১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`
অনেক স্থানে বাধা ও অসন্তোষ

প্রার্থীদের উৎসবমুখর প্রচারণা ও গণসংযোগ

-

বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সারা দেশে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীরা জমজমাট প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। গতকাল ও গত রোববার বিকেলে নির্বাচনী প্রচারণা ও গণসংযোগ করেন সিলেটে খন্দকার আবদুল মোক্তাদির, যশোরে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, গোপালগঞ্জে শেখ হাসিনার কর্মী-সমর্থকেরা, কুমিল্লায় ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, খুলনায় নজরুল ইসলাম মঞ্জু, পটুয়াখালীতে আলতাফ হোসেন চৌধুরীসহ প্রার্থীরা। তবে অনেক স্থানে প্রচারণায় বাধা, হুমকি ও বেগ পেতে হয় প্রার্থীদের।
সিলেট ব্যুরো জানায়, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-১ (সিটি করপোরেশন ও সদর উপজেলা) আসনে বিএনপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী জননেতা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং পরবর্তীতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে কাজ করেছেন। কিন্তু গত ১০ বছর থেকে আওয়ামী লীগ সরকার গণতান্ত্রিক ধারাকে নস্যাৎ করে দেশে একদলীয় শাসনব্যবস্থা পাকাপোক্ত করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দেশের মানুষ তাই আগামী ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে তাদের সুচিন্তিত রায় প্রদান করবেন। তিনি বলেন, সিলেট-১ আসনসহ সারা দেশে বিএনপি তথা ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের ধানের শীষে বিপুল ভোটে বিজয়ী করে কারারুদ্ধ গণতন্ত্রকে আবার মুক্তির আলোয় নিয়ে আসতে দেশপ্রেমিক জনতা অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। জনতার রায় নিয়ে ছিনিমিনি খেলার ষড়যন্ত্র নস্যাৎ হবেই।
খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির গতকাল সকালে নগরীর আদালত পাড়া, বন্দরবাজার ও মহাজনপট্টি এলাকায় ধানের শীষের সমর্থনে আইনজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সাথে পৃথক গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন।
আদালতপাড়ায় গণসংযোগকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেনÑ সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ও সাবেক পিপি অ্যাডভোকেট নুরুল হক, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুল গাফফার প্রমুখ।
বন্দরবাজার ও মহানজনপট্টি এলাকায় গণসংযোগকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেনÑ মহানগর বিএনপির সহসভাপতি, প্রচার সেলের সমন্বকায়কারী কাউন্সিলার রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, পেশাজীবী নেতা সাংবাদিক বদরুদ্দোজা বদর প্রমুখ।
যশোর অফিস জানায়, যশোরে মানুষের মধ্যে একটি রাজনৈতিক সহাবস্থান ছিল। গণতন্ত্র না থাকায় গত ১০ বছরে যশোরের মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ সৃষ্টি হয়েছে। আগামী নির্বাচনে জয় লাভ করলে ভেদাভেদ ভুলে সব দলমতের মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যশোর-৩ (সদর) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। গত রোববার রাতে সংবাদকর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এই প্রতিশ্রুতি দেন। শহরের একটি অভিজাত হোটেলে এই মতবিনিময় সভা হয়।
মতবিনিময়কালে বিএনপি নেতারা ভোটের নামে নিপীড়ন, নৈরাজ্যের বিষয় তুলে ধরেন। এই বিষয়ে করণীয় সম্বন্ধে সাংবাদিকদের কাছে পরামর্শ চান প্রার্থী অমিত।
সিনিয়র সাংবাদিকরা পরিস্থিতি যত বৈরী হোক না কেনো শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকার পরামর্শ দেন প্রার্থীকে। মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে রাজনীতিকদেরই মূল ভূমিকা নিতে হবে বলে মন্তব্য করে তারা এই ক্ষেত্রে ব্যাপক জনগোষ্ঠীকে ভোটের মাঠে সক্রিয় করে তুলতে রাজনৈতিক দলের ভূমিকা প্রত্যাশা করেন এবং নিন্দা করেন সন্ত্রাসী লেলিয়ে দিয়ে ভোটের মাঠ উত্তপ্ত করার অপপ্রয়াসকে।
মতবিনিময় সভায় বিএনপি নেতাদের মধ্যে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট কাজী মুনিরুল হুদা, জেলা সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সেয়দ সাবেরুল হক সাবু, সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন, নগর সভাপতি সাবেক মেয়র মারুফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মুনির আহমেদ সিদ্দিকী বাচ্চু উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেনÑ প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি একরাম-উদ দ্দৌলা, মিজানুর রহমান তোতা, ফকির শওকত, বর্তমান সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, সাবেক সম্পাদক আহসান কবীর, বর্তমান সম্পাদক এস এম তৌহিদুর রহমান, দৈনিক ইত্তেফাকের ফারাজী আহমেদ সাঈদ বুলবুল, বেনজীন খান, দেশ টিভির আমিনুর রহমান মামুন, একুশে টিভির শিকদার খালিদ, এনটিভি ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাইফুল ইসলাম সজল, সময় টিভির জুয়েল মৃধা, গাজী টিভির তহীদ মনি, আরটিভির ফারুক হোসেন, চ্যানের আইয়ের আকরামুজ্জামান, দৈনিক নয়া দিগন্তের শেখ জালাল উদ্দিন প্রমুখ।
গোপালগঞ্জ সংবাদদাতা জানান, বিজয় দিবসের শেষ প্রহরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়াবাসী গত রোববার বিকেলে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছেন। রোববার রাতে টুঙ্গিপাড়ার প্রতিটি ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন থেকে দলে দলে মানুষ নৌকা বানিয়ে বাদ্য-বাজনা বাজিয়ে, নেচে গেয়ে এসে ভিড় করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধ সম্মুখে। একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী এজেন্ট ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহম্মদ আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে টুঙ্গিপাড়ার সব নেতাকর্মী বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে দোয়া ও মুনাজাত করে নির্বাচনী প্রচারণায় নামেন। জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু আর নৌকার ধ্বনিতে মুখরিত হয় চারদিক। পরে সবাই দলে দলে ভাগ হয়ে নৌকার জয়গান নিয়ে ছড়িয়ে পড়েন টুঙ্গিপাড়ার চারদিকে।
কুমিল্লা সংবাদদাতা জানান, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় থাকে তখন দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা, সংবিধান, গণতন্ত্র, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, মানুষের জান-মাল, বাক-স্বাধীনতা ও আইনের শাসন অনিরাপদ হয়ে যায়। দেশের মানুষকে কঠিন বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতে হয়। এই সব কিছুই বিএনপির কাছে নিরাপদ। তাইতো দেশের মানুষ যখনই ভোট দেয়ার সুযোগ পায়, তখনই বিপুল ভোটে বিএনপিকে বিজয়ী করে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেয়।
কুমিল্লা-১ ও ২ আসনের বিএনপির প্রার্থী এবং দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন এ কথা বলেছেন। তিনি সোমবার কুমিল্লা-১ আসনের মেঘনা উপজেলার লুটেরচর ও গোবিন্দপুর ইউনিয়নে নদীপথে নৌকায় দিনভর শেখেরগাঁও, লক্ষ্মীপুর, চরবাটেরা, ব্রাহ্মণচর, বালুচর, আলীপুর লঞ্চঘাট ও সেননগরে ব্যাপক গণসংযোগকালে এ কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, বিএনপি নেতা আজহারুল হক শাহীন, মেঘনা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলাদল নেত্রী দিলারা শিরিন, সালাউদ্দিন সরকার, আব্দুল অদুদ মুন্সী, আব্দুল মতিন, সলিম উল্লাহ, শাহাব উদ্দিন ও মিজানুর রহমান প্রমুখ।
খুলনা ব্যুরো জানায়, বিএনপি খুলনা মহানগর কমিটির সভাপতি এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-২ আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু গতকাল সোমবার নগরীর বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক গণসংযোগ, শুভেচ্ছা বিনিময় ও লিফলেট বিতরণ করেন। এ সময় তিনি অভিযোগ করেন, নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও গুণ্ডারা ধানের শীষের কর্মীদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। সেই সাথে পুলিশ নানাভাবে কর্মীদের হয়রানি করছে। পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা, প্রচারণা ও লিফলেট বিতরণে বাধা প্রদান, বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট দিতে না যাওয়ার হুমকি দেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, এ নির্বাচন বিএনপির নেতাকর্মীদের বাঁচা-মরার নির্বাচন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হবে কি না, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারামুক্ত হবেন কি না, জনগণের ভোটের অধিকার ফিরে আসবে কি না তা নির্ধারণ হবে ৩০ ডিসেম্বরে। এই লড়াইয়ে মাঠ ছেড়ে দেয়ার কিংবা পরাজিত হওয়ার কোনো সুযোগ আমাদের নেই।
সকাল সাড়ে ৮টায় তিনি খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এলাকা থেকে কর্মসূচি শুরু করেন। এখান থেকে মাদরাসা রোড, আমীর আলী সড়ক, হাসান পাড়া, ডাক্তার পাড়া, সোনাডাঙ্গা বাইপাস রোড, করিমনগর মোড় এবং বেলা ১১টায় বড় বাজার, মহেন্দ্র দাস রোড, চাল পট্টি, মসল্লা পট্টি, কলা পট্টি, হেলাতলা মোড়, খানজাহান আলী হকার্স মার্কেট এলাকায় গণসংযোগ করেন।
খুলনা-২ আসনে মহাজোট মনোনীত প্রার্থী প্রধানমন্ত্রীর চাচাতো ভাই শেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েল গতকাল খুলনা প্রেস ক্লাবে স্বাধীনতা সাংবাদিক ফোরাম আয়োজিত সমাবেশে বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা গণমাধ্যমবান্ধব একজন প্রধানমন্ত্রী। তার শাসনামলে তিনি বাংলাদেশে ৪০টির বেশি টেলিভিশন, হাজারের ওপরে পত্রিকা, ২৫টির মতো রেডিও অসংখ্য অনলাইন পত্রিকা প্রকাশের অনুমোদন দিয়েছেন। হাজার হাজার শিক্ষিত বেকারের কর্মসংস্থান হয়েছে। গণমাধ্যম এবং এর সাথে জড়িত কর্মীদের অবাধ স্বাধীনতা দিয়েছেন প্রধানমস্ত্রী। গণমাধ্যম কর্মীরাই সত্য ইতিহাস তুলে ধরে বাংলাদেশকে একটি মর্যাদায় জায়গায় নিয়ে এসেছেন। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে টিকিয়ে রাখতে তাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
স্বাধীনতা সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মকবুল হোসেন মিন্টুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাহিদ হোসেনের পরিচালনায় সমাবেশে আরো বক্তৃতা দেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদ প্রমুখ। এর আগে শেখ জুয়েল ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ ও পথসভা করেন। পরে তিনি টোলের মোড়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের সাথে মতবিনিময় করেন।
খুলনা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুস সালাম মুর্শেদী গতকাল তার এলাকার নারকেলি চাঁদপুর প্রাইমারি স্কুল, ঘাটভোগ মোড়, সিন্দুরডাঙ্গা প্রাইমারি স্কুল, কচাতলা বাজার, বান্ধাখাল, বলটী প্রাইমারি স্কুল, নতুনদিয়া প্রাইমারি স্কুল, ডোবা হাইস্কুল, ধোপাখোলা প্রাইমারি স্কুল ও মন্দির এবং রূপসা ঘাটে পথসভা করেন।
পটুয়াখালী সংবাদদাতা জানান, পটুয়াখালী-১ আসনের বিএনপি ও জাতীয় ঐক্য ফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব:) আলতাফ হোসেন চৌধুরী গণসংযোগ পরবর্তী বলেন, দেশের মানুষ আওয়ামী দুঃশাসন থেকে মুক্তি পেতে চায়, ফিরে পেতে চায় তাদের ভোটের অধিকার। দেশে এখন পর্যন্ত নির্বাচনী লেভেল ফিল্ড তৈরি হয়নি। বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীদের ওপর চলছে আওয়ামী হামলা ও পুলিশের বাধা। হাজার হাজার কর্মী শান্তিতে ঘুমাতে পারছে না। এই শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির মধ্যেও ধানের শীষের গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সময় হয়েছে। ডিসেম্বর মাস বিজয়ের মাস, এ মাসের ৩০ তারিখে আরেকটি বিজয়ের মধ্য দিয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে।
গতকাল সকাল ১০টায় আইনজীবী সমিতি প্রাঙ্গণ থেকে গণসংযোগ শুরু করে কালিকাপুর যুব সংসদ এলাকাসহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষের কাছে ধানের শীষ প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করেন। গণসংযোগে এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ওয়াহিদ সরোয়ার কালাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান খান, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদর থানা বিএনপি সভাপতি অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান টোটন প্রমুখ। এ সময় বিএনপি, ২৩ দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্টের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।


আরো সংবাদ



premium cement
তেহরানের প্রধান বিমানবন্দরে পুনরায় ফ্লাইট চালু হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি : ইরানি কমান্ডার ইরানের পরমাণু কর্মসূচির ‘কেন্দ্র’ ইস্ফাহান : সাবেক মার্কিন কর্মকর্তা মিয়ানমারের বিজিপির আরো ১৩ সদস্য বাংলাদেশে রুমায় অপহৃত সোনালী ব্যাংকের সেই ম্যানেজারকে চট্টগ্রামে বদলি দুবাইয়ে বন্যা অব্য়াহত, বিমানবন্দর আংশিক খোলা ভারতে লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু শুক্রবার সকালে ঢাকার বাতাস ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ শুক্রবার সকালে ঢাকার বাতাস ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ১৪ বছরেও হত্যাকাণ্ডের বিচার পায়নি এসআই গৌতম রায়ের পবিবার মিলান-লিভারপুলের বিদায়, সেমিফাইনালে আটলন্টা-রোমা

সকল