২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

১৪ দিনের অম্ল-মধুর গল্প

১৪ দিনের অম্ল-মধুর গল্প - ছবি : ফেসবুক

উহান ফেরত বাংলাদেশীরা ১৪ দিন শেষে আজ ফিরবে পরিজনের কাছে। তাদের কেউ কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত নয়। এ ১৪ দিনে খুব কাছে থেকে দেখলাম আমাদের আবেগময় মানুষগুলোর ভালোবাসা, কত আন্তরিকতা। পাশে থেকে দেখছিÑ কেউ কথা বলছে বাবা-মার সাথে, কেউ কথা বলছে তার সন্তানের সাথে, কেউ কথা বলছে তার প্রিয়জনের সাথে। প্রতিদিন কারো-না-কারো আত্মীয়স্বজন রান্না করে খাবার পাঠাচ্ছে, সেই খাবার সবাই একসাথে মিলেমিশে খাচ্ছে। সকাল হলে দেখা যাচ্ছে অনেকের আত্মীয়স্বজন এক নজর দেখার জন্য হজ্জ ক্যাম্পের আশপাশে ভিড় করছেন। বৃদ্ধ মা এসেছে তার সন্তানকে দেখার জন্য, স্ত্রী এসেছে তার স্বামীকে দেখার জন্য। অনেকেই ছাদে থেকে ২০০ গজ দূর থেকে আত্মীয়স্বজনের সাথে হাত নেড়ে অনুভূতি প্রকাশ করছেন।

একদিন দেখলাম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলমগীর হোসেন ছাদে দাঁড়িয়ে বাইরে থাকা স্ত্রী ও মেয়ের সাথে কথা বলছেন, ওদিক থেকে মেয়ে ভিডিও কলে বাবাকে বলছে, বাবা চলে আসো, আমার কাছে আসো, আমি তোমাকে দেখতে পাচ্ছি। তিন বছরের মেয়েটির কথা শুনে বাবা আবেগ ধরে রাখতে পারেনি, ধরে রাখতে পারেনি চোখের পানি।

চীনের উহানে আমরা অবরুদ্ধ ছিলাম। গত ২৩ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত, টানা আট দিন। কোভিড-১৯ ভাইরাসটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় দেশটির সরকার এক কোটি ১০ লাখ মানুষের উহান শহরটি লকড ডাউন করে দেয়। কিছু দিন পর উহানের আশপাশের আরো ১৩টি শহর লকড ডাউন করে দেয়া হয়। পরিচিত শহরটি হঠাৎ করেই অপরিচিত হয়ে ওঠে। দোকানপাট বন্ধ, যানবাহন নেই, রাস্তাঘাটে লোকজনের দেখা নেই, জনশূন্য, ভুতুড়ে আতঙ্কের একটি শহরে পরিণত হয় উহান। এ দিকে দিন যতই যায় আতঙ্ক আর ভয় বাড়তে থাকে। শূন্যতা আর একাকিত্বে দিনগুলো কাটতে থাকে।

অবশেষে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় বিশেষ বিমানে আমরা ৩১২ জনের মতো বাংলাদেশী গত ১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে আসি। অবরুদ্ধতা থেকে মুক্ত হয়ে এসে আবারো অবরুদ্ধ হলাম। তবে এ অবরুদ্ধতা ছিল একটু ভিন্নরকম। সবার চোখে-মুখে ছিল স্বস্তি ও শান্তি। একই ছাদের নিচে ৩১২ জনের বসবাস। যেন বিশাল একটি পরিবার। যে পরিবারের সদস্য ছিল, বিসিএস কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিকক্ষ-শিক্ষিকা, ডাক্তার, পিএইচডি গবেষক, ব্যাচেলর-মাস্টার্সের একঝাঁক মেধাবী ছাত্রছাত্রী, ছিল অনেক কিউট শিশুও, যাদের মধ্যে ছিল শ্রদ্ধা, ভালোবাসা আর আন্তরিকতা। একসাথে খাবার খাওয়া, নামাজ পড়া, বিকেলে ছাদে হাঁটাহাঁটি করা, বসে গল্প করা, তাস, লুডু, দাবা খেলা, টিভি দেখা। সবাই একে অপরকে খুব কাছে থেকে জেনেছে, বুঝেছে, যেন এক মায়ার জালে আবদ্ধ হয়ে গেছে।

প্রথম দিকে যদিও হজ ক্যাম্পে কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনা দেখে সবার মধ্যে একধরনের হতাশা আর বিরক্তি কাজ করছিল। কারণ ঢালাওভাবে এক রুমে ৪০-৫০ জনের মতো মেঝেতে বিছানা করে থাকার ব্যবস্থা, ছেলেমেয়ে ও শিশুদের খোলাভাবে থাকা, মশার প্রচুর উৎপাত, যা অনেকে কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিল না; কিন্তু মিডিয়ায় হজ ক্যাম্পের এ রকম চিত্র তুলে ধরায় এক দিনেই হজ ক্যাম্পে অনেক পরিবর্তন আসে। ছেলেমেয়েদের পৃথক করা হয়, পরিবারগুলোকে আলাদা করা হয়, মশার ওষধ দেয়াসহ আরো অনেক সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হয়েছে পরবর্তী দিনগুলোতে।

যদিও প্রথম দিনেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা এবং আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদি সেব্রিনা ফিরে আসা বাংলাদেশীদের উদ্দেশে বলেছিলেন, আপনারা অনেক উন্নত দেশে ছিলেন, অনেক ভালো সুযোগ-সুবিধা পেয়েছেন, সে রকম হয়তো আমরা রাতারাতি দিতে পারব না। বিনয়ের সাথে দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেছিলেন, সরকারের নিয়ম মেনেই আমাদেরকে সব করতে হচ্ছে। সময় মতো সব পাবেন। আপনাদের একটু ধৈর্য ধরতে হবে।

এরপর দু’দিন যেতে না যেতেই প্রয়োজনীয় সব কিছুই দেয়ার চেষ্টা করেছেন এখানকার দায়িত্বরত কর্মকর্তারা। দিনে পাঁচ বেলা খাবার, নিয়মিত তাপমাত্রা চেকআপ, প্রয়োজনীয় ওষুধ প্রদান, মাস্ক দেয়া, সাবান, পেস্ট, তোয়ালে, নামাজের ব্যবস্থা করা, এ ছাড়াও বিনোদনের জন্য টেলিভিশন, ইন্টারনেট, দাবা, লুডু , ক্যারমবোর্ডের ব্যবস্থা করা আর সেই সাথে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নেয়া তো আছেই।

এবার একটু ভিন্ন অভিজ্ঞতায় চলে আসি, ভিন্ন এক গল্প বলি। অত্যন্ত হৃদয়বিদারক সেই গল্প। চোখের পানি আমিও ধরে রাখতে পারিনি।
চীন ফেরত এক স্বামী তার স্ত্রীকে ফোন দিয়ে বললেন, আমার জন্য একটি জায়নামাজ পাঠিয়ে দিও। ওদিক থেকে স্ত্রী খুব কড়া সুরে বলল পারব না। বুঝতে পারলাম, তাদের মধ্যে হয়তো আগে থেকে মনোমালিন্য আছে বা ঝগড়াঝাটি হয়েছে। আমি অবাক হয়ে দু’দিন পর দেখলাম, সে আবার চেষ্টা করছে স্ত্রীর সাথে কথা বলতে, কিন্তু স্ত্রী ফোন ধরছে না। সে এবার স্ত্রীর বাবার সাথে কথা বলছে, বাবাও দেখি ছেলেটির কোনো কথারই গুরুত্ব দিলো না, উল্টো বলে দিলো, মেয়ে ফোন ধরছে না তুমি ফোন দিচ্ছো কেন। এ দিকে ছেলেটির এক বন্ধু তার এই মানসিক অবস্থা দেখে স্ত্রীর অফিসে ফোন দেয় এবং তার সহকর্মীকে বুঝিয়ে বলে তার স্ত্রী যেন স্বামীর সাথে কথা বলে। এবার স্ত্রীর ফোন এলো ঠিকই; কিন্তু অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ আর সেই সাথে জানিয়ে দিলো, সে আর সংসার করবে না। ছেলেটির কাছে জানতে পারলাম, গত মাসেও স্ত্রীর জন্মদিনে সুদূর চীন থেকে সে তার বন্ধুকে দিয়ে আড়ং থেকে দামি জামা আর কেক কিনে স্ত্রীর অফিসে পাঠায়। সেই স্ত্রী কী করে এত নিষ্ঠুর আচরণ করতে পারে? তার ভেতর কি একটুও দয়া-মায়া কাজ করল না? স্বামী যতই খারাপ হোক না কেন, এ রকম পরিস্থিতিতে কোনো স্ত্রী স্বামীর খোঁজখবর নেবে না, ভাবতেই অবাক লাগে। আর শ্বশুরইবা এই পরিস্থিতিতে কিভাবে মেয়েকে ফোন না দেয়ার কথা বলতে পারে। তাহলে কি করোনাভাইরাস আতঙ্কই কাজ করছে তাদের মধ্যে। নাকি পারিবারিক কোনো দ্বন্দ্ব অথবা মেয়েটি স্বামী ছাড়া নতুন করে অন্য কোনো স্বপ্ন দেখছেন? মানুষ অন্ধ হয়ে গেলে এই ভুলগুলো করে। আল্লাহ তাদের হেদায়াত দান করুন। ফিরে আসুক ছেলেটির ঘরে তার ভালোবাসার মানুষটি।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, এত বড় মহামারী ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে বাংলাদেশ সরকার আমাদেরকে রাষ্ট্রীয় খরচে অর্থাৎ দুই কোটি ৩০ লাখ টাকা খরচ করে বাংলাদেশে ফিরিয়ে নিয়ে এসে বড় মহত্ত্বে¡র পরিচয় দিয়েছে। এ যেন যুদ্ধের ময়দান থেকে ৩১২ জন সৈনিককে উদ্ধার করেছে সরকার। এটা অনেক সম্মানের, অনেক গর্বের। ধন্যবাদ ও বিশেষ কৃতজ্ঞতা সরকারের প্রতি।

আর একটি কথা না বললেই নয়, চীন থেকে আসার পর থেকেই অনেকের ফোন আসতে থাকে, সবার একই প্রশ্ন, আপনি ভালো আছেন তো? জানি সবাই ভালোবাসা ও আন্তরিকতা থেকে জানতে চায়। আবার অনেকের মধ্যে ভুল ধারণাও জন্ম নিয়েছে। অনেকে মনে করছেন, চীন থেকে আসা আমরা এখানে সবাই কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত। এ জন্য আমাদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। একটা বিষয় পরিষ্কার করতে চাই, আমরা এখানে যারা আছি কেউ করোনাভাইরাস আক্রান্ত নই। চীন থেকে আসার সময় তিন জায়গায় আমাদের মেডিক্যাল চেকআপ করা হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশেও আমাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে।

এবার আসি কেন ১৪ দিন আমাদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্টে বলা আছে, এ ভাইরাসের নমুনা ধরা পড়তে কমপক্ষে ১৪ দিন প্রয়োজন। তা ছাড়া বাংলাদেশ দূতাবাস এবং চীন সরকারের ১৪ দিন কোয়োরেন্টাইন রাখার চুক্তিতে আমাদের নিয়ে আসা হয়। তাই আমরা সরকারের নিয়ম মেনেই চলছি। তাই সবার কাছে অনুরোধ, নেতিবাচক মনোভাব দূর করে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করুন। সচেতনতা বৃদ্ধি করুন। সবাই সবার পাশে থাকুন।

বাইরে থেকে অনেকেই মনে করছেন, আমরা হজ ক্যাম্পে অনেক কষ্টে ছিলাম। যেন কারাগার, বন্দিজীবন। বাস্তবে এর কোনোটাই নয়। আমরা এখানে খুব আরামে ছিলাম, কোনো রকম কষ্ট অনুভব হয়নি। আমরা রাষ্ট্র্রীয় সম্মানে ছিলাম, যেকোনো কিছু চাইতে-না-চাইতে পেয়ে যেতাম, আমার কাছে তো মনে হয় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে রাষ্ট্রীয় আতিথেয়তায় ছিলাম। এখানকার দায়িত্বরত সেনাসদস্য ভাই ও চিকিৎসকদের অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আমাদের সার্বণিক খোঁজখবর রাখার জন্য।

শেষ হয়ে যাচ্ছে অপেক্ষার প্রহর। শনিবার সন্ধ্যার পর কেউ কেউ ফিরে গেছেন পরিবারের কাছে। বাকিরা আজ রোববার ফিরে যাবেন তাদের পরিবারের কাছে। ছেলে ফিরে যাবে তার বাবা-মায়ের কাছে। কোনো বাবাও হয়তো ফিরবে তার ফুটফুটে শিশুটির কাছে। কোনো প্রিয়জন ফিরবে তার প্রিয়জনের কাছে। আনন্দের এক একটি অনুভূতি অপেক্ষা করছে শেষ মুহূর্তটির জন্য। যে যেখানেই ফিরি না কেন, সবাই সুস্থ থাকুক, পরিবার-পরিজনের সাথে সম্পর্ক মজবুত হোক, ভালোবাসার বন্ধনে অটুট থাকুক আনন্দের মুহূর্তগুলো। পাশাপাশি আমরা যেন প্রত্যেকেই যার যার অবস্থান থেকে সচেতন হই। অন্যকে সচেতন করি। ভাইরাসটি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি। বেশি বেশি পত্রিকা পড়ি ও টিভির খবর দেখি। বিশেষজ্ঞদের সাথে কথা বলি। অহেতুক বিভ্রান্তি না ছড়াই।

আল্লাহর শুকরিয়া, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে এই ভাইরাসে কেউ আক্রান্ত হয়নি। ইতোমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কোভিড-১৯ ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে। চীনের অবস্থা ভয়াবহ। শনিবার পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা এক হাজার ৫২৪ এবং আক্রান্তের সংখ্যা ৬৬ হাজার ৫৭৮। প্রার্থনা করি, আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। পাশাপাশি চীনের জন্যও আমরা দোয়া করি। তারা যেন খুব দ্রুত কোভিড-১৯ ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে। একটা কথা মনে রাখা প্রয়োজন, সৃষ্টির আদিকাল থেকেই দুনিয়ায় মহামারী রোগের আবির্ভাব। তাই আমরা কোনো দেশকে ছোট করে যেন না দেখি, কোনো জাতিকে খারাপ চোখে যেন না দেখি। মনে রাখতে হবে পাশের দেশ ভালো থাকলে আমরাও ভালো থাকব। তাই শুভ কামনা সবার জন্যই।

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে, যার নির্দেশনা ও প্রচেষ্টায় ৩১২ জন বাংলাদেশীকে উহান থেকে দ্রুত ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। সেই সাথে ধন্যবাদ জানাই চীনের বাংলাদেশ দূতাবাসের সব কর্মকর্তাকে অক্লান্ত পরিশ্রম ও সার্বিক সহযোগিতার জন্য। ধন্যবাদ বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃপক্ষকে। ধন্যবাদ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও হজ ক্যাম্পে দায়িত্বরত সবাইকে। কৃতজ্ঞতা দেশবাসীর কাছে দোয়া করার জন্য এবং ধন্যবাদ মিডিয়ায় সাংবাদিক বন্ধুদের উহানে আটকে পড়া বাংলাদেশীদের খবর সুন্দরভাবে তুলে ধরা এবং সার্বিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আরো একটি অনুরোধ রাখব, উহানের আশপাশের শহরগুলোতে এখনো প্রায় ৩০০ বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রী আটকা পড়ে আছে। তাদের অবস্থা খুবই করুণ, আতঙ্ক আর শূন্যতায় তারা দিন পার করছে। তারা ফিরে আসতে চায়। আশা করি, তাদের খুব দ্রুত ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।

চীন সরকারের কাছে আমার বিশেষ কৃতজ্ঞতা, কোভিড-১৯ মহামারীর সঙ্কট মুহূর্তে যখন নিজের দেশের মানুষকেই বাঁচাতে পারছে না, প্রতিদিন লাশের পর লাশ গুনতে হচ্ছে। সেই মুহূর্তে আমাদের মতো বিদেশী ছাত্রছাত্রীদের প্রতি বিশেষ নজর রাখা এবং দেখভাল করার জন্য; আর সেই সাথে আমাদেরকে বাংলাদেশে পৌঁছানোর বিশেষ ব্যবস্থা করা এবং সার্বিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য। আমি আশা করি, চীন সরকারের যে প্রচেষ্টা তাতে তারা দ্রুত এই কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সক্ষম হবে।


আরো সংবাদ



premium cement
শাস্তি কমিয়ে সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনে উদ্বেগ টিআইবির যখন দলকে আর সহযোগিতা করতে পারবো না তখন অবসরে যাব : মেসি ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড্যানিয়েল কাহনেম্যান আর নেই বিএনপি নেতাকর্মীদের সম্পত্তি দখলের অভিযোগ খণ্ডালেন ওবায়দুল কাদের আটকের পর নাশকতা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো ইউপি চেয়ারম্যানকে বদর যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন পণবন্দী জাহাজ ও ক্রুদের মুক্ত করার প্রচেষ্টায় অগ্রগতি হয়েছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঝালকাঠিতে নিখোঁজের ২ দিন পর নদীতে মিলল ভ্যানচালকের লাশ বাল্টিমোর সেতু ভেঙে নদীতে পড়া ট্রাক থেকে ২ জনের লাশ উদ্ধার যুক্তরাষ্ট্রে ছুরিকাঘাতে নিহত ৪

সকল