২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫
`

এরশাদ আর নেই

দাফন নিয়ে মঙ্গলবার সিদ্ধান্ত
সেনা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ মাঠে এরশাদের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়; ইনসেটে এরশাদ : নয়া দিগন্ত -

জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা, সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আর নেই। গতকাল রোববার সকাল পৌনে ৮টায় তিনি ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এরশাদ দীর্ঘ দিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। তার মৃত্যুতে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে ছুটে যান জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের, সিনিয়র কো চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ, মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গাসহ জাতীয় পার্টি এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। এ সময় অনেকে কান্নায় ভেঙে পড়েন। সৃষ্টি হয় আবেগঘন পরিবেশের।
এরশাদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ডা: বদরুদ্দোজা চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনুসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এরশাদের জন্য খোলা হয়েছে শোক বই। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয় এবং কাকরাইলের জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ১৫ জুলাই থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শোক বই খোলা থাকবে।
প্রসঙ্গত, ৯০ বছর বয়সী এরশাদ বার্ধক্যজনিত রোগসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। গত ২৬ জুন অসুস্থতা বেড়ে গেলে এরশাদ নিজেই তার ব্যক্তিগত সহকারীদের নিয়ে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে যান। প্রায় দুই সপ্তাহের বেশি সময় তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এ কারণে গত প্রায় ছয় মাস ধরে রাজনীতি থেকে তিনি অনেকটা দূরে ছিলেন। দলের বিশেষ কর্মসূচিগুলোতে তাকে হুইল চেয়ারে করে আসতে দেখা গেছে। এমনকি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা শপথ নিলেও শপথ অনুষ্ঠানে যাননি এরশাদ। পরে হুইল চেয়ারে করে সংসদ ভবনে গিয়ে স্পিকারের কাছে তিনি শপথ নেন। অসুস্থতার কারণে বিরোধীদলীয় নেতা হয়েও একাদশ সংসদের বাজেট অধিবেশনে যেতে পারেননি এরশাদ।
এরশাদ দীর্ঘ দিন ধরে রক্তের রোগ মাইলোডিসপ্লাস্টিক সিনড্রোমে আক্রান্ত ছিলেন। এরশাদের অস্থিমজ্জা পর্যাপ্ত হিমোগ্লোবিন উৎপাদন করতে পারছিল না। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে লাইফ সাপোর্টে (কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্র) নেয়া হয়। পরে সন্ধ্যায় দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এরশাদের অধিকাংশ অঙ্গপ্রত্যঙ্গই কাজ করছে না। তার অবস্থার অবনতি ঘটলে জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদেরসহ দলটির শীর্ষ নেতারা পার্টি চেয়ারম্যানকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে পাঠাতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করার প্রক্রিয়া শুরু করেন। কিন্তু সিএমএইচের চিকিৎসকরা জানান, বিদেশ নেয়ার মতো অবস্থায় নেই এরশাদ। এ কারণে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালেই তাকে চিকিৎসা দেয়া হয়।
প্রথম জানাজা ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদে : এরশাদের প্রথম নামাজে জানাজা বাদ জোহর ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদে সম্পন্ন হয়। নামাজ পড়ান আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের ধর্মীয় শিক্ষক আহসান হাবীব। সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, নৌবাহিনীর প্রধান আবু মোজাফফর মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আরোঙ্গজেব চৌধুরী, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত, আ’লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের, মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গাসহ জাপা এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা এতে শরিক হন নন।
নামাজে জানাজা শেষে এরশাদের ছোটভাই ও জাপার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, ১৯৯১ সাল থেকে প্রতিটি সংসদ নির্বাচনে আমার ভাই এরশাদ একাধিক আসনে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি বিভিন্ন সংস্থার সাথে জড়িত ছিলেন। এরশাদ দেশ-জাতি ও সেনাবাহিনীর জন্য বিশেষ অবদান রেখে গেছেন। জি এম কাদের বলেন, মানুষ মাত্রই ভুলত্রুটি হয়ে থাকে। উনার (এরশাদ) কোনো কাজে ভুল হয়ে থাকলে, তার ওপর কোনো ক্ষোভ থাকলে আপনারা ক্ষমা করে দেবেন। আমি তার ভাই হিসেবে দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।
স্বামীর জন্য দোয়া চাইলেন রওশন : মৃত্যুর খবর পাওয়ার সাথে সাথেই সিএমএইচএ ছুটে যান রওশন এরশাদসহ দলের নেতারা। সেখানে তারা কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ সময় এরশাদের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা করে স্ত্রী রওশন বলেন, এরশাদ তার পুরোজীবন দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করে গেছেন। তিনি মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। আপনারা তার জন্য দোয়া করবেন। জি এম কাদেরও বড় ভাই এরশাদের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা করেন। অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম দেশবাসীর কাছে এরশাদের জন্য দোয়া কামনা করে বলেন, ১৯৮৮ সালের ভয়াবহ বন্যায় তিনি মানুষের কাছে ছুটে গিয়েছিলেন। সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। উপজেলা পরিষদ প্রবর্তন করেছেন। এমন কোনো গ্রাম নেই যেখানে এরশাদের উন্নয়নের ছোঁয়া নেই।
বাবার জন্য দোয়া চাইলেন সাদ ও এরিক : এরশাদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তার দুই ছেলে সাদ এরশাদ ও এরিক এরশাদ। এরশাদের মৃত্যুর খবর শুনে রওশন এরশাদের সাথে হাসপাতালে আসেন সাদ। অন্য দিকে বারিধারার বাসা থেকে আসেন এরিক। এ সময় তারা তাদের বাবার জন্য সবার কাছে দোয়া কামনা করেন।
কাকরাইলে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেয়া হবে আজ : এরশাদের দ্বিতীয় নামাজে জানাজা আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। এরপর বেলা সাড়ে ১১টায় তার লাশ নেয়া হবে কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। বাদ আসর বায়তুল মোকাররম মসজিদ প্রাঙ্গণে তৃতীয় জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। রাতে সিএমএইচএ’র হিমঘরে তার লাশ রাখা হবে। কাল সকালে হেলিকপ্টারে করে এরশাদের লাশ নেয়া হবে রংপুরে। রংপুর জিলা স্কুল মাঠে চতুর্থ নামাজে জানাজা শেষে লাশ ঢাকায় আনা হবে। তার লাশ কোথায় দাফন করা হবে সে বিষয়ে দলের সিনিয়র নেতারা কাল বসে সিদ্ধান্ত নেবেন।
এরশাদের উত্থান পতন : এরশাদ ১৯৩০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অবিভক্ত ভারতের কোচবিহার জেলায় দিনহাটায় জন্মগ্রহণ করেন। পরে তার পরিবার রংপুরে চলে আসে। রংপুরেই প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করেন তিনি। ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক শেষ করে ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ১৯৬৯ সালে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি পান। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাকিস্তানে ছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি দেশে প্রত্যাবর্তন করেন।
এরশাদকে ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল নিয়োগ করা হয়। ১৯৭৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ব্রিগেডিয়ার পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ওই বছরই আগস্ট মাসে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি দিয়ে তাকে সেনাবাহিনীর উপপ্রধান করা হয়। ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর মাসে এরশাদকে সেনাবাহিনী প্রধান করা হয়। ১৯৭৯ সালে তিনি লেফটেন্যান্ট জেনারেল হন।
১৯৮১ সালের ৩০ মে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে বিদ্রোহী একদল সেনার হাতে নিহত হবার পর ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করেন এরশাদ। ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক (সিএমএলএ) হিসেবে দেশ শাসন করেন। এরপর একই দিনে তিনি রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আহসান উদ্দিন চৌধুরীর কাছ থেকে রাষ্ট্রপতির দায়িত্বও নিয়ে নেন।
রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা : রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর রাজনীতিতে প্রবেশ করেন এরশাদ। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন জাতীয় পার্টি। এরপর ১৯৯০ সাল পর্যন্ত তিনি দেশ শাসন করেন। প্রবল গণআন্দোলনের মুখে তিনি ’৯০-এর ৬ ডিসেম্বর ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন। ১৯৯১ সালের জানুয়ারিতে এরশাদ গ্রেফতার হন। তাকে কারাবন্দী করে রাখা হয়।
নির্বাচনে এরশাদ : জেলে অন্তরীণ থাকা অবস্থায় ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে এরশাদ রংপুরের পাঁচটি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনেও এরশাদ সংসদে পাঁচটি আসনে বিজয়ী হন। ছয় বছর জেলে থাকার পর ১৯৯৭ সালের ৯ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি জামিনে মুক্ত হন।
এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি ২০০১ সালের অক্টোবরে অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪টি আসনে জয়ী হয়। এরপর ২০০৬ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের সাথে মহাজোট গঠন করেন তিনি। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার দল ২৭টি আসনে বিজয়ী হয়। এরপর দশম ও সবশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দশম জাতীয় সংসদে মহাজোট সরকারে এরশাদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ দূতের দায়িত্ব পালন করেন। চলতি জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা নির্বাচিত হন তিনি।
এরশাদকে যে নামে ডাকতেন পরিবারের সদস্যরা : দেশের মানুষ তাকে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ নামে চিনলেও পরিবারের সদস্যরা তাকে ‘পেয়ারা’ নামে ডাকতেন। এরশাদের ভাই জি এম কাদের জানান, চার ভাই-পাঁচ বোনের মধ্যে এরশাদ ছিলেন মেজো। সবার বড় বোনের নাম ছিল পেয়ারী। সেই নামের সাথে মিলিয়ে এরশাদের পারিবারিক ডাকনাম ছিল পেয়ারা। কাদের জানান, বাবা মকবুল হোসেন পেশায় আইনজীবী ছিলেন। তিনি বাড়ি করেছিলেন কুচবিহারের দিনহাটায়। মা মজিরা খাতুন ছিলেন গৃহিণী। সে কারণে কুচবিহারের দিনহাটাতেই তার বেড়ে ওঠা। তাদের এক ভাই এবং দুই বোন আগেই মারা গিয়েছেন।
ঈদের পর পার্টি অফিসে আর আসেননি এরশাদ : যে অফিসকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন, অসুস্থ শরীর নিয়েও প্রতি সপ্তাহেই যেখানে ছুটে এসেছেন, বনানীর সেই পার্টি অফিসে ঈদের পর আর পা পড়েনি এরশাদের। সেই অফিসের কর্মীদের সাথে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে। তারা জানান, গত ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়ে বনানীর পার্টি অফিসে এসেছিলেন এরশাদ। নেতাকর্মীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করে দুপুর ১২টার দিকে অফিস থেকে বের হয়ে যান। এরপর আর আসেননি। তারা জানান, ঈদের আগে অসুস্থ এরশাদ ১৫ রোজায় পার্টি অফিসে একবার এসেছিলেন। অসুস্থ হওয়ার আগে প্রতি সপ্তাহে আসতেন তিনি।

 


আরো সংবাদ



premium cement
শ্যালকদের কোপে দুলাভাই খুন : গ্রেফতার ৩ তীব্র গরমে কী খাবেন আর কী খাবেন না এবার তালতলী উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাইতে বললেন এমপি জয় পঞ্চপল্লীর ঘটনায় ন্যায়বিচারের স্বার্থে যা দরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে করার নির্দেশ সরকার ভিন্ন মত ও পথের মানুষদের ওপর নিষ্ঠুর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল ধুনটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু বাকৃবির এক্স রোটারেক্টরর্স ফোরামের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠিত পাবনায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড, হিট স্ট্রোকে মৃত্যু ১ দাগনভুঞায় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটুক্তির ঘটনায় আ’লীগ নেতাকে শোকজ দখলে থাকা ৪ গ্রাম আজারবাইজানকে ফিরিয়ে দেবে আর্মেনিয়া

সকল