প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ করতে গিয়ে যেভাবে ধরা খেল ধর্ষক
- মহেশপুর(ঝিনাইদহ) সংবাদদাতা
- ২৮ অক্টোবর ২০১৮, ১৮:৫৬
ঝিনাইদহের মহেশপুর পল্লীতে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ করতে গিয়ে হাতে নাতে ধরা পড়েছে নাটিমা গ্রামের ধর্ষক পলাশ। ধর্ষিতা গৃহবধু মহেশপুর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছে।
ধর্ষিতা গৃহবধু জানান, তার স্বামী কয়েক বছর যাবৎ কুয়েতে চাকুরী করে। নাটিমা গ্রামের ওমেদুল ওরফে পচার ছেলে পলাশ প্রায়ই তাকে ধর্ষণ করে আসছিল। এ ব্যাপারে আমি বিচার চেয়ে বিচার পায়নি। পলাশ প্রভাবশালীর ছেলে হওয়ায় গ্রামের লোক তার বিচার করে না।
শনিবার রাত ৮টার সময় পলাশ আমার ঘরে ঢুকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আমাকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণ করার পর বেরিয়ে যাওয়ার সময় আমি চিৎকার করে লোকজন ডাকি। লোকজন এসে তাকে আটক করে থানা পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে মহেশপুর থানা পুলিশ পলাশকে থানায় নিয়ে যায়। এরপর আমি বাদী হয়ে একটি মামলা করেছি।
ইউপি সদস্য জহুরুল ইসলাম জানান, আমি মহিলার ফোন পেয়ে তার বাড়ী যাই। এসময় দেখি গ্রামের লোকজন পলাশকে ধরে রেখেছে।
মহেশপুর থানার সেকেন্ড অফিসার এস আই কামাল হোসেন জানান ধর্ষিতা একটি মামলা দায়ের করেছে। আসামী পলাশকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। গৃহবধুর মেডিকেল টেস্টের জন্য প্রস্তুতি চলছে।
আরো দেখুন : প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ করতে গিয়ে লিঙ্গ হারালেন যুবক
দামুড়হুদা (চুয়াডাঙ্গা) সংবাদদাতা; ০৫ অক্টোবর ২০১৮, ১৪:২৩
চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদায় প্রবাসী স্ত্রীকে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করতে গিয়ে লিঙ্গ হারালেন আরিফুল ইসলাম (৩৫) নামের এক যুবক। তিনি উপজেলার মদনা গ্রামের আব্দুল আলিমের ছেলে।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার দুপুরে দামুড়হুদা মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার দুপুরে দামুড়হুদা মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায় বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় দামুড়হুদা উপজেলার মদনা গ্রামের জনৈক প্রবাসীর স্ত্রী (২৮) ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। বাড়িতে একা থাকার সুযোগ পেয়ে একই গ্রামের আব্দুল আলিমের ছেলে লম্পট আরিফুল তার ঘরের দরজায় করা নাড়ে। প্রবাসীর স্ত্রী কিছু না বুঝে দরজা খুলতেই ঘরে ঢুকে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা চালায় আরিফুল।
এসময় ওই নারী নিজেকে বাঁচাতে চিৎকার করে গ্রামবাসীকে ডাকতে থাকে। পরে ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে ঘরের ভিতর থাকা বটি দিয়ে আরিফুলের লিঙ্গে কোপ মারেন। এতে আরিফুল মারাত্মকভাবে রক্তাক্ত যখম হন।
পরে এলাকাবাসীরা আরিফুলকে উদ্ধার করে স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে তাকে রাজশাহী হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
পরে এলাকাবাসীরা আরিফুলকে উদ্ধার করে স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে তাকে রাজশাহী হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
এ ঘটনায় ওই নারী বাদি হয়ে দামুড়হুদা থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
দামুড়হুদা মডেল থানার ওসি সুকুমার বিশ্বাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা