যাম নট আনহ্যাপি।’ (আমি অসুখী নই)। অর্থাৎ এরশাদ গণতন্ত্র হত্যা করে সামরিক শাসন জারি করায় তিনি খুশিই হয়েছিলেন। এরশাদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের তথাকথিত আন্দোলন ছিল লোক দেখানো। সেখানে বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন আপসহীন। আর তাই ১৯৮৬ সালে এরশাদের সামরিক সরকারকে বৈধতা দেয়ার জন্য সেখানে হাসিনা বড় নাটক করেছিলেন। তিনি ঘোষণা করেছিলেন, ১৯৮৬ সালের মার্চের নির্বাচনে যে অংশগ্রহণ করবে, সে হবে জাতীয় বেঈমান। কিন্তু এরশাদের সাথে গোপন সমঝোতার মাধ্যমে শেখ হাসিনাই ‘জাতীয় বেঈমান’ হিসেবে সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। রাজপথের আন্দোলন চালিয়ে যেতে থাকেন বেগম খালেদা জিয়া। কিন্তু ওই সরকারের কৃপাপ্রার্থী সাংবাদিক সেসব বেমালুম চেপে গিয়ে মনগড়া মিথ্যা বলে গেলেন।

সরকারের তল্পিবাহক এই লেখক বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভবিষ্যৎ নিয়ে খুব চিন্তিত। তার ভাষায়- যেহেতু প্রথম থেকেই বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী; অতএব বিএনপি শিগগিরই লয়প্রাপ্ত হবে। তিনি এ কথা বলছেন, জামায়াতের সাথে বিএনপির নির্বাচনী মোর্চা গঠনের কারণে। অথচ ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতের সাথে গাঁটছড়া বেঁধে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলন করছিল, পাশাপাশি বসে সংবাদ সম্মেলন করছিল, তখন এই চেতনার কোনো লাভক্ষতি হয়নি। আওয়ামী লীগের ভরাডুবির উপক্রম হয়নি। তারপর অনেক আগডুম-বাগডুম শেষে এই কলমবাজ বলেছেন, ‘বাংলাদেশের গৌরবের মুক্তিযুদ্ধ যাদের কাছে গুরুত্বহীন, একাত্তরের ঘাতকরা যাদের কাছে খুব ঘনিষ্ঠ মিত্র, উন্নতি-অগ্রগতির পথে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যাদের কাছে অগ্রাধিকার নয়- এমন একটি দল ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত বাংলাদেশে দীর্ঘ দিন অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে কি?’

তিনি ঐকান্তিক আশা প্রকাশ করেছেন পারবে না। কিন্তু এই অন্ধের যদি দৃষ্টিশক্তি থাকত, তবে তিনি দেখতে পেতেন, এ দেশে যখনই সুষ্ঠু অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়েছে, তখনই বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছে।

লেখক : সাংবাদিক ও সাহিত্যিক
rezwansiddiqui@yahoo.com


আরো সংবাদ



premium cement
প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন ভারতীয় ৩ সংস্থার মশলায় ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদান সাবেক শিবির নেতা সুমনের পিতার মৃত্যুতে অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের শোক গণকবরে লাশ খুঁজছেন শত শত ফিলিস্তিনি মা ভারতের লোকসভা নির্বাচনে আলোচনায় নেতাদের ভাই-বোন ও সন্তান সংখ্যা চীনে শতাব্দীর ভয়াবহ বন্যার শঙ্কা, ঝুঁকিতে ১৩ কোটি মানুষ ভারতের মাঝারি পাল্লার নতুন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা ৩ দিনের ব্যবধানে দ্বিতীয়বার চেন্নাইকে হারাল লক্ষৌ ইসরাইলের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা হিজবুল্লাহর যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশী : ১ মেক্সিকো, ২ ভারত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতেও পাকিস্তানে যাবে না ভারত!

সকল