১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`

দক্ষিণাঞ্চলের লিড

-

বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের শীর্ষে মধ্যাঞ্চল, আর সবার শেষে দক্ষিণাঞ্চল। চতুর্থ রাউন্ডে আবার মুখোমুখি দুই দল। মধ্যাঞ্চল এ মওসুমে একমাত্র জয়ে শুরু করেছিল দক্ষিণাঞ্চলের বিপক্ষে। কিন্তু দ্বিতীয়বারের দেখায় প্রতিপক্ষের চার ফিফটিতে প্রথম ইনিংসে পেছনে পড়েছে তারা। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই বাকি ২ উইকেট হারায় মধ্যাঞ্চল। তাদের প্রথম ইনিংস শেষ হয় ২৬১ রানে। তার পর ৫ উইকেটে ৩০৯ রানে দিনের খেলা শেষ করেছে দক্ষিণাঞ্চল। ৫ উইকেট হাতে রেখে তাদের লিড ৪৮ রানের।
৮ উইকেটে ২৩৪ রানে গতকাল দিন শুরু করে মধ্যাঞ্চল। দিনের প্রথম বলে ইয়াসিন আরাফাত ৫ রানে রানআউট হলে শেষ জুটিতে আরাফাত সানিকে নিয়ে হাল ধরেন তাইবুর রহমান। পঞ্চাশ ছোঁয়া ইনিংসকে বেশিদূর নিতে পারেননি। ৬৮ রানে মেহেদী হাসানের তৃতীয় শিকার হন তাইবুর। দক্ষিণাঞ্চলের পক্ষে মেহেদীর সমান তিনটি করে উইকেট নিয়ে সেরা বোলার আল আমিন হোসেন। দু’টি ছিল আবদুর রাজ্জাকের।
জবাব দিতে নেমে মাত্র ৬ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙে দক্ষিণাঞ্চলের। শাহরিয়ার নাফীস (৪) বিদায় নেয়ার পর ফজলে মাহমুদ ও এনামুল হক বিজয়ের ১৪৬ রানের জুটি প্রতিরোধ গড়ে। দু’জনই ফিফটি করেন। ৭৭ রানে এনামুল আর ৭৪ রানে ফজলে আরাফাত সানির শিকার হন।
দক্ষিণাঞ্চলের ব্যাটিং লাইনে তখন বড়সড় ধাক্কা। তবে তুষার ইমরান ও রকিবুল হাসানের ১৩১ রানের জুটিতে মধ্যাঞ্চলকে পেছনে ফেলে তারা। তুষার ৭৮ রানে আউট হন। ৫৪ রানে টিকে ছিলেন রকিবুল। মধ্যাঞ্চলের পক্ষে আরাফাত তিন উইকেট নেন। ২টি পান ইয়াসিন।
পূর্বাঞ্চল-উত্তরাঞ্চল
হলো না রনি তালুকদারের ডাবল সেঞ্চুরি। মোহাম্মদ আশরাফুলের সেঞ্চুরিও বড় হলো না। সানজামুল ইসলামের দারুণ বোলিংয়ে প্রত্যাশার অনেক আগেই থমকে গেল পূর্বাঞ্চলের ইনিংস। রাজশাহীতে পূর্বাঞ্চলের বিপক্ষে লড়াইয়ে ফিরেছে উত্তরাঞ্চল। রনি ও আশরাফুলের ম্যারাথন জুটি থামিয়ে পূর্বাঞ্চলকে ৪৬৬ রানে আটকে দিয়েছে উত্তরাঞ্চল। জবাবে দুই ফিফটিতে ২ উইকেটে ১৭৮ রান উত্তরাঞ্চলের। ৮ উইকেট হাতে রেখে এখনো তারা পিছিয়ে ২৮৮ রানে।
ম্যাচের প্রথম দিনেই পূর্বাঞ্চল ৩ উইকেটে ৩৫৪ রান করে। ১৮৩ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করেছিলেন রনি, ১০৭ রান নিয়ে আশরাফুল। ক্যারিয়ারের চতুর্থ ডাবল সেঞ্চুরির আশায় থাকা রনিকে দিনের তৃতীয় ওভারেই ফেরান এবাদত। কেবল ৪ রানই যোগ করতে পেরেছেন তিনি। এরপর সুবিধা করতে পারেননি তাসামুল হক, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনরা। আশরাফুলকে ১৩৬ রানে থামান সানজামুল। ৯ নম্বরে নেমে ৭ চারে ৩৪ বলে ৩৮ রান করে দলকে ৪৬৬ পর্যন্ত নিয়ে যান তাইজুল ইসলাম। তাইজুলকে ফিরিয়েই সানজামুল পূর্ণ করেন ৫ উইকেট। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে এটি তার ১৬তম পাঁচ উইকেট।
জবাবে উত্তরাঞ্চল জহুরুল ও জুনায়েদ উদ্বোধনী জুটিতে করেন ৯৮ রান। ৫১ রানে জুনায়েদকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আবু জায়েদ। জহুরুলকে ৬৫ রানে থামান এনামুল হক জুনিয়র। এরপর আর কোনো উইকেট হারাতে দেননি দুই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান ফরহাদ হোসেন ও নাঈম ইসলাম।

 


আরো সংবাদ



premium cement
ফরিদপুরের গণপিটুনিতে নিহত ২ নির্মাণশ্রমিক জাতিসঙ্ঘে ফিলিস্তিনি সদস্যপদ লাভের প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো তীব্র তাপপ্রবাহে বাড়ছে ডায়রিয়া হিটস্ট্রোক মাছ-ডাল-ভাতের অভাব নেই, মানুষের চাহিদা এখন মাংস : প্রধানমন্ত্রী মৌসুমের শুরুতেই আলু নিয়ে হুলস্থূল মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে মূল্যস্ফীতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না এত শক্তি প্রয়োগের বিষয়টি বুঝতে পারেনি ইসরাইল রাখাইনে তুমুল যুদ্ধ : মর্টার শেলে প্রকম্পিত সীমান্ত বিএনপির কৌশল বুঝতে চায় ব্রিটেন ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট আজ নিষেধাজ্ঞার কারণে মিয়ানমারের সাথে সম্পৃক্ততায় ঝুঁকি রয়েছে : সেনাপ্রধান

সকল