২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫
`

এবারো মেসিই পারবেন!

মেসি, বিশ্বকাপ, আর্জেন্টিনা
ফুটবলের রাজপুত্র লিওনেল মেসি - সংগৃহীত

বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের কথা আর্জেন্টিনা ভক্তরা কখনো ভুলবেন না। একটি মাত্র ম্যাচ ছিল আর্জেন্টিনার হাতে। সেটি জিতলেও ছিল আরো হিসেব-নিকেশ। তবে সবকিছুর আগে শেষ ম্যাচটি জিততেই হতো আর্জেন্টিনাকে। সেই ম্যাচে রূপকথার রাজপুত্রের মতো আর্বিভাব হলো লিওনেল মেসির। সারাবিশ্ব দেখলো মেসি ম্যাজিক। হ্যাটট্রিক করে দলকে স্বস্তি দিলেন তিনি। আর বাকি হিসেব-নিকেশেও উতরে গিয়ে শেষ মুহূর্তে বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করে আর্জেন্টিনা। কিছুটা বিরতির পর আবারো একই অবস্থার মুখোমুখি আর্জেন্টিনা। এখন বিশ্বকাপের নক আউট নিশ্চিত করতে একটি জয় প্রয়োজন তাদের। জয়ের পরে রয়েছে আরো নানা হিসেব। কিন্তু আগে জয় নিশ্চিত করতে হবে আর্জেন্টিনাকে। এবারো একমাত্র ভরসা প্রাণভোমরা মেসি। ভক্তদের আশা, এবারো মেসিই পারবেন সেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে।

আজ ডি গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে আর্জেন্টিনা। বাঁচা-মরার লড়াইয়ে সবার নজর থাকবে মেসির দিকে। আলবেসেলেস্তেদের অধিনায়ক দক্ষিণ আমেরিকার দেশটিকে নিজের ক্যারিশমা দেখিয়ে দ্বিতীয় পর্বে নিয়ে যেতে পারবে কি না সেই চাওয়া, আকাঙ্ক্ষা, প্রতীক্ষা কিংবা আশা সব কিছু নিয়েই তার দিকে তাকিয়ে থাকবে তার ভক্ত-সমর্থকেরা। কাজটি কিন্তু মোটেও সহজ নয় মেসি ও জর্জি সাম্পাওলির জন্য।

নাইজেরিয়ার বিপক্ষে তাদের শুধু জয়ী হলেই চলবে না, গোল-ব্যবধানও বাড়িয়ে নিতে হবে এবং প্রার্থনা করতে হবে যেন আইসল্যান্ড ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে পরাজিত হয়। নাইজেরিয়ার বিপক্ষে এই জটিল অঙ্ক মাথায় নিয়ে তারা একে অপরের মুখোমুখি হবে সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেডিয়ামে।

গ্রুপ ডি থেকে দু’বারের বিশ্বকাপ ফুটবলের শিরোপাজয়ী আর্জেন্টিনা গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায়ের দ্বারপ্রান্ত। অথচ রাশিয়া বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে মেসি যেভাবে দলকে বিশ্বকাপের টিকেট পাইয়ে দিয়েছিলেন, ভক্তরা ভেবেছিলেন বিশ্বকাপের মূল লড়াইয়েও হয়তো সেভাবে লড়বেন তিনি। কিন্তু রাশিয়া বিশ্বকাপে হলো উল্টো। নিজেদের প্রথম ম্যাচেই মেসির আর্জেন্টিনা আইসল্যান্ডের সাথে ১-১ গোলে ড্র করে এবং বার্সেলোনার ও আর্জেন্টিনার অধিনায়ক ও সেরা তারকা সেই ম্যাচে পেনাল্টি থেকেও গোল করতে ব্যর্থ হয়েছিল। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফুটবলে খেলতে আসা আইসল্যান্ডের বিপক্ষে যাদের জনসংখ্যাই ৩ লাখ ৩৬ হাজার ড্রটাই অবাক করে দিয়েছিল পৃথিবীজুড়ে থাকা আলবেসেলেস্তে ভক্ত সমর্থকদের।

কিন্তু নিজেদের এই পরিণতিকে আরো হতাশাজনক করেছে মেসি অ্যান্ড কোম্পানি মডরিচ, রেকিটিচ ও মান্দজুকিচের ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে লজ্জাজনক খেলে ৩-০ গোলে পরাজিত হয়ে। ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষের এই হার আর্জেন্টিনা দলের ভেতরের অবস্থাও সামনে নিয়ে এসেছে। খেলোয়াড়দের মাঝে ভুল বোঝাবুঝি এবং প্রধান কোচ জর্জি সাম্পাওলি ও তার স্টাফদের সাথে ফুটবলারদের যে ঠিকমতো বনিবনা হচ্ছে না সেটিও প্রকাশ্যে চলে এসেছে। বিশ্বকাপ শুরুর আগেই সব আলোচনা ছিল আর্জেন্টিনার অধিনায়ক মেসিকে ঘিরে। এটিই তার শেষ বিশ্বকাপ হয়ে যেতে পারে এমনটি বলাবলি হচ্ছিল। নিজের ক্যারিয়ারে তাই রাশিয়া বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করে একটি সোনালি মুহূর্ত যোগ করতে চেয়েছিলেন মেসি এবং জাতীয় দলের হয়ে শিরোপা-খরাও ঘুচাতে চেয়েছিলেন বর্তমান সময়ের সেরা ফুটবলার। কিন্তু তেমনটি হয়নি। হতাশ মেসিকে দেখেছে সারাবিশ্ব।

ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে আর্জেন্টিনার পরাজয়টি তাদের সমর্থকদের জন্য যেন ছিল এক লম্বা সময়ের যন্ত্রণা। মডরিচের ক্রোয়েশিয়া, যারা আর্জেন্টিনার বিপক্ষে জয় দিয়েই দ্বিতীয় পর্ব নিশ্চিত করে ফেলেছে, তাদের বিপক্ষে আর্জেন্টিনার লজ্জাজনক বা অসহায় আত্মসর্মপণের যন্ত্রণা। ১৯৮৬ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আমেরিকার দেশটিকে প্রায় একাই শিরোপা এনে দেয়া আর্জেন্টিনার ফুটবল-ঈশ্বর দিয়েগো ম্যারাডোনাও নিজের দলের এই খেলা বিশ্বাস করতে পারছিলেন না স্টেডিয়ামে উপস্থিত থেকে। কোচ জর্জি সাম্পাওলির পরিকল্পনা নিয়েও সমালোচনায় মুখর ছিলেন ম্যারাডোনা। এর পর দলের হয়ে সব সিদ্ধান্ত দলের সবাই মিলে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনা ফুটবল ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ক্লদিও তাপিয়া। ২০০২ সালের পর প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের প্রথম পর্ব থেকেই বিদায় নেয়ার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে এখন আর্জেন্টিনা।

আজকের ম্যাচে সেরা তারকা মেসির দিকেই দৃষ্টি থাকবে সবার। তিনি জ্বলে উঠলেই জয়ের আনন্দে ভাসবে আর্জেন্টিনা ভক্তরা। তাই মেসিকে আটকাতে বিশেষ পরিকল্পনা করেছে নাইজেরিয়া। কারণ তারা ভালো করেই জানেন, মেসিই দলের সব। তিনি না থাকলে অতিসাধারণ দল আর্জেন্টিনা। সে কথা নিজেই বলেছেন নাইজেরিয়ার অধিনায়ক ওবি মিকেল, 'মেসি মেসিই। তবে ও ঈশ্বর নয়। রক্ত মাংসের মানুষ। এটা ঠিক, ও ম্যাচের ভবিষ্যৎ ঠিক করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে। ব্রাজিলে ও একাই আমাদের বিরুদ্ধে দুটি গোল করে দলকে জিতিয়েছিল। তবে মেসি না থাকলে আর্জেন্টিনা অতিসাধারণ একটা দল। তবে মেসিকে বেশি গুরুত্ব দেয়া ঠিক হবে না। তাতে চাপ বাড়বে আমাদের ওপর। মেসিকে থামাতে হবে। ওর জন্য আমাদের বিশেষ পরিকল্পনা রয়েছে। প্রয়োজনে ওকে কড়া মার্কিংয়ে রাখতে হবে। আইসল্যান্ডের বিরুদ্ধে আমরা ভালো ফুটবল খেলেছি। আহমেদ মুসা জোড়া গোল করেছিল। দল ছন্দে আছে। মেসিকে আটকে ম্যাচটা জেতাই হবে আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।’

এই পরিকল্পনা কতটুকু কাজে লাগাতে পারবে নাইজেরিয়া তা মাঠে নামার পরই দেখা যাবে। তবে যতই পরিকল্পনা করা হোক মেসি জাদু দেখানো শুরু করলে সব পরিকল্পনাই ভেস্তে যাবে। তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে বাংলাদেশ সময় রাত ১২টা পর্যন্ত। কারণ টান টান উত্তেজনার ম্যাচটি শুরু হবে এই সময়েরই।

 

আরো পড়ুন : মেসিকে আটকাতে নাইজেরিয়ার বিশেষ পরিকল্পনা

১৩ বছর আগের হিসাব মেলাতে চান নাইজেরিয়ার অধিনায়ক জন ওবি মিকেল। ২০০৫ যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে নাইজেরিয়াকে ২-১ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল আর্জেন্টিনা। গোটা টুর্নামেন্টে ভালো খেলে দলকে ফাইনালে তোলার পর নাইজেরিয়ার মাইকেলরই নাকি গোল্ডেন বল পাওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল ছিল। কিন্তু ফাইনালে পেনাল্টি থেকে জোড়া গোল করে হিসাব উল্টে দিয়েছিলেন মেসি। গোল্ডেন বল জিতে নিয়েছিলেন লিও। এখনও সেই আক্ষেপ মনের মধ্যে পুষে রেখেছেন ওবি মিকেল।

রাশিয়া বিশ্বকাপে ‘ডি’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মঙ্গলবার সেন্ট পিটার্সবার্গে আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগে নাইজেরিয়ার অধিনায়ক স্মৃতিচারণা করেন, 'সবাই বলছিলেন আমিই টুর্নামেন্টের সেরা হিসাবে গোল্ডেন বল জিতব। কিন্তু ফাইনালে মেসি পেনাল্টি থেকে জোড়া করে করে। আর্জেন্টিনা ২-১ ব্যবধানে আমাদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। মেসি পায় গোল্ডেন বল। রুপোর বল নিয়েই আমাকে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল। এবার সেটা হবে না। মেসিকে এত সহজে আমরা গোল করতে দেবো না।'

তিনি আরো বলেন, 'গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় দল হিসাবে আমাদের পরের রাউন্ডে যাওয়ার সবচেয়ে ভালো সুযোগ রয়েছে। দুটি ম্যাচ খেলে আমরা পেয়েছিল ৩ পয়েন্ট। সেখানে মেসিদের ঝুলিতে মাত্র ১ পয়েন্ট। ক্রোয়েশিয়া যেরকম খেলছে তাতে আমরা আশা করছি না আইসল্যান্ড জিতবে বলে। তাই আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে ড্র করলেই আমরা দ্বিতীয় রাউন্ডে পৌঁছে যাব। এই আর্জেন্টিনাকে হারানো জন্যই আমরা কাল (মঙ্গলবার) ঝাঁপিয়ে পড়ব।’

উল্লেখ্য, মিকেলের হাতে গুরুতর চোট রয়েছে। আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে তার খেলা তাই অনিশ্চিত। রেফারি যদি তাকে হাতে প্লাস্টার লাগিয়ে খেলার অনুমতি দেন, তাহলে মাইকেল ওবি মাঠে নামবেন বলে জানা গেছে।

এ নিয়ে বিশ্বকাপে পাঁচবার মুখোমুখি হচ্ছে আর্জেন্টিনা-নাইজেরিয়া। কিন্তু গত চারবারের সাক্ষাতে আর্জেন্টিনাই শেষ হাসি হেসেছে। ১৯৯৪ বিশ্বকাপে ক্লদিয়া ক্যানেজিয়ার জোড়া গোলে আর্জেন্টিনা ২-১ গোলে হারিয়েছিল নাইজেরিয়াকে। ২০০২ ও ২০১০ সালে নাইজেরিয়া ০-১ ব্যবধানে হেরেছিল আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে। দুটি বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে গোল করেছিলেন গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতা ও গ্যাব্রিয়েল হেইনজ। ২০১৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা ফের ৩-২ ব্যবধানে জিতেছিল নাইজেরিয়ার বিরুদ্ধে। জোড়া গোল করেছিলেন মেসি।

সেই প্রসঙ্গ টেনে নাইজেরিয়ার অধিনায়ক ওবি মিকেল বলেছেন, ‘মেসি মেসিই। তবে ও ঈশ্বর নয়। রক্ত মাংসের মানুষ। এটা ঠিক, ও ম্যাচের ভবিষ্যৎ ঠিক করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে। ব্রাজিলে ও একাই আমাদের বিরুদ্ধে দুটি গোল করে দলকে জিতিয়েছিল। তবে মেসি না থাকলে আর্জেন্টিনা অতিসাধারণ একটা দল। তবে মেসিকে বেশি গুরুত্ব দেয়া ঠিক হবে না। তাতে চাপ বাড়বে আমাদের ওপর। মেসিকে থামাতে হবে। ওর জন্য আমাদের বিশেষ পরিকল্পনা রয়েছে। প্রয়োজনে ওকে কড়া মার্কিংয়ে রাখতে হবে। আইসল্যান্ডের বিরুদ্ধে আমরা ভালো ফুটবল খেলেছি। আহমেদ মুসা জোড়া গোল করেছিল। দল ছন্দে আছে। মেসিকে আটকে ম্যাচটা জেতাই হবে আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।’

 

আরো পড়ুন : কোটি কোটি আর্জেন্টাইন ভক্তকে বিশ্বকাপজয়ের আনন্দে ভাসাতে চাই : মেসি

বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ড এখনও নিশ্চিত হয়নি আর্জেন্টিনার। প্রথম ম্যাচে আইসল্যান্ডের সাথে ড্র আর দ্বিতীয় ম্যাচে ক্রোয়েশিয়ার কাছে শোচনীয় পরাজয়ের পর সমালোচনার ঝড় বইছে। গত আসরের ফাইনালে জার্মানির কাছে হারের পর অঝোর ধারায় কাঁদা মেসি অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন তিনি। এবার দুই ম্যাচের এই ফলাফলের পর হতাশায় ডুবে গেছে আর্জেন্টাইনরা। কোচ সাম্পাওলির সাথে কেউ কেউ তো মেসিকে অবসরও নিতে বলছেন। তবে মেসি বলছেন অন্য কথা। বিশ্বকাপ না জিতে অবসর নিবেন না তিনি। কারণ তার স্বপ্ন যে, দুই হাতে বিশ্বকাপের শিরোপা উঁচিয়ে ধরা।

এই স্বপ্ন পূরণ করতে হলে আর্জেন্টিনাকে শেষ ম্যাচে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে জিততেই হবে। পাশাপাশি নজর রাখতে হবে আইসল্যান্ড ও ক্রোয়েশিয়ার ম্যাচের দিকে। আইসল্যান্ড যদি ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে জিতে তাহলে পরের রাউন্ডে যেতে পারবে না আর্জেন্টিনা। এই দুঃস্বপ্ন নিয়ে এখনই ভাবতে চান না মেসি। শুধু ভক্তদের আশ্বস্ত করেত চান, বিশ্বকাপ না জিতে অবসর নিবেন না তিনি।

ফুটবলের এই জাদুকর বলেন, 'আমি সব সময় বিশ্বকাপের শিরোপা উঁচিয়ে ধরে রাখার স্বপ্ন দেখেছি। এরপর আনন্দে ভেসে যাওয়ার স্বপ্নও দেখেছি। এ মুহূর্তটি মনে হলে আমার মাথার চুল পর্যন্ত দাড়িয়ে যায়। আমি বিশ্বের কোটি কোটি আর্জেন্টাইন ভক্তকে এই আনন্দে ভাসাতে চাই। এই স্বপ্ন কিছুতেই বিসর্জন দিতে পারব না।'

মেসি আরো বলেন, 'আমি গুরুত্বপূর্ণ সব কয়টি টুর্নামেন্ট জিতেছি। দিন শেষে আমি কিন্তু উচ্চবিলাসীই। আমি আমার দেশের জন্য বিশ্বকাপ না জিতে অবসর নিবো না।' - দ্য সান


আরো সংবাদ



premium cement
টাঙ্গাইলে বৃষ্টির জন্য ইসতেসকার নামাজ ফুলগাজীতে ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু দোয়ারাবাজারে শিশু হত্যা মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ২ কাউখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু চুয়েট শিক্ষার্থীদের সড়কে অবস্থান অব্যাহত, ঘাতক বাসচালক গ্রেফতার তামাক পণ্যে সুনির্দিষ্ট করারোপের দাবিতে এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ২৫ সংসদ সদস্যের চিঠি প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীতে মহিষের আক্রমণে বাবা-ছেলেসহ আহত ৪ গফরগাঁওয়ে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার তীব্র মাত্রায় হিংস্র হয়ে উঠেছে সরকার : মির্জা ফখরুল মিরসরাইয়ে মৃত্যুর ১৫ দিন পর ব্যাংক কর্মকর্তার কবর থেকে লাশ উত্তোলন দেশে দেড় হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং, দুর্ভোগে মানুষ

সকল