২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫
`

কালের কবলে পেঁচা

-

সৃষ্টিজগতের কোনো কিছুই অকারণ নয়। ‘আমিই তাদের মাঝে জীবিকা বণ্টন করি এবং পার্থিব জীবনে একজনকে আরেকজনের উপর সমুন্নত করি, যাতে তারা একে অপরের দ্বারা সেবা নিতে পারে’। (সূরা জুখরুফ আয়াত ৩২)
জীবসমষ্টির কোনো অর্গানিজম যখন বিলুপ্ত হওয়ার আশঙ্কায় থাকে, তখন তাকে বিপন্ন প্রজাতি বলে। আমাদের পরিবেশ থেকে কোনো কোনো প্রজাতিসহ লুপ্ত হচ্ছে বস্তু ও সংস্কৃতি। বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও আধুনিক বিশ্বায়নের কারণে বস্তু ও সংস্কৃতির পরিবর্তন অনিবার্য হলেও মানবসৃষ্ট কারণে প্রজাতির বিলুপ্তি অশনি সঙ্কেতসহ নিঃসন্দেহে অপূরণীয় ক্ষতির কারণ।
পরিবেশের সাথে জীবনের সম্পর্ক নিবিড়। স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ দান প্রাকৃতিক পরিবেশ। প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে এক দিকে নীরবে অস্তমিত হচ্ছে প্রাণী, বস্তু ও সংস্কৃতি, অপর দিকে উদিত হচ্ছে জটিল থেকে জটিলতর সমস্যা। আধুনিক প্রযুক্তি, বস্তু ও সংস্কৃতিতে হোঁচট খেলেই খুঁজে বেড়াই হারিয়ে যাওয়া প্রজাতি, বস্তু ও সংস্কৃতি। খুঁজতে গিয়েই চৈতন্যোদয়। দেখি, আমাদের ভুল, অবহেলা ও কুসংস্কারের কারণে প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে বহু আগেই এসব চিরতরে অস্তমিত হয়েছে। পেঁচা। গ্রামবাংলার অসংখ্য নামী-বেনামী পাখির ভিড়ে লোকালয় থেকে পালিয়ে থাকতে চাওয়া এই নিশাচর প্রাণীটি গরুর পিঠে, মরা বাঁশের মাথায় বসে থাকাসহ পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকতে দেখতাম। কাক দলবেঁধে তাড়া করত। কাকের সাথে যোগ দিতাম আমরাও।
শৈশবে শেখা এ ভাবসম্প্রসারণেও পেঁচাকে হেয় করা হয়েছে। পেঁচাকে ক্ষুদ্র, নিচগণ্যে শিশুদের লেলিয়ে দেয়া হয়েছে পেঁচার বিরুদ্ধে। জগতের নিন্দনীয় প্রাণীটাকে এখন আর দেখা যায় না।
প্রাচীনকাল থেকে পেঁচা নিয়ে যত গল্প, কাব্য ও কথোপকথন, তত গল্প, কাব্য ও কথোপকথন আর কোনো পাখি নিয়ে শোনা যায় না। কুসংস্কারময় একটি পাখির নাম পেঁচা। কোনো কোনো ধর্মে পেঁচা অশুভ ও অমঙ্গলের প্রতীক। পেঁচা নামের সাথে একটা ভৌতিক অনুভূতি জড়িয়ে আছে। বিশ্বের কোথাও কোথাও পেঁচা দেখামাত্র পুড়িয়ে মারা হয়। অশুভ পেঁচা ডাকলে কোনো কোনো অঞ্চলে ঘরে ওঠার সিঁড়িতে জল ঢেলে দেয়া হয়। তাদের বিশ্বাস, এতে সব ধরনের অকল্যাণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অন্ধকার রাতে পেঁচার মুখোমুখি হলে গায়ে থুথু ছিটাতে হয়। আবার কোনো এলাকায়, দা, খুন্তি ইত্যাতি আগুনে গরম করে ছেক দেয়া হয়। গরম সেঁকের কথা জানতে পেরে পেঁচা নাকি আর ওই এলাকায় থাকে না। গভীর রাতে পেঁচার ডাক শঙ্কা জাগায়। মধ্যযুগে ইউরোপে পেঁচা দেখলেই অশুভ মনে করে পুড়িয়ে মারা হতো। পেঁচা রাতে বাচ্চা নিয়ে যায়, যার ঘরের চালে বসে ডাকে তার আয়ু ফুরায়, যাত্রাকালে পেঁচা দেখা অমঙ্গল এবং পেঁচা সুযোগ পেলেই মানুষের চোখ খুলে নেয়। সন্ধ্যালগ্নে ঘরের চালে ‘টু-হুইট-টু হুট’ শব্দ শুনে অনেকেই বুঝতে পারেন পেঁচা ডাকছে, দেশে ঝগড়া ফ্যাসাদসহ অমঙ্গল অনিবার্য। সনাতন ধর্মে রয়েছে ‘পেঁচাবলি’ নামে কুসংস্কার। ভাগ্য ফেরাতে বা আর্থিক উন্নতির আশায় পেঁচাবলি দিয়ে পেঁচার দেহের বিভিন্ন অংশ তাবিজে ভরে গলায় পরা হয়। সবচেয়ে বেশি পেঁচাবলি হয় দীপাবলি বা লক্ষ্মী পূজার সময়। তখন প্রকার ভেদে একেকটি পেঁচার দাম আট হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। জয়ের লক্ষ্যে ভারতের কোনো কোনো নেতার গলায়ও বিজয় লক্ষ্মীর তাবিজ ঝুলতে দেখা যায়। শুধু তাই নয়, পেঁচা কি না ভূত-ভবিষ্যৎসহ আগুম-নিগুম খবরও রাখে। পেঁচা বিলুপ্ত না হওয়া পর্যন্ত এসব কথার প্রচলন ও ব্যবহার ছিল। নিশাচর এই পাখিটিকে দিনের বেলা গাছের খোঁড়লে, বিশেষ করে লোকচক্ষুর আঁড়ালে নিজকে লুকিয়ে রাখার জন্যই পেঁচাকে কল্পিত ভূত-পেতিœর সাথে মিলিয়ে ফেলা হয়।। শৈশবে দিদিমার মুখ থেকে প্রথম শুনি পেঁচার গল্প।
পেঁচার সাথে চোখাচোখি হতেই ‘কপাল বরাবর পা তুলে উষ্ঠা দিতে হয়’ এই নীতি কবে কার কাছ থেকে শিখেছি জানি না। উষ্ঠা দিতে হয় তাই দেই। দু’রাত পেঁচার ডাক শোনার পর কাজের লোককে ডেকে গাছ থেকে পেঁচা তাড়িয়ে দিতে বলেন। কাজের লোক লম্বা লগি এনে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে বাসা ভাঙতে শুরু করেন। বাসা ভাঙার সময় পেঁচা দম্পতির কী উড়াউড়ি ও চেঁচামেচি। অর্ধেক বাসা ভাঙতে না ভাঙতেই কয়েকটি ডিম গড়িয়ে পড়ে নিচে। বাসা ভেঙে দেয়ার পরও কয়েকদিন গাছের আশপাশেই ছিল পেঁচা দুটি।
আমরা পেঁচাকে অশুভ ও অসুন্দর মনে করলে কী হবে, পেঁচা ছিল কবি-সাহিত্যিকদের কাছে শুভ-সুন্দরের প্রতীক। জীবনানন্দ দাশের কাব্যের বড় অংশজুড়ে রয়েছে পেঁচা। প্রকৃতির খুঁটিনাটি সৌন্দর্যগুলো সূক্ষ¥দৃষ্টিতে অবলোকন করে কবি বারবার বিস্মিত ও অভিভূত। আর এই সৌন্দর্যে কবির কাছে পেঁচার উপস্থিতি কতটা নান্দনিক তা ব্যক্ত করতেই লিখেছেনÑ ‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে, / সবচেয়ে সুন্দর করুণ; / সে স্থানে লক্ষ্মীপেঁচা/ ধানের গন্ধের মতো অস্পষ্ট তরুণ’। রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতায় শুভ ও সুন্দরের প্রতীকরূপে বারবার আবির্ভূত হয়েছে বাংলার পেঁচা।
পেঁচা দিনের আলোর উজ্জ্বলতা সহ্য করতে পারে না বলে বাইরে বের হয় না। গাছের কোটর এদের পছন্দের বাসা। এ ছাড়াও উঁচু মগডাল, ঘনপাতার আঁড়াল এবং পরিত্যক্ত বাড়িও পেঁচার বেশি পছন্দ। খুব ভোর ও ঘন সন্ধ্যায় এদের গরু-মহিষের পিঠের ওপর, মরা গাছ বা বাঁশের মাথায় বসে শিকারের সন্ধান করতে দেখা যায়।
বিশ্বজুড়ে ১৭০ প্রজাতির পেঁচা দেখা গেলেও বাংলাদেশে ছিল ১৬ প্রজাতির পেঁচা। এর মধ্যে, আকার-আকৃতি, রঙ ও প্রকার ভেদে হুতুম, লক্ষ্মী, নিমখোর, ভুতুম, রূপালি, পিশাচ, জমদূত, গুহা, হিমহিম, বানরমুখো ইত্যাদি নামে সমধিক পরিচিত। হুতুম, লক্ষ্মী, নিমখোর ও ভুতুম এ কয়েক প্রকার পেঁচার মধ্যে লক্ষ্মীপেঁচা লোকালয়ে বেশি দেখা যায় না। লক্ষ্মীপেঁচা ঠোঁটের রঙ মাংসল সাদা, পা ও আঙুল মাংসল। ভূতুম পেঁচা আকারে অনেক বড়। এদের দৈহিক বৈশিষ্ট্যের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক, বড় বড় গোল চোখ আর তীক্ষè দৃষ্টি। পেঁচার মাথা চওড়া, মুখ অন্যান্য পাখির তুলনায় বড় ও চ্যাপ্টা। পেঁচার চোখের পুরো অংশই সাদা। চোখের তারা এবং পা হলুদ। পিঠের দিক গাঢ়া বাদামি এবং তার ওপর সাদা সাদা অনেক ফোটা। এরা জোড়ায় জোড়ায় বাস করে। এদের অক্ষিগোলক অনেকটা সামনের দিকে এগিয়ে। এই এগিয়ে থাকাকে ইংরেজিতে ‘বাইনোকুলার’ বলা হয়। এ কারণেই পেঁচা চোখ মেলে তাকালে সবাই ভয় পায়। মাথা ঘুরিয়ে এরা প্রায় পুরোপুরি পেছনের দিকেও তাকাতে পারে। তীক্ষè দৃষ্টির কারণে রাতের অন্ধকারেও শিকার ধরতে অসুবিধা হয় না। পেঁচা এক জায়গায় চুপচাপ বসে চার দিকে নজর রাখতে পারে। সূক্ষ্ম শব্দের প্রতিধ্বনিও এদের কানে পৌঁছায়। পেঁচার শ্রবণশক্তি প্রখর। খচখচ নড়াচড়ার শব্দ শুনেই এরা শিকারের অবস্থান বুঝতে পারে। শব্দের উৎস লক্ষ্য করে অন্ধকারেই শিকারের ওপর হামলে পড়ে। অন্ধকারে কাছের বস্তুর চেয়ে দূরের বস্তু ভালো দেখতে পায়। শিকারের জন্য এদের লম্বা ও ধারালো নখড় আছে। শিকারের সন্ধান পেলে বাঁকানো নখড়ের থাবায় শিকার ধরে। এদের প্রধান খাদ্য ইঁদুর হলেও অপরাপর খাবারে তেমন বাছবিচার নেইÑ যেমন শুঁয়াপোকা, টিকটিকি, সাপ, ব্যাঙ ইত্যাদি। সুযোগ পেলে পানি থেকে ভাসমান মাছসহ ছোট আকারের পাখিও শিকার করে থাকে। কয়েকটা পেঁচা একটা ছোট্ট হরিণশাবক পর্যন্ত সাবাড় করতে পারে।
এপ্রিল থেকে নভেম্বরের দিকে স্ত্রী পেঁচা দুই থেকে আটটি পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে। পেঁচা দম্পতি পালা করে ডিমে তা দেয় ও খাদ্য জোগাড় করে। ১২ থেকে ১৫ দিনে ডিম থেকে বাচ্চা বের হয় এবং ৩০ দিনের মধ্যে উড়তে শেখে।
পরিবেশবান্ধবসহ পেঁচা কৃষকের কী পরিমাণ উপকার করে তা বলে শেষ করা যাবে না। ফসলের জন্য অনিষ্টকর ইঁদুর কৃষকের পরম শত্রু। পেঁচার প্রধান খাদ্য ইঁদুর। ইঁদুর রাতে বের হয় পেঁচাও রাতে বের হয়। যেখানে ইঁদুরের আনাগোনা সেখানে পেঁচারও আনাগোনা। ক্ষেতের ভেতর পেঁচা বসার উপযোগী ডাল, বাঁশ ইত্যাদি পুঁঁতে রাখলে এক রাতেই ১২-১৩টি ইঁদুর সাবাড় করতে পারে। ফসলের প্রধান শত্রু ইঁদুর খেয়ে ফসলকে রক্ষা করে বলেই কৃষকের কাছেও পেঁচা লক্ষ্মী হিসেবে পরিচিত। এরা মানুষের উপকার ছাড়া কোনো ক্ষতি করে না। মান্দি, হাজং, গারো সম্প্রদায়ের কাছে পেঁচা পূজনীয় পাখি। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে পেঁচা লক্ষ্মীর বাহন হিসেবে শুভ ও শক্তির প্রতীক। ‘লক্ষ্মীর দেয়া ধন যারা অপব্যবহার করে তাদের কপালে লেখা আছে জমের দণ্ড’ এ কথাই ঘোষণা করে লক্ষ্মীর বাহন।
বিত্ত-ভৈববের মালিকদের যেভাবে রাত জেগে পাহারা দিতে হয়, পেঁচাও রাত জেগে বিত্ত ভৈবব পাহারা দেয়। তার পরেও মানুষ পেঁচাকে আপন করে নিতে পারে না। এর কারণ হিসেবে এক লেখক সহাস্যে বলেন, ‘পেঁচা পারে না প্যাঁচাল, জানে না প্যাঁচ’ মানুষের সাথে পেঁচার পার্থক্য এখানেই।
নির্বিচারে বন উজাড়সহ ফসলের জমিতে কীটনাশক ব্যবহারের ফলে উজার হয়ে গেছে কৃষকের উপকারী এ লাজুক পাখিটি। নিসর্গের কবি জীবনানন্দ দাশ যে পেঁচাকে নিবিড়ভাবে দেখেছেন, সে পেঁচা এখন আর দেখা যায় না। কৃষকের এত বড় বন্ধু হওয়ার পরও ভ্রান্ত ধারণা ও কুসংস্কারের কারণে পেঁচা মানুষের বড় শত্রু।
পর্যটক তারেক অণু দেশের জন্য পেঁচা কত প্রয়োজন এ বিষয়ে একটি গাণিতিক হিসাব প্রদর্শন করেছেন। তারেক অণু নিশাচর পেঁচার খুঁজে ফিনল্যান্ডের এক বন ভ্রমণে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা নি¤œরূপ :
‘সাদা বরফের দেশে এক প্রকার পেঁচা বাস করে। সাদা রঙের মেরুপেঁচাকে লক্ষ্মীপেঁচা বলে। লক্ষ্মীপেঁচা মঙ্গলের প্রতীক। মেরু অভিযাত্রীদের অনেকেই লক্ষ্মীপেঁচা দেখার জন্য চোখ-কান খাড়া করে রাখেন। একনজর পেঁচা দেখার জন্য কেউ কেউ টেপরেকর্ডার বাজায়। টেপরেকর্ডারে পেঁচার ডাক আগেই রেকর্ড করা থাকে। পুরুষ মেরুপেঁচা টেপরেকর্ডারে পেঁচার ডাক শুনলে যুদ্ধংদেহী মূর্তি নিয়ে আক্রমণ করতে আসে আর মেয়ে হলে কামনায় অস্থির হয়ে ডাক অণুসরণ করে ছুটে আসে। অভিযাত্রীরা নিস্তব্ধ তুষার অঞ্চলে নিসঙ্গতা দূর করতে নিশাচর অদ্ভুত প্রাণী হুতুম পেঁচার ডাক শোনার জন্য ভয়েজ রেকর্ডারে আগেই ভয়েজ রেকর্ড করে সাথে নিয়ে যায়।’
ফিনল্যান্ডের বনবিভাগে ভ্রমণের স্মৃতি নিয়ে এক অভিযাত্রীদল ফিরে আসার পর তারেক অণু বলেন, ‘বন্ধুরা এই অভিজ্ঞতাটি কয়েক বছর আগে মধ্য ফিনল্যান্ডের বন ভ্রমণের স্মৃতি নিয়ে নিয়ে লেখা, ... কদিন আগে একজন বলল এত কিছু থাকতে পেঁচা নিয়ে এত মাতামাতি কেন? তাকে মিনিট দুয়েকের মধ্যে ক্যালকুলেটরে একটা হিসাব করতে বললাম,
‘একটি পেঁচা প্রতিরাতে কমপক্ষে একটি ইঁদুর খায়, বাংলাদেশের আগুন মূল্যের বাজারে একটি ইঁদুর কমপক্ষে ১০ হাজার টাকার শস্য ধ্বংস করে থাকে। তা হলে একটি পেঁচা প্রতিবছর ১০ হাজার দ্ধ৩৬৫= ৩৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা রক্ষা করে। আর পেঁচাটি যদি কমপক্ষে ১০ বছর বাঁচে তা হলে কত টাকা রক্ষা করে?’
সেই ব্যক্তিকে প্রশ্ন করেছিলাম, তা হলে সত্য করে বলুন, কে দেশের বেশি উপকারে আসে, একটি পেঁচা, আপনি না আমি!’ হ
লেখক : আইনজীবী

 


আরো সংবাদ



premium cement
তরুণীর লাশ উদ্ধারের পর প্রেমিকসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা ভিয়েনায় মুসলিম বিশ্বের রাষ্ট্রদূতদের ইফতারে ইসলামিক রিলিজিয়াস অথোরিটি আমন্ত্রিত এবার বাজারে এলো শাওমির তৈরি বৈদ্যুতিক গাড়ি সকল কাজের জন্য আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার অনুভূতি থাকতে হবে : মাওলানা হালিম বিএনপি জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য রাজনীতি করে : ড. মঈন খান সাজেকে পাহাড়ি খাদে পড়ে মাহিন্দ্রচালক নিহত জমি রেজিস্ট্রি করে না দেয়ায় বাবার কবরে শুয়ে ছেলের প্রতিবাদ ইসরাইলি হামলায় গাজায় আরো ৭১ জন নিহত পানছড়ি উপজেলায় চলমান বাজার বয়কট স্থগিত ঘোষণা আওয়ামী লীগ দেশের স্বাধীনতাকে বিপন্ন করেছে : দুদু যুক্তরাষ্ট্র টি-টোয়েন্টি দলে নিউজিল্যান্ডের এন্ডারসন

সকল