২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ব্যারিস্টার মইনুলের মুক্তিতে আর বাধা নেই 

ব্যারিস্টার মইনুলের মুক্তিতে আর বাধা নেই  - সংগৃহীত

ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে ছয় মাসের অন্তবর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এর ফলে, তার মুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। মানহানির অভিযোগে করা ১৫ মামলায় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রোববার জামিন পেয়েছেন। 

রোববার হাইকোর্টের বিচারপতি মোমানহানির অভিযোগে করা ১৫ মামলায় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে ছয় মাসের অন্তবর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এর ফলে, তার মুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

রোববার হাইকোর্টের বিচারপতি মোঃ রেজাউল হক ও বিচারপতি জাফর আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে রোববার জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোঃ মাসুদ রানা।

খন্দকার মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, মানহানির অভিযোগে বিভিন্ন আদালতে দায়ের করা ১৫ মামলায় ব্যারিস্টার মইনুলকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে এখনো একই অভিযোগে তার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া আরও তিনটি মামলা বিচারের প্রক্রিয়ায় না থাকায় এসব মামলায় তার জামিনের প্রয়োজন নেই। এর ফলে তার কারামুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই।

এর আগে ২০১৮ সালের ১৬ অক্টোবর মধ্যরাতে বেসরকারি টেলিভিশন ‘একাত্তরে’ টক শোতে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টি লাইভে যুক্ত হওয়া ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে প্রশ্ন করেন- ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি আলোচনা চলছে, আপনি সদ্য গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে এসে জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব করছেন কি না?’ মইনুল হোসেন এ প্রশ্নের জবাবে একপর্যায়ে মাসুদা ভাট্টিকে ‘চরিত্রহীন’ বলে মন্তব্য করেন।

এমন মন্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। এই বক্তব্য প্রত্যাহার করে মইনুল হোসেনকে প্রকাশ্য ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বক্তৃতা-বিবৃতি দেয় বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন।

এরপর রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে মানহানি ও ডিজিটাল আইনে মামলা হয়। তবে রংপুরে করা মানহানির এক মামলায় ২০১৮ সালের ২২ অক্টোবর রাত পৌনে ১০টার দিকে রাজধানীর উত্তরায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রবের বাসা থেকে মইনুল হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়।| রেজাউল হক ও বিচারপতি জাফর আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

আদালতে রোববার জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। সাথে ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. মাসুদ রানা।

খন্দকার মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, মানহানির অভিযোগে বিভিন্ন আদালতে দায়ের করা ১৫ মামলায় ব্যারিস্টার মইনুলকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে এখনো একই অভিযোগে তার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া আরও তিনটি মামলা বিচারের প্রক্রিয়ায় না থাকায় এসব মামলায় তার জামিনের প্রয়োজন নেই। এর ফলে তার কারামুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই।

এর আগে ২০১৮ সালের ১৬ অক্টোবর মধ্যরাতে বেসরকারি টেলিভিশন ‘একাত্তরে’ টক শোতে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টি লাইভে যুক্ত হওয়া ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে প্রশ্ন করেন- ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি আলোচনা চলছে, আপনি সদ্য গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে এসে জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব করছেন কি না?’ মইনুল হোসেন এ প্রশ্নের জবাবে একপর্যায়ে মাসুদা ভাট্টিকে ‘চরিত্রহীন’ বলে মন্তব্য করেন।

এমন মন্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। এই বক্তব্য প্রত্যাহার করে মইনুল হোসেনকে প্রকাশ্য ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বক্তৃতা-বিবৃতি দেয় বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন।

এরপর রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে মানহানি ও ডিজিটাল আইনে মামলা হয়। তবে রংপুরে করা মানহানির এক মামলায় ২০১৮ সালের ২২ অক্টোবর রাত পৌনে ১০টার দিকে রাজধানীর উত্তরায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রবের বাসা থেকে মইনুল হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়।


আরো সংবাদ



premium cement