২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫
`

রাবিতে আড়াই লাখ টাকায় ভর্তির প্রতিশ্রুতি, ছাত্রলীগ নেতার ফোনালাপ ফাঁস

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। -

রাবিতে ভর্তি ৩ লাখ টাকায় ভর্তি করে দেয়া যাবে বলে ছাত্রলীগের এক নেতা ভর্তিইচ্ছু এক শিক্ষার্থীর কাছে দাবি করেছেন। পরে দরকষির পরে আড়াই লাখ টাকায় ভর্তি করে দেযা যাবে বলে দাবি করেন ছাত্রলীগের সেই নেতা।

 বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে প্রথমবর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষার বাকি আর মাত্র আট দিন। অন্য বছরের মতো ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যেই সক্রিয় হয়ে ওঠেছে জালিয়াতচক্র। আর এরই মধ্যে ভর্তি জালিয়াতিচক্রে ছাত্রলীগ নেতার সম্পৃক্ততার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ছাত্রলীগ নেতার সম্পৃক্ততার বিষয়ে ৯ মিনিট ৫৫ সেকেন্ডের একটি ফোনালাপ পাওয়া গেছে। অভিযুক্ত ওই ছাত্রলীগ নেতা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের ত্রাণ ও দুর্যোগবিষয়ক সম্পাদক তারেক আহমেদ খান শান্ত। ফোনালাপটির কিছু অংশ তুলে ধরা হলো

ভর্তি ইচ্ছুক: ‘ভাইয়া আমি সেকেন্ড টাইম পরীক্ষা দিচ্ছি। যেকোনো মূল্যে পাবলিক ভার্সিটিতে ভর্তি হতে হবে। বাসা থেকে চাপ দিচ্ছে। কত লাখ টাকা লাগতে পারে?’

ছাত্রলীগ নেতা শান্ত : ‘তুমি কোন ইউনিটে ফরম তুলছো? সায়েন্স হলে একটু কঠিন, আর্টসে সহজে করে দেয়া যাবে। এ জন্য ৩ লাখ টাকা লাগবে।’

ভর্তি ইচ্ছুক : ‘একটু কনসিডার করেন ভাইয়া।’

ছাত্রলীগ নেতা শান্ত: ‘ভাই, আমাদের সিস্টেম হচ্ছে প্রক্সি। এখানে ঢাকা থেকে এক্সপার্ট এসে পরীক্ষা দিয়ে যায়। তাদেরকে দিতে হয় দেড় থেকে দুই লাখ টাকা। একটি সিন্ডিকেট আছে তাদেরও টাকা দিতে হয়। তারপর আমাদের জন্য খুব একটা বেশি লাভ থাকে না। ঠিক আছে তুমি যেহেতু বলছো তোমার জন্য আড়াই লাখ করে দিতে পারবো। এর কম হবে না।’

এর পরেও ভর্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে দু’জনের মধ্যে ফোনালাপ হয়েছে। দু’জনের মধ্যে মোট ৯ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড কথা হয় এবং ওই ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে রাবি ক্যাম্পাসে ডাকেন ওই ছাত্রলীগ নেতা।

ফোন রের্কডিংয়ের বিষয়টি স্বীকার করে রাবি ছাত্রলীগ নেতা তারেক আহমেদ খান শান্ত বলেন, ‘আমার কাছে একটা ফোনই এসেছিল। এরপর থেকে ওই ফোন নম্বর বন্ধ। পূর্বশত্রুতার জের ধরে রাবি ছাত্রলীগের সহসম্পাদক হাসিবুল হাসান শান্ত ও উপপ্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক কাউসার আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে বলে মনে হচ্ছে।’ তবে এ বিষয়ে কথা বলার জন্য হাসিবুল হাসান ও কাউসারের সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।

এর আগেও রাবি ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির সাথে সম্পৃক্ততার অভিযোগ ছিল। গত বছর ১৮ জুলাই পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে রাজশাহীর মোহনপুর ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্র থেকে বান্ধবীসহ গ্রেফতার হন রাবি ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক সাব্বির হোসেন।

গত ১৭ ডিসেম্বর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির ঘটনায় রাবি ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদি হাসান সজল ও ছাত্রলীগকর্মী মোস্তফা বিন ইসমাইলকে আটক করে পুলিশ।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, ‘আমাদের কোনো নেতাকর্মী এসব কাজের সাথে জড়িত কি না আমার জানা নেই। ছাত্রলীগের নাম ভাঙিয়ে কোনো নেতাকর্মীর এসব কাজের সাথে সম্পৃক্ততা পেলে আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নেবো।’

এ দিকে জালিয়াতি ঠেকাতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সজাগ আছে বলে জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, ‘গত বছরের মতো এবারও ভর্তি পরীক্ষায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হবে। যেকোনো ধরনের জালিয়াতি ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদা তৎপর থাকবে। এ বিষয়ে মিটিং আছে। সেখানে এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হবে।

 

আরো পড়ুন: কোটা আন্দোলন দমনে আগ্রাসী ভূমিকায় রাবি ছাত্রলীগ
তিন দিনে হামলায় আহত ২৪

রাবি সংবাদদাতা, ০৫ জুলাই ২০১৮

দেশব্যাপী চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও (রাবি) সক্রিয় রয়েছে আন্দোলন। তবে আন্দোলনকারীদের দমনে আগ্রাসী ভূমিকায় নেমেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। গত তিন দিনে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছে অন্তত ২৪ শিক্ষার্থী।

এর মধ্যে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ও কোটা সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম তারেককে চাপাতি, হাতুড়ি, বাঁশ দিয়ে নির্মমভাবে পিটিয়ে আহত করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। ভারী কিছু দিয়ে আঘাত করায় তার পায়ের হাড় ভেঙে যায়। আপাতত পাটি প্লাস্টার করে রাখা হয়েছে। তবে অস্ত্রোপচার না করলে তার পা স্বাভাবিক হবে না। তাছাড়া মাথায় সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। সিটি স্ক্যান রিপোর্ট অনুযায়ী তারেকের মাথায় প্রচণ্ড আঘাত লেগেছে। সারা শরীরে প্রচুর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এর আগে গত শনিবার রাতে ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু ফেসবুকে আন্দোলনকারীদের কঠোর হস্তে দমনের হুমকি দেন। এরপর রোববার সকাল ১০টায় বিশ^বিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে কোটা সংস্কারের দাবিতে ঢাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিসোটা নিয়ে মারধর করে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
পরে বেলা ১১টার দিকে গ্রন্থাগারের সামনে সাংবাদিকদের সাক্ষাৎকারের সময় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর আবারো ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ধাওয়া করে। এতে অন্তত ১২ জন শিক্ষার্থী আহত হয়। এদের মধ্যে আবদুল্লাহ শুভ ও অন্তরসহ তিনজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে (রামেক) ভর্তি করা হয়। মানববন্ধনের ব্যানার কেড়ে নেয়াসহ ধাওয়া ও মারধরের কারণে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বিশ^বিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ও বিভিন্ন অ্যাকাডেমিক ভবনে অবস্থান নেয়। এ সময় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা শোডাউন দিতে থাকে।
এ দিকে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করতে না পারায় ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে দেখা গেছে কোটা আন্দোলনকারীদের। অন্য দিকে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সম্পাদকের নেতৃত্বে প্রায় শতাধিক নেতাকর্মী মোটরবাইকে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে মহড়া দিতে থাকে। এ ঘটনায় ক্যাম্পাসে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। 

তাছাড়া পর দিন সোমবার ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলায় এর আগে বেলা ১১টায় বিশ^বিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে কালো পতাকা মিছিলের কথা থাকলেও ছাত্রলীগের অবস্থানের সামনে আসতে পারেনি কোটা আন্দোলনকারীরা। সকাল থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে মোটরসাইকেলে মহড়া দিতে দেখা যায় ছাত্রলীগের নেতাদের। পরে জাতীয় পতাকা হাতে বিকেল ৪টার দিকে প্রধান ফটকের সামনে বিশ^বিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়া ও সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনুর নেতৃত্বে শতাধিক নেতাকর্মী পুলিশের উপস্থিতিতেই লাঠি, রড, হাতুড়ি দিয়ে এলোপাথাড়ি মারধর করতে থাকে ছাত্রলীগ নেতারা। মারধরে কোটা আন্দোলনকারী বিশ^বিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক মাসুদ মোন্নাফসহ ১১ জন আহত হয়।
জানতে চাইলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, কোটা আন্দোলনকারীরা দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এ জন্য তাদের প্রতিহত করা হয়েছে। 

হামলার নেতৃত্বে যারা : গত সোমবার কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর আক্রমণে চাপাতি হাতে দেখা গেছে ছাত্রলীগকর্মী লতিফুল কবির মানিককে। হাতুড়ি হাতে দেখা গেছে ছাত্রলীগের সহসম্পাদক ও সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মামুনকে। বিভিন্ন ছবিতে বাঁশের লাঠি হাতে সবার সামনে ছিল সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদি হাসান মিশু। বিভিন্ন ছবিতে মারধরে তাকে আগ্রাসী ভূমিকা পালন করতে দেখা গেছে।
এরা ছাড়াও আক্রমণে মূল ভূমিকায় আরো ছিলেন, রাবি ছাত্রলীগের সহসভাপতি গোফরান গাজী, মিজানুর রহমান সিনহা, রমিজুল ইসলাম রিমু, সাদ্দাম হোসেন, আহমেদ সজীব, ছানোয়ার হোসেন সারোয়ার, আরিফ বিন জহির, সাংগঠনিক সম্পাদক সাবরুল জামিল সুষ্ময়, হাসান লাবন, ইমতিয়াজ আহমেদ, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক আসাদুল্লাহ হিল গালিব, কর্মী জন স্মিথ ও রাশেদ খান।

ফের এক শিক্ষার্থীকে মারধর

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধর করেছে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। গতকাল বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের সামনে তাকে মারধর করা হয়। এ সময় তার মুখে আঘাত করায় তার মুখ ও ঠোঁট ফুলে যায়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমানের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ওই শিক্ষার্থী জসীম উদ্দিন বিজয় আরবি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। 
জসীম সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেন, ‘বিভাগের একটি পরীক্ষা ছিল। সে মেইনগেট দিয়ে যাচ্ছিল। আসার পথে কোনো কারণ ছাড়াই ছাত্রলীগের সভাপতিসহ কয়েকজন নেতা তাকে আটকে রেখে মুখে আঘাত ও মারধর করে।’ 

এ দিকে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, ঘটনাস্থল থেকে আহত শিক্ষার্থীকে প্রক্টর দফতরে এনে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। পরে মতিহার থানায় পুলিশের কাছে হস্তাস্তর করি। 

আহত রাবি শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে দেখতে যান ছাত্রদল নেতারা 

রাবি সংবাদদাতা জানান, কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্রলীগের হামলায় আহত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থী তরিকুলকে দেখতে হাসপাতালে যান শাখা ছাত্রদলের নেতারা। গতকাল দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতান আহমেদ রাহীর নেতৃত্বে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে যান তারা।
এ সময় ছাত্রদল নেতা রাহী হামলার ঘটনার দোষীদের শাস্তি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আহত শিক্ষার্থীর চিকিৎসা ব্যয়ভার বহন করার ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়া প্রক্টরের পদত্যাগের দাবি জানান। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রদলের (ভারপ্রাপ্ত) সাধারণ সম্পাদক ডা: সম্রাটসহ রাবি ছাত্রদলের নেতারা।

এর আগে গত সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে জাতীয় পতাকা নিয়ে মিছিল করতে গিয়ে ছাত্রলীগের বেদম মারের শিকার হন কোটা সংস্কার আন্দোলন রাবি শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী তরিকুল ইসলাম। ছাত্রলীগের ১০-১৫ জন নেতাকর্মী তাকে চাপাতি, বাঁশ, জিআই পাইপ, রড দিয়ে পিটিয়ে পা ভেঙে দেয়।

 

দেখুন:

আরো সংবাদ



premium cement
কৃষক যাতে ন্যায্যমূল্য পান, সেভাবেই ধানের দাম নির্ধারণ করা হবে : কৃষিমন্ত্রী চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সিএনজি ও বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৪ ভান্ডারিয়ায় ঐতিহ্যবাহী ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা দেখতে দর্শনার্থীদের ঢল তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি চাটমোহরে ঐতিহ্যবাহী ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত বিএনপি সাম্প্রদায়িক শক্তি, এদের রুখতে হবে : ওবায়দুল কাদের সাদিক এগ্রোর ব্রাহামা জাতের গরু দেখলেন প্রধানমন্ত্রী ভারতে লোকসভা নির্বাচনে প্রথম ধাপে ভোট পড়েছে ৬০ শতাংশ সারা বিশ্ব আজ জুলুমবাজদের নির্যাতনের শিকার : ডা. শফিকুর রহমান মিয়ানমারের ২৮৫ জন সেনা ফেরত যাবে, ফিরবে ১৫০ জন বাংলাদেশী : পররাষ্ট্রমন্ত্রী চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও বোয়ালখালীতে ৩ জনের মৃত্যু

সকল