১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`

মোদির ভূমিধস বিজয় : প্রত্যাশা ও আশঙ্কা

বহমান এই সময়ে
-

ভারতে প্রত্যাশা ও ভীতির অভিযাত্রার আপাত সমাপ্তি ঘটল নরেন্দ্র মোদির আরো শক্তিশালী সাম্প্রতিক নির্বাচনী বিজয়ের মধ্য দিয়ে। এর মধ্য দিয়ে কার্যত ভীতিরই বিজয় নিশ্চিত হলো। এই নির্বাচনের আগে একটা প্রত্যাশা ছিল, সমাজে বিভাজন সৃষ্টিকারী ঘৃণাপ্রবণ প্রকৃতির শক্তিগুলো এই নির্বাচনে পরাজিত হবে। এর বিপরীতে সংহতি ও সম্প্রীতির সহায়ক শক্তিগুলো নির্বাচনে বিজয়ী হবে। আর এর বিপরীতে আশঙ্কা ছিল, বিভাজন সৃষ্টিকারী শক্তিগুলো আবার ক্ষমতায় ফিরে আসবে এবং কমপক্ষে আরো পাঁচ বছর এরা দেশ শাসন করবে। শেষ পর্যন্ত ভীতির আশঙ্কাই বিজয়ী হলো।
এটি নিশ্চিত বলে দেয়া যায়, বিজেপি এই বিজয় মহাসমারোহে উদযাপন করবে। আগামী কয় মাস গণমাধ্যমে চলবে এর ভালো ও মন্দ নানা দিক নিয়ে নানামাত্রিক আলোচনা। সেই সাথে দীর্ঘ দিন ধরে চলবে নরেন্দ্র মোদির এই বীরত্বপূর্ণ বিজয় কাহিনী। তার যেসব বক্তব্য ক’দিন আগে গণমাধ্যমে সমালোচিত হয়েছে প্রবলভাবে, সেগুলো এখন তুলে ধরা হবে নরেন্দ্র মোদির ভোট টানার স্মার্ট কর্মকৌশল হিসেবে। নরেন্দ্র মোদির দক্ষতা হিসেবে। তার শৈল্পিক কর্ম হিসেবেও। তার ভক্তরা আবার জোরেশোরে তুলে ধরবে নরেন্দ্র মোদির নানা বীরত্বগাথা। কয়েক মাস ধরে চলবে দলীয় বিজয় উদযাপনের নানা কর্মসূচি। সেখানে আরো জোর দিয়ে হয়তো বলা হবে, তাদের অবলম্বিত হিন্দুত্ববাদ বাস্তবায়ন ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
ভারতের অনেকেরই আশঙ্কা, মোদির দ্বিতীয় মেয়াদে আরো সম্প্রসারিত পর্যায়ে চলবে সব ধরনের সাংবিধানিক ও সংবিধানবহির্ভূত সেই প্রতিষ্ঠানগুলোর ধ্বংসের কাজ, যেগুলো ভারতের জাতীয় ধারণাগুলো সংরক্ষণ করে আসছিল। ভারতকে নতুন করে আকার দেয়া হবে, যেখানে সর্বস্তরে হিন্দুত্ববাদের তথাকথিত আদর্শ আরো গভীরতর পর্যায়ে পৌঁছানো হবে। ‘আমরা’ বনাম ‘তাহারা’ সেøাগান নিয়ে জাতি বিভাজনপ্রক্রিয়া আরো জোরালোভাবে চলবে। সব সংখ্যালঘু পরিণত হবে ‘আউটসাইডার’ হিসেবে। তখন তাদের ভারতে বসবাস করতে হবে হিন্দুত্ববাদী শক্তির নয়া আইন ও আচরণবিধি মেনে। সেখানে চালু হবে এক নয়া সামাজিক প্রথা, যার ভিত্তি হবে না সমতা ও পারস্পরিক সহাবস্থানের নীতি; বরং এর ভিত্তি হবে বৈষম্য ও ধর্মীয় প্রত্যাবর্তী সব নিয়মনীতি।
তখন ভারতে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ পরিণত হবে একটি মন্দ শব্দে। সংবিধান থেকে তা মুছে ফেললেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। ফ্যাসিস্টরা প্রশংসিত হবে ন্যাশনালিস্ট হিসেবে। যখন তখন বিনা বিচারে সংখ্যালঘু হত্যাকারীরা আরো নতুন তেজে তাদের এই অপকর্ম পরিচালনা করবে। এ ধরনের হত্যার শিকার মানুষের সংখ্যা বহুগুণে বেড়ে যাবে। এসব হত্যাকারীই ক্ষমতার পদগুলো দখল করবে আরো বেশিমাত্রায়। গান্ধীর হত্যাকে যারা শুভকাজ বলে বিবেচনা করে, তারাই হবে নতুন প্রজন্মের নেতা। গান্ধীর হত্যাকারীরা হবে জাতীয় নেতা। টেরোরিস্টরা হবে ন্যাশনালিস্ট। মানবতাবাদীদের চিহ্নিত করা হবে সন্ত্রাসী অভিধায়।
হ্যাঁ, এটিই হচ্ছে নয়া ভারত বা নিউ ইন্ডিয়া। এটিই এখন অস্তিত্বশীল হওয়ার পথে নরেন্দ্র মোদির আরো জোরদার নির্বাচনী বিজয়ের মধ্য দিয়ে। কিন্তু এই নিউ ইন্ডিয়ায় স্থান নেই সংখ্যালঘুদের। এরা অধিকার ভোগ করবে না ভারতের অন্যসব নাগরিকের মতো। এই নয়া ভারতে স্থান নেই সমাজ সংস্কারকদেরও। অথচ এই সমাজ সংস্কারকেরাই ভারতীয় সমাজকে আধুনিক করে তুলতে অসাধারণ সব কাজ করে গেছেন। এখন তাদের মূর্তির ওপর আঘাত আসবে। ভেঙে ফেলা হবে তাদের মূর্তি। এরই মধ্যে এ ধরনের উদাহরণ সৃষ্টি হতে দেখা গেছে। গণমাধ্যমে সেসব ছবি এসেছে। এই নয়া ভারতে স্থান নেই তাদের, যারা প্রশ্ন তুলবেÑ অধিকার, সমতা ও ন্যায়বিচার নিয়ে। যারা কথা বলবে সংখ্যালঘুদের অধিকার নিয়ে। এই নয়া ভারতে সংবিধানকে বিবেচনা করা হবে হিন্দু ভারত কিংবা ভারতকে হিন্দুরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বড় বাধা হিসেবে। এই ভারতে মিথ্যা ধর্মীয় গৌরব প্রকাশকে করা হবে বেগবান। আর এই নতুন ভারতে ক্রমেই বাড়বে জাতিবিরোধীদের সংখ্যা। বাড়বে ধর্মীয় উন্মাদনা, সংখ্যাগুরুদের প্রাধান্য ও সংখ্যালঘুদের বিনা বিচারে যেখানেÑ সেখানে যখন-তখন হত্যার মাত্রা। দেশে জোরালো হবে মেজরিটারিয়ানিজম।
তবে আশা একটাই, এসব অপশক্তির অপকর্মের মধ্য দিয়েই হয়তো এক সময় জন্ম নেবে বিপ্রতীপ এক শক্তির, যা ভারতকে আবার আধুনিক সমাজ গড়ার পরিবর্তনের দিকে নিয়ে যাবে।
মোদির নির্বাচনী বিজয়ের পর ওয়াশিংটন পোস্ট লিখেছে : Modi’s win is a victory for a form of religious nationalism that views India as a fundamentally Hindu nation and seeks to jettison the secularism promoted by the country’s founders.
অর্থাৎ, ওয়াশিংটন পোস্ট মনে করে : মোদির বিজয় হচ্ছে এক ধরনের ধর্মীয় জাতীয়তাবাদের বিজয়, যে ধর্মীয় জাতীয়তাবাদে ভারতীয়দের বিবেচনা করা হয় একটি মৌলবাদী হিন্দু জাতি হিসেবে। এই জাতীয়তাবাদের দাবি হচ্ছে, দেশের প্রতিষ্ঠাতাদের এগিয়ে নেয়া ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ পরিহার।
অপর দিকে গার্ডিয়ান পত্রিকা মোদির বিজয় সম্পর্কে লিখেছে : Indian politics has likely entered a new era of Hindu nationalist hegemony fuelled by Modi’s extraordinary popularity.
অর্থাৎ, গার্ডিয়ান পত্রিকা মনে করেÑ ভারতীয় রাজনীতি সম্ভবত প্রবেশ করেছে নয়া ‘হিন্দু ন্যাশনালিস্ট হেজিমোনি’তে, যার পেছনের শক্তি হচ্ছে মোদির অসাধারণ জনপ্রিয়তা।
আবার মোদির বিজয় প্রশ্নে ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর মন্তব্য হচ্ছে : Prime Minister Narendra Modi is one of the most powerful and divisive leaders India.
অর্থাৎ, নিউ ইয়র্ক টাইমস মনে করে, প্রধানমন্ত্রী মোদি হচ্ছেন অন্যতম অতি শক্তিমান ও বিভেদ সৃষ্টিকারী ভারতীয় নেতাদের একজন।
টাইমসে প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়েছেÑ মোদির বিজয়ের পেছনে রয়েছে হিন্দুত্ববাদ। এ বিজয় ভারতকে বিপজ্জনক পরিণতির দিকে নিয়ে যেতে পারে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপির সাম্প্রতিক ভূমিধস বিজয়ের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো যেসব অভিমত তুলে ধলেছে, এগুলো তারই কয়েকটি। গণমাধ্যমের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, বিজেপি এককভাবে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ৩৪০টিরও বেশি আসনে জয় লাভ করেছে। রয়টার্সের রিপোর্ট মতে, মোদির পুনর্নির্বাচন বিশ্বে ডানপন্থী পপুলিস্ট দলগুলোর বিজয়ের প্রবণতাকেই জোরদার করে তুলে ধরেছে। এই প্রবণতা লক্ষ করা গেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ব্রাজিল ও ইতালি পর্যন্ত দেশে। এমনও দেখা গেছেÑ যেসব দেশ সংরক্ষণবাদিতা, প্রত্যাবাসন নীতি ও প্রতিরক্ষানীতি আরো কঠোরতর করেছে, সেসব দেশে ডানপন্থী পপুলিস্টরা বিজয়ী হয়েছে।
একজন সিনিয়র বিজেপি কর্মকর্তা দাবি করেছেন, তার দল মুসলমানদের ভোট পেয়েছে, বিশেষ করে পেয়েছে মুসলমান মহিলাদের ভোট। তিনি বলেন, ‘আমরা ক্ষমতাসীন দল, এক কোটিরও বেশি লোক আমাদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে।’ এটি এই প্রথমবারের মতো পাঁচ দশকের মধ্যে ভারতে একজন প্রধানমন্ত্রী বর্ধিত সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আবার ক্ষমতায় আসতে পারলেন। তা সত্ত্বেও বিজেপির কিছু সমালোচক অভিযোগ করেছেন, বিজেপি ভারতকে আরো বেশি ডিভিজিভ কান্ট্রি অর্থাৎ বিভাজিত দেশ করে তুলছে। বিশেষ করে মুসলমান ও অন্য সংখ্যালঘুরা প্রশ্ন তুলেছেÑ এরপর ভারতে কী ঘটতে যাচ্ছে?
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর সন্তোষ কুমার রায় বলেছেন, নিশ্চিতভাবে দ্বিতীয় মেয়াদে মোদির জয়লাভের অর্থ হচ্ছে বিজেপির আদর্শগত বিজয়, এমনকি এটি পার্সোনালিটি কাল্টের চেয়েও বেশি কিছু। বিজেপির সংখ্যাগরিষ্ঠতা এবং সব প্রতিষ্ঠানে এর নিয়ন্ত্রিত ডানপন্থী অ্যাজেন্ডা নিয়ে বিজেপি এখন ভারতকে পাল্টে দেবে একটি সংখ্যাগরিষ্ঠের দেশে। গার্ডিয়ান বলেছে, সংখ্যালঘু ধর্মীয় গোষ্ঠীর যেসব লোক মোদি সরকার ফিরে আসার ব্যাপারে তাদের আশঙ্কার কথা প্রকাশ করেছিলেন, নির্বাচনের পর তারা বেশিমাত্রায় নির্যাতনের শিকার হতে পারেন।
প্রকৃতপক্ষে মোদির এই দ্বিতীয়বার বিজয় ২০ কোটি ভারতীয় মুসলমানকে বিপদে ফেলে দিলো। গত মঙ্গলবার ভারতের দ্য ন্যাশন পত্রিকা একটি লেখা ছাপে, যার শিরোনাম ছিল : A Modi Victory Puts India’s 200 Million Muslims in Danger এ লেখাটি লেখেন রুচিরা গুপ্তা। তিনি নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ভিজিটিং প্রফেসর এবং ইন্ডিয়ান অ্যান্টি-সেক্স ট্রাফিকিং অর্গানাইজেশন ‘আপনে আপ উইমেন ওয়ার্ল্ডওয়াইড’-এর প্রতিষ্ঠাতা। তিনি তার লেখাটিতে লিখেছেন, ‘বৃহস্পতিবারে ভারত ঘোষণা করবে নির্বচনী ফলাফল। এটি ভারতের দুই কোটি মুসলমানকে বিপদে ফেলে দিতে পারে। ...হিউম্যান রাইটস ওয়াচ রিপোর্ট মতে, ২০১৫ সালের ১৫ মে থেকে ২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে ভারতে ৪৪ জন গরু রাখালকে বিনা বিচারে হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৩৬ জনই মুসলমান। সন্দেহভাজনরা হয় গরুর গোশত খেয়েছেন কিংবা গরু চড়ানোর কাজে ব্যস্ত ছিলেন। ২০১৬ সালের একটি ঘটনায়, একদল লোক একজন মুসলমান গরু ব্যবসায়ীকে এবং ১২ বছরের বালককে, যে ঝাড়খণ্ডের একটি পশুমেলায় গিয়েছিলÑ পিটিয়ে মেরে ফেলে। তাদের বিকৃত লাশ একটি গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয়। তখন তাদের হাত পেছন দিক থেকে বাঁধা ছিল। মুসলমানদের নিরাপদ রাখার পরিবর্তে মোদি সরকার গত ফেব্রুয়রি মাসে ঘোষণা দেয় একটি কমিশন গঠনের, যা সংরক্ষণ করবে গরুকে। অনেক ক্ষেত্রে পুলিশ এ ধরনের হামলাকারীদের হামলাকে ন্যায্যতা দিয়েছে। অনেকের অভিমত, মোদি এ ধরনের অপকর্মকে বৈধতা দিয়েছেন, এসব হামলাকারীকে নিন্দা জানাতে অস্বীকার করে। The Pew Research Center ধর্মীয় অসহিষ্ণুতার জন্য ভারতকে অভিহিত করেছে, বিশ্বে চতুর্থ ‘ওয়ার্স্ট কান্ট্রি’ হিসেবে। এই সংস্থার মতে এ ক্ষেত্রে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিরিয়া, নাইজেরিয়া ও ইরাক।
রুচিতা গুপ্তার অভিমত হচ্ছে, অনেক সাধারণ ভারতীয়ের জন্য মোদির নীতি ছিল একটি ইকোনমিক নাইটমেয়ার। ... ২০১৫ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে ৩৬ হাজার ৩২০ জন কৃষক আত্মহত্যা করেছে। গড়ে প্রতিদিন ৩৩টি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। সেখানে ব্যাপক ছাত্র ও কৃষক আন্দোলন ঘটে। মোদি সরকার তা প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধমে দমন করে। অনেক অধ্যাপক ও ছাত্রকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়। বিরোধী রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয় মিথ্যা দুর্নীতির মামলা। একজন সাংবাদিক ও দু’জন লেখক ও একজন ভিন্নমতাবলম্বী বিচারক হত্যার শিকারে পরিণত হন।
রুচিতা গুপ্তা তার লেখায় উল্লেখ করেন, দলিত, মুসলমান ও আদিবাসী বালিকারা শিকার হচ্ছে ধর্ষণের। ধর্ষকদের সাজা থেকে অব্যাহতি দেয়া হচ্ছে। একজন আইনজীবী একটি মুসলিম পরিবারের পক্ষে আট বছরের বালিকাকে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন। শেষ পর্যন্ত তাকে বাধ্য করা হয় এই মামলা তুলে নিতে। একটি হিন্দু মন্দিরের কেয়ারটেকার ছিল এই অভিযুক্ত ধর্ষক। বিজেপি নেতার মাধ্যমে এই মামলা প্রত্যাহার করতে বধ্য করা হয়। ১৭ বছর বয়সী এক দলিত বালিকার বাবা জানান, একজন বিজেপি নেতা তার মেয়েকে ধর্ষণ করেছে। এই ধর্ষিতার বাবার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি রহস্যজনকভাবে থানাতেই পুলিশ হেফাজতে মারা যান।
এসব কাহিনী বিজেপির প্রথম মেয়াদের শাসন সময়ের। এখন দেখার বিষয় মোদির দ্বিতীয় মেয়াদের শাসন সময়ে তিনি ভারতকে কোন গন্তব্যে নিয়ে যান?


আরো সংবাদ



premium cement
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিডিপি গঠন করা হবে : পরিবেশমন্ত্রী অননুমোদিত জমি ভরাট কার্যক্রমের সন্ধান পেলে দ্রুত ব্যবস্থার নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক ব্যক্তিকে গলা কেটে হত্যা ইসরাইলকে পারমাণবিক স্থাপনায় আঘাতের ব্যাপারে সতর্ক করলো আইআরজিসি সাংবাদিকতার পথিকৃৎ কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদারের ১২৮তম প্রয়াণ দিবসে স্মরণ সভা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের শূন্য পদ দ্রুত পূরণের নির্দেশ ট্রেনের ইঞ্জিনের সামনে ঝুলন্ত নারীর লাশ উদ্ধার মধুর প্রতিশোধে সিটিকে বিদায় করে সেমিফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদ রাজশাহীতে ভুয়া তিন সেনা সদস্য গ্রেফতার ডেঙ্গুতে আরো একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৩

সকল