শিক্ষাব্যবস্থার এপিঠ-ওপিঠ
- ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০০:০০
দেশের ভবিষ্যৎ কোন দিকে যাবে তা নির্ভর করে শিক্ষাব্যবস্থার ওপর। মুখস্থ পড়ার পরিবর্তে চালু করা হয়েছে ‘সৃজনশীল পদ্ধতি’। একে লাভজনক পাওয়া যায়নি। বইয়ের দোকানে গেলেই দেখা যায় ভর্তি গাইডের সমাহার। শিক্ষাব্যবস্থার প্রয়োগিক দিকগুলো এখনো পাঠ্যবইয়ে সীমাবদ্ধ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় কম্পিটার শিক্ষার কথা। বিশ্বের চাহিদা ও প্রয়োজন মেনে জ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর এবং হাতে-কলমে শিক্ষাব্যবস্থার প্রবর্তন করা এখনো সম্ভব হয়নি। উন্নত বিশ্বে নিজের পছন্দসই বিষয় পড়ার সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশে তা নেই। এর ফলে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। রয়েছে ভালো শিক্ষকের অভাব। কিছু শিক্ষক ক্লাসে পড়ান নামে মাত্র, এ জন্য বাসায় এসে আলাদাভাবে প্রাইভেট পড়তে বলেন। তারা শিক্ষাকে বাণিজ্য হিসেবে নিয়েছেন। এমনও শিক্ষক পাওয়া যাবে, যারা উওরপত্র মূল্যায়ন করেন কী লিখেছে তা দেখে নয়, বরং কত বেশি লিখেছে তা দেখে। প্রশ্নফাঁস বর্তমানে একটি আলোচিত বিষয়, যে জন্য শিক্ষার মান নিচু স্তরে চলে যাচ্ছে। রয়েছে অনেক স্কুল-কলেজ, সেসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার নামে চলে লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে এ প্লাস পাইয়ে দেয়ার কারসাজি। এতে জড়িত রয়েছে বোর্ডের কিছু অসাধু কর্মকর্তা। বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে ভর্তি জালিয়াতির মতো ভয়ানক কার্যকলাপ। এসব অব্যবস্থাপনা এবং শিক্ষাবাণিজ্য অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
সিনজাত রহমান সানি, শিক্ষার্থী : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা