২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫
`

গগনে গরজে মেঘ

গগনে গরজে মেঘ - ছবি : নয়া দিগন্ত

নির্বাচনব্যবস্থা হচ্ছে গণতন্ত্রের প্রাণ। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে জনগণ তাদের সম্মতি অথবা অসম্মতি জ্ঞাপন করে থাকে। দেশ শাসনের জন্য জনগণের সম্মতি একটি বড় নিয়ামক। সম্মতি মূলত একটি সামাজিক চুক্তি। দেশ ও জনগণ যাতে ক্ষমতার রজ্জুকে টেনে ধরতে পারে, এ জন্যই নির্বাচনের ব্যবস্থা। একটি দল বা সরকার যদি ভালো কাজ করে, তাহলে তারা শাসনের জন্য পুনর্বার সম্মতি লাভ করে। আর যদি তারা জনগণের সম্মতি লাভে অসমর্থ হয়, তাহলে তাদের আর দেশ শাসনের অধিকার থাকে না; এটাই স্বাভাবিক। পৃথিবীব্যাপী এটাই হচ্ছে গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র। শুনতে ভালো লাগে- আমাদের প্রধানমন্ত্রী যখন বলেন, ‘মানুষ ভোট দিলে আছি, নইলে নয়।’ এটাই গণতন্ত্রের চেতনা।

পৃথিবীর অনেক দেশে একটি দল অথবা দু’টি দল পালাক্রমে অনেক বছর ধরে দেশ শাসন করছে। জাপানে এলডিপি দীর্ঘকাল ধরে ক্ষমতায় রয়েছে। মাঝখানে দু-এক বছরের জন্য ছন্দপতন ঘটেছিল। মালয়েশিয়ায় বারিসান ন্যাশনাল দীর্ঘকাল ধরে ক্ষমতায় ছিল। এই সে দিন মাহাথিরের নেতৃত্বে এই জোটের পরাজয় ঘটেছে। ভারতে কংগ্রেস ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত ছিল একটানা ক্ষমতায়। আর ব্রিটেন বা আমেরিকায় দ্বিদলীয় ব্যবস্থা সবারই জানা কথা। তাৎপর্যপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, একদলীয় বা দ্বিদলীয় ব্যবস্থা কোনো ষড়যন্ত্র বা সমঝোতার ফসল নয়; স্রেফ জনগণের সম্মতির ফসল। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে দীর্ঘকাল একদলীয় ব্যবস্থাকে বলা হয় ‘একক প্রাধান্যশীল দলীয় ব্যবস্থা’। জাপান, মালয়েশিয়া বা ভারতে দীর্ঘকাল ধরে যে একদলীয় ব্যবস্থা বর্তমান আছে বা ছিল, তার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো- যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান। একদলীয় ব্যবস্থার মানে ‘বাকশাল’ নয়। এটা বহুদলীয় ব্যবস্থা। অনেক রাজনৈতিক দল এ ব্যবস্থায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং তাদের মতামত প্রকাশ করে। মানুষকে তাদের পক্ষপুটে আনার চেষ্টা করে থাকে। শত ফুল ফোটে এসব নির্বাচনে। আর একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, একক দলটি বহু পথ ও বহু মতের মিলন ঘটায়।

বাংলাদেশের মানুষ ভাগ্যবান এই অর্থে যে, তারা অতি অল্প সময়ের মধ্যে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে একটি সংবিধান লাভ করেছিল। সে সংবিধানে গণতান্ত্রিক বিধি ব্যবস্থার প্রকাশ ঘটেছে। এ দেশের মানুষের দুর্ভাগ্য, যারা গণতন্ত্রের প্রণেতা তারাই একদলীয় শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে গণতন্ত্রের সর্বনাশ সাধন করেন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা মোটামুটি একমত যে, বাকশালের প্রবর্তন না হয়ে বাংলাদেশে যদি নির্বাচনব্যবস্থাকে নিরন্তর নির্বিঘœ রাখা যেত, তাহলে বাংলাদেশে কখনোই সামরিক বাহিনী ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারত না।

সে করুণ ইতিহাস সচেতন নাগরিক মাত্রই জানেন। সে কাসুন্দি না ঘেঁটে সরাসরি বর্তমানে চলে আসি। দেশ এখন নির্বাচনমুখী। প্রায় ১০ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় রয়েছে। বহুদলীয় ব্যবস্থার সর্বনাশ সাধনের পর তাদের ক্ষমতায় আসতে ২১ বছর লেগেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা লোকপ্রিয়তা বোঝেন। ১৯৯৬ সালে মাথায় পট্টি বেঁধে, হাতে তসবিহ নিয়ে তার যে প্রচারণা, তা তাকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করেছিল। ২০০১ সালে নির্বাচনে তিনি পরাজিত হন। আবার ২০০৮ সালের নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করেছেন। এসব নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি চমৎকার দ্বিদলীয় ব্যবস্থার বিকাশ ঘটতে যাচ্ছিল। কিন্তু ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচন এ ক্ষেত্রে জনগণের ইচ্ছার চাকাকে জোর করে উল্টো দিকে ঘুরিয়ে দেয়। বাংলাদেশের জনগণের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনুযায়ী, তারা একদল বা গোষ্ঠীকে দীর্ঘ দিন এককভাবে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। ২০১৩ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির নিরঙ্কুশ বিজয় ক্ষমতাসীনদের নেতিবাচক বার্তা দিয়েছিল।

এই বার্তাকে স্বাভাবিকভাবে না নিয়ে তারা অস্বাভাবিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তারা কার্যত জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। তাদের দলীয় এবং শীর্ষ নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত ছিল এ রকম যে- বিএনপিকে কোনোভাবেই জনগণের ভোটাধিকারের মুখোমুখি করা যাবে না। ছলে-বলে-কৌশলে যেভাবেই হোক বিরোধীদের কোণঠাসা করতে হবে। বর্তমান নির্বাচনকে সামনে রেখে তারা দেখতে পাচ্ছেন, জনগণের বিএনপিমুখো মনোভঙ্গির কোনো পরিবর্তন হয়নি। আওয়ামী লীগের দুর্ভাগ্য, তারা শত উন্নয়ন ও সুবিধা বিতরণ করেও জনগণের মন জয় করতে পারছে না। কেউ যেমন জেলে গিয়ে প্রতিদিন কোর্মা, কোপতা ও কাবাব খেতে চায় না, তদ্রƒপ স্বাধীনতার বিনিময়ে মানুষ কথিত উন্নয়ন গ্রহণ করতে চায় না। জনগণের মন-মগজে এক অদ্ভুত ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া বিরাজ করছে। তা ছাড়া, কারো ফ্যাসিবাদী আচরণ মানুষ পছন্দ করে না। রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের বিবেচনায়, ক্ষমতাসীন সরকারের ‘সুশাসনের’ অভাব তাদের জনপ্রিয়তা হারানোর প্রধান কারণ। তবে জনগণের এই মনোভাবকে আওয়ামী নেতৃত্ব কোনো ক্রমেই গ্রহণ করতে রাজি নয়।

এ অবস্থায় সমাগত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ভরাডুবি অবধারিত বলেই প্রতীয়মান। সম্ভাব্য পরাজয়কে কোনো ক্রমেই মেনে নিতে রাজি নয় আওয়ামী লীগ। সুতরাং নির্বাচনে বিজয়ের জন্য জনগণের ওপর নির্ভর করা তাদের জন্য বুমেরাং হতে বাধ্য। তারা ২০১৪ সালের রণকৌশলের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে চাচ্ছেন। দিন যতই যাচ্ছে, ততই ওই রণকৌশলের বাস্তবায়ন কঠিন মনে হচ্ছে। নিপীড়ন, নির্যাতন ও শক্তি প্রয়োগের সর্বাত্মক ব্যবস্থা তারা নিয়েছেন; তবুও এবার যেন তারা ভরসা পাচ্ছেন না। ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত ‘জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট’ তাদের কতটা বেসামাল করেছে, নেতানেত্রীদের আবোল-তাবোল বক্তব্য তারই উদাহরণ। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল ধারণা করছে, নির্বাচনের জন্য যতই তারা তর্জন-গর্জন করুন না কেন, নির্বাচন থেকে তারা পালানোর অথবা সহজে উতরানোর পথ খুঁজছেন। তাদের সবচেয়ে বিশ^স্ত ও কার্যকর রণকৌশল হচ্ছে, নির্বাচন থেকে প্রধান বিরোধী শক্তি বিএনপিকে দূরে রাখা। যদি তা করা যায়, তাহলে ২০১৪ সালের মতো ফাঁকা মাঠে গোল দেয়া সহজ হবে।

বিএনপিকে ভাগ করে নকল ‘বিএনপি’ বানিয়ে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়েছে। জাতীয়তাবাদী শক্তির আবেগময় উৎস বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে নিক্ষেপ করে অবদমিত করা যায়নি। তাকে মামলার পর মামলা দিয়ে নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণা করাই সরকারের প্রাথমিক উদ্দেশ্য। তিলে তিলে তাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে চাচ্ছেন ক্ষমতাসীনেরা। ‘গৃহপালিত বিরোধী দল’ হওয়ার ন্যক্কারজনক প্রস্তাব ইতোমধ্যে বিএনপি প্রত্যাখ্যান করেছে। সরকার বিএনপির বিরুদ্ধে সব অপকৌশল প্রয়োগ করে নির্বাচন থেকে তাদের দূরে রাখতে চায়। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার রায় প্রকাশের পর তাদের মাথায় আরেকটা কুবুদ্ধি এসেছে। যে কায়দায় জামায়াতকে নিবন্ধনবিহীন করা গেছে, একই কায়দায় তারা বিএনপির নিবন্ধন বাতিলের ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপিকে একটি ‘সন্ত্রাসী’ দল হিসেবে প্রমাণ করতে পারলে তাদের এ মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হতে পারে। তাদের নেতারা প্রকাশ্যে এসব কথাবার্তা বলেছেন। তাদের আইনজীবীরা আইনের খড়গে শান দিচ্ছেন। তথ্য-উপাত্ত এবং কাগজপত্র জোগাড় করে রিট করার ধান্ধায় আছেন তারা। যদি তারা তাদের অনুকূলে রায় পেতে পারেন তাহলে নির্বাচন সহজ হয়ে যাবে। আর যদি তা না হয় তাহলেও তারা বাঁকা পথের অনুসন্ধানে পশ্চাৎপদ হবেন না।

বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের প্রতি কতটা শ্রদ্ধাশীল, বিগত প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার প্রতি তাদের আচরণ এর স্পষ্ট উদাহরণ। কোনোক্রমে নির্বাচন না করার কোনো রুলিং বা রায় যদি তারা উচ্চ আদালত থেকে পেতে পারেন তাহলে ‘সোনায় সোহাগা।’ সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই সময়ে হাইকোর্টে দুটো রিট আবেদন দায়ের করা আছে। প্রথমটি, ‘রিট বিশেষজ্ঞ’ বলে পরিচিত ইউনুছ আলী আকন্দের করা। জাতীয় নির্বাচনের ৪২ দিন আগে সংসদ ভেঙে দেয়া এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের নির্দেশনা চেয়ে এই রিট করা হয়। রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব, আইন সচিব, সংসদবিষয়ক সচিবকে বিবাদি করা হয়েছে।

এই রিট আবেদন এমন একসময় করা হলো, যখন প্রধান বিরোধী দলগুলো নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে নতুন করে আন্দোলন শুরু করেছে। অন্য দিকে, ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বিরোধী দলের দাবি নাকচ করে দিয়ে বলা হয়েছে, ‘বর্তমান সরকারের অধীনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’ সাংঘর্ষিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দু’পক্ষই নিজ নিজ দাবির পক্ষে অনড় অবস্থান নিয়েছে। এ ছাড়াও, মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আগের নিয়মে অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের আদেশ দেয়ার আবেদন জানানো হয়েছে। দৃশ্যত বিষয়টি বিরোধী পক্ষের অনুকূল মনে হলেও চূড়ান্তভাবে এটি নির্বাচন বাতিল বা স্থগিতকরণে সরকারের পক্ষ থেকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। আরেকটি রিট করা হয়েছে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন- এনডিএমের পক্ষ থেকে। এ দলের প্রধান ববি হাজ্জাজ দাবি জানিয়েছেন, তার দলের নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে ফয়সালা না হওয়া পর্যন্ত যেন জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হয়। ববি সরকারি দলের এক বড় নেতার জামাতা। যা হোক, এসব ঠুনকো বিষয়ে মনোযোগ দেয়ার কথা নয়। কথায় আছে, একজন ডুবন্ত মানুষ খড়কুটোও ধরে বসে।

নির্বাচনী সময়সূচি ঘোষিত হওয়ার পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচি যদি তীব্রতর হয়ে ওঠে সরকার তাকে সহিংস ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বলে অভিহিত করতে পারে। এ অবস্থায় ‘নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয়’ বলে সরকার ঘোষণা করতে পারে। এমনকি স্থগিত জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করে সংসদের মেয়াদ বাড়িয়ে নেয়াও সম্ভব নয় বলে অনেকে মনে করেন। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, আওয়ামী লীগের দূরদর্শী নেতৃত্ব এমন অবস্থার কথা চিন্তা করেই বর্তমান সংসদ বহাল রেখেই আরেকটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছে। কথায় বলে, সাবধানের মার নেই।

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে বিরোধী রাজনৈতিক গোষ্ঠী ও ব্যক্তি সমীপে বিনয়ের সাথে বলে রাখতে চাই, রাজনীতির ব্যাকরণ বলে, কোনোক্রমেই বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক নেতৃত্ব নিয়মতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রতিপক্ষের কাছে ক্ষমতা প্রত্যর্পণে রাজি নয়। জেদের ভাত নাকি মানুষ বিশেষ প্রাণীকে খাওয়ায়। বাংলাদেশে রাজনীতিতে বিবেকের চেয়ে জেদের প্রাধান্য লক্ষ করা যায়। নির্বাচন সামনে রেখে জেদের লক্ষণ স্পষ্টতর হচ্ছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সম্প্রচার নিয়ন্ত্রণ আইনের মতো হাজারো আইন দ্বারা নাগরিক স্বাধীনতা সীমিত হয়ে আসছে। দফায় দফায় প্রতিশ্রুতি দিয়ে পুলিশের কাছ থেকে জনসভার অনুমতি নিতে হচ্ছে। নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসবে, কালো মেঘমালা ততই দুর্যোগ ও বজ্রপাত ঘটাবে। এতদসত্ত্বেও বাংলাদেশের ভাগ্যাকাশে যারা আগামী দিনে গণতন্ত্রের ঝলমলে আলো দেখতে চান, তাদের জন্য আগামী নির্বাচন একটি সুবর্ণ সুযোগ। আত্মত্যাগ ব্যতীত কোনো অর্জনই সম্ভব নয়।
শুরু করেছিলাম কবিগুরুর পঙ্ক্তি দিয়ে। শেষও করতে চাই তারই উচ্চারণে : ‘মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাসে, হারা শশীর হারা হাসি অন্ধকারেই ফিরে আসে।’
লেখক : অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


আরো সংবাদ



premium cement
ঈদগাঁওতে মাদক সম্রাট রেজাউল গ্রেফতার শিক্ষায় ব্যাঘাত : ফেসবুক-টিকটক-ইনস্টাগ্রাম-স্ন্যাপচ্যাটের বিরুদ্ধে ২৯০ কোটি ডলারের মামলা আমতলীতে কিশোরীকে অপহরণ শেষে গণধর্ষণ, গ্রেফতার ৩ মহানবীকে কটূক্তির প্রতিবাদে লালমোহনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ক্রিমিয়া সাগরে বিধ্বস্ত হলো রুশ সামরিক বিমান জর্ডান আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশী বিচারক এবারের আইপিএলে কমলা ও বেগুনি টুপির লড়াইয়ে কারা সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে সন্ত্রাসনির্ভর হয়ে গেছে : রিজভী রাশিয়ার ৯৯টি ক্ষেপণাস্ত্রের ৮৪টি ভূপাতিত করেছে ইউক্রেন আওয়ামী লীগকে ‘ভারতীয় পণ্য’ বললেন গয়েশ্বর দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে দাগনভুঞার যুবক নিহত

সকল