২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

সেন্ট মার্টিন কার?

সেন্ট মার্টিন - ছবি : সংগৃহীত

নৈসর্গিক লীলাভূমি এক স্বপ্নদ্বীপের নাম সেন্ট মার্টিন। এটি দেশের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও দর্শনীয় পর্যটন কেন্দ্রগুলোর একটি। তাই এ দ্বীপের আকর্ষণে হাজারো দেশী-বিদেশী পর্যটকের আগমন ঘটে। এই সাগর দুহিতা আদিকাল থেকে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু হালে এই প্রবাল দ্বীপের ওপর শকুনির শ্যেনদৃষ্টি পড়েছে বলেই মনে হচ্ছে।

সম্প্রতি মিয়ানমারের সরকারি ওয়েবসাইটে মুদ্রিত মানচিত্রে এই প্রকৃতিকন্যাকে সে দেশের অন্তর্ভুক্ত দেখানো হয়েছে। তা মিয়ানমার সরকারের অপ্রতিবেশীসুলভ ধৃষ্টতা হিসেবেই মনে করা যায়। মূলত প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন ও এতদসংলগ্ন ছেড়াদ্বীপের মালিকানা নিয়ে কোনো দেশের সাথে বাংলাদেশের অনিষ্পন্ন মালিকানাবিরোধ অতীতে ছিল না; এখনো নেই। সমুদ্রসীমা নিয়ে দেশেটির সাথে যে বিরোধ ছিল, সেটি আন্তর্জাতিক আদালতে নিষ্পত্তি হয়ে গেছে বেশ আগেই। এর পরও এ দ্বীপ নিয়ে নেইপিডোর দায়িত্বহীন ও উসকানিমূলক তৎপরতার পেছনে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য রয়েছে বলেই ধরে নেয়া যায়।


বর্মি বর্গিরা অনেকটা পায়ে পা দিয়েই দু’দেশের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে চাইছে। ২০১২ সালে জার্মানিতে অবস্থিত সমুদ্র আইন বিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল International Tribunal for the Law of the Seas (ITLOS) বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারের মধ্যকার সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত সমস্যা নিরসনে এক যুগান্তকারী রায় ঘোষণা করেছে। এই রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ তার উপকূল থেকে বঙ্গোপসাগরের ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে নিজস্ব অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। দীর্ঘ দিনের ঝুলে থাকা এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক আদালতের শরণাপন্ন হয়েছিল এবং ২০১২ সালের ১৪ মার্চ বাংলাদেশের পক্ষে আদালত রায় ঘোষণা করে। ফলে সমুদ্রসীমা নিয়ে এ দু’দেশের বিরোধের যৌক্তিক পরিসমাপ্তি ঘটে।

বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১১ কিলোমিটার এবং প্রতিবেশী মিয়ানমারের ৫৮৭ কিলোমিটার। এ হিসাব অনুযায়ী ইটলসের রায়ে বাংলাদেশ পেয়েছে এক লাখ ১১ হাজার ৬৩১ বর্গকিলোমিটার এবং মিয়ানমারের অংশে পড়েছে এক লাখ ৭১ হাজার ৮৩২ বর্গকিলোমিটার। এ ছাড়া সমুদ্রে অবস্থিত ২৮টি ব্লকের মধ্যে ১৮টি ব্লকের মালিকানাও পেয়েছে বাংলাদেশ। সমুদ্রবক্ষের এই এলাকা প্রচুর তেল-গ্যাস সমৃদ্ধ। আবার গভীর সমুদ্র জলরাশিতে মৎসসম্পদের পর্যাপ্ততা যেমন দেখা যায়, সমুদ্রের তলদেশেও রয়েছে প্রচুর খনিজ সম্পদ। যা হোক, সেন্ট মার্টিন দ্বীপ যে বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ তা সব বিতর্কের ঊর্র্ধ্বে। কারণ, আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা চলাকালেও মিয়ানমার সেন্ট মার্টিনকে নিজেদের বলে দাবি করেনি।

মিয়ানমার সেন্ট মার্টিনকে তাদের ভূখণ্ড হিসেবে দাবি করার পর বাংলাদেশ তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সেদেশের রাষ্ট্রদূতকে ঢেকে নিয়ে জোরালো প্রতিবাদও জানানো হয়েছে। বর্মি রাষ্ট্রদূত এটাকে ভুল বলে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। কিন্তু দেশপ্রেমিক মানুষ এটাকে স্বাভাবিকভাবে দেখতে চাচ্ছেন না, বরং বিষয়টিকে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই দেখা হচ্ছে। কেউ কেউ বিষয়টিকে ‘তৃতীয় পক্ষের উসকানি’ বলেও মনে করছেন।

মিয়ানমার বরাবরই আমাদের সাথে অপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ করে আসছে। তারা ১০ লাখের মতো রোহিঙ্গা অধিবাসীকে বিভিন্ন সময় বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে। ’৮০-এর দশকের নতুন নাগরিকত্ব আইনে অন্যায়ভাবে এসব মানুষের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয়া হয়েছে। গত বছর রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা বা জাতিগত নিপীড়ন নিয়ে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও সু চির সরকার তীব্র চাপের মুখে রয়েছে। তাই সবার দৃষ্টি অন্য দিকে সরিয়ে নিয়ে নতুন একটি ইস্যু তৈরি করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অনেকেই মনে করছেন।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ সংযত আচরণ করায় মিয়ানমারের সাথে কোনো সামরিক সঙ্ঘাত হয়নি। কিন্তু তারা বাংলাদেশের সাথে একটা সঙ্ঘাত বাঁধিয়ে রোহিঙ্গা পুনর্বাসন ইস্যুকে পাশ কাটাতে চাইছে। যেহেতু বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অভ্যন্তরীণ সঙ্কট চলছে, সেই সুযোগকে অসৎ উদ্দেশ্যে কাজে লাগাতে চাইছে মিয়ানমার সরকার। মূলত সরকারের নতজানু এবং দুর্বল পররাষ্ট্রনীতির কারণেই মিয়ানমার একের পর এক সঙ্কট তৈরি করতে পারছে। মিয়ানমারের মতো ব্রাত্য রাষ্ট্রও আমাদের চোখ রাঙ্গাতে সাহস পাচ্ছে।

কূটনৈতিক সূত্র বলছে, মিয়ানমার ও দেশটির প্রধান মিত্র চীনের এমন ভীতি রয়েছে যে, বাংলাদেশের কোনো সরকার রোহিঙ্গা সঙ্কটের কারণে সৃষ্ট নিরাপত্তা ঝুঁকি কমাতে সেন্ট মার্টিনে যুক্তরাষ্ট্রকে ঘাঁটি তৈরির সুযোগ দিতে পারে। ঢাকায় ক্ষমতাসীনেরা বিএনপি আমেরিকার সাথে এ ধরনের একটি সমঝোতা করেছে বলে দাবি করে বেইজিংকে কব্জায় রাখার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

এ ছাড়াও সেন্ট মার্টিন দ্বীপের একটি আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। এটি আমাদের দেশের সবচেয়ে সুন্দর ও মনোরম পর্যটন কেন্দ্র। প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ করে দ্বীপটিকে বিশ^মানের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। দেশের সর্ব দক্ষিণের ভূখণ্ড টেকনাফ থেকে ৯ কিলোমিটারের মতো দক্ষিণে অবস্থিত সেন্ট মার্টিন দ্বীপটি স্থানীয়দের কাছে নারিকেল জিঞ্জিরা বা দারুচিনি দ্বীপ হিসেবে পরিচিত। ২৫০ বছর আগে আরব নাবিকেরা প্রথম এ দ্বীপে বসবাস শুরু করেন। তারা এর নাম দেন ‘জাজিরা’ বা উপদ্বীপ। ব্রিটিশ শাসনামলে এর নাম হয় সেন্ট মার্টিন। প্রায় পাঁচ শ’ বছর আগে টেকনাফের মূল ভূখণ্ডের অংশ ছিল জায়গাটি। কিন্তু ধীরে ধীরে এটি সমুদ্রের নিচে চলে যায়।

ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯০০ সালে ভূমি জরিপের সময় দ্বীপটিকে ব্রিটিশ ভারতের অন্তর্ভুক্ত করে নেয়া হয়। সে সময় বার্মা ব্রিটিশ শাসনের আওতায় ছিল। কিন্তু তারপরও সেন্ট মার্টিন দ্বীপকে বার্মার নয়, ভারতের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এর আগে ১৮২৪ থেকে ১৮২৬ সালে ব্রিটিশদের সাথে বর্মি রাজার যে যুদ্ধ হয়, তাতে বিতর্কের ইস্যুগুলোর মধ্যে এ দ্বীপের মালিকানাও ছিল একটি। তবে তারা এতে সুবিধা করতে পারেনি।

কক্সবাজার জেলার প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন অতীত থেকে বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অন্তর্গত। ব্রিটিশ শাসনাধীনে ১৯৩৭ সালে যখন বার্মা ও ভারত ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক কর্তৃত্বের ক্ষেত্রে ভাগ হয়, তখন সেন্ট মার্টিন ভারতে পড়েছিল। ১৯৪৭ সালে ভারতে ভাগের সময় সেন্ট মার্টিন অন্তর্ভুক্ত হয় পাকিস্তানের। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে এটি বাংলাদেশের অন্তর্গত। ১৯৭৪ সালে সেন্ট মার্টিনকে বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ধরে নিয়েই মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা চুক্তি হয়।

জানা যায়, প্রথমে কিছু আরব বণিক চট্টগ্রাম থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যাতায়াতের সময় দ্বীপটিকে বিশ্রামের জন্য ব্যবহার করতেন। কালক্রমে চট্টগ্রাম এবং তৎসংলগ্ন মানুষ এই দ্বীপকে জিঞ্জিরা নামেই চিনত। ১৮৯০ সালের দিকে কিছু বাঙালি এবং রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ এই দ্বীপে বসতি স্থাপনের জন্য আসে। যতটুকু জানা যায়, প্রথম অধিবাসী হিসেবে বসতি স্থাপন করেছিল ১৩টি পরিবার। 
সময়ের ব্যবধানে দ্বীপটি বাঙালি অধ্যুষিত জনপদে পরিণত হয়। ১৯০০ সালে দিকে ব্রিটিশ জরিপে ওরা স্থানীয় নামের পরিবর্তে খ্রিষ্টান সাধু মার্টিনের নামানুসারে সেন্ট মার্টিন নাম দেন। এরপর দ্বীপটি সেন্ট মার্টিন নামেই পরিচিত লাভ করে।

সেন্ট মার্টিন দ্বীপের আয়তন প্রায় আট বর্গকিলোমিটার। এ দ্বীপের তিন দিকের শিলা জোয়ারের সময় তলিয়ে যায় এবং ভাটার সময় জেগে ওঠে। এগুলোকে ধরলে এর আয়তন হবে প্রায় ১০-১৫ বর্গকিলোমিটার। এ দ্বীপটি উত্তর ও দক্ষিণে প্রায় ৫.৬৩ কিলোমিটার লম্বা। দ্বীপের প্রস্থ কোথাও ৭০০ মিটার, আবার কোথাও ২০০ মিটার। দ্বীপটির পূর্ব, দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকে সাগরের অনেক দূর পর্যন্ত অগণিত শিলাস্তূপ আছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের গড় উচ্চতা ৩.৬ মিটার। সেন্ট মার্টিনের পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিম দিকজুড়ে রয়েছে প্রায় ১০-১৫ কিলোমিটার প্রবাল প্রাচীর, যা দ্বীপটিকে নয়নাভিরাম করে তুলেছে। সেন্ট মার্টিন দ্বীপে প্রায় ৬৬ প্রজাতির প্রবাল, ১৮৭ প্রজাতির শামুক-ঝিনুক, ১৫৩ প্রজাতির সামুদ্রিক শৈবাল, ১৫৭ প্রজাতির গুপ্তজীবী উদ্ভিদ, ২৪০ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ, চার প্রজাতির উভচর ও ১২০ প্রজাতির পাখি পাওয়া যায়। স্থানীয়ভাবে পেজালা নামে পরিচিত ঝবধ বিবফং এক ধরনের সামুদ্রিক শৈবাল সেন্ট মার্টিনে প্রচুর পাওয়া যায়। এগুলো বিভিন্ন প্রজাতির হয়ে থাকে। তবে লাল অ্যালগি বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে জনপ্রিয়। এখানে রয়েছে ১৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী।

অমেরুদণ্ডি প্রাণীদের মধ্যে রয়েছে স্পঞ্জ, শিল কাঁকড়া, সন্ন্যাসী শিল কাঁকড়া, গলদা চিংড়ি ইত্যাদি। মাছের মধ্যে রয়েছে পরী, প্রজাপতি, বোল কোরাল, রাঙ্গা কই, সুঁই, লাল, উড়ুক্কু মাছ ইত্যাদি। সামুদ্রিক কচ্ছপ সবুজ সাগর কাছিম এবং জলপাইরঙা সাগর কাছিম প্রজাতির ডিম পাড়ার স্থান হিসেবে জায়গাটি খ্যাত। দ্বীপে কেওড়া বন ছাড়া প্রাকৃতিক বন বলতে যা বোঝায়, তা নেই। তবে দ্বীপের দক্ষিণ দিকে কেওড়ার অনেক ঝোপঝাড় আছে। দক্ষিণ দিকে কিছু ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ আছে। অন্যান্য উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে কেয়া, শ্যাওড়া, সাগরলতা, বাইন গাছ ইত্যাদি। দ্বীপবাসী অনেকে মাছ, নারিকেল, পেজালা এবং ঝিনুক ব্যবসা করে থাকে। এ ছাড়াও কিছু মানুষ দোকানের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে। ছোট ছোট শিশুরা দ্বীপ থেকে সংগৃহীত শৈবাল পর্যটকদের কাছে বিক্রি করে থাকে। সম্পূর্ণ সেন্ট মার্টিন দ্বীপেই প্রচুর নারিকেল এবং ডাব বিক্রি হয়। মিয়ানমারের আরাকান থেকে বাংলাভাষী রোহিঙ্গাদের দ্বীপ অঞ্চলে প্রায়ই আসতে দেখা যায়।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি ও অফুরান সম্পদসমৃদ্ধ সেন্ট মার্টিন দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ ও আকর্ষণীয় পর্যটন ক্ষেত্র। মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনকে পাশ কাটানোর জন্য সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় জাতি ঐক্যবদ্ধ না হতে পারলে সেন্ট মার্টিনকেও আরাকান ও রোহিঙ্গাদের ভাগ্যবরণ করতে হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, অতীতে বর্র্মি বর্গিরা স্বাধীন রাজ্য আরাকান দখল করে নিয়েছে। মনে রাখতে হবে, দেশ কোনো দল, গোষ্ঠী বা সরকারের নয়, বরং জনগণের। তাই জনগণই দেশের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অতন্ত্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করবে।
smmjoy@gmail.com


আরো সংবাদ



premium cement
গাজায় অনাহার যুদ্ধাপরাধ হতে পারে : জাতিসঙ্ঘ ‘প্রত্যেককে কোরআনের অনুশাসন যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে’ মতলব উত্তরে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের শেষ ধাপের পরীক্ষা শুক্রবার লম্বা ঈদের ছুটিতে কতজন ঢাকা ছাড়তে চান, কতজন পারবেন? সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করলেন ভুটানের রাজা জাতীয় দলে যোগ দিয়েছেন সাকিব, বললেন কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই কারওয়ান বাজার থেকে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে ডিএনসিসির আঞ্চলিক কার্যালয় এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন : প্রধানমন্ত্রী নারায়ণগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি আহসান উল্লাহ ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার বিষয়ে ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি

সকল