২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

পদে বহাল থেকে দায়িত্ব পালন করবেন না, তা কি হয়?

পদে বহাল থেকে দায়িত্ব পালন করবেন না, তা কি হয়? - ছবি : নয়া দিগন্ত

জাতীয় সংসদের মেয়াদ হলো সংসদ নির্বাচন-পরবর্তী সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে পাঁচ বছর। যেদিন পাঁচ বছর অতিবাহিত হয় সেদিন আপনাআপনি সংসদ ভেঙে যায়, অবশ্য রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে মেয়াদ অতিক্রান্তের আগেই সংসদ ভেঙে দিতে পারেন। একজন সংসদ সদস্যকে তার নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে শপথ গ্রহণ করতে হয়, যদিও উক্ত মেয়াদ অতিবাহিত হওয়ার আগে স্পিকার যথার্থ কারণে তা বাড়াতে পারেন।

সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনী কার্যকরের পর মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভেঙে যাওয়ার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে এবং মেয়াদ অবসান ছাড়া অন্য কোনো কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভেঙে যাওয়ার পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান করা হয়েছে।
সংসদের সাধারণ নির্বাচন বিষয়ে পঞ্চদশ সংশোধনী-পূর্ববর্তী যে বিধান ছিল তাতে মেয়াদ অবসানের কারণে অথবা মেয়াদ অবসান ছাড়া অন্য কোনো কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান ছিল।

পঞ্চদশ সংশোধনী-পূর্ববর্তী বিধান অনুযায়ী, মেয়াদ অবসান বা মেয়াদ অবসান ব্যতীত অন্য কোনো কারণে সংসদ ভেঙে দিয়ে সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতো বিধায় নির্বাচন অনুষ্ঠানকালীন সংসদ সদস্যরা পদে বহাল থাকতেন না।
পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে নব প্রবর্তিত বিধান অনুযায়ী, সংসদ মেয়াদ পূরণের ক্ষেত্রে তা ভেঙে না দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কারণে বিদ্যমান সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হতে ইচ্ছুক হলে তাদের পদে বহাল থাকাবস্থায় নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হতে হয়।

পঞ্চদশ সংশোধনীর বিধানের ফলে সংসদ ভেঙে যাওয়ার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিরা সংসদের মেয়াদ প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে সংসদ সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণ করতে পারেন না। একজন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়াপরবর্তী সংবিধানে উল্লিখিত শপথ পাঠ ছাড়া সংসদ সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণের জন্য আইনানুগভাবে সিদ্ধ নন।

সংসদের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষিত হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে সংসদের বৈঠক আহ্বান করতে হয়। সংসদের এক অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকার বিধান না থাকলেও মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে নির্বাচন অনুষ্ঠান-পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে সংসদের বৈঠক অনুষ্ঠানের বিধান নেই। এ কারণে নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা পদে বহাল থাকাবস্থায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও তারা সংসদের কোনো কার্যে অংশ নিতে পারেন না।

সংসদ সদস্যদের বেতন, ভাতা ও সুযোগ সুবিধাদি রাষ্ট্রীয় তহবিলে রক্ষিত জনগণ প্রদত্ত কর থেকে নির্বাহ করা হয়। সংসদ সদস্যদের কাজ হলো দেশ ও জনগণের কল্যাণে আইন প্রণয়ন এবং নিজ সংসদীয় এলাকা ও দেশের সার্বিক উন্নয়নে আত্মনিয়োগ। পঞ্চদশ সংশোধনী-পরবর্তী একজন সংসদ সদস্যের বেতন, ভাতা ও সুযোগ সুবিধাদি বহুলাংশে বেড়ে যাওয়ার ফলে তারা আগের তুলনায় বর্তমানে যে বর্ধিত বেতন, ভাতা ও সুযোগ সুবিধাদি পাচ্ছেন তা হলো- বেতন ৩০ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ৫৫ হাজার টাকা, ব্যয় নিয়ামক ভাতা তিন হাজার টাকা থেকে বেড়ে পাঁচ হাজার টাকা, বিমান দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু ও পঙ্গুত্বের ক্ষেত্রে বীমার পরিমাণ ১০ লাখ টাকা, দৈনিক ভাতা ৩০০ টাকা থেকে বেড়ে ১৭৫০ টাকা, স্বেচ্ছাধীন তহবিল তিন লাখ টাকা থেকে বেড়ে পাঁচ লাখ টাকা, নির্বাচনী এলাকার অফিস খরচ মাসিক সাত হাজার টাকা থেকে বেড়ে ১২ হাজার টাকা এবং মাসিক পরিবহন ভাতা ৪০ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ৭০ হাজার টাকা।

নবম সংসদ বহাল থাকাকালীন পঞ্চদশ সংশোধনী প্রবর্তিত হয়। পঞ্চদশ সংশোধনী প্রবর্তন-পরবর্তী দশম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নবম সংসদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় ২০০৯ সালের ২৫ জানুয়ারি। নবম সংসদের মেয়াদ ২০১৪ সালের ২৪ জানুয়ারি পাঁচ বছর পূর্ণ হয়। সে নিরিখে দশম সংসদ নির্বাচনটি ২০১৩ সালের ২৭ অক্টোবর থেকে ২০১৪ সালের ২৪ জানুয়ারি পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতায় ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনটি অনুষ্ঠানকালীন নবম সংসদে নির্বাচিত যেসব সদস্য প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন তারা সবাই পদে বহাল থাকাবস্থায় নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হন। নবম সংসদের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি দশম সংসদ নির্বাচন বর্জন করায় দলটির নবম সংসদে নির্বাচিত কোনো সদস্য দশম সংসদ নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হননি। সে সময়কার প্রধান বিরোধী দল বিএনপির বর্জনের মুখে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটের জন্য উন্মুক্ত ৩০০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ১৫৪টি আসনের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।

সংবিধানের বিধান অনুযায়ী, একক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাগুলো থেকে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে আইনানুযায়ী নির্বাচিত ৩০০ সদস্য সমন্বয়ে এবং তাদের আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির ভিত্তিতে একক হস্তান্তরযোগ্য ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত ৫০ জন মহিলা সদস্যসহ সর্বমোট ৩৫০ সদস্য সমন্বয়ে সংসদ গঠিত হয়। স্বভাবতই প্রশ্ন দেখা দেয়, সংসদে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের জন্য উন্মুক্ত ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৪টি আসনের সদস্যরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত, তাদেরকে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত মর্মে আখ্যায়িত করার অবকাশ আছে কি?

দশম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানকালীন ৯০ দিন সময়ের মধ্যে নবম সংসদের কোনো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়নি। নবম সংসদে নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা দশম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানকালীন সময়ে সংসদ সদস্য পদে বহাল থাকলেও সে সময় নবম সংসদের অধিবেশন অনুষ্ঠান সাংবিধানিকভাবে বারিত থাকায় নির্বাচনটি অনুষ্ঠানকালীন কোনো অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়নি, যদিও সে সময় সংসদ সদস্য পদে বহাল থাকাবস্থায় যেসব সদস্য প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন তারা সবাই আগের মতোই বেতন, ভাতা ও সুযোগ সুবিধাদি আহরণ করেন।

দশম সংসদের মতো একাদশ সংসদ নির্র্বাচন সংবিধানের বিদ্যমান বিধানাবলির আলোকে অনুষ্ঠিত হলে দশম সংসদে নির্বাচিত যেসব সদস্য একাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হবেন, তারা সবাই নবম সংসদের অনুরূপ প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ সদস্যদের মতো পদে বহাল থাকাকালীন অবস্থায় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হবেন। যে বিধানাবলির আলোকে নবম সংসদের যেসব সদস্য দশম সংসদ নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হওয়াকালীন বেতন, ভাতা ও সুযোগ সুবিধাদি আহরণ করেছিলেন, দশম সংসদে নির্বাচিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ সদস্যগণও একই বিধানাবলির আলোকে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশগ্রহণকালীন নির্ধারিত ৯০ দিন সময়কালে বেতন, ভাতা ও সুযোগ সুবিধাদি আহরণ করবেন।

প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রী- এরা সবাই সংসদ সদস্য। এরা প্রজাতন্ত্রের লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত হলেও পদে বহাল থাকাবস্থায় নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হওয়ার উদ্দেশ্য সাধনকল্পে তারা প্রজাতন্ত্রের কর্মে লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত মর্মে গণ্য হন না। উপরোল্লিখিত পদধারীদের মতো সংসদ সদস্যদের এরূপ ছাড় দেয়া হয়নি। আর তাই স্বভাবতই প্রশ্নের উদয় হয় সংসদ সদস্যরা পদে বহাল থাকা অবস্থায় নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হতে পারেন কি না?

এ কথাটি অনস্বীকার্য, একজন সংসদ সদস্য পদে বহাল থাকাকালীন নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হলে তার সাথে সংসদ সদস্য নন নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ, এমন সব ব্যক্তির জন্য সমসুযোগ সংবলিত মাঠের ব্যবস্থা করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ সব প্রার্থীর জন্য সমসুযোগ সংবলিত মাঠ অপরিহার্য। কিন্তু একই নির্বাচনে সংসদ সদস্য ও সংসদ সদস্য নন, এমন দুই ধরনের ব্যক্তি নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হলে সে নির্বাচনকে সুষ্ঠু নির্বাচন হিসেবে আখ্যা দেয়ার সুযোগ আছে কি?

বাংলাদেশ বা এর যেকোনো অংশের নিরাপত্তা বা অর্থনৈতিক জীবনযুদ্ধ বা বহিরাক্রমণ বা অভ্যন্তরীণ গোলযোগের কারণে বিপদের সম্মুখীন হলে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে জরুরি অবস্থান জারি করতে পারেন। রাষ্ট্রপতির কাছে যদি সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হয় যুদ্ধাবস্থার বিদ্যমানতার জন্য ভেঙে যাওয়া সংসদ পুনরাহ্বান করা প্রয়োজন, সে ক্ষেত্রে যে সংসদ ভেঙে দেয়া হয়েছিল, রাষ্ট্রপতি তা আহ্বান করতে পারেন। এ ক্ষেত্রেও রাষ্ট্রপতিকে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শানুযায়ী কার্যটি সমাধা করতে হয়। সংবিধানের বিদ্যমান বিধানাবলি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রীর উত্তরাধিকারী কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী স্বীয় পদে বহাল থাকেন।
দশম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানকালীন প্রধানমন্ত্রী ও স্বল্পসংখ্যক মন্ত্রী সমন্বয়ে গঠিত সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যরা সংসদ সদস্যদের মতো পদে বহাল ছিলেন। সে সময় প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার সদস্যদের এক-দশমাংশ ছাড়া অপর সবাই সংসদ সদস্য হিসেবে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রীসহ তার মন্ত্রিসভার সদস্য এবং সংসদ সদস্যরা পদে বহাল থেকে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হলে সে নির্বাচনটি অনস্বীকার্যভাবে ক্ষমতাসীনদের অধীন অনুষ্ঠিত নির্বাচন। বাংলাদেশে ইতঃপূর্বে ক্ষমতাসীনদের অধীন অনুষ্ঠিত এমন নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল ছাড়া অপর কোনো দল বিজয় অর্জন করতে পারেনি। এ বাস্তবতায় প্রধানমন্ত্রীসহ তার মন্ত্রিসভার সদস্য এবং সংসদ সদস্যরা পদে বহাল থেকে আসন্ন একাদশ সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হলে নির্বাচনের ফলাফল যে ক্ষমতাসীনদের অনুকূলে যাবে, এর ভিন্নতা হওয়ার সঙ্গত কোনো কারণ নেই। সুতরাং ব্যাপক ও বিপুল জনসমর্থন রয়েছে এমন দলের পক্ষে যে ব্যবস্থায় নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না, এমন নির্বাচনে অংশগ্রহণ কতটুকু সঙ্গত!
লেখক : সাবেক জজ, সংবিধান, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিশ্লেষক
E-mail: iktederahmed@yahoo.com


আরো সংবাদ



premium cement
বদরের শিক্ষায় ন্যায়-ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : সেলিম উদ্দিন ইসলামের বিজয়ই বদরের মূল চেতনা : ছাত্রশিবির পরিবেশ দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের মৃত্যু : বিশ্বব্যাংক নোয়াখালীতে ল’ইয়ার্স কাউন্সিলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ‘আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ল’ ইয়ার্স কাউন্সিল কাজ করে যাচ্ছে’ পুকুরে পাওয়া গেল ১০০ ইলিশ অবন্তিকার আত্মহত্যা : জবির সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন আবারো নামঞ্জুর পাথরঘাটায় বদর দিবস পালনে দেড় হাজার মানুষের ইফতারি আদমদীঘিতে ৭২ হাজার টাকার জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নেয়া হবে : মন্ত্রী

সকল