২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

জীবন এবং কিম উ সংয়ের লড়াই

-

গতকাল ইন্টার জোন প্লে-অফ সেমিফাইনালে প্রথম ম্যাচ খেলেছে ভিয়েতনামের হ্যানয় এফসি এবং তুর্কমেনিস্তানের আলতিয়ান আসিয়ার। এই দুই দলের ফিরতি ম্যাচ শেষে জয়ী দল খেলবে আবাহনী এবং এপ্রিল ২৫ ক্লাবের জয়ী টিমের বিপক্ষে। আজ বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ এবং উত্তর কোরিয়ার ক্লাবের ম্যাচে একই সাথে লড়াই নাবিব নেওয়াজ জীবন এবং কিম উ সংয়েরও। গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচ জিতে এগিয়ে থাকতে হলে আজ গোল পেতে হবে এই দুই জনেরই। এএফসি ওয়েবসাইটেও এই দুই ফরোয়ার্ডের দিকেই স্পট লাইট।
অবশ্য এএফসি কাপে ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা এবং গোলের সংখ্যায় এগিয়ে এপ্রিল ২৫ এর কিম উ সং। এ পর্যন্ত এই টুর্নামেন্টে ১৬টি ম্যাচে মাঠে নামা হয়েছে তার। মাঠে ছিলেন ১১৮৭ মিনিট। তার দেয়া গোলের সংখ্যা ২১টি। ম্যাচ প্রতি তার গোলের গড় ১.৩। এবারের এএফসি কাপে তার দেয়া গোলের সংখ্যা ৬টি। আগের আসরে তার হ্যাটট্রিক আছে মঙ্গোলিয়ান ক্লাবের বিপক্ষে।
অন্য আবাহনীর নাবিব নেওয়াজ জীবন এই নিয়ে তিনটি আসর খেললেও এবারের এএফসি কাপে দুই গোল করেছেন। তার পাস থেকে হয়েছেও দু’টি গোল। মিনার্ভা পাঞ্জাবের বিপক্ষে তার করা কর্নার কিক থেকেই আবাহনীর স্মরণীয় এবং কোয়ালিফাই করা জয়। এই আসরে আবাহনীর এই স্ট্রাইকার মোট খেলেছেন ৫৩৭ মিনিট। তার সঠিক পাসের হার ৭৮ শতাংশ। গোলের চান্স তৈরি করেছেন ১৫টি। সতরাং আজ এপ্রিল ২৫ এর মতো শক্তিশালী বাধা টপকতে জীবনের উজ্জ্বল পারফরম্যান্স বিশাল ভূমিকা রাখবে।

এক নজরে এএফসি কাপে
জীবন
খেলেছেন : ১২ ম্যাচ
মাঠে ছিলেন : ৫৩৭ মিনিট
সঠিক পাসের হার : ৭৮ শতাংশ
গোলের সুযোগ সৃষ্টি : ১৫টি
গোলের উৎস : ২টি
গোল : ২ টি

কিম উ সং
খেলেছেন : ১৬ ম্যাচ
মাঠে ছিলেন : ১১৮৭ মিনিট
আসরে মোট গোল : ২১টি
২০১৯ সালে গোল : ৬টি
ম্যাচ প্রতি গোলের গড় : ১.৩।


আরো সংবাদ



premium cement