২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

মওলানা ভাসানী অধিকারহারা মুক্তিকামী মানুষকে স্বাধীনতা দিয়েছেন

-

মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ভাসানী অনুসারী পরিষদ চট্টগ্রাম শাখার উদ্যোগে ১৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম নগরীর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সড়ক ব্যারিস্টার সলিমুল হক খান মিল্কী স্মৃতি মিলনায়তনে এক দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ভাসানী অনুসারী পরিষদ চট্টগ্রাম শাখার সদস্য সচিব সাবেক ছাত্রনেতা ও মুক্তিযোদ্ধা মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রবীণ সাংবাদিক মুক্তিযোদ্ধা ওয়ার্ল্ড অ্যাসোসিয়েশন অব প্রেস কাউন্সিলস নির্বাহী পরিষদ ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সাবেক সদস্য মইনুদ্দীন কাদেরী শওকত। আলোচনায় অংশ নেন অধ্যক্ষ মুছা সিকদার, অ্যাডভোকেট আবদুল মালেক, কবি আবদুল হাকিম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মুকতাদের আজাদ খান, শহিদুল ইসলাম বাদল, মো: কামাল উদ্দিন, মহিউদ্দিন বকুল, সিরাজদোল্লা চৌধুরী, গিয়াস উদ্দিন হায়দার, কাশেম শরিফ, আলী আকবর, কে এম নুহ হোসাইন, আবদুল্লাহ আল হামিদ, মো: রাশেদুল ইসলাম প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাংবাদিক মইনুদ্দীন কাদেরী শওকত বলেন, মওলানা ভাসানী অত্যাচার নির্যাতন জুলুম ও জাতিগত নিপীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তিনি অধিকারহারা মানুষকে সংগঠিত করে অধিকার আদায় করেছিলেন। মুক্তিকামী মানুষকে স্বাধীনতা দিয়েছেন। বহু তরুণকে যথাযথ দীক্ষা দিয়ে জাতীয় নেতা বানিয়েছেন। তিনি আগাগোড়াই গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও ধর্মীয় অধিকারের জন্য সংগ্রামী ভূমিকা পালন করে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার নেতৃত্বে সারা ভারতবর্ষের মানুষ স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। মওলানা ভাসানী ছাড়া ভারতবর্ষ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস কোনো দিনই লেখা যাবে না। তিনি আরো বলেন, ইতিহাস শিক্ষণীয় হয়, ইতিহাস হস্তক্ষেপের বিষয় নয়। ইতিহাসে হস্তক্ষেপ ও ইতিহাস বিকৃতি খেয়ানতের শামিল। বিজ্ঞপ্তি।
আলোচনা সভার আগে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর রূহের মাগফিরাত কামনায় এক দোয়া মাহফিলও অনুষ্ঠিত হয়। বিজ্ঞপ্তি।


আরো সংবাদ



premium cement