২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

নগরবাসীর সুপেয় পানি কই

নগরবাসীর সুপেয় পানি কই - ছবি : সংগ্রহ

পুরো এশিয়ার মধ্যে সেরা পানি পরিষেবা সংস্থা হতে চাওয়ার কথা লেখা রয়েছে ঢাকা ওয়াসার ভিশনে। এর সাথে পরিবেশবান্ধব টেকসই এবং জনবান্ধব পানি ব্যবস্থাপনা স্থাপন করতে চায়। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে আরো লেখা রয়েছে, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলো ভারত-পাকিস্তানসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ঢাকা ওয়াসাকে ‘রোল মডেল’ হিসেবে উপস্থাপন করছে। এ দাবির সপক্ষে তথ্য থাকলে তা উপস্থাপন করলে বিষয়টি আমাদের বুঝতে সুবিধা হতো। বাস্তবে ঢাকা ওয়াসার পানি পাওয়া এবং এর মান নিয়ে গ্রাহকের রয়েছে হাজারো অভিযোগ।

সম্প্রতি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে গ্রাহক ভোগান্তির উদ্বেগজনক বিস্তারিত চিত্র উঠে এসেছে। তবে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খানের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে এগুলো অস্বীকার করা হয়। কিন্তু এমন এক মওসুমে তিনি এসব অস্বীকার করছেন, যখন মানুষ পানির অভাবে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছেন। আর নোংরা ও দুর্গন্ধযুক্ত পানি ব্যবহার তারা করতে পারছেন না এমন নজির রয়েছে ভূরি ভূরি। ওয়াসার পানিকে তিনি যখন সুপেয় বলছেন, ঠিক ওই পানি তাকে পান করাতে চাইলেও তা পান করতে অস্বীকার করেন তিনি। এতে করে নিজেই প্রমাণ করছেন ওয়াসার পানি সুপেয় নয়।

এ অবস্থায় ঢাকা ওয়াসা পুরো এশিয়ার মধ্যে সেরা পানি পরিষেবা সংস্থা হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ না করাই ছিল বাস্তবসম্মত। প্যারিস লন্ডন নিউইয়র্ক শহরের বাসিন্দারা হাঁড়িপাতিল-কলসি নিয়ে পানির জন্য রাস্তায় নেমেছে, বিগত ৫০ বছরেও সম্ভবত এমন নজির নেই। খাওয়া, গোসল ও বাথরুমে ব্যবহারে পর্যাপ্ত পানির সংস্থান নিয়ে তাদের ভাবতে হয় না। বাথরুমে পানি থাকবে না, এমন শঙ্কায় তাদের পড়তে হয় না। পুরো এশিয়ার মধ্যে সেরা পানি পরিষেবা সংস্থা হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা অত্যন্ত সাহসিকতার ব্যাপার। যেখানে টোকিও, শিউল ও বেইজিংয়ের মতো উন্নত শহর রয়েছে। এসব শহরের নাগরিক জীবনে পানি নিয়ে কোনো ভোগান্তি রয়েছে, এমনটি জানা যায় না। বরং এসব শহরের জীবনযাত্রার মান লন্ডন, প্যারিস ও নিউইয়র্কের জীবনযাত্রার মানেরই সমান। ঢাকা একটা দিক দিয়ে এসব শহরকে টেক্কা দিতে পারে, সেটি হচ্ছে এর বিপুল জনসংখ্যা। ঢাকায় প্রতিদিন কোথাও না কোথাও মানুষকে হাঁড়িপাতিল-কলসি নিয়ে রাস্তায় পাওয়া যাবে। পানির দাবিতে তারা রাস্তা অবরোধ করে। ওয়াসার অফিসে গিয়ে বিক্ষোভ করে।

টিআইবি প্রতিবেদন দেয়ার পর ওয়াসার এমডি সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, ঢাকা ওয়াসার বর্তমান উৎপাদন ক্ষমতা ২৫৫ কোটি লিটার। আর চাহিদা রয়েছে ২৫০ কোটি লিটার পানির। বর্তমানে চলা তীব্র গরমের মধ্যে পানির সঙ্কট চরম আকার ধারণ করেছে। প্রায় প্রতিটি বাড়িতে পানির সঙ্কট দেখা দিয়েছে। ওয়াসার এমডির কথা সত্য হলে পানি উদ্বৃত্ত থাকার কথা। তার পক্ষ থেকে আরো বলা হয়েছে, জরুরি প্রয়োজনে পানি পৌঁছে দেয়ার জন্য ৪৩টি পানির গাড়ি ও ৩৪টি ট্রলি প্রস্তুত রয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে, জরুরি ভিত্তিতে পানি চেয়ে লম্বা একটা সিরিয়ালে থাকতে হয়। গরমের এই মওসুমে সিরিয়াল দিয়েও পানি পাওয়া যায় না। এমডি দাবি করেন, লোডশেডিংয়ে যাতে গভীর নলকূপ বন্ধ না থাকে সে জন্য জেনারেটর স্ট্যান্ডবাই রাখা আছে। বর্তমানে লোডশেডিং নেই। তাহলে প্রতিটি গভীর নলকূপ সচল রয়েছে। কিন্তু বাসাবাড়িতে মানুষ কেন পানি পাচ্ছে না, এর সদুত্তর দেবে কে? তাকসিম এ খানের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, পাম্প মনিটরিংয়ের জন্য রয়েছে ১১টি টিম। এসব মনিটরিং টিমের তাহলে কাজ কী? ওয়াসার পানি ও এর ব্যবস্থাপনা নিয়ে করা জরিপটি বর্তমানে চলা চরম পানি সঙ্কটের আগের। তাতে দেখা যাচ্ছে, ৪৫ দশমিক ৮ শতাংশ গ্রাহক চাহিদা অনুযায়ী পানি পান না। ৭৬ দশমিক ৪ শতাংশ গ্রহাককে মোটর দিয়ে পানি টেনে নিতে হয়।

টিআইবির ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, সাড়ে ৫১ শতাংশ ব্যবহারকারী জানিয়েছেন, সরবরাহ করা পানি নোংরা। ৪১ দশমিক ৪ শতাংশ ব্যবহারকারী জানিয়েছেন, এ পানিতে ভয়াবহ দুর্গন্ধ। সাড়ে ৩৪ শতাংশ ব্যবহারকারী জানিয়েছেন, সারা বছর ধরে ওয়াসার পানি নি¤œমানের। ৬২ দশমিক ১ শতাংশ ব্যবহারকারী জানিয়েছেন, গরমে পানির মান সবচেয়ে খারাপ হয়। আর ঢাকা ওয়াসার এমডি দাবি করেছেন, তার সংস্থার সরবরাহ করা পানি সুপেয়। ঢাকায় ওয়াসার সরবরাহ লাইন তিন হাজার ৮০০ কিলোমিটার। নিয়মিত এ লাইন পরিচর্যা প্রয়োজন। এর নিয়মিত মেরামত ও উন্নয়ন দরকার। কোনোটি হয় না বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যাচ্ছে। নবাবদের আমলে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা চালু হয় ঢাকায়। এরপর ধাপে ধাপে ঢাকার প্রশাসনিক ব্যবস্থা পরিবর্তন হয়েছে। কেউ নিরাপদ পানি সরবরাহ করেনি। দশকের পর দশক ধরে একই লাইনে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। এসব লাইন ক্ষয় হয়ে গেছে। ফুটো হয়ে পানি সরবরাহ লাইন পয়ঃনিষ্কাশন লাইন একাকার হয়েছে। টিআইবির জরিপে গ্রাহকদের দেয়া তথ্য থেকে এমন প্রমাণ মিলছে। এশিয়ার সেরা পানি পরিষেবা সংস্থা হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণকারী ঢাকা ওয়াসার পানি যে ভয়াবহভাবে দূষিত, টিআইবির জরিপে তা উঠে এসেছে। তাদের সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, রাজধানীর ডায়রিয়া রোগীদের ৬৩ শতাংশ, জন্ডিস রোগীদের ৩৪ শতাংশ, চর্মরোগীদের ৩৭ শতাংশ, টাইফয়েড রোগীদের ১৯ শতাংশ ও কলেরা রোগীদের ১৩ শতাংশের জন্য দায়ী ওয়াসার পানি। এই পানি পুনরায় বিশুদ্ধ করতে গিয়ে ফোটাতে হয়, তাতে ৩৩২ কোটি টাকার গ্যাস খরচ হয় বলে জানানো হয়।

ঢাকা ওয়াসার ওয়েবসাইটে যখন খবর জানা যাচ্ছে, সংস্থাটিকে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাগুলো ‘রোল মডেল’ হিসেবে গ্রহণ করছে, তখন টিআইবির প্রতিবেদনে জানা যাচ্ছে, সরকারি অন্যান্য বিভাগের মতো এখানেও দুর্নীতি রয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়ন, মিটার রিডিং ও ক্রয়প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপে অন্যান্য বিভাগের মতো স্বাভাবিকভাবে দুর্নীতি চলছে। সেবা নিতে গিয়ে গ্রাহকেরা ২০০ টাকা থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিয়েছেন। পানির সংযোগ নিতে ২০০ থেকে ৩০ হাজার টাকা, পয়ঃনালা পরিষ্কার করতে ৩০০ থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা, গাড়ির মাধ্যমে পানি পেতে ২০০ থেকে দেড় হাজার টাকা, এভাবে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ওয়াসার বিভিন্ন পর্যায়ে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দেয়ার নজির পায় জরিপকারীরা। ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ গ্রাহক ওয়াসার সার্বিক সেবা নিয়ে অসন্তোষ জানিয়েছেন।

সম্প্রতি ঢাকায় গরম চরমে উঠেছে। পানির চাহিদা গেছে বেড়ে। অন্য দিকে পানির জোগান গেছে কমে। চার দিকে পানির হাহাকার। বহু এলাকায় মানুষকে দেখা যাচ্ছে কলসি নিয়ে ঘুরতে- যদি এক কলসি পানি পাওয়া যায়। ঘটি-বাটি-কলসি নিয়ে মানুষ পানির উৎসগুলোতে জমায়েত হচ্ছে- কিছুটা পানি যদি পাওয়া যায়। ওষ্ঠাগত প্রাণ রক্ষায় একটু পানি দরকার। এ প্রসঙ্গ শুধু কারবালার সাথে তুলনা করা যায়। বাংলাদেশে গল্পটি বেশ পরিচিত। শেষ নবী মুহাম্মদ সা:-এর এক নাতি কারবালা প্রান্তরে তার সঙ্গী-সাথীদের নিয়ে এক অসম যুদ্ধে লিপ্ত হন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এজিদের বাহিনী পানিকে মোক্ষম অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে সেই যুদ্ধে। ফোরাত নদী অবরোধ করে রাখে তারা। এক ফোঁটা পানি পাওয়া যায়নি। ছোট শিশুদের জন্যও এক ফোঁটা পানি মেলেনি। চরম গরমে পানির তেষ্টা মেটাতে না পেরে অনেকে সেখানে প্রাণ হারান। এটি কারবালা ট্র্যাজেডি নামে পরিচিত।

নগরজীবনে মানুষ কতটা অসহায় হতে পারে, পানির যন্ত্রণা সেই কারবালা ময়দানকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। পানি নিয়ে কাড়াকাড়িও দেখা যাচ্ছে। রাতের আঁধারে ওয়াসার লাইন বাইপাস করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে তুমুল কাণ্ড, ঝগড়া ফ্যাসাদ। যেই মহল্লায় ‘মোল্লারা’ (রাজধানীর বাড্ডায় একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী) থাকে, সেখানে পানির চাপ বেশি থাকতে হবে। সুতরাং অন্যান্য লাইনের পানি সরবরাহ বন্ধ করে দাও। আশপাশের দুর্বল ও প্রভাবহীন পাড়াগুলোতে তাই পানি নেই। অভাবের মওসুমে প্রভাবশালীরা দুর্বলদের লাইনটি বন্ধ করে দিয়ে নিজেদের লাইনে পানিপ্রবাহ বাড়িয়ে নেয়। ওয়াসাও এ প্রভাবের কাছে হার মানে। সরবরাহ লাইন বণ্টনের ক্ষেত্রে মূল লাইনের ওপর নিচে সংযোগ পাওয়ার একটা ব্যাপার রয়েছে। কেউ জোর খাটিয়ে মূল লাইনের নিচে থেকে সংযোগ নেন। ফলে সঙ্কটের সময় অনেকে পানি থেকে একেবারে বঞ্চিত হচ্ছেন। তীব্র গরমের এ মওসুমে প্রায় এমন হচ্ছে যে, সারা রাত অপেক্ষা করেও লাইন থেকে এক ফোঁটা পানি পাচ্ছেন না। এমন অনিয়ম দেখার দায়িত্ব ঢাকা ওয়াসার। পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে ওয়াসার কঠোর নিয়ম থাকা দরকার- রাতের আঁধারে কেউ নিজেদের সুবিধার্থে অন্যদের লাইন যাতে বন্ধ করতে না পারে। এমনটি করলে সেটা অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হতে হবে। তার জন্য শাস্তির ব্যবস্থাও থাকতে হবে। অন্যথায় দুষ্প্রাপ্যতার মধ্যে পানি সুসম ব্যবস্থাপনা সম্ভব হবে না।

জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদ সুপেয় পানি পাওয়াকে মানুষের অধিকার হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০-এ ১৭টি লক্ষ্যের মধ্যে এটি রয়েছে ৬ নম্বরে। জাতিসঙ্ঘ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যে নীতিগত অবস্থান হচ্ছে ‘কাউকে পেছনে ফেলে রাখা হবে না’। এ উন্নয়ন হতে হবে বিশ্বের সব মানুষের জন্য। বাংলাদেশ পানির দেশ, সে হিসেবে জাতিসঙ্ঘ এ দেশকে সবার নিরাপদ পানি পাওয়ার জন্য দিশারি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে। ৬ নম্বর লক্ষ্যমাত্রা অর্জন বিষয়ে তদারক করতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিয়ে উচ্চপর্যায়ের প্লাটফর্ম গঠন করা হয়েছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে তাতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

বাংলাদেশে একসময় সুপেয় পানি পাওয়া যেত। অসংখ্য নদনদী, খালবিল, পুকুর এ পানির উৎস ছিল। মানুষের অপরিণামদর্শী কর্মকাণ্ডে সেই পানির সহজপ্রাপ্যতা আর নেই। আবার উজানে বাঁধ দেয়ায় বাংলাদেশের নদীগুলো এখন পানিশূন্য। বাংলাদেশে এখন সুপেয় পানি দুষ্প্রাপ্য হয়ে উঠছে। উপকূলীয় অঞ্চল প্রায় পানিতে ডুবে থাকলেও সেখানে সুপেয় পানির তীব্র সঙ্কট দেখা দিয়েছে। আইলা ও সিডরের পর উপকূলীয় অঞ্চলের বড় একটি জনপদ অনেকটাই পানিতে ডুবে আছে। কিন্তু পান করার মতো পানি সেখানে নেই। পার্বত্য এলাকায় পানি পাওয়া ক্রমেই দুর্লভ হয়ে উঠছে। মানুষকে এক কলসি পানি সংগ্রহ করতে মাইলের পর মাইল দূরে যেতে হচ্ছে। নলকূপের পানিও হয়ে উঠছে বিষাক্ত। ক্রমেই বেশির ভাগ অঞ্চলে দেখা দিচ্ছে আর্সেনিকের দূষণ। বাংলাদেশ নিজেই পানি নিয়ে বড় ধরনের সঙ্কটের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে।

সুপেয় পানি সহজে পাওয়ার জন্য বাংলাদেশকে পরিকল্পনা হাতে নিতে হবে। ঘনবসতিপূর্ণ এ দেশের মানুষের জন্য কিভাবে ভবিষ্যতে সুপেয় পানি সহজলভ্য হবে, সে লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। ঢাকায় প্রায় পৌনে দুই কোটি মানুষের বাস। এত বৃহৎ জনগোষ্ঠীর জন্য একসাথে সুপেয় পানি সরবরাহ করা বিরাট চ্যালেঞ্জ। ঢাকা ওয়াসাকে নিজেদের কর্মকাণ্ডে বাগাড়ম্বর না করে প্রায়োগিক হতে হবে। সমস্যাগুলো এড়িয়ে গেলে বা চেপে গেলে মুশকিল আসান হবে না। দরকার প্রতিটি সঙ্কট স্বীকার করে নিয়ে সেগুলোকে টেকসইভাবে সমাধান করা।
jjshim146@yahoo.com

 


আরো সংবাদ



premium cement
ঈশ্বরগঞ্জে সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি ব্যারিস্টার ফারজানাকে সংবর্ধনা যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার প্রতিবেদনে‘ভিত্তিহীন' তথ্য ব্যবহারের অভিযোগ বাংলাদেশ সরকারের মোদির মুসলিমবিরোধী মন্তব্যের প্রতিবাদ করায় সংখ্যালঘু নেতাকে বহিষ্কার ফ্লোরিডায় বাংলাদেশ কনস্যুলেটের নতুন কনসাল জেনারেল সেহেলী সাবরীন চান্দিনায় পানিতে ডুবে একই পরিবারের দুই শিশু মৃত্যু কেএনএফ সম্পৃক্ততা : গ্রেফতার ছাত্রলীগ নেতা সম্পর্কে যা জানা গেছে দেশে টিআইএনধারীর সংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ শ্রমজীবি মানুষের মাঝে ক্যাপ, পানি ও স্যালাইন বিতরণ করেছে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর পশ্চিম নোয়াখালীতে হিট স্ট্রোকে শিক্ষার্থীর মৃত্যু বাবার বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ায় স্ত্রীর ২৭ স্থানে স্বামীর ধারালো অস্ত্রের আঘাত তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ১২ উপজেলায় মানববন্ধন

সকল