২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

সুুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সাথে ববিতা

-

বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নায়িকা ও ডিসট্রেসড চিলড্রেন অ্যান্ড ইনফ্যান্টস ইন্টারন্যাশনালের (ডিসিআইআই) শুভেচ্ছাদূত ববিতা সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সাথে ঈদ উদযাপন করেছেন। গতকাল ১০ জুন দুপুরে রাজধানীর গুলশানে ববিতার বাসভবনে ববিতা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সাথে ঈদ উদযাপন করেন। ওই সময় ববিতার সাথে ছিলেন বড় বোন সুচন্দা ও ছোট বোন চম্পা। ৪০ জনেরও বেশি শিশু ববিতা, সুচন্দা ও চম্পার সাথে এক অন্যরকম সময় কাটায়। শিশুরা ববিতাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি তার সাথে ঈদ আড্ডায় মেতে উঠে। এ সময় ববিতার দুই বোনও তাদের সাথে গল্পে মেতে উঠে। তিন বোনকে শিশুরা গানও শোনায়। শিশুরা ববিতাকে রমজানের ওই রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ, শ্রাবণের মেঘগুলো জড়ো হলো আকাশে ও রেল লাইনের ওই বস্তিতে জন্মেছিল একটি ছেলে গান দু’টি গেয়ে শোনায়। গানের পাশাপাশি শিশুরা সোহাগ চাঁদ বদনি... নাচো তো দেখি গানের সাথে নাচ পরিবেশন করে। শিশুদের নাচে গানে মুগ্ধ হন সুচন্দা, ববিতা ও চম্পা। ডিসিআইআইয়ের শুভেচ্ছাদূত হয়ে দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে যাচ্ছেন ববিতা। শুধু দেশেই নয়, দেশের বাইরেও তিনি ডিসিআইআইয়ের হয়ে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। একজন আন্তর্জাতিক শিল্পী হিসেবে ববিতা দেশের জন্য এর আগে সিনেমাতে অভিনয় করে যেমন সুনাম কুঁড়িয়েছেন, ঠিক তেমনি দেশের হয়েই তিনি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কাজ করে দেশের সুনাম বয়ে আনছেন। ববিতা বলেন, ‘আমি এর আগেও ঈদে, আমার জন্মদিনে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সাথে বিশেষভাবে সময় কাটিয়েছি। সুবিধাবঞ্চিত এসব শিশুরা প্রতিভাবান এবং মেধাবীও বটে। শুধু লেখাপড়াই নয়, লেখাপড়ার পাশাপাশি তারা বিভিন্ন কাজে বেশ পারদর্শী। শিশুরা আমাদের গান গেয়ে শুনিয়েছে, নৃত্য পরিবেশন করেছে। সত্যিই তাদের এই পরিবেশনায় আমি, আমরা আবেগাপ্লুত। তাদের ভালোবাসায় মুগ্ধ আমি। আমি মনে করি উপযুক্ত সুবিধা পেলে তারাও সমাজ ও দেশের কর্ণধার হয়ে উঠবে একদিন ইনশাল্লাহ। ।


আরো সংবাদ



premium cement