২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫
`

বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ সমীপে

-

বর্ধিত ৩ ঘণ্টার মধ্যে অধিবেশনের শুরুতে আধা ঘণ্টা, অধিবেশনের শেষ পর্যায়ে আধা ঘণ্টা মোট এক ঘণ্টা ‘খেয়েছে’ ঢাকা কেন্দ্রের সংবাদে। সংবাদে আপত্তি নেই। ঢাকা কেন্দ্রের অনুষ্ঠান আমরা সেই চ্যানেলে গেলেই দেখতে পাই, তাহলে কেন নাটক ও অন্যান্য অনুষ্ঠান এখান থেকে নিয়ে চট্টগ্রাম কেন্দ্র থেকে সম্প্রচার করা হয়? চট্টগ্রাম কেন্দ্রের আর্কাইভে এমন অনেক আকর্ষণীয় বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান রয়েছে, যা ঢাকাকেও হার মানায়। বর্তমানে আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান নির্মাণের সক্ষমতা রয়েছে। প্রয়োজনীয় অনুষ্ঠান নির্মাণ করলে অনুষ্ঠান স্বল্পতা থাকার কথা নয়। কোনো কারণে তা ঘটলে, আর্কাইভ থেকে নিজেদের নির্মিত অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হোক। অন্যের কাছ থেকে এনে অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা মানে চট্টগ্রামের মর্যাদা ও ভাবমর্যাদা ক্ষুণœ করা। চট্টগ্রাম অঞ্চলকে তুলে ধরার সুযোগ এবং অধিবেশনের সময় নষ্ট করা যাবে না। একটি ব্যাপারে আশ্চর্য হতেই হয়। তা হলো আউটডোর লোকেশনে নাটক নির্মাণ এখনো শুরু করতে না পারা। ঈদে শুধু একটি নাটক নির্মাণ করা হয়েছে। চট্টগ্রামে নাট্যগোষ্ঠী অনেক, এদেরকে সুযোগ দিন। আর এটা দুঃখ ও হতাশাজনক যে, এখনো টেলিফোনে দর্শকদের সরাসরি অংশগ্রহণে শিল্পীদের নিয়ে গান, ডাক্তারকে নিয়ে রোগ জিজ্ঞাসা শুরু করতে না পারা। ঢাকা থেকে এতগুলো সংবাদ প্রচারের পরও কোন যুক্তিতে সেই সংবাদগুলো আবার চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সংবাদে দেখানো হচ্ছে? তা বাদ দিলে মহানগরীর সাংস্কৃতিক সংবাদ, মেয়র ও আগত মন্ত্রীদের মিটিং আরো ফলাও করে প্রচার করা যায়। সম্পূর্ণ অধিবেশন ইন্টারনেটে লাইভ সম্প্রচার চাই।
জি এন সিদ্দিকী রুমী, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ


আরো সংবাদ



premium cement