২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫
`

গাঁজায় বুঁদ থাকে যে দেশের সেনাবাহিনীর সদস্যরা

ইসরাইলের অর্ধেকের বেশি সেনা সদস্য গাঁজায় আসক্ত - ছবি: সংগৃহীত

তাদের নৃশংসতা, হিংস্রতা বিশ্বের যে কোন দেশের সেনাবাহিনীকেই হার মানায়। নিষ্ঠুরতার জন্য তারা মুসলিম বিশ্বসহ শান্তিপ্রিয় মানুষের কাছে বেশ ঘৃণিত। মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোড়া নামে পরিচিত অবৈধ ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইলের সেনাবাহিনীর সদস্যদের অনেক কুকীর্তির কথা সবাই জানে। সে দেশের সেনাবাহিনীর সদস্যদের অর্ধেকই গাঁজায় বুঁদ হয়ে থাকে বলে এক রির্পোটে জানা গেছে। ইসরাইলি সংবাদপত্র ইয়েদিওথ আহরোনথ জানিয়েছে, গেলো বছর সেনাবাহিনীর কমপক্ষে ৫৪ দশমিক ৩ শতাংশ সেনা গাঁজা খায়।

ইসরাইল অ্যান্টি-ড্রাগস অথরিটি (আইএডিএ) এক পরিসংখ্যানে জানিয়েছে, গেলো নয় বছরে ইসরাইলি সেনাদের অবৈধ মাদক সেবনের পরিমাণ ব্যাপক মাত্রার বৃদ্ধি পেয়েছে। যেখানে ২০০৯ সালে মাত্র ১১ শতাংশ ইসরাইলি সেনা অবৈধ মাদক সেবন করতো, সেটি ২০১৭ প্রায় পাঁচগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

ইসরাইলি পত্রিকাটি বলছে, আগে গাঁজা সেবন সেনাবাহিনীতে একটি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হতো। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অভিযুক্ত সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ আনা হতো এবং জেলে পাঠানো হতো। তবে ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে ইসরাইলি সেনাবাহিনী অধিকতর নমনীয় নীতি গ্রহণ করেছে বলে জানাচ্ছে পত্রিকাটি। এর ফলে ইসরাইলি সেনারা এখন চাইলেই অফ-ডিউটিতে থাকা অবস্থায় পাঁচবার পর্যন্ত গাঁজা সেবন করতে পারেন।

ইয়েদিওথ আহরোনথ জানাচ্ছে, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী এমনকি ডিউটিতে থাকাবস্থায় যারা গাঁজা সেবন করে বা সেটি পাঁচবারের বেশি হলেও তাদের কোর্ট-মার্শাল বা অপরাধ অভিযোগের মুখোমুখি হতে হবে না।

একজন সেনা বলেছেন, কমান্ডাররা পর্যন্ত গাঁজা সেবন করেন। স্টাফ, মেডিকেল সার্জেন্ট, সবাই এটি সেবন করে। তাহলে এটি বন্ধ করবে কে? তিনি বলেন, কোম্পানি কমান্ডার হয়তো গাঁজা সেবন করেন না কিন্তু যেসব সেনাসদস্যরা এমনটা করছেন তাদের সম্পর্কে তারা অবগত আছেন। তিনি তাদের হেঁটে যেতে দেখেন এবং কিছুটা ক্লান্ত অবস্থায় ফিরে আসতে দেখেন কিন্তু এটি উপেক্ষা করেন। যদি তারা কোনও অভিযানে না থাকেন বা কোনও বিপদ না থাকে তাহলে তিনি এটি নিয়ে তেমন উদ্বেগ প্রকাশ করেন না।

এদিকে ইসরাইলি সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্রের বরাতে ইয়েদিওথ আহরোনথ জানিয়েছে, সেনাবাহিনী ডিউটিতে অবস্থায় গাঁজা সেবনকে বিপজ্জনক মনে করে। তাই প্রশিক্ষণ, সচেতনতা বৃদ্ধি, তদন্ত এবং আইন প্রয়োগ করাসহ বিভিন্নভাবে এটি মোকাবেলায় ইসরাইলি সেনাবাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।

 

আরো পড়ুন : অর্থের জন্য ইসরাইলী নারী সেনাদের পতিতাবৃত্তি!
নয়া দিগন্ত অনলাইন, ০৯ অক্টোবর ২০১৮, ১৪:১২


ইহুদিবাদী ইসরাইলের নারী সেনাদেরকে বিভিন্ন অপকর্মে ব্যবহারের কথা কম-বেশি সবাই জানে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এক রিপোর্টে জানা গেছে তাদের কিছু নোংরা কাজের কথা। ইসরাইলের নারী সেনারা অর্থের অভাবে পতিতাবৃত্তিতে লিপ্ত হচ্ছে। ইসরাইলের অন্তত ৫০০ সেনা পতিতাবৃত্তিতে লিপ্ত রয়েছে বলে জানা গেছে।

ইসরাইলী নারী সেনাদের পতিতাবৃত্তির তথ্য প্রকাশের পর সে দেশের পার্লামেন্টের একজন সদস্য একে ‘ লজ্জার প্রতীক’ বলে উল্লেখ করেছেন। মিশেল রোজিন নামে ইসরাইলের এই নারী সংসদ সদস্য সোমবার জেরুজালেম পোস্ট পত্রিকায় এক মতামত কলামে এ মন্তব্য করেছেন।

এছাড়া, ‘এলেম-ইয়ুথ ইন ডিসট্রেস ভলান্টিয়ার এসোসিয়েশন’র প্রকাশ করা অন্য এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইসরাইলের শতকরা ৩০ ভাগ তরুণ-তরুণী পতিতাবৃতিতে জড়িত যাদের বয়স ১৮ থেকে ২২ বছর। রোজিন বলেন, ইসরাইলের বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম এ রিপোর্ট প্রকাশ করেছে যে, মারাত্মক অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ইহুদিবাদী বহু নারী ও পুরুষ সেনারা পতিতাবৃত্তিতে জড়িয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, দুঃখজনকভাবে পরিস্থিতি সংকটজনক এবং এ অবস্থা ঠেকাতে আমাদেরকে অবশ্যই কাজ করতে হবে।

সংসদ সদস্য মিশেল রোজিন বলেন, ইসরাইলের সেনারা বার বার সহায়তার আবেদন জানালেও তারা কোনো সহযোগিতা পায় নি। ফলে তারা জীবনের প্রয়োজন মেটাতে অর্থ আয়ের জন্য পতিতাবৃত্তির মতো বিকল্প পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়েছে। রোজিন বলেন, কোনো কোনো ক্ষেত্রে ইসরাইলের সেনা কমান্ডাররা বিষয়টি জানলেও তারা অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো ভূমিকা নেন নি। এমনকি পতিতাবৃত্তির কোনো কোনো ঘটনা সেনাঘাঁটির ভেতরেই ঘটেছে।

একটি ঘটনা থেকে জানা গেছে, ইসরাইলি সেনাদের নারী বিষয়ক উপদেষ্টাকে একজন সেনা এ বিষয়ে সহযোগিতা করতে চেয়েছেন। কিন্তু ওই কর্মকর্তা বলেছেন, সেনাঘাঁটির বাইরে যৌন বিষয়ক ঘটনা সেনাবাহিনীর আওতার বাইরের বিষয়।

সংসদ সদস্য রোজিন জানান, তিনি এরইমধ্যে প্রতিরক্ষা বিষয়ক সংসদীয় কমিটিতে ইস্যুটি জরুরিভিত্তিতে আলোচনার অনুরোধ জানিয়েছেন। সেনাবাহিনীকে কেন অব্যাহতভাবে উপক্ষোর দৃষ্টিতে দেখা হচ্ছে- কমিটির কাছে সে প্রশ্নের জবাব চাওয়া হবে বলে জানান রোজিন।

আরো পড়ুন: ইসরাইলি সেনাকে চড় মারা তামিমিকে সম্মাননা দিল রিয়াল মাদ্রিদ

নয়া দিগন্ত অনলাইন, ০১ অক্টোবর ২০১৮

ফিলিস্তিনি বীর কন্যা আহেদ তামিমিকে সম্মাননা জানিয়েছে স্প্যানিশ ফুটবল ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ। শনিবার স্প্যানের রাজধানী মাদ্রিদের সান্তিয়াগো বার্নাবেউ স্টেডিয়ামে তাদের সম্মাননা দেয় বিশ্বসেরা এই ক্লাবটি। তাদের অভ্যর্থনা জানান ক্লাবটির সাবেক স্ট্রাইকার এমিলিও বুতরাগুয়েনো। তিনি তামিমিদের উপহার দেন ব্যক্তিগতকৃত একটি জার্সি। খবর আল জাজিরা’র

বর্তমানে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইউরোপে আছেন আহেদ তামিমি ও তার বাবা বাসিম তামিমি

১৭ বছর বয়সী কিশোরী আহেদ তামিমি গত বছরের ডিসেম্বরে দখলীকৃত পশ্চিম তীরের নবী সালেহ গ্রামে তার বাড়ির প্রাঙ্গণে ইসরাইলের দুই সেনাকে চড় মারেন। তার চড় মারার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়ে। এরপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার গ্রেপ্তার ও কারাদণ্ড নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র সমালোচনার শিকার হয় এই ইহুদি রাষ্ট্রটি। কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর তাকে সম্মাননা জানায় রিয়াল মাদ্রিদ।

আট মাস কারাদণ্ডের পর আহেদকে গত জুলাই মাসে মুক্তি দেওয়া হয়। ইসরাইলি দখলিকরণের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি প্রতিবাদের মুখপাত্রে পরিচিতি পেয়েছে আহেদ।

 

আরো পড়ুন: লড়াইয়ে বিজয়ী হচ্ছে ফিলিস্তিনি বীর কন্যা তামিমি
আনিসুর রহমান, ২৬ জুলাই ২০১৮

দখলদারদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অবশেষে বিজয়ী হতে চলেছে ফিলিস্তিনি বীর কন্যা আহেদ আল-তামিমি। নতুন প্রজন্মের এক বীরপ্রতীক হিসেবে ফিলিস্তিনের কাছে ব্যাপক প্রশংসা কুড়ানো তামিমি আগামী রোববার মুক্তি পেতে যাচ্ছেন। ফিলিস্তিনিদের জাতীয় মুক্তি আন্দোলনের প্রতীক হয়ে ওঠা তামিমির মুক্তি পাচ্ছেন এমন সংবাদে ফিলিস্তিনিদের মাঝে আনন্দের বন্যা বইছে।

ফিলিস্তিন প্রতিরোধ সংগ্রামের আইকন প্রতিবাদী তামিমিকে নিয়ে নির্মিত হয়েছে একটি স্বল্প দৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রও। ‘রেডিয়েন্স অব রেসিসটেন্স’ নামের চলচ্চিত্রটি ২০১৬ সালে নির্মিত। এখানে আহেদ আল-তামিমির ১৪ বছর বয়সের গল্প বলা হয়েছে। তখন তিনি তার নয় বছর বয়সী বান্ধবী জেনা আজাদকে নিয়ে কাজ করতেন। এই দুইজন ফিলিস্তিনিদের কাছে কনিষ্ঠ সাংবাদিক হিসেবেও পরিচিত। এক ঘণ্টার স্বল্প দৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন, আমেরিকান মানবাধিকার কর্মী এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা জেসি রবার্ট। এখানে দুইজন তরুণ প্রতিবাদকারীর চোখ দিয়ে ফিলিস্তিনি-ইসরাইল দ্বন্দ্বকে উপস্থাপন করা হয়েছে। চলচ্চিত্রটির বর্ণনায় লেখা হয়েছে, ফিলিস্তিনি কিশোররা প্রতিদিন কিভাবে তাদের জীবন অতিবাহিত করছে এবং দেশটির নতুন প্রজন্ম কিভাবে নির্যাতনের বিরুদ্ধে অহিংস প্রতিবাদ করে যাচ্ছে। 


অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের দুই হানাদার সেনাকে চড় ও লাথি দেয়ার ঘটনায় তাকে কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছিল। ১৭ বছর বয়সী এ তরুণীর বাবা  বাসেম আল তামিমি এ তথ্য জানিয়েছেন। আহেদের বাবা বাসেম আল তামিমি বলেন, তার মেয়ে ১৯ আগস্ট মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার মুক্তির দিন এগিয়ে আনা হয়েছে।বিশেষ মূল্যায়নে ইসরাইলি কারা কর্তৃপক্ষ কারো কারা মেয়াদ কমিয়ে আনতে পারেন। গত মার্চে দেশটির সামরিক আদালত তাকে আট মাসের সাজা দিয়েছেন।

ফিলিস্তিনিরা জানিয়েছেন, সাড়ে ছয় হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি ইসরাইলের কারাগারে আটক রয়েছেন। যাদের মধ্যে সাড়ে তিনশর বেশি শিশু। বিচারের সময় কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ১৭ বছরের এ সাহসী কিশোরী বলেছিল, আমিই হানাদার সেনাদের চড়িয়েছি, লাথি দিয়েছি। অবৈধ দখলদারদের অধীনে কোনো ন্যায়বিচার হতে পারে না। একটা অবৈধ আদালতে আমাদের বিচার চলছে।  

এর পর ইসরাইলি আদালত আহেদকে আট মাসের কারাদণ্ড ও ১৪০০ ডলার জরিমানা করেছিল। ইসরাইলি আইনজীবী লাস্কি আইনি প্রক্রিয়াকে প্রহসন আখ্যা দিয়ে জানিয়েছিল, আহেদের মতো অন্য ফিলিস্তিনি তরুণদের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ থেকে দূরে রাখতেই তাকে এমন শাস্তি দেয়া হয়েছে। 

কারাগারে আহেদ পড়াশোনা করে সময় কাটায় বলে জানিয়েছিলেন তার বাবা। তিনি বলেছিলেন,  তামিমিকে আট মাসের কারাদণ্ড প্রদান ও ১৪০০ ডলার জরিমানা করা পুরোপুরি অবিচার। ফিলিস্তিনিদের দমন করতেই এই সাজানো বিচারের আয়োজন করা হয়েছে। তার মেয়ে স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হয়েছে এ জন্য যে, তাকে তিন বছর কারাদণ্ড দেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছিল। 

এত আলোচিত এই ঘটনাটি হচ্ছে- ফিলিস্তিনি কিশোরী আহেদ তামিমি তাদের বাড়ির প্রবেশপথের কাছে দাঁড়ানো দুই ইসরাইলি সেনার দিকে হেঁটে এগিয়ে যান কোঁকড়ানো ও সোনালি চুলের এই কিশোরী। সেনাদের কাছাকাছি গিয়ে নিজেদের বাড়ির আঙিনা ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য বলেন তিনি। কিন্তু ওই দুই সেনা তার কথায় কোনো কর্ণপাত না করে দাঁড়িয়ে থাকে। এরপর ওই দুই সেনাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। কিন্তু সেনারা কোনো তোয়াক্কা না করায় এক সেনার গালে সজোরে থাপ্পড় বসিয়ে দেন তিনি। এ দৃশ্য কেউ একজন মোবাইল ফোনের ক্যামেরা ভিডিও করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন। দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায় ভিডিওটি। এ ভিডিওকে ঘিরে ফিলিস্তিনি কিশোরীর বিরুদ্ধে ইসরাইলি কর্তৃপকে ব্যবস্থা নিতে উসকানি দেয় ইহুদিবাদী সংবাদমাধ্যমগুলো।

 থাপ্পড়ের প্রতিশোধ নিতে ইসরাইলি সেনারা মাসহ ওই কিশোরী আহেদ ও তার ২১ বছর বয়সী চাচাতো বোন নূর নাজি আল তামিমিকে গ্রেফতার করে। আহেদের ব্যক্তিগত ল্যাপটপ, মোবাইল ও বেশ কিছু ইলেকট্রনিক সামগ্রী জব্দ করা হয়। অভিযানের সময় তামিমির পরিবারের লোকজনকে সেনারা মারধরও করে।

তথ্যসূত্র : আনাদোলু এজেন্সি, আলজাজিরা ও এবিসি নিউজ


আরো সংবাদ



premium cement
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাইতে বললেন এমপি জয় পঞ্চপল্লীর ঘটনায় ন্যায়বিচারের স্বার্থে যা দরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে করার নির্দেশ সরকার ভিন্ন মত ও পথের মানুষদের ওপর নিষ্ঠুর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল ধুনটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু বাকৃবির এক্স রোটারেক্টরর্স ফোরামের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠিত পাবনায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড, হিট স্ট্রোকে মৃত্যু ১ দাগনভুঞায় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটুক্তির ঘটনায় আ’লীগ নেতাকে শোকজ দখলে থাকা ৪ গ্রাম আজারবাইজানকে ফিরিয়ে দেবে আর্মেনিয়া স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা! কুলাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু যেসব এলাকায় রোববার ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে

সকল