২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

ডাকসু নির্বাচন ও ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় -

স্বাধীনতা-উত্তরকালে বাংলাদেশের ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতির ক্ষেত্রে গুণগত পরিবর্তন সূচিত হয়েছে। ছাত্র রাজনীতি স্বাধীনতার আগেও ছিল, কিন্তু ১৯৭৩ সালের বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশের সূত্র ধরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আসে। তখন থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। এর ফলে ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক পাল্টে যায়। ছাত্র ও শিক্ষকেরা নিজ নিজ পছন্দের রাজনৈতিক দলের অনুগামীদের চিনতে শেখেন। এর ফল জাতীয় জীবনে শুভ হয়নি।

সঙ্গত কারণেই দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ও পুরনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্র-শিক্ষক সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে, যদিও এগুলোর অবকাঠামোগত উন্নয়ন আশানুরূপ নয়। সব মিলিয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অ্যাকাডেমিক ও এক্সট্রা-অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম হচ্ছে ব্যাহত। সার্বিকভাবে শিক্ষার মান নেমে গেছে। দেশের ছেলেমেয়েরা উন্নত শিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে, কিংবা দেশের ভেতর প্রশ্নবিদ্ধ মানসম্পন্ন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে ছুটছে। এর পেছনে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর্যাপ্ততা এবং এগুলোতে চাহিদার তুলনায় আসন সংখ্যার অপ্রতুলতা ছাড়াও চলমান ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতি ও রাজনৈতিক কোন্দল বহুলাংশে দায়ী।

রাজনৈতিক বিচারে ঐতিহ্যবাহী ও দেশের প্রাচীনতম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা ধরা যাক। ষাটের দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের এবং ঢাকা ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন (ডাকসু) নির্বাচন প্রতি বছর হতো। সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে নিজে দেখেছি, এ হলে দু’টি দলের প্রাধান্য ছিল। একটি ন্যাশনাল স্টুডেন্টস ফেডারেশন (এনএসএফ) ও অপরটি ইস্ট পাকিস্তান স্টুডেন্টস ইউনিয়ন (এপসু)। ছাত্রলীগ ও ইসলামী ছাত্র সংঘের কিছু সদস্যও ছিল। হল নির্বাচনে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতো এনএসএফ এবং এপসুর প্রার্থীদের প্যানেলের মধ্যে। দুই দলেই ছিল অনেক মেধাবী ছাত্র।

আমি যে ক’বছর এসএম হলে ছিলাম (১৯৬৩-১৯৬৭)। সুষ্ঠু নির্বাচনে এ হলের ভিপি ও জিএসের পদসহ অনেক আসনে দুই প্যানেলের প্রার্থীদেরই পালাক্রমে জয়ী হতে দেখেছি। এনএসএফের অনেক বিশিষ্ট মেধাবী প্রার্থীও নির্বাচনে পরাজিত হয়েছেন। তবে যাদের কাছে পরাজিত হয়েছেন তারাও কম যান না। বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন বিভিন্ন হলের নির্বাচনে ইচ্ছুক, বিশেষত ভিপি-জিএস পদে তুখোড় মেধাবী ছাত্রদের বেছে নিত। তাদের অনেকেই পরবর্তী জীবনে পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে যোগদান করেছেন, কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছেন কিংবা দেশের বিখ্যাত কোনো গবেষণা প্রতিষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। ‘আদু ভাই’দের উৎপাত তখন ছিল না। নিয়মিত শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই ছাত্র নেতৃত্ব বেরিয়ে আসত।

রাজনৈতিক পরিচয় আড়াল করার উদ্দেশ্যে এসএম হল নির্বাচন অবশ্য তখন এপসু বা এনএসএফের ব্যানারে হতো না। এপসু সমর্থিত প্রার্থীরা ‘প্রগতি’ ও এনএসএফ সমর্থিত প্রার্থীরা ‘অগ্রদূত’ ব্যানারে নির্বাচন করতেন। প্যানেল দু’টি ‘অগ্রদূত’ এবং ‘প্রগতি’ নামেই প্রচার লাভ করত। প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণায় এ দুই নামই ব্যবহার করতেন। কোনো প্রার্থী নিজেকে এনএসএফ বা এপসুর প্রার্থী বলে পরিচয় দিতেন না। কোন প্যানেলকে কোন ছাত্র সংগঠন সমর্থন দিচ্ছে, তা সবারই জানা থাকত। নির্বাচনে কোন্দল হতে দেখিনি। নির্বাচন হতো সুশৃঙ্খলভাবেই। নির্বাচনের দিনের আগ পর্যন্ত প্রায় সপ্তাহব্যাপী সন্ধ্যার পর প্রচারণার পৃথক মঞ্চ থেকে উভয় পক্ষের সাবেক/নবীন নেতারা ঝাঁজালো বক্তৃতা দিতেন। এর পুরোটাই হলের সাধারণ ছাত্ররা উপভোগ করতেন। নির্বাচনের ফলাফল যা-ই হোক না কেন, সবাই তা মেনে নিতেন। কোনো গোলযোগ হতো না। এখন অবশ্য দিন পাল্টে গেছে। সরকারি কলেজগুলোও ‘নষ্ট’ হয়ে গেছে।

সে সময়ে ডাকসুতে সরাসরি নির্বাচন হতো না। ডাকসুর ছাত্রছাত্রী প্রতিনিধিরাও প্রতি হলের ছাত্রছাত্রীদের প্যানেল থেকেই নির্বাচিত হয়ে যেতেন। প্রত্যেক হল থেকে একজন করে ডাকসু প্রতিনিধি নির্বাচিত হতেন। এই নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মধ্য থেকে তাদেরই ভোটে ডাকসুর ভিপি ও জিএস এবং অন্য পদগুলো পূরণ হতো। বিভিন্ন হল থেকে নির্বাচিত ছাত্রছাত্রী প্রতিনিধিরা ছাত্র রাজনীতির সাথে একান্ত ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। পরবর্তী জীবনে তাদের অনেকেই জাতীয় রাজনীতিতে যোগদান করেছেন এবং সক্রিয় আছেন এখনো। সে সময়ে, ছাত্র সংগঠনগুলোর রাজনৈতিক মতাদর্শের ক্ষেত্রে বিভিন্নতা থাকলেও ওগুলো কোনো জাতীয় রাজনৈতিক দলের অঙ্গ সংগঠন হিসেবে কাজ করত না। তবে কোনো কোনো ছাত্র সংগঠন কোনো না কোনো দলের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। এখন ছাত্র সংগঠনগুলো বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতো অঙ্গসংগঠন। এতে করে ছাত্র রাজনীতি জটিল ও সাংঘর্ষিক রূপ নিয়েছে।

সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী সংখ্যা ছিল প্রায় চার হাজার। এখন তা এর প্রায় দশগুণ। হলের সংখ্যাও অনেক বেড়েছে। সরাসরি ডাকসু নির্বাচন এখন ‘এলাহি কাণ্ড’। এ কারণে দুই যুগেরও অধিককাল ধরে ডাকসু নির্বাচনই হচ্ছে না। হলগুলোতেও নির্বাচন হয় না। কেন হয় না, এর উত্তরে বলব, ব্যাপারটা যেহেতু রাজনৈতিক, এর পেছনে গূঢ় রাজনৈতিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট উদ্দেশ্যও আছে বা থাকতে পারে। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে বার কয়েক সরাসরি ডাকসু নির্বাচন হয়েছে। এখন আর হচ্ছে না। তবে বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট এবং শিক্ষক সমিতি নির্বাচন নিয়মিত হয়ে থাকে। সরকারি কলেজগুলোতেও এ অবস্থা।

ছাত্র রাজনীতির দাপট আছে; কিন্তু ছাত্র সংসদ নির্বাচন নেই, যদিও শিক্ষক সমিতির নির্বাচন নিয়মিত হচ্ছে। এই সুযোগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের রাজনীতিকেরা ব্যবহার করছেন দলীয় স্বার্থে। এর ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে- ছাত্র রাজনীতি এখন বিশৃঙ্খল ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ। সরকারদলীয় ছাত্রছাত্রীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সারা দেশে একই অবস্থা। বর্তমান অচলাবস্থার নিরসনে ডাকসু নির্বাচন নিয়মিত করা এবং এর সুবিধার্থে অতীতের নির্বাচন পদ্ধতি অর্থাৎ প্রতি হল থেকে একজন প্রতিনিধি নির্বাচনের মাধ্যমে ডাকসু গঠন করা যেতে পারে। এতে করে ডাকসু নির্বাচন সহজ, ম্যানেজেবল এবং একই সাথে, গণতান্ত্রিক হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও একই পদ্ধতি অনুসরণ করা যায়। এতে বিপুলসংখ্যক ছাত্রছাত্রী সংবলিত বিশ্ববিদ্যালগুলোর ছাত্র রাজনীতির বিশৃঙ্খল পরিবেশের কিছুটা হলেও উন্নতি হতে পারে।

শিক্ষাঙ্গনে রাজনীতিকে ব্যক্তিগতভাবে ছাত্রজীবনেও পছন্দ করিনি, আজো করি না। বেশির ভাগ অভিভাবকও তা আজকাল পছন্দ করেন না। তাই ‘রাজনীতিমুক্ত’ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চল দেখা যায়। এর ‘চাহিদা’ও ব্যাপক। আমাদের সময়ে ছাত্র রাজনীতির সাথে জড়িত না হয়েও দিব্যি শিক্ষাজীবন পার করা যেত। বর্তমানে যুগ পাল্টে গেছে। হলে সিট পেতে, ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে রাজনীতি করতে হয়। তবে শিক্ষাঙ্গনে রাজনীতি করা, শিক্ষা এবং রাজনীতি উভয়েরই বিকাশের অন্তরায়। ছাত্র রাজনীতিকে বাল্যবিয়ের সাথে তুলনা করা যেতে পারে।

এ বিয়ে বর এবং কনে উভয়েরই শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বিকাশের প্রতিকূল। তেমনি শিক্ষাঙ্গনে রাজনীতি, আজকাল শিক্ষা ও রাজনীতি উভয়কেই কলুষিত ও পঙ্গু করে ফেলছে। কারণ এ ধরনের রাজনীতির কারণে, ছাত্র সংসদ নির্বাচনের অনুপস্থিতিতে ক্ষমতাসীন দলীয় পক্ষপাতদুষ্ট ছাত্র সংগঠন ক্যাম্পাসে একছত্র আধিপত্য বিস্তার করছে এবং ভিন্ন মতাবলম্বী ছাত্রদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ বাধা দিচ্ছে। ফলে ক্যাম্পাসে সব ছাত্র সমান সুবিধা ভোগ করতে পারছে না। এতে করে ক্ষমতাসীন সরকার নির্বিঘেœ নিজ অঙ্গসংগঠনের ছাত্রদের দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করতে পারছে এবং ছাত্রদের মধ্যে ক্যাম্পাসে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে অন্তর্দলীয় কোন্দল ও সংঘর্ষ লেগেই আছে।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকেরা ১৯৭৩-পূর্বকালে রাজনীতির সাথে আজকের মতো সরাসরি জড়িত হতেন না। ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতি, রাজনীতি ও শিক্ষা উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর। কোনো একজন শিক্ষক কোনো একটি বিশেষ বিষয়ে যতই পাণ্ডিত্য অর্জন করুন না কেন, এটা নিয়ে তাকে রাজনীতির মঞ্চে ওঠার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। যদি সে বিষয়ে রাষ্ট্র নায়কদের কোনো পরামর্শের প্রয়োজন পড়ে তারা তাদের পরামর্শ নেবেন। শিক্ষক তার বিষয়ের অ্যাকাডেমিক চর্চা তার ছাত্রদের গণ্ডির ভেতরই অ্যাকাডেমিক চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ রাখবেন। ছাত্র যত দিন ‘ছাত্র’ আছে, অ্যাকাডেমিক প্রয়োজনেই সে জ্ঞান ব্যবহার করবে; কর্ম জীবনে কর্মে। আর সাফল্য কর্মজীবনে অর্জনের জন্য সব ক্ষেত্রেই রাজনীতি করতে হবে কিংবা কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের অনুগামী হতে হবে- এটা ব্যক্তিত্ব বিকাশের অন্তরায়। এতে দেশ ও জাতি উভয়ই হয় ক্ষতিগ্রস্ত। এতে দেশ গড়ার কর্মী তৈরি হয় না, শুধু রাজনীতি আশ্রিত স্বার্থান্বেষী ফাঁপা কর্মী সৃৃষ্টি হয়। আজকের মতো অতীতে কর্মক্ষেত্রে এমন দলীয়করণ ছিল না। সুষ্ঠু দেশ গড়ার স্বার্থে এটা কাম্যও নয়।

পদার্থবিদ্যা বা অন্য কোনো বিষয়ের একজন শিক্ষক যদি মনে করেন কোনো বিশেষ দলের অনুগামী না হলে তার অধীত বিদ্যার জ্ঞান ও সাধনা ‘মাটি’ হবে, তবে তিনি অধীত বিদ্যার জ্ঞান ও সাধনা উভয়ই ‘মাটি’ করে হলেও বিশেষ কোনো দলের ব্যানারের তলে ভিড়ে যাবেন। এমনটা আজকাল হচ্ছে। এটা শিক্ষকের অধীত বিদ্যা এবং রাজনীতি উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর তো বটেই; দেশের অগ্রগতির পথেও মারাত্মক অন্তরায়। এরকম হলে দেশ কোনো দিক দিয়েই অগ্রসর হতে পারবে না। এটা কোনো উন্নত দেশে নেই। জনগণকে রাজনীতিমনস্ক না করে যত বেশি কর্মমনস্ক করা যায়, ততই জাতি ও দেশের জন্য মঙ্গল। জনগণ যদি বুঝে, রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত না হলেও কাজের যথাযথ মূল্যায়নের ভিত্তিতে স্বীকৃতি ও যোগ্য মর্যাদা পাওয়া যাবে, তাহলে জনগণ কাজেই মনোনিবেশ করবে এবং রাজনৈতিক আশ্রয়ের সন্ধানে হন্যে হয়ে ছুটবে না। কিন্তু কষ্টার্জিত স্বাধীনতার পর থেকে সব কিছু কেমন ওলট পালট হয়ে গেল।

দেশপ্রেমে ভাটা পড়ল। রাজনীতিকেরা ক্ষমতায় যাওয়ার মানসে ভোটের জন্য গণমুখী না হয়ে ছাত্রদের এবং তাদের মধ্য থেকে তৈরি করা ক্যাডার বাহিনীর ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছেন; ফলে সর্ব ক্ষেত্রে দুর্নীতি, বৈষম্য, দলাদলি, হানাহানি, খুন খারাবি বেড়ে গেছে। এমতাবস্থায় রাজনীতিকেরা রাজনীতির ঊর্ধ্বে থেকে এবং গণমুখী হয়ে দেশ গড়ার যথার্থ কর্মীকে, তার কর্মের জন্য স্বীকৃতি দানকে যত বড় করে দেখতে শিখবেন, ততই দেশের জন্য মঙ্গল। বলা যায়, যে জাতি যত কম ‘রাজনীতি’ করে সে জাতিই জীবনের সর্বক্ষেত্রে তত বেশি সফল। একটি স্বাধীন দেশে জনজীবনে সাফল্য অর্জনের জন্য দেশের জনগণকে যে নেতা যত কম রাজনীতিতে জড়ান তিনি তত বড় দেশপ্রেমিক বলতে হয়। আমাদের দেশের রাজনীতিকদের এ কথা অনুধাবন করতে হবে। তবেই শিক্ষাঙ্গনে ও সমাজ জীবনে শৃঙ্খলা, সুস্থতা ও শান্তি আসবে বলে আশা করা যায়।
লেখক : অর্থনীতির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক বিসিএস, সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার


আরো সংবাদ



premium cement
শাস্তি কমিয়ে সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনে উদ্বেগ টিআইবির যখন দলকে আর সহযোগিতা করতে পারবো না তখন অবসরে যাবো : মেসি ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড্যানিয়েল কাহনেম্যান আর নেই বিএনপি নেতাকর্মীদের সম্পত্তি দখলের অভিযোগ খণ্ডালেন ওবায়দুল কাদের আটকের পর নাশকতা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো ইউপি চেয়ারম্যানকে বদর যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন পণবন্দী জাহাজ ও ক্রুদের মুক্ত করার প্রচেষ্টায় অগ্রগতি হয়েছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঝালকাঠিতে নিখোঁজের ২ দিন পর নদীতে মিলল ভ্যানচালকের লাশ বাল্টিমোর সেতু ভেঙে নদীতে পড়া ট্রাক থেকে ২ জনের লাশ উদ্ধার যুক্তরাষ্ট্রে ছুরিকাঘাতে নিহত ৪

সকল