২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫
`

বিশ্বকাপে আলো ছড়াতে পারেননি তারা

বিশ্বকাপ
বিশ্বকাপে আলো ছড়াতে পারেননি এরা কেউই - সংগৃহীত

দ্বিতীয়বারের মতো ফ্রান্সের শিরোপা জয়ের মধ্য দিয়ে পর্দা নামল রাশিয়ার বিশ্বকাপের। টুর্নামেন্টে রানার্স আপ হলেও ক্রোয়েশিয়ার সাফল্যে গাঁথা এই বিশ্বকাপ। তবে বহু সাফল্যের মধ্যে ব্যর্থতার ইতিহাসও লেখা হয়েছে রাশিয়ায়।

সবচেয়ে বড় ব্যর্থতার গল্পটি লিখেছে জার্মানি। তারও আগে ইতালি। যারা আসতেই পারেনি চূড়ান্ত পর্বে। এবার অন্যতম ফেভারিট দল হিসেবেই রাশিয়ায় গিয়েছিল জার্মানেরা। ‘পেন্টা’ জয়ের পথচলা থেমে যায় প্রথম রাউন্ডেই। গ্রুপপর্বে প্রথম ম্যাচে ০-১ গোলে মেক্সিকোর কাছে পরাজয়। দ্বিতীয় ম্যাচে সুইডেনের বিপক্ষে জিতলেও শেষ ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে যায় ২-০ গোলে। তাতে ৮২ বছর পর বিশ্বকাপের প্রথম পর্ব থেকে বিদায় নেয় জার্মানি। এরপর টিকিটাকা খ্যাত ২০১০ সালে বিশ্বজয়ী স্পেন শেষ ষোলতে স্বাগতিক রাশিয়ার কাছে হেরে দেশে ফিরতে হয়।

এবারের বিশ্বকাপে বড় নামগুলোর মধ্যে সবার আগে ছিল লিওনেল মেসি, ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, নেইমার এবং মিসরীয় তারকা মোহাম্মদ সালাহর দিকে। আলো ছড়াতে পারেননি এরা কেউই। এর মধ্যে রোনালদো প্রথম ম্যাচে স্পেনের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করে বিশ্বকাপটা নিজের করে নেয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। উরুগুয়ের কাছে হেরে তার স্বপ্নযাত্রা থামে শেষ ষোলতে।

আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে মেসি তো এবারো ব্যর্থতার স্বাক্ষর রাখেন। পুরো টুর্নামেন্টেই খোলস-বন্দী ছিলেন। ধুঁকে ধুঁকে বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব পার করেছিল আর্জেন্টিনা। বিশ্বকাপে এসেও ধুঁকতে থাকে হোর্হে সাম্পাওলির শিষ্যরা। কোনোরকম গ্রুপপর্ব পার হলেও রাউন্ড অব সিক্সটিনে ফ্রান্সের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয় দলটি। গত বিশ্বকাপে গোল্ডেন বল জেতা মেসি এবার টোটালিই ছিলেন ফ্লপ।

ব্রাজিল হেক্সা জয়ের স্বপ্ন দেখেছিল নেইমারকে ঘিরে। শুরুর দিকে সেইভাবে জ্বলে উঠতে না পারলেও ধীরে ধীরে নিজেকে মেলে ধরছিলেন তিনি। খেলেছেনও দুর্দান্ত। কিন্তু খেলার চেয়ে বেশি আলোচিত ছিলেন অভিনয়ের জন্য। নন্দিত হওয়ার বদলে নিন্দিতই হয়েছেন বিশ্বের দামি এই ফুটবলার। অন্যতম ফেভারিট ব্রাজিলের স্বপ্ন ভঙ্গ হয় কোয়ার্টার ফাইনালে। লুকাকু-হ্যাজার্ডে গড়া বেলজিয়ামই বিদায় করে দেয় ব্রাজিলকে।

রাশিয়ার বিশ্বকাপ আফ্রিকার জন্যও ছিল ব্যর্থতায় ভরা। আফ্রিকার একটি দলও এবার গ্রুপপর্ব পার হতে পারেনি। আফ্রিকার কোনো দেশ ছাড়া সর্বশেষ নক আউটপর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮২ সালে। আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় তারকা ছিলেন মিসরের মোহাম্মদ সালাহ। বর্তমান সময়ের অন্যতম এই সেনসেশন দর্শকদের হতাশই করেছেন। অবশ্য তিনি বিশ্বকাপে এসেছেন ইনজুরি নিয়ে।


আরো সংবাদ



premium cement
সংবাদ-রাজনৈতিক বিষয়বস্তু কমিয়ে দেয়ায় ফেসবুক নিউজ ট্যাব থাকছে না জুনের মধ্যে তৃতীয় ধাপে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে : প্রতিমন্ত্রী চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন সাকিবের প্রশংসায় পোথাস আদমদীঘিতে ২৩০ চালকল বন্ধ : বেকার ৭ হাজার শ্রমিক সাকিবে উজ্জীবিত বাংলাদেশের লক্ষ্য সিরিজে সমতা কুলাউড়ায় জঙ্গল থেকে তরুণীর লাশ উদ্ধার ঈদগাঁওতে মাদককারবারি গ্রেফতার শিক্ষায় ব্যাঘাত : ফেসবুক-টিকটক-ইনস্টাগ্রাম-স্ন্যাপচ্যাটের বিরুদ্ধে ২৯০ কোটি ডলারের মামলা আমতলীতে কিশোরীকে অপহরণ শেষে গণধর্ষণ, গ্রেফতার ৩ মহানবীকে কটূক্তির প্রতিবাদে লালমোহনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

সকল