২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫
`
ভোলার ঘটনায় সারা দেশে হেফাজতের বিক্ষোভ

বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও মামলা প্রত্যাহার দাবি

-

ইসলাম ধর্মের অবমাননায় সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান করে আইন পাসের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছে হেফাজতে ইসলাম। একই সাথে ভোলার ঘটনার বিচারবিভাগীয় তদন্ত, প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার, ধর্মপ্রাণ মানুষের ওপর গুলিবর্ষণকারী পুলিশ কর্মকর্তাদের বিচার দাবি করেছে অরাজনৈতিক ধর্মীয় সংগঠনটি।
ভোলার বোরহানউদ্দিনের ঘটনায় চারজন ধর্মপ্রাণ মানুষ নিহত হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার জোহরের নামাজের পর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে হেফাজত নেতারা এসব দাবি জানান। ঢাকা মহানগর হেফাজত এই বিক্ষোভের আয়োজন করে। হেফাজতে ইসলাম গতকাল এ ঘটনায় দেশব্যাপী বিক্ষোভ করে।
২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলাম ১৩ দফা দাবিতে যে আন্দোলন শুরু করে তাতে ইসলাম ধর্মের অবমাননায় সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান করে আইন পাসের দাবিও রয়েছে।
হেফাজতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও ঢাকা মহানগর সভাপতি আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী সমাবেশে বলেন, কেউ যাতে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা তৈরি করে দেশে বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি তৈরি করতে না পারে, সে জন্য ইসলাম অবমাননার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রেখে আইন পাস এবং আইনের নিরপেক্ষ ও যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে। এ আইন পাসা না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবেই চলবে।
ভোলার বোরহানউদ্দিনে রাসূল সা: সম্পর্কে ফেসবুকে অবমাননাকর উক্তির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা আল্লাহর রাসূলের শানে বেয়াদবি করেছে, এই দেশের তৌহিদি জনতা সেটি কোনো অবস্থাতেই মেনে নেবে না। তিনি বলেন, ৯২ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত দেশে যে সরকার ইসলাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল সা:-এর ইজ্জত এবং ইসলাম অবমাননা বন্ধ করতে ব্যর্থ হবে, সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই।
সভাপতির বক্তব্যে বর্ষীয়ান এই আলেম বলেন, ভোলায় তৌহিদি জনতার বিরুদ্ধে যেসব মামলা করা হয়েছে অবিলম্বে সেই মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। গ্রেফতারকৃতদের মুক্তি দিতে হবে। ভোলায় গুলি বর্ষণ করে হতাকাণ্ড ও হতাহতের সাথে যারা জড়িত নিবিড়-নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে তাদেরকে গ্রেফতার করে অনতিবিলম্বে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে। ঘটনার বিচারবিভাগীয় তদন্ত দাবি করে তিনি বলেন, অন্যথায় ওলামায়ে কেরাম ও তৌহিদি জনতা ঘরে ফিরে যাবে না। দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলে দাবি পূরণে বাধ্য করা হবে।
বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটের ভেতরে মসজিদে প্রবেশের সিঁড়িতে নেতারা দাঁড়িয়ে বক্তব্য দেন। এ সময় মসজিদের ভেতরে-বাইরে এবং উত্তর গেটের পুরো রাস্তা লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। তবে কেন্দ্রীয় নেতাদের সিদ্ধান্তে রাস্তায় মিছিল ছাড়াই মুনাজাতের মাধ্যমে সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। সমাবেশে প্রায় সব ইসলামী দল ও কওমি মাদরাসা-সংশ্লিষ্ট আলেম ও ছাত্র-শিক্ষকরা অংশ নেন।
আল্লামা কাসেমী শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করার কথা জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সম্প্রীতির দেশ। কোনো মুসলমান ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মকর্মে বাধা দেয় না; কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, কিছু হিন্দু ধর্মের লোক গত কয়েক বছর থেকে সময়ে সময়ে ইসলামের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ও কটূক্তি করে বাংলাদেশের শান্তি-শৃঙ্খলা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চায়। আমরা এটা কখনো হতে দেবো না।
সামবেশে অন্যান্য বক্তারাও প্রায় একই ধরনের দাবি নিয়ে বক্তব্য দেন। কোনো কোনো বক্তা ভোলার ঘটনা সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে যে বক্তব্য দিয়েছেন তার সমালোচনা করে বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানান।
হেফাজত ঢাকা মহানগরীর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমীর পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেনÑ শায়খুল হাদিস তনয় মাওলানা মাহফুজুল হক, মুফতি আমিনীর ছেলে ও মহানগর হেফাজতের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আবুল হাসনাত আমিনী, হেফাজত নেতা ড. আহমদ আব্দুল কাদের, মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, মাওলানা নূরুল ইসলাম, ড. ঈসা শাহেদী, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মুফতি ফয়জুল্লাহ, মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মাওলানা বাহাউদ্দীন জাকারিয়া, মাওলানা মুহিউদ্দীন রাব্বানী, মাওলানা শফিক উদ্দীন, মাওলানা নাজমুল হাসান, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, মাওলানা মামুনুল হক, মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, মাওলানা আবুল কাসেম, মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন, মাওলানা লোকমান মাজহারী, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, মাওলানা ফায়সাল আহমদ, মাওলানা তোফাজ্জল হক, মাওলানা জয়নুল আবেদীন, মাওলানা এ বি এম শরীফুল্লাহ প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেনÑ মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মাওলানা অ্যাডভোকেট আব্দুর রাকিব, এনডিপির চেয়ারম্যান কারী আবু তাহের, মাওলানা শওকত আমীন, মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী, মাওলানা আলতাফ হোসাইন, মাওলানা গাজী ইয়াকুব, মাওলানা আজিজুর রহমান হেলাল, মাওলানা এনামুল হক মূসা, মাওলানা আব্দুল গাফফার ছয়গরী, মাওলানা মাহবুবুর রহমান, মাওলানা আনোয়ার হোসাইন ঢাকুবী, মাওলানা নূর মোহাম্মদ কাসেমী, মাওলানা সাইফুদ্দীন ইউসুফ প্রমুখ।
গাজীপুর সংবাদদাতা জানান, আল্লাহ ও রাসূল সা:কে নিয়ে কটূক্তিকারী বিপ্লব চন্দ্র শুভকে গ্রেফতার ও ভোলায় পুলিশের গুলিতে হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার গাজীপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গাজীপুর জেলা হেফাজতে ইসলামের উদ্যোগে বাদ জোহর গাজীপুর মহানগরের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে মহানগরের রাজবাড়ি রোড জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সামনের গেটে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এতে হেফাজতের নেতাকর্মীসহ হাজার হাজার তৌহিদি জনতা অংশ নেয়। সমাবেশে হেফাজত নেতৃবৃন্দ আল্লাহ রাসূল সা:কে নিয়ে কটূক্তিকারী উগ্রবাদী সংগঠন ইসকনের সদস্য বিপ্লব চন্দ্র শুভকে গ্রেফতার করে তার শাস্তি দাবি করেন। এ ছাড়া অবিলম্বে জাতীয় সংসদে আল্লাহ রাসূল সা:কে নিয়ে কটূক্তিকারীর সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড আইন প্রণয়নের দাবি জানান। এ ছাড়া নেতৃবৃন্দ ভোলার ঘটনায় হাজার হাজার তৌহিদি জনতার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার করে উগ্রবাদী সংগঠন ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানান। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন গাজীপুর জেলা হেফাজতে ইসলামের সভাপতি মুফতি মাওলানা মাসুদুল করিম, সেক্রেটারি মাওলানা ফজলুর রহমান, জেলা শাখার সহসভাপতি মাওলানা মুফতি লেহাজ উদ্দিন, হেফাজত নেতা মাওলানা রিয়াজুল ইসলাম, মুফতি মাওলানা আব্দুল মান্নান প্রমুখ। সমাবেশ শেষে অবিলম্বে সরকারকে তাদের দাবি মানার হুঁশিয়ারি জানিয়ে বলা হয়, অন্যথায় কঠোর অন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় করা হবে। দেশ ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনা করে দোয়ার মাধ্যমে সমাবেশ সমাপ্ত করেন মুফতি মাওলানা আতাউর রহমান।
ফরিদপুর সংবাদদাতা জানান, ভোলায় আল্লাহ, রাসূল সা: ও ফাতেমা (রা:) সম্পর্কে কটূক্তির প্রতিবাদে ফরিদপুরে প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। হেফাজতে ইসলাম ফরিদপুর জেলা শাখা ও ফরিদপুর ইমাম কল্যাণ ফাউন্ডেশন আয়োজিত এ কর্মসূচিতে আলেম-ওলামাদের সাথে সাধারণ মুসল্লিরা যোগ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে শহরের আলিপুরে কবরস্থান জামে মসজিদ থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি শহর প্রদক্ষিণ করে ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ করে। এ সময় হেফাজতে ইসলামের জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা জহুরুল হকের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন ইমাম কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা মাওলানা আকরাম আলী ও সামসুল উলুম মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মুফতি কামরুজ্জামান, ইমাম কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা ইসমাইল হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক মাওলানা আমজাদ হোসাইন, হেফাজতে ইসলামের জেলা শাখার সেক্রেটারি মাওলানা লিয়াকত আলী, সহসভাপতি মাওলানা নিজামুদ্দিন প্রমুখ।
বক্তারা ভোলার বোরহানউদ্দিনে তৌহিদি জনতার শান্তিপূর্ণ জমায়েতে পুলিশের নির্বিচার গুলির তীব্র নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে ঘটনার সাথে জড়িতদের শনাক্ত করে উপযুক্ত শাস্তির দাবি করেন। তারা আল্লাহ ও নবী সা:-এর বিরুদ্ধে কটূক্তির অভিযোগে বিপ্লব চন্দ্রের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করে বলেন, ওই ঘটনায় যারা নিহত হয়েছেন তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং যারা আহত হয়েছেন তাদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
বক্তারা অভিযোগ করেন, দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকলেও ইসকন এই পরিবেশ বিনষ্টের পাঁয়তারা করছে। এ জন্য তারা ইসকনকে নিষিদ্ধ করারও জোর দাবি জানান। সমাবেশ শেষে মুনাজাত পরিচালনা করা হয়।
কুমিল্লা সংবাদদাতা জানান, কুমিল্লায় ফেসবুকে ধর্মীয় ও সরকার বিরোধী উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচারণার দায়ে ডিবি পুলিশ আবদুল্লাহ ও শফিকুল ইসলাম নামে দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গত সোমবার গভীর রাতে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) শাখার এলআইসি টিম অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাংবাদিকদের বলেন, ভোলায় হজরত মুহাম্মদ সা: নিয়ে কটূক্তি করার কারণে ঘটে যাওয়া অনাকাক্সিক্ষত ঘটনাকে কেন্দ্র করে ‘আবদুল্লাহ আল মুজাহিদ’ ও ‘শফিক আহমেদ’ নামে দুইটি ফেসবুক আইডি থেকে ধর্মীয় এ উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করা হয়। এ বিষয়টি জেলা পুলিশের নজরে আসার পর জেলা সাইবার ক্রাইম ইউনিট তাদের গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছে, দেবিদ্বার উপজেলার ফতেহাবাদ ইউনিয়নের চাঁন্দপুর গ্রামের গোলাম নবীর ছেলে ও নারায়ণগঞ্জের দেওভোগ জামিয়া আরাবিয়া দারুল উলুম মাদরাসার ছাত্র আবদুল্লাহ (২১) ও একই ইউনিয়নের নুরপুর গ্রামের মৃত আবদুল মজিদ সরকারের ছেলে প্রবাস ফেরত শফিকুল ইসলাম ওরফে মধু শফিক (৩৮)।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন : বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জি বলেছেন, বাংলাদেশে নাস্তিকদের আস্ফালন বেড়ে গেছে। ৯৫ শতাংশ মুসলমানের বাংলাদেশে তারা বিশ্ব মানবতার শান্তির দূত হজরত মুহম্মাদ সা:-এর অবমাননা করে যাচ্ছে। আল্লাহ ও রাসূলকে কটূক্তির প্রতিবাদ করলে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের গুলি করে হত্যাকরা হচ্ছে। হিন্দুত্ববাদী ও ইসলামবিরোধী বিবর্তনবাদ শিক্ষা দিয়ে মুসলিম শিক্ষার্থীদের নাস্তিক বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে, যা কোনো ধর্মপ্রাণ মুসলমান বরদাশত করতে পারে না। কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে এ দেশ থেকে নাস্তিকদের শিকড় উপড়ে ফেলতে হবে।
গতকাল বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ফরিদপুর জেলা কমিটি পুনর্গঠন উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। মাওলানা আব্দুর রাশেদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মাওলানা ইউসুফ সাদেক হক্কানী, আলহাজ আতীকুর রহমান নান্নু মুন্সি, প্রচার সম্পাদক মাওলানা সাইফুল ইসলাম সুনামগঞ্জী, মাওলানা শহিদুল হাসান, মাওলানা আনোরুল করিম, মাওলানা শেখ সাদী, মাওলানা কবির বিন সাঈদ, জুনাঈদ আল ফরিদী, মাওলানা মাহমুদুর হাসান প্রমুখ।
সভায় হাফেজ মাওলানা মিজানুর রহমানকে আমির এবং মাওলানা আরিফ বিল্লাহকে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ফরিদপুর জেলা কমিটি পুনর্গঠন করা হয়।

 


আরো সংবাদ



premium cement
গাজায় সাহায্য বাড়াতে ইসরাইলকে নির্দেশ আইসিজের দিল্লি হাইকোর্টে কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলা খারিজ বস্ত্র-পাট খাতে চীনের বিনিয়োগ চায় বাংলাদেশ জামালপুরে সাব রেজিস্ট্রারকে হত্যার হুমকি মামলায় আ’লীগ নেতা গ্রেফতার গাজায় অনাহার যুদ্ধাপরাধ হতে পারে : জাতিসঙ্ঘ ‘প্রত্যেককে কোরআনের অনুশাসন যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে’ মতলব উত্তরে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের শেষ ধাপের পরীক্ষা শুক্রবার লম্বা ঈদের ছুটিতে কতজন ঢাকা ছাড়তে চান, কতজন পারবেন? সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করলেন ভুটানের রাজা বছরে পৌনে ৩ লাখ মানুষের মৃত্যু দূষণে

সকল