২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

সাভারের চামড়া শিল্পনগরীর সার্বিক কাজের অবস্থা অপরিবর্তিত

ধলেশ্বরী নদীতে পাইপ দিয়ে ফেলা হচ্ছে তরল বর্জ্য
ট্যানারির বিষাক্ত বর্জ্য প্রতিদিন পুকুরে ফেলা হচ্ছে :নয়া দিগন্ত -

রাজধানীর হাজারীবাগে গত বছরের এপ্রিল মাসে পরিবেশ অধিদফতর গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি ও টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ার পর ট্যানারিগুলোকে ঢাকা ছাড়তে বাধ্য করা হলে মালিকরা ট্যানারিগুলো স্থানান্তর শুরু করেন। বাংলাদেশ ক্ষুুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক) সূত্র মতে সাভারের হেমায়েতপুরের হরিণধরায় ধলেশ্বরী নদীর তীরে ১৯৯ দশমিক ৪০ একর জমিতে গড়ে তোলা চামড়া শিল্পনগরে জমি পাওয়া ১৫৪টি ট্যানারির মধ্যে এখন পর্যন্ত ১১৫টি স্থানান্তর করে উৎপাদন শুরু হয়েছে। এখনো ৩৯টি ট্যানারি স্থানান্তর করা সম্ভব হয়নি। অধিকাংশ ট্যানারি ওয়েট ব্লু থেকে ফিনিশড পর্যন্ত কাজ শেষ করছে। পরে ফিনিশড ও ক্রাস্ট চামড়াগুলো রফতানি করে আসছে। আবার কিছু ট্যানারি সাভারে ওয়েট ব্লুসহ কয়েকটি ধাপের কাজ করার পর শুকানোর কাজ করছে ঢাকার হাজারীবাগে। এ অবস্থায় ট্যানারি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কয়টি ট্যানারি স্থানান্তর হয়েছে কোরবানি ঈদে সারা দেশ থেকে যখন পশুর চামড়া আসবে সে ক্ষেত্রে চামড়া প্রক্রিয়াকরণে তাদের সক্ষমতা রয়েছে। ট্যানারি উৎপাদনে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু নদী দূষণের মাত্রা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে বিসিকের সার্বিক কার্যক্রমে চামড়া শিল্প নগরীর ভেতরের সংযোগ সড়কগুলোর কাজ শুরু হওয়া ছাড়া এ ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো পরিবর্তন হয়নি। দীর্ঘ দিন অতিবাহিত হলেও বাংলাদেশ ক্ষুুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক) কঠিন বর্জ্যগুলো ফেলার বিষয়টির কোনো সমাধান করতে পারেনি। ট্যানারি বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা থাকলেও আপাতত তা হচ্ছে না। কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগারের মারাত্মক ক্ষতিকর রাসায়নিক মিশ্রিত তরল বর্জ্যগুলো পাইপ দিয়ে সরাসরি ধলেশ্বরী নদীতে পড়া বন্ধ হয়নি। এ ছাড়াও ট্যানারির ভেতরের এলাকার ড্রেনগুলো বন্ধ থাকায় ও ম্যানহোলগুলোর মুখ খোলা থাকায় অল্প কিছু সময় বৃষ্টি হলে তা গিয়ে পড়ছে ধলেশ্বরী নদীতে। ট্যানারি মালিক পক্ষের ও শ্রমিকদের অভিযোগ বাংলাদেশ ক্ষুুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন বিসিকের গাফিলতির কারণে ড্রেনেজ ব্যবস্থা সঠিকভাবে নির্মাণ না হওয়ায় ট্যানারির এমন বেহাল অবস্থা।
সরেজমিন দেখা যায়, সাভারের হেমায়েতপুরের হরিণধরায় চামড়া শিল্পনগরীর অফিসের সামনে গোটা প্রকল্প এলাকায় ঢুকতেই বামপাশে ঢাকা হাইড অ্যান্ড স্কিন লিমিটেডে কয়েকজন নির্মাণ শ্রমিক কাজ করছেন। এক পাশে একতলা করার জন্য কাজ চলছে আর অপর পাশে মাটি থেকে একতলার কাজ শেষ হয়েছে যা বাঁশ দিয়ে সেন্টারিং কাজ করা রয়েছে। কথা হয় কোম্পানির প্রকৌশলী মাছুম বিল্লাহ সাথে। তিনি জানান চার তলা ফাউন্ডেশনের ভবন ছয় মাস হয় তাদের কাজ ধরা হয়েছে। তাদের কোম্পানির চামড়া শিল্পনগরীতে আরেকটি ট্যানারি রয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব তারা এটির কাজ শেষ করবে। সাভারের হেমায়েতপুরের হরিণধরায় চামড়া শিল্পনগরীতে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় ট্যানারি মালিকদের সময় বেঁধে দেয়ার পরও ১৫৪টি ট্যানারির মধ্যে মারসন্স লেদার তাদের অবকাঠামগত সব কাজ সম্পন্ন করেছে। আজমির লেদার বিল্ডিং এবং এ্যাপেক্স ট্যানারি লিমিটেড ছাড়া এই চামড়া শিল্পনগরীতে আর কোনো ট্যানারি তাদের ভবনের সম্পূর্ণ অবকাঠামো শেষ করতে পারেনি। ট্যানারিগুলো হাজারীবাগ ঠিকই ছেড়েছে, কিন্তু গুণগত কোনো পরিবর্তন আসেনি। এদের মধ্যে কোনোটি এক তলা, কোনোটি দোতলা, আবার কোনোটি তিন তলা পর্যন্ত ছাদ করে নির্মাণাধীন ভবনে তাদের ওয়েট ব্লুসহ ফিনিশডের কাজ করছে। ট্যানারিগুলো হাজারীবাগ থেকে সাভারে আসার পর ১১৫টি উৎপাদন শুরু করার ফলে নদীদূষণ থেকে শুরু করে বর্তমানে সংযোগ সড়কগুলোর বেহাল দশা। যদিও কিছু দিন আগ থেকে সড়কগুলো মেরামত শুরু হয়েছে। মিতালি ট্যানারির প্রতিনিধি ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সদস্য মো: ফয়েজ জানান সড়কের কাজ চলছে।
খুবই ধীরগতিতে এবং যা অত্যন্ত নি¤œমানের। তিনি আরো জানান, আমরা হাজারীবাগে যে সব সুযোগ সুবিধা পেয়েছি সাভারের হেমায়েতপুরে এসে তাতো নেইই বরং খুবই খারাপ অবস্থায় আছি। এখানে আমাদের বাসস্থানসহ অনেক সুবিধাই নেই। আমাদের হাজারীবাগ থেকে এসে কাজ করতে হয়। সকাল ৮টা-৫টা আমাদের ডিউটি হলেও হাজারীবাগ থেকে আমাদের ভোর ৫টায় কাজের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিতে হয়। বিভিন্ন অজুহাতে সাভারে আসার পর শ্রমিকদের চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে। আমাদের সাথে যে চুক্তি করা হয়েছে তা বাস্তবায়ন না করলে ঈদের পর আমরা আন্দোলনে যাব। তিনি এ সময় আরো অভিযোগ করে বলেন, আমিন ট্যানারি, মুক্তা লেদার, সালমা লেদার ও এক্সিম লেদারসহ কিছু ট্যানারি শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য হলে মালিক পক্ষ থেকে মামলা হামলা ও মারধর করছে শ্রমিকদের।
বর্জ্য রাখার স্থানের বেহাল দশা : চামড়ার উচ্ছিষ্ট, ঝিল্লি, চামড়ার টুকরা,পশুর কান, শিং, ইত্যাদি কঠিন বর্জ্য ফেলার জন্য এখন পর্যন্ত ডাম্পিং ইয়ার্ড নির্মাণ করতে পারে নি বিসিক। সাভারের চামড়া শিল্পনগরীতে ওয়েট ব্লু থেকে যাবতীয় কাজ যখন থেকে বর্জ্য ফেলা শুরু করে ট্যানারিগুলো তখন থেকে ডাম্পিং ইয়ার্ড নির্মাণের জন্য প্রায় পাঁচ একর জমিতে তৈরি করা বিশাল একটি পুকুরে বর্জ্যগুলো ফেলা শুরু করলে ভাগাড়ে পরিণত হয়। এতে স্থানীয় যমযম সিটি দেয়াল ভেঙে বেশ কয়েকবার ধলেশ্বরী নদীতে পড়ে। ভাগাড়ের পশ্চিম-দক্ষিণ কোণায় বর্জ্য যখন পুকুরটিতে বেশি হয়ে যায় এবং বৃষ্টি হয় তখনই বাঁধ ভেঙে সেই বর্জ্য ধলেশ্বরী নদীতে পড়ে। ফলে নদীর পানি পশু-পাখি পর্যন্ত খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এমন কী মাঝে মধ্যে মাছ ভেসে উঠতে দেখা যায়। কয়েকদিন আগে ভাঙা দেয়াল বালু ও বস্তা দিয়ে বাঁধ দেয়া হয়েছে ওখানে। একটি সূত্র জানায় ডাম্পিং ইয়ার্ড বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা থাকলেও আপাতত তা হচ্ছে না।
বৃষ্টি হলে দূষিত পানিতে সয়লাব হয়ে যায় শিল্পাঞ্চলের সংযোগ সড়কগুলো ঃ চামড়া শিল্পনগরীর ভেতরের সংযোগ সড়কগুলোর পাশের ড্রেনগুলো দীর্ঘ দিন থেকে বন্ধ রয়েছে। ফলে সামান্য বৃষ্টি হলে ট্যানারিগুলোর রাসায়নিক তরল পদার্থ, ক্যামিকেলমিশ্রিত রঙিন ও চুনা পানিতে সয়লাব হয়ে যায়। এমন কী বেশির ভাগ ম্যানহোলের মুখ খোলা থাকায় তরল বর্জ্যগুলো সারাক্ষণ বের হয়। মালিক ও শ্রমিকদের অভিযোগ, বিসিক কর্তৃপক্ষের চরম উদাসীনতা আর গাফিলতির কারণে এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। ট্যানারির বর্জ্যগুলো প্রথম থেকে অদ্যাবধি পুকুর যে ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে এ পর্যন্ত তা সরানো হয় নি। বাংলাদেশ ক্ষুুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক) কয়েকবার ঢাকা সিটি করপোরেশনের মাধ্যমে তা সরানোর জন্য উদ্যোগ নিলেও শেষ পর্যন্ত কাজের কাজ কিছুই হয়নি। পার্শ্ববর্তী গ্রামের সিরাজী জানান, কারখানার রঙিন বিষাক্ত পানি ও তরল বর্জ্য দেয়ালের নিচ দিয়ে গিয়ে এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। ফলে তাদের জমিতে কোনো ফসল হচ্ছে না এবং তারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। আজমীর লেদারের ইনচার্জ ইসহাক জানান, ট্যানারির ভেতরের সড়কের পাশের ড্রেনগুলো বন্ধ রয়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই পুরো ট্যানারি পানিতে একাকার হয়ে যায়। ড্রেনের পানি সরাসরি নদীতে পড়ে। এটি সংরক্ষণ বিসিকের কাজ হলেও তারা ড্রেনগুলো পরিস্কার কারার জন্য মালিকপক্ষকে বলছে।
কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগারের (সিইটিপি) বর্র্জ্য ধলেশ্বরীতে : সাভার চামড়া শিল্পনগরীর কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগারের (সিইটিপি) নির্মাণ কাজ চায়নার লিং জি এনভায়রনমেন্ট ২০১৪ সালের মার্চ থেকে কাজ শুরু হয়ে ইতোমধ্যে চারটি মডিউল চালু করা হয়েছে। যদিও মারাত্মক ক্ষতিকর রাসায়নিক ক্রোমিয়াম পুনরুদ্ধার বা রিকভারি ইউনিটটি চালু হয়নি। একটি সূত্র জানায়-কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগারের (সিইটিপি) প্রতিদিন বর্জ্য পরিশোধের ক্ষমতা ২৫ হাজার ঘনমিটার। বর্তমানে ২৮ হাজার ঘনমিটার বর্জ্য তৈরি হচ্ছে। চামড়ার মওসুম না হয়ে যদি ২৮ হাজার ঘনমিটার বর্র্জ্য তৈরি হয়,তাহলে কোরবানি ঈদের পর তা অনেক বাড়বে। কী পরিস্থিতি হবে তা সহজেই বুঝা যায়। এদিকে গত শুক্রবার সরেজমিন দেখা যায় বর্তমান এ পরিস্থিতির মধ্যে মোটা পাইপের মাধ্যমে ধলেশ্বরী নদীতে সরাসরি সিইটিপির তরল বর্জ্য নদীতে পড়ছে। ঈদুল আজহার পর তা আরো বয়াবহ রূপ ধারণ করবে ধারণা করা হচ্ছে। শুধু তাই নয় সিইটিপি সংলগ্ন উত্তর পাশ দিয়ে বিশাল সিমেন্ট বালু দিয়ে তৈরী পাইপ দিয়ে তরল বর্জ্য নদীতে গিয়ে পড়তে দেখা যায়। স্থানীয়দের অভিযোগ আগে রাতের আঁধারে বর্জ্যগুলো ধলেশ্বরী নদীতে ছাড়লেও বর্তমানে দিনের বেলায় ছাড়া হয়।
ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ জানান, সাভারের চামড়া শিল্পনগরীতে ভালো আবাসন না থাকা, বাচ্চাদের স্কুল-কলেজের অপ্রতুলতা এবং রাস্তাঘাটের সমস্যার কারণে অনেকেই পরিবারসহ এখানে স্থানান্তর হতে পারছেন না। ট্যানারি চালু হওয়ার পর আশপাশের গ্রামগুলোতে বাসা ভাড়াও হাজারীবাগ থেকে অনেক বেশি। প্রতিটি কারখানার ভেতরে ক্যান্টিনের ব্যবস্থা থাকার কথা থাকলেও একটি কারখানাতেও এ ব্যবস্থা নেই।
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিত্র)সভাপতি শাহীন আহম্মেদ চামড়া শিল্পনগরীর অগ্রগতি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে বলেন, সাভারের হেমায়েতপুরের হরিণধরার চামড়া শিল্পনগরীর কাজের অগ্রগতি আগের মতোই। তেমন উন্নতি নেই। অবকাঠামোগত সম্পর্কে তিনি বলেন টাকা-পয়সা নেই। ৫০ বছরের কাজ রাতারাতি করা সম্ভব নয়। আমাদের জমি রেজিস্ট্রেশন দেয়নি। কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগারের (সিইটিপি) সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন- তারা কোনোমতে চলছে। ক্যামিকেল ঠিকমতো দেয় না। তিনি আরো বলেন- সিইটিপির পুরো খরচ শিল্পমন্ত্রণালয় আমাদের ট্যানারি মালিকদের দিতে বলছে। তারা আমাদের ওপর জোড়জবরদস্তি করছে, যা মোটেই ঠিক না। বাংলাদেশ ক্ষুুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) প্রকল্পের ট্যাকনিক্যাল অফিসার শাহীনকে ট্যানারির ভেতরে সড়কের পাশে ড্রেনগুলো বন্ধ কেন জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান- আমরা একবার ড্রেনগুলো পরিষ্কার করে দিয়েছি। বিসিকের টাকা বরাদ্দ নেই যে, ৩ মাস ৪ মাস পর পর তা পরিষ্কার করবে। পরবর্তীতে ট্যানারি মালিকেরা ড্রেনগুলো পরিস্কার করবে। এ ব্যাপারে আমরা ট্যানারি মালিকদের চিঠির মাধ্যমে তা জানিয়ে দিয়েছি। আর সিইটিপির তরল বর্জ্যরে ব্যাপারে তিনি জানান- আমরা ট্রিটম্যান্ট করেই তা নদীতে ফেলছি।

 


আরো সংবাদ



premium cement
পিরোজপুরে বাসের ধাক্কায় নদীতে ৪ মোটরসাইকেল ফরিদপুরে নিহতদের বাড়ি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী টিকটকে ভিডিও দেখে পুরস্কার, প্রভাব ফেলছে মানসিক স্বাস্থ্যে পাট শিল্পের উন্নয়নে জুট কাউন্সিল গঠন করা হবে: পাটমন্ত্রী মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরেও নেতাকর্মীরা আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে : সালাম নবায়নযোগ্য জ্বালানি ৪০ শতাংশে উন্নীত করতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ সচিব সৌরশক্তি খাতে আবার মাথা তুলে দাঁড়াতে চায় জার্মানি ‘সরকারের সদিচ্ছার অভাবেই বিচার প্রক্রিয়ার ধীর গতি’ মোদি কি হিন্দু-মুসলমান মেরুকরণের চেনা রাজনীতিতে ফিরছেন? টাঙ্গাইলে বৃষ্টির জন্য ইসতেসকার নামাজ ফুলগাজীতে ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

সকল