১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`

খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে টালবাহানার পরিণতি ভালো হবে না : রিজভী

ফাইল ছবি -

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জীবন নিয়ে দেশবাসীসহ দলীয় নেতাকর্মীরা চরম উৎকণ্ঠায় বলে জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বেগম জিয়া এতটাই গুরুতর অসুস্থ যে, তার বাম হাত ও পা প্রায় অবশ হয়ে যাচ্ছে। চলফেরা দূরের কথা, তিনি উঠে দাঁড়াতেও পারছেন না। সাংবাদিকরা তার এই অবস্থা সচক্ষে দেখে পত্র-পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। এতদসত্ত্বেও গতকালও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ ও কারাকর্তৃপক্ষ একই সুরে বলেছেন বেগম জিয়া ততটা অসুস্থ নন। তারা বলেছেন বেগম জিয়া পূর্বে যেসব রোগে ভুগতেন এখন সেসব রোগেই তিনি ভুগছেন। আওয়ামী লীগ নেতা ও কারাকর্তৃপক্ষের বক্তব্য বেগম জিয়ার অসুস্থতাকে তাচ্ছিল্য করে তার জীবনকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা, যা চরম অমানবিকতারই এক নিষ্ঠুর বহিঃপ্রকাশ।

নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হয়।

রিজভী বলেন, বেগম জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে হানিফ ও কারা কর্তৃপক্ষের বক্তব্য নিষ্ঠুর রসিকতা। বেগম খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে নিঃশেষ করে দিতেই আওয়ামী সরকার তাকে চিকিৎসা না দিয়ে নিষ্ঠুর ও অমানবিক পথ বেছে নিয়েছে। বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক, মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসক এবং সবশেষে আইনজীবীরা তাকে বাঁচানোর জন্য অবিলম্বে ইউনাইটেড হাসপাতাল অথবা বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসার জন্য জোর দাবি জানিয়েছেন। কিন্তু এখনও সরকার ও কারা কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। কারাগারে বেগম খালেদা জিয়ার কোনো চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে না। বেগম জিয়ার জীবন হুমকির মুখে থাকবে, আর দেশবাসী চেয়ে চেয়ে দেখবেন তা হবে না। কাল বিলম্ব না করে তাকে ইউনাইটেড বা অন্য কোনো বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। বেগম জিয়ার চিকিৎিসা নিয়ে টালবাহানার পরিণতি ভাল হবে না।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার গণবিচ্ছিন্ন হতে হতে জনগণের কাছ থেকে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। সেজন্য একমাত্র পুলিশই আওয়ামী সরকারের ‘লোকাল গার্ডিয়ান’ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। বাংলাদেশের শাসনভার শেখ হাসিনা একচেটিয়াভাবে ধরে রাখার জন্য ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকেই চালিয়ে এসেছেন মানুষ গুম, নরহত্যা, বিনা বিচারে আটক ও ক্রসফায়ার। দেশজুড়ে চলছে এখন গায়েবী মামলার ছড়াছড়ি। মৃত ব্যক্তিকেও এখন ককটেল ছুঁড়ে মারতে দেখছে পুলিশ। সরকার কী অদ্ভুত বাহিনীতে পরিণত করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে।

রিজভী বলেন, গত শুক্রবার পটুয়াখালীতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী নিজ বাড়িতে অবস্থান করার সময় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ক্যাডাররা কয়েক দফা তার বাসায় হামলা চালায়। পুলিশের উপস্থিতিতে এই হামলা চালানো হয়। সন্ত্রাসীরা এসময় আলতাফ চৌধুরী সাহেবকে বাসায় অবরুদ্ধ করে রাখে। জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আলমগীর, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা রিপন মজুমদার, আবদুর রাজ্জাক মোল্লা, মো: রফিকুল ইসলাম ও মজিবুর মৃধা, মো: আহসান হাবিব মৃধা, মো: আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, মো: জাহাঙ্গির আলম ও মো: হোসাইন গাজীকে গতকাল পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এছাড়া জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান, জেলা যুবদলের সভাপতি মনিরুল ইসলাম লিটন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মশিউর রহমান মিলন, জেলা ছাত্রদল সভাপতি উজ্জল, সাধারণ সম্পাদক নয়ন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল আমিন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি গাজী আশরাফুর রহমানসহ ১৯ জন নেতাকর্মীর নামে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ এবং অজ্ঞাত ৩০ জনকে আসামি করে আরো একটি মামলা দায়ের করেছে।

তাছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সভাপতি এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরীর বাড়িতে মিটিং করার সময় জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কাজী আলমগীরের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ, যুবলীগের ক্যাডার বারবার হামলা চালায়।

এছাড়া টাঙ্গাইল জেলা যুবদলের আহবায়ক আশরাফ পাহলীর বাসায় পুলিশ হানা দিয়ে তছনছ করে এবং বাসার সামনে কয়েক রাউন্ড গুলি চালায়। বর্তমান গণধিকৃত সরকার কর্তৃক দেশব্যাপী বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠন এবং বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদেরকে গ্রেফতারের ধারাবাহিকতায় গতকাল টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল, নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সাবের আহমেদ এবং পটুয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর হোসেনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

আমি দলের পক্ষ থেকে পটুয়াখালী ও টাঙ্গাইলে আওয়ামী সন্ত্রাসী ও পুলিশের দ্বারা সংঘটিত এই ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি. দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি করছি। গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মীদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানাচ্ছি।

রিজভী বলেন, পুলিশ কর্তৃক ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কদমতলী থানা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের ১৯৬ জন নেতাকর্মীর নামে গত ৫ সেপ্টেম্বর বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা দায়ের করা হয়েছে। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় এই যে, কদমতলী থানাধীন বিএনপি নেতা মো: মুনসুর আলী গত ২৭ অক্টোবর মৃত্যবরণ করলেও তাকেও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে। অর্থাৎ ক্ষমতার জোরে মিথ্যার বেস্যাতি করতে বর্তমান শাসকগোষ্ঠী এতটাই পারঙ্গম ও লাগামহীন যে, মৃত ব্যক্তিকেও এরা আসামি করেছে। এছাড়া এ বছর পবিত্র হজ পালনের জন্য উক্ত থানাধীন বিএনপি নেতা আসলাম মোল্লা, ফারুক হোসেন এবং আব্দুল হাই মক্কা নগরীতে অবস্থান করলেও রাজনৈতিকভাবে হেনস্তা করার অসৎ উদ্দেশ্যে তাদেরকেও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে। বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে পর্যদুস্ত করতে দেশব্যাপী গ্রেফতার এবং অসত্য ও ভুয়া মামলা দায়েরের অংশ হিসেবেই ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কদমতলী থানা বিএনপি’র নেতাকর্মীদের নামে বর্তমান স্বেচ্ছাচারী সরকারের পুলিশ বাহিনী কর্তৃক মিথ্যা মামলা দায়েরের ন্যাক্কারজনক ঘটনায় আমি দলের পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত বানোয়াট মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি করছি।

যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, শিল্পাঞ্চল থানা বিএনপি‘র সভাপতি জাহাঙ্গীর, উত্তর যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা কামাল রিয়াদ, থানা যুবদলের সভাপতি সোলায়মান, উত্তর ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাখাওয়াত, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সদস্য মনিরসহ ১২৭ জনের বিরুদ্ধে গতকাল ২টি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। দারুসসালাম থানার যুগ্ম সম্পাদক মো: রঞ্জু, রুপনগর থানার সহ-সভাপতি মো: হাফিজুর রহমানসহ বিভিন্ন থানায় ১২ জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এছাড়া বাড্ডা, দারুসসালাম, মিরপুর, শাহআলী, রুপনগর, পল্লবী, আদাবর, মোহাম্মদপুর, তেজগাঁও, রামপুরা, শেরে বাংলানগর, ভাটারা, খিলক্ষেত, বনানী, গুলশান, উত্তরখান, দক্ষিণখান, তুরাগ, বিমানবন্দর ও ক্যান্টনমেন্ট থানায় অজ্ঞাত শত শত নেতাকর্মীর নামে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।

পিরোজপুর জেলাধীন মঠবাড়ীয়া উপজেলার পৌর ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি মনিরুজ্জামান ছোট্টু, নেছারাবাদ উপজেলার স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী আনিসুজ্জামান, পৌর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক আকরাম ও উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক আল-আমিনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

নারায়ণগঞ্জ জেলাধীন ভুলতলা ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি আব্বাস উদ্দিন ভূইয়া; তারাব পৌর বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুদ্দিন; বিএনপি নেতা সেকান্দর আলী; যুবদল নেতা, নুরুজ্জামানকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এছাড়া নারায়ণগঞ্জ জেলাধীন রুপগঞ্জ উপজেলায় মোট মামলা হয়েছে ৩টি, মোট আসামি ২৮০ জন।

চাটখিল উপজেলা বিএনপির সহ-তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মো: শাকিল হোসেনকে গত ১ সেপ্টেম্বর পুলিশ গুলি করে। তিনি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

গতকাল নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলায় অজ্ঞাত ১৬১ জনের বিরুদ্ধে এবং দুর্গাপুরে ১৪৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। মেহেরপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের ১০ জন নেতাকর্মীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

ঝালকাঠি জেলা জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন তুহিন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মো: শফিকুল ইসলাম লিটন, কাঁঠালিয়া থানা যুবদলের সভাপতি কিশোর মাহমুদ, জেলা যুবদলের সদস্য জাহিদ হোসেন, সদর থানা যুবদলের সদস্য মাসুম মালকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কুমিল্লার হোমনা পৌর বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: শাহ আলম, হোমনা পৌর ৮ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মো: আব্দুল মতিন, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো: কামরুজ্জামান ও হোমনা উপজেলা যুবদলের সহ-সভাপতি মো: আব্দুর রহিমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বাগেরহাট জেলায় গতকাল ছাত্রদল নেতা আরফিুল ইসলাম অন, আতকি তালুকদার, মো. মহউিদ্দীন, মো: সোহাগ, মো: বাপ্পি শখে, যুবদল নেতা জসমি সরদার, বিএনপি নেতা আলম মোল্লা, ফরিদ মোল্লা ও শ্রমিকদল নেতা সেলিম ভুইয়াকে আটক করেছে পুলিশ।

সখিপুর পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি হাজী আবদুল গনি কমিশনার, উপজেলা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক ভেন্ডার, পৌর যুবদলের সহ-সভাপতি সেট্টু খান, সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক নাসির উদ্দিন কমিশনার, সখিপুর কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি একাব্বর হোসেনসহ ১৩ জন গ্রেফতার।

চট্রগ্রাম মহানগর বিএনপির প্রশিক্ষন বিষয়ক সম্পাদক ইয়াকুব চৌধুরী, সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আবু মুসা, আকবরশাহ থানা বিএনপির সভাপতি আবদুস সাত্তার সেলিম, সহ-সভাপতি শহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া গোলাপকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

নাটোর জেলাধীন বড়াইগ্রাম উপজেলা বিএনপির আবদুল মজিদ সরকার, বড়াইগ্রাম উপজেলা ছাত্রদলের আবদুল খালেক সরকার, বড়াইগ্রাম উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি শামীম হোসেন, সাবেক ছাত্রদলের শরিফুর রহমান সুজন, গোপালপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শাহীন খান, চাপিলা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি নয়ন, বড়াইগ্রাম পৌর যুবদলের নেতা আবদুর রহমান আকাশসহ ৩০/৪০ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এছাড়া অজ্ঞাতনামা প্রায় ৪৫০ জনের নামে মিথ্যা বানোয়াট মামলা দায়ের করেছে এবং বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে প্রতি রাতে হামলা চালাচ্ছে।

দলের পক্ষ থেকে আমি নেতাকর্মীদেরকে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে তাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির জোর দাবি করছি।


আরো সংবাদ



premium cement
সাংবাদিকতার পথিকৃৎ কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদারের ১২৮তম প্রয়াণ দিবসে স্মরণ সভা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের শূন্য পদ দ্রুত পূরণের নির্দেশ ট্রেনের ইঞ্জিনের সামনে ঝুলন্ত নারীর লাশ উদ্ধার মধুর প্রতিশোধে সিটিকে বিদায় করে সেমিফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদ রাজশাহীতে ভুয়া তিন সেনা সদস্য গ্রেফতার ডেঙ্গুতে আরো একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৩ চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণ, প্রতিদ্বন্দ্বী আ'লীগ নেতাকে ইসির শোকজ বেসিস নির্বাচনে ওয়ান টিমের প্যানেল ঘোষণা চরফ্যাশনে স্কুল শিক্ষিকাকে কোপানো মামলার আসামি গ্রেফতার ফরিদপুরে মাইক্রোবাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫ ভেটো ছাড়াই ফিলিস্তিনের জাতিসঙ্ঘ সদস্যপদ ঠেকানোর চেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্র

সকল