২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

দৃষ্টি কাড়ছে ডন বেল্টু লালটু

- সংগৃহীত

কুষ্টিয়ার কুমারখালী থেকে তিনটি ষাঁড় নিয়ে রাজধানীর গাবতলীর কোরবানির গরুর হাটে এসেছেন সোহেল রানা। তিনি ষাঁড় তিনটির নামও নথিবদ্ধ করেছেন! ডন, বেল্টু ও লালটু। তাদের মধ্যে ডনের ওজন ৩৫মণ, বেল্টুর ওজন ২৫মণ এবং লালটুর ওজন ১৭মণ।

গাবতলীর গরুর হাটে প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করতেই হাতের বামপাশে টুকটুকে তিনটি নাম সবার দৃষ্টি কাড়বে। ডন, বেল্টু ও লালটু। খামারি সোহেল রানা ষাঁড় তিনটির নামের বিশেষত্ব জানালেন। ষাঁড়ের নামকরণ ডন করার কারণ হিসেবে বললেন- গরুটির স্বভাব চরিত্র সব সময় নেতাগোছের। গুরুগম্ভীর। আর বেল্টু একটু দুষ্টু প্রকৃতির। সে খোশরোজে খামারের অন্যদের মাতিয়ে রাখতে অভ্যস্ত। লালটুর ক্ষেত্রে তা আবার সম্পূর্ণ ভিন্ন। তার গায়ের সিংহভাগ লালচে। তাই তার নাম লালটু। স্বভাবও কিছুটা নিরীহ প্রকৃতির। সামনে পাইলে খাইলো না পাইলে নাই স্বভাবের।

এতোক্ষণ সোহেল রানা বলছিলেন ডন, বেল্টু আর লালটুর স্বভাব প্রকৃতির কথা। দামের বিষয়ে তিনি জানান, ডনের দাম হাকা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। বেল্টুর ১২ লাখ আর লালটুর দাম হাকা হয়েছে ৮ লাখ টাকা।

ছবি ও সেলফি তোলার বেশ জনপ্রিয় স্থানে পরিণত হয়েছে ডন, বেল্টু আর লালটুদের ‍স্থানটি। খামারি সোহেল রানা জানান, খরচের সাথে সামঞ্জস্য রেখে দাম হাঁকা হচ্ছে। বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা।


আরো সংবাদ



premium cement