২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

অজ্ঞতার গভীর গর্ত ও রবীন্দ্রনাথের সে যুবক

তৃতীয় নয়ন
-

Deep Excavation. ফুটপাথ দিয়ে হেঁটে যেতে হঠাৎ লেখাটা চোখে পড়ল। পাশে একটু আড়াল। সেদিকে তাকাতেই দেখি, একটা বড়সড় গোছের গভীর গর্ত। ভাঙাচোরা রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় পথচারী একটু অসতর্ক হলেই গর্তের গভীরে পড়ে যাবেন। পরিণতি কী, সবার জানা। ইংরেজি কথাটার অর্থ অল্পস্বল্প লেখাপড়া জানা লোকের জানার কথা নয়। আর পথচারীদের যে বিরাট অংশ নিরক্ষর কিংবা নামেমাত্র সাক্ষর, তাদের তো এটা জানা থাকার কথাই নয়। ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিবাহী এই ফেব্রুয়ারিতেও খোদ রাজধানীর একটি প্রধান সড়কের পাশে ইংরেজিতে Deep Excavation লেখা থাকলেও, বাংলা ভাষায় ‘গভীর গর্ত’Ñ এই সহজ কথাটা লেখার গরজ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বোধ করেনি। অথচ এটা বর্তমান সরকারের একটা মেগাপ্রজেক্ট মেট্রোরেল নির্মাণকাজের অংশ এবং এই সরকার বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রধান প্রবক্তা হিসেবে বাংলাভাষার জন্য মহা অবদান রাখার দাবিদার।
রাজধানী ঢাকার বিরাট এলাকাজুড়ে এখন মেট্রোরেল নির্মাণের তোড়জোড়। এ কারণে মাইলকে মাইল রাজপথ সঙ্কুচিত হয়ে কানাগলির মতো সঙ্কীর্ণ হয়ে গেছে। পরিণামে যানজট ও শম্বুক গতি, তথা জনগণের নিত্যকার সার্বক্ষণিক দুর্ভোগ গত কয়েক মাসের নিয়মিত চিত্র। অন্তত আরো বছর দুয়েক উন্নয়নের এহেন ঠেলার ধকল জনগণকে সইতে হবে বিনাবাক্যে। সেটা না হয় করা গেল। কিন্তু নগরীর রাজপথে দেখা যায়Ñ মেট্রোরেলের কাজ চলছে যে বিস্তীর্ণ অংশে, সেখানে ব্যানার, নির্দেশিকা, সতর্কবাণী, বিলবোর্ড ইত্যাদিতে ইংরেজি ভাষার প্রাধান্য। মাতৃভাষা দিবসের প্রাক্কালে বাংলা যেন অনেকটা অসহায় ও অপাঙ্ক্তেয় হয়ে গৌণ ভূমিকা রাখতে বাধ্য। ঢাকা মহানগরীর একটা গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় মেট্রোরেল নির্মাণকাজের আয়োজনের দিকে তাকিয়ে দেখা গেলো, প্রকল্পটি এবং নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের নাম অসংখ্যবার কেবল ইংরেজি ভাষায় লেখা। সাথে জানিয়ে দেয়া হয়েছে, মেট্রোরেলের কাজ চলছে। সেখানে কোথাও বা ইংরেজির সাথে বাংলা আছে কোনোমতে। তবে এসব দেখে একজন বিদেশী বিভ্রান্ত হতে পারেন এটা মনে করে যে, ‘এ দেশের প্রধান ভাষা ইংরেজি; আর অপ্রধান ভাষা বাংলা।’
এবার আসুন, বেসরকারি পর্যায়ের কথায়। গত বৃহস্পতিবার অফিসে আসার পথে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের রাস্তায় কয়েকজন নারী-পুরুষকে দেখলাম, ব্যানার হাতে দাঁড়িয়ে। ব্যানারটাতে লেখা বাক্যটার একাংশ, ‘সকল শ্রমিকবৃন্দ’। অর্থাৎ এখানে এক সাথে দুইবার বহুবচন ব্যবহার করার মতো ভুল করা হয়েছে। এই ব্যানারধারীরা না হয় অল্পশিক্ষিত শ্রমজীবী, কিন্তু সুশিক্ষিত বুদ্ধিজীবীও যদি একই ভুল করেন, (ভুল করে নয়, হয়তো স্বেচ্ছায় বা অজ্ঞতাবশত), তাহলে আপনার কাছে কেমন লাগবে? অনেক বছর আগে, অধুনালুপ্ত সাপ্তাহিক বিচিত্রায় ফটো তুলে ছাপানো হয়েছিল প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের জনৈক শিক্ষকের লেখা একটি বাক্য। তার টিউটোরিয়াল ক্লাসের ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে তিনি যে নোটিশ দিয়েছিলেন, তাতে বলেছেন, ‘সকল ছাত্রছাত্রীগণকে জানানো যাচ্ছে যে, আগামী সমবার আমার টিউটোরিয়াল ক্লাস হবে না।’ খোদ বাংলা বিভাগের এই শিক্ষাদাতার কাছ থেকে শিক্ষার্থীরা মাতৃভাষার ওপর কেমন জ্ঞানার্জনে সক্ষম, তা বলা নিষ্প্রয়োজন। আর এ ধরনের কোনো ব্যক্তি কিভাবে দেশের প্রাচীনতম ও বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পারেন, তা ‘বিলিয়ন ডলার প্রশ্ন’ বটে।
অপর দিকে যারা দলীয় বা পেশাগত কিংবা স্থানীয় কোনো না কোনো রাজনীতিতে জড়িত, তারা বিশ্বাস করেন, লেখা বা বলায় ভাষার ব্যাকরণ ‘হতাহত’ হলেও চিন্তার হেতু নেই, রাজনীতির ব্যাকরণটা ঠিক থাকলেই চলে। এ কারণে দেখা যায়, এ দেশে রাজনৈতিক ভক্তরা নেত্রীর নামের সাথেও পুরুষবাচক বিশেষণ ব্যবহার করেন। তারা দুর্বল ভাষা দিয়ে শক্তিশালী ভাব প্রকাশ করতে চান।
দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও অর্ধশতাধিক। এতগুলো সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের মধ্যে মাত্র পাঁচটিতেও বাংলাভাষা ও সাহিত্যের ওপর মাস্টার্স করার সুযোগ রয়েছে কি না সন্দেহ। আর একই বিষয়ে অনার্স কোর্সে অধ্যয়নের ব্যবস্থা আরো কম থাকারই কথা। এর কারণ কী? বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষের সাফ কথাÑ আমরা কর্মমুখী (সোজা কথায় যা ‘বাজারে খাবে’, এমন) শিক্ষাব্যবস্থাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকি। তাদের মতে, যে বিষয়ে লেখাপড়া করে শুধু পণ্ডিত হওয়া যায়, ভালো চাকরি বাগানো যায় না, তা অধ্যয়ন করা মানে, সম্ভাবনাময় জীবনটা পণ্ড হয়ে যাওয়া। নিত্য নবপ্রযুক্তি ও নানাবিধ উদ্ভাবনের এই প্রতিযোগিতামূলক সময়ে তাদের বক্তব্য একেবারে উড়িয়ে দেয়ার মতো নয়। তবে কথা হলো, বিশ্ববিদ্যালয় তো নিছক চাকরি জোটানোর প্রতিষ্ঠান নয়। শুধু ব্যবসাবাণিজ্য ও তথ্যপ্রযুক্তির ফিকির ও ধান্ধায় থাকলেই জীবন সার্থক হতে পারে না। উচ্চতর জ্ঞানচর্চার সাথে গবেষণার মাধ্যমে নতুন জ্ঞান সৃজন করাও বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা বড় কর্তব্য। এ ক্ষেত্রে জাতীয় ভাষা এবং নিজেদের সাহিত্যিক ঐতিহ্যের অধ্যয়ন ও অনুসন্ধানের গুরুদায়িত্বকে গৌণ করে দেখার উপায় নেই। এ জন্যই বাংলাভাষা ও সাহিত্যের ক্রমোৎকর্ষ, বিকাশ ও প্রতিষ্ঠার যথার্থ মূল্যায়ন করে আমাদের নিজ নিজ অবস্থানে থেকে এ ব্যাপারে যথাসাধ্য ভূমিকা রাখতে হবে।
ভাষা ও সাহিত্যের চর্চা, বিকাশ, গবেষণা ও প্রসারের ক্ষেত্রে মিডিয়া ও ভার্সিটিÑ এই দু’টি মাধ্যম ও প্রতিষ্ঠান প্রত্যেক সমাজে এবং প্রতিটি দেশে সবিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আমাদের দেশে তাদের ভূমিকা আশানুরূপ বলা চলে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান এদিক দিয়ে হতাশাজনক; আর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা গৎবাঁধা ঢিমে তালের। মিডিয়ার ভূমিকা হয়তো সার্বিক বিচারে নেহায়েত কম নয়; তবে এটা অপ্রতুলও বলতে হয়। এখন অন্তত ভাষাদিবসের প্রাক্কালে এ নিয়ে গভীরভাবে ভেবে দেখা, আত্মসমীক্ষা করা প্রয়োজন। যুগের পরিবর্তন ঘটেছে, নতুন শতাব্দীর প্রায় দু’দশক অতিক্রান্ত হতে চলেছে, ‘বিপুলা এ পৃথ্বি’ বিজ্ঞান-প্রযুক্তির সুবাদে বিশ্বগ্রামে পরিণত হয়েছেÑ এসবই সত্যি ও সঠিক। তা বলে, ভাষার গুরুত্বÑ বিশেষত নিজস্ব ও জাতীয় ভাষার যথাযথ চর্চা ও বিকাশ এবং সে ভাষার সাহিত্য ভাণ্ডার সমৃদ্ধতর করার আবশ্যকতা মোটেও হ্রাস পায়নি। সরকারি বা পাবলিক ভার্সিটির মধ্যে যেটি ‘সেরা’ ও সর্ববৃহৎ সেখানে জাতীয় কবি নজরুলকে এড়িয়ে বাংলা সাহিত্য অধ্যয়নের কোর্স সম্পন্ন করা যায় বলে কিছু দিন আগে ব্যাপক সমালোচনা হতো। সর্বশেষ অবস্থা কী কিংবা ওই অভিযোগের প্রতিকার হয়েছে কতখানি, জানা যায়নি। তবে এটা তো অনস্বীকার্য, জাতীয় কবির অবমূল্যায়নের বিজাতীয় প্রবণতা মোচন করা গেলে সাহিত্যে সম্মানসহ গ্রাজুয়েশন অর্জন সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর শুধু নয়, তার শিক্ষকদের, সেই সাথে তাদের বিভাগ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানও সুনিশ্চিত করবে। যা হোক, সাহিত্যের পাশাপাশি ভাষাও প্রত্যাশিত মনোযোগ ও গুরুত্ব অর্জন করুক- এটাই জাতির কামনা। আর যেক’টি বেসরকারি বা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে মর্যাদা দিয়ে পড়ছে ও পড়াচ্ছে, তাদের দায়িত্ববোধ আর ঐতিহ্যবোধ প্রশংসনীয়।
এবার নিজের পেশা, তথা গণমাধ্যমের দিকে তাকাই। এ ক্ষেত্রে পত্রপত্রিকা, সাময়িকী, রেডিও এবং টিভি চ্যানেলের অবদান অনেকটা নিয়মিত। এর ‘পরিমাণ’ সর্বমোট নেহায়েত কম না হলেও ‘মান’ নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায়। আমরা জানি, বাংলা ভাষার মানোন্নয়ন, উৎকর্ষ ও বিকাশে অতীতে পত্রিকা বা প্রিন্ট মিডিয়ার ভূমিকা অনন্য। তবে নিকট অতীত থেকে এর মান ও মাত্রা হ্রাস পাচ্ছে বলেই প্রতীয়মান। এমন অবস্থার কারণ অকারণের বিতর্কে না জড়িয়েও বলা যায়, আমাদের মাতৃভাষা ও জাতীয় ভাষা অর্থাৎ বাংলা ভাষার জন্য আরো অনেক বেশি কাজ করা চাই।
মুদ্রণ মাধ্যমে একাধারে প্রায় তিন যুগ কাজের অভিজ্ঞতার নিরিখে নিজে জোর দিয়ে বলতে পারি, এই অঙ্গনে ভাষার মান ও মাধুর্য এবং বিকাশ ও বিশুদ্ধতার বিষয়ে সবাই সমান সজাগ নন। অনেকে ভাবেন, পত্রিকা তো আর সাহিত্য নয় যে, ভাষার সৌন্দর্য নিশ্চিত করা অপরিহার্য। অনেকে মনে করেন, এখানে ভাষার চেয়ে ভাব অনেক বেশি গুরুত্ববহ। কেউ কেউ বলে থাকেন, ভাষা মোটামুটি শুদ্ধ আর লেখা মোটামুটি পড়ার মতো হলেই চলে।’ বাস্তবে, অনেক দিক দিয়ে বাংলাভাষা নিয়ে যথেচ্ছাচার চলছে। এই নৈরাজ্যের জন্য পত্রিকার জগতের ঘাড়ে সব দোষ চাপানো যায় না। ইলেকট্রনিক মিডিয়াও এদিক দিয়ে কম ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে না। আসলে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতে পারে না মিডিয়া। সমাজ যদি ভ্রান্ত নীতিতে (তথা অপরাজনীতি ও মন্দ শিক্ষাসহ রাষ্ট্রব্যবস্থা) আক্রান্ত থাকে, এর কুপ্রভাব দৃশ্যমান হবে গণমাধ্যমসমেত নানা ক্ষেত্রে। পত্রিকার ভাষায় (বক্তব্য ও শিরোনাম, উভয় দিকে) যেমন প্রতিনিয়ত হরেক ত্রুটি চোখে পড়ে, একই অভিযোগ প্রযোজ্য রেডিও-টিভির নানা অনুষ্ঠানের বক্তব্যে ও উচ্চারণে। বিভিন্ন চ্যানেলের সংবাদ শিরোনামও এই ব্যাধি থেকে বিমুক্ত নয়।
এবার কিঞ্চিৎ উদাহরণ ও স্মৃতিচারণ। একজন প্রখ্যাত ভাষাতাত্ত্বিকের একটি লেখা ছাপা হলো দেশসেরা দৈনিকের মাতৃভাষা দিবসের ক্রোড়পত্রে। শিরোনাম দেখে হতভম্ব। এর মাথামুণ্ডু কিছুই মালুম হলো না। আসলে মারাত্মক মুদ্রণ প্রমাদের দরুন সচেতন পাঠকদের প্রমাদ গুণতে হয়েছিল। কিন্তু এই একবিংশ শতকের অত্যাধুনিক সময়েও কি ‘ছাপাখানার ভূত’ এত বড় আর বিদঘুটে হতে পারে? পত্রপত্রিকায় আজকাল ‘পরপর দু-বার’ না লিখে বিনা প্রয়োজনে বলা হয় ‘টানা দু-বার।’ যদি কয়েকবার কোনো কিছু করা হয় কিংবা ঘটে থাকে, তা হলে ‘টানা’ কিংবা ‘একটানা’ লেখা মানানসই। ‘প্রস্তাবনা’ অর্থ প্রস্তাব নয়, ভূমিকা। যেমন আমাদের সংবিধানের ‘প্রস্তাবনা অংশ’। কিন্তু বর্তমানে অহরহ ‘প্রস্তাবনা’ লেখা হয় ‘প্রস্তাব’ বুঝাতে। তেমনি অপপ্রয়োগ চলছে প্রেক্ষিত, নির্দেশনা, অসংখ্য, প্রভৃতি শব্দের। ‘সখ্য’ না লিখে সখ্যতা, ‘সৌজন্য’ না লিখে সৌজন্যতা, ‘উৎকর্ষ’ না লিখে উৎকর্ষতা লেখা তো আমাদের প্রায় সবার বদভ্যাস। এই ভ্রান্তিবিলাস প্রভাব ফেলেছে উচ্চশিক্ষিত ও সুলেখকদের অনেকের উপরেও। একবার বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটের সামনের রাস্তা দিয়ে আসছি। কাছেই একটি সমাবেশ। সেখানে এক নেতা দাবি-দাওয়া তুলে অনলবর্ষণ করছেন। বারবার ‘ভুর্তুকি’ বললেন তিনি। বুঝতে পারলাম ‘ভর্তুকি’কে তিনি এভাবে ভুল উচ্চারণ করেছেন। হ
পাদটীকা : রবীন্দ্রনাথ একবার বিলাত (লন্ডন) থেকে ফিরছিলেন। জাহাজে তার সাথে দেখা করতে এলো কেতাদুরস্ত এক বাঙালি যুবক। সে রবীন্দ্রনাথের সাথে কথা বলার সময় নিজেকে আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষায় সুশিক্ষিত বলে দেখাতে চাচ্ছিল। রবিঠাকুর কিছুক্ষণের মধ্যেই তার বিদ্যার বহর কতটুকু, বুঝতে পেরে মুখের ওপর বলেছিলেন, ‘বিদেশে থেকে তুমি বাংলাভাষা ভুলেই গেছ। আর ইংরেজিটাও ভুল শিখেছ।’
সে প্রবাসী যুবক না হয়, দূর দেশে গিয়ে মাতৃভাষা ভুলে গিয়েছিল। আর আমরা স্বদেশে থেকেই ভুল বাংলা রপ্ত করছি।

 


আরো সংবাদ



premium cement
হাতিয়া-সন্দ্বীপ চ্যানেলে কার্গো জাহাজডুবি : একজন নিখোঁজ, ১১ জন উদ্ধার হঠাৎ অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়কের বগুড়ায় গ্যাসের চুলার আগুনে বৃদ্ধা নিহত বগুড়ায় ধানের জমিতে পানি সেচ দেয়া নিয়ে খুন জিআই স্বীকৃতির সাথে গুণগত মানের দিকেও নজর দিতে হবে : শিল্পমন্ত্রী অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ চুয়েট, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ সখীপুরে সাবেক ও বর্তমান এমপির সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ তীব্র গরমের জন্য আওয়ামী লীগ সরকার অন্যতম দায়ী : মির্জা আব্বাস সৈয়দপুরে জামায়াতের উদ্যোগে সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায় জিম্বাবুয়ে সিরিজের শুরুতে না থাকার কারণ জানালেন সাকিব ঝালকাঠিতে গ্রাম আদালত কার্যক্রম পরিদর্শনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি দল

সকল