২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

ভোট বন্ধের দাবি হাসান সরকারের

বিএনপি
ফাইল ছবি - নয়া দিগন্ত

গাজীপুর সিটি নির্বাচনে ভোট বন্ধের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির দলীয় প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার। তবে তিনি ভোট বর্জন করবেন না বলে জানান।

আজ মঙ্গলবার বেলা সোয়া একটার দিকে গাজীপুর জেলা দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তিনি।

হাসান উদ্দিন সরকার বলেন, ‘প্রায় শতাধিক বুথ থেকে আমার এজেন্টদের বের করে দেয়া হয়েছে। ব্যালট ছিনতাই করে জাল ভোট দেয়া হয়েছে। এভাবে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। আমি এ ভোট বন্ধের দাবি জানাই। তবে আমি ভোট বর্জন করব না। শেষ পর্যন্ত ভোটের মাঠে থেকে দেশবাসীকে আওয়ামী লীগের স্বরূপ দেখাতে চাই। দেশবাসীকে দেখাতে চাই আওয়ামী লীগ কীভাবে ভোট কারচুপি করে নির্বাচন করে।’

তিনি বলেন, ‘আমি রিটার্নিং অফিসারের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে লিখিত অভিযোগ দেব। ভোট বন্ধের দাবি জানাব।

আরো পড়ুন :

জাল ভোট, প্রতিবাদে বিক্ষোভ
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে জাল ভোট মারা হয়েছে। কেন্দ্রটির ৬নং বুথে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার প্রতিবাদে ভোট স্থগিতে বিক্ষোভ করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার হুমায়ুন কবির বলেন, কয়েকজন লোক সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে ভোট কেন্দ্রে ঢুকে পড়ে। তারা ব্যালট পেপার ছিনিয়ে নিয়ে সিল মারতে থাকে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিষয়টি জানালে তারা তাদেরকে সরিয়ে দেয়।

এ ব্যাপারে প্রিসাইডিং অফিসার কফিল উদ্দিন ভূঁইয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে প্রথমে তিনি বিষয়টি জানেন না বলে জানান। পরে তিনি ওই কক্ষে গিয়ে বিষয়টির সত্যতা পান। এরপর তিনি বলেন, ‘আগে আমাকে এ বিষয়ে জানানো হয়নি। পদক্ষেপ নেয়া হবে।’

বিএনপির এজেন্টদের বের করে দেয়া হয়েছে- এমন অভিযোগের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘সকাল দিকে বিএনপির কিছু এজেন্ট এসেছিল, পরে তারা নিজেরাই চলে গেছে।’

এদিকে, একই কেন্দ্রে ব্যালট পেপার ছিনিয়ে নেয়া নিয়ে দুই কাউন্সিলর প্রার্থী- ঘুড়ি প্রতীকের প্রার্থী হান্নান মিয়া ও ঠেলাগাড়ি প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল করিমের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে ঘুড়ি প্রতীকের প্রার্থীর লোকজন বিক্ষোভ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

বিএনপির এজেন্টদের বের করে দেয়া হয়েছে : রিজভী
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ধানের শীষের এজেন্টদেরকে ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া এবং সেখানে বিএনপি নেতাকর্মীদের গণগ্রেফতার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আজ মঙ্গলবার সকালে নয়া পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে ঘিরে আমরা এ পর্যন্ত যতো অনিয়ম, গ্রেফতার ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সংবাদ পেয়েছি তা ধানের শীষের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট মো: সোহরাব উদ্দিন রিটার্নিং অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন।

তিনি জানান পুলিশ বিভিন্ন কেন্দ্রে গিয়ে বলছে গণমাধ্যমকে কেন্দ্রে ঢুকতে দেয়া হবে না। গণগ্রেফতার, কেন্দ্র দখল ও ধানের শীষ প্রতীকের এজেন্ট বের করে দিয়ে চলছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন। কেন্দ্রে যাওয়ার পথে ডিবি পুলিশ ধানের শীষের এজেন্ট ও কেন্দ্র কমিটির সদস্যদের গণহারে গ্রেফতার করছে। সকাল ৬টা থেকেই শুরু হয় পুলিশের এই গণগ্রেফতার। গতকাল দিবাগত রাত ৮টায় ২ নং ওয়ার্ড কাশিমপুর ইউনিয়নের পানি শাইল এলাকায় সাভার পৌরসভার আওয়ামী লীগ দলীয় মেয়র আব্দুল গণি ২ শতাধিক বহিরাগত সন্ত্রাসী নিয়ে এসে সেখানে অবস্থান নিয়েছে। মুন্সিপাড়া ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেসে সারারাত ব্যালট পেপার ছাপিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সেগুলো নিয়ে বিভিন্ন কেন্দ্রে গিয়েছে।

নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের চিত্র তুলে ধরে রিজভী বলেন, গতকাল ১১ নং ওয়ার্ড খোলাপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র কোনাবাড়ী থেকে রফিকুজ্জামান, কাশিমপুর ইউনিয়ন ৩ নং ওয়ার্ড হাতিমারা স্কুল কেন্দ্র কাশিমপুর ইউনিয়ন যুবদল সাধারণ সম্পাদক রমজান আলী, গত রাত সাড়ে ৮টায় ৪৪ নং ওয়ার্ড নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক আলাউদ্দিন খান, বিএনপি নেতা স্বপন, মনির হোসেন, ২৪ নং ওয়ার্ডর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক আবদুল মোতালিবকে গত রাতে ডিবি পুলিশ আওয়ামী সন্ত্রাসীদের নিয়ে ৪১ নং ওয়ার্ডে ঢুকে তল¬াশীর নামে ব্যাপক তান্ডব চালিয়েছে এবং ১ জনকে গ্রেফতার করেছে।

তিনি বলেন, আজ গ্রেফতার করা হয়েছে শ্রমিকদলের জেলা দফতর সম্পদক বজলুর রহমান বাদল, বালু চাকুলী ভোট কেন্দ্রের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব মোঃ ফজলুকে। ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড আঞ্জুমান হেদায়েতুল উম্মত কেন্দ্র এজেন্ট হাবীবুর রহমান, ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড টিডিএইচ সরকারি প্রাথমিত বিদ্যালয় কেন্দ্রের এজেন্ট ফারুক, ৩১ নং ওয়ার্ড ধীরাশ্রম জি.কে আদর্শ উচ্চ বিদ্যলয় কেন্দ্র এজেন্ট সেলিম রেজা, বিএনপি নেতা মানিক, ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড সাহারা খাতুন কিন্টারগার্টেন কেন্দ্রের এজেন্ট মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর আলমকে, ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র থেকে সাবেক কমিশনার শরিফ মিয়াকে, ৩৪ নং ওয়ার্ড শরিফপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে মনির হোসেন মোতাহার, ৩৬ নং ওয়ার্ডের গাছা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের ধানের শীষের এজেন্ট গাজীউল হক ও মামুনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রিজভী বলেন, ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড বনমালা এলাকা থেকে বিএনপি কর্মী জাকির, রাজন, টঙ্গী থানা ছাত্রদল সহসভাপতি শাহাব উদ্দিনকে গ্রেফতার করে এবং ধূমকেতু স্কুল কেন্দ্রের এজেন্ট ডা. আব্দুল হামিদকে কেন্দ্রের ভেতর থেকে ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। ৫৬ নং ওয়ার্ড নং ওয়ার্ড আরিচপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র কমিটির সদস্য কাজী শাহীনকে গ্রেফতার করেছে। স্থানীয় সংসদ সদস্যের বাড়ির কেন্দ্র নোয়াগাঁও এম.এ মজিদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ঢুকার সময় এজেন্ট আলমগীর হোসেনকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ।

এজেন্ট বের করে দিয়ে কেন্দ্র দখল
বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করে বলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য জাহিদ আহসান রাসেলের বাড়ির সামনে নোয়াগাঁও এম.এ মজিদ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রসহ অনেক কেন্দ্রে এজেন্ট ঢুকতে দেয়া হয়নি। ১ নং ওয়ার্ড মাধবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হার্বাট মডেল একাডেমী কেন্দ্র, জসিম উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্র, পানিসাইল গিয়াসউদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্র, ২নং ওযার্ড লোহাআলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র, নোয়াকুর মাজার কেন্দ্র, কফিলউদ্দিন পাবলিক স্কুল কেন্দ্র, সিনকাপ প্রিক্যাডেট এন্ড হাইস্কুল কেন্দ্র, ৩নং ওয়ার্ডে বারিন্দা কেন্দ্রে এজেন্ট সাফিকুলকে এবং ৬ নং ওয়ার্ডের কাশিমপুর উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের ৬ জন এজেন্টকে পুলিশ বের করে দিয়েছে। ৫ নং ওয়ার্ডের বাগবাড়ী কেন্দ্র, ৭ নং ওয়ার্ডের জরুন মাদাসা কেদ্রের ধানের শীষের সকল এজেন্ট বের করে দিয়ে পুলিশ নিজেরাই নৌকা প্রতীকে সিল মারছে।

রিজভী বলেন, কালিয়াকৈর উপজেলা চেয়ারম্যান রাসেলের নেতৃত্বে - কোনাবাড়ী কলেজ কেন্দ্র, আমবাগের ৪টি কেন্দ্র, জোড়ন স্কুল-এর ৬টি কেন্দ্র, পারিজাত-এর ৬টি কেন্দ্র দখল করে ধানের শীষের এজেন্টদের বের করে দিয়ে নিজেরা নৌকা প্রতীকে সীম মারছে। কাশিমপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ধানের শীষের এজেন্ট আজিজ মাস্টারকে কেন্দ্র থেকে বের করে পুলিশভ্যানে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাগবাড়ী মাদ্রাসা কেন্দ্রের এজেন্ট মাহবুব মেম্বারসহ সকল এজেন্টদের একটি কক্ষে আটকিয়ে রেখে নৌকা প্রতীকে সীল মারছে। ৮ নং ওয়ার্ডের কোনাবাড়ী কলেজ কেন্দ্রের ধানের শীষের সকল এজেন্ট বের করে দিয়েছে। ওই কেন্দ্রের ভোটারদের কাউন্সিলদের ব্যালট দেয়া হয় এবং মেয়রের ব্যালটে তারা নিজেরাই সীল মারে। মুন্নু টেক্সটাইল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের বাইরে ভোটারদের বিশাল লাইন অথচ কেন্দ্রের ভিতরে ফাঁকা।

রিজভী আরো অভিযোগ করেন, ১১ নং ওয়ার্ড খোলাপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র, ১৫ নং ওয়ার্ডে বাসন তাইজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র, ১৭ নং ওয়ার্ডের এম এ রাজ্জাক মাস্টার দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রের অধিকাংশ এজেন্টকে বের করে দেয়া হয়েছে। ১৭ নং ওয়ার্ড জোগীতলা বদরে আলম আরাবিয়া মাদরাসা কেন্দ্র, ২১ নং ওয়ার্ড কাউলতিয়া জহির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়, ২৪ নং ওয়ার্ডের ভানুয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২৬ নং ওয়ার্ডে শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে, ৩০ নং কানাইয়া ভোট কেন্দ্রে ধানের শীষের এজেন্টকে ঢুকতে দেয়া হয়নি। ৩১ নং ওয়ার্ড ধীরাশ্রম জি.কে আদর্শ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, ৩৪ নং ওয়ার্ড শরিফপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৩৫ নং ওয়ার্ড কলমেশ^র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও রোকেয়া স্বরনী কেন্দ্র, ৩৭ নং ওয়ার্ড কুনিয়া হাজী আব্দুল লতিফ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র ও আয়াত আলী উদয়ন একাডেমী, ৩৬ নং ওয়ার্ডের কামারজুড়ি ইউসুফ আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও গাছা উচ্চ বিদ্যালয়ের সকল এজেন্ট, ৪০নং ওয়ার্ডে ইসয়ালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটারদের বলা হচ্ছে আপনাদের ভোট দেয়া হয়ে গেছে। ৪১ নং ওয়ার্ড পূবাইল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র, নোয়াগাঁও এম.এ মজিদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র, ৪২ নং ওয়ার্ড রোহান বিন্দ্যায়িত স: প্রা: বিদ্যালয়, ৪৬ নং ওয়ার্ডের নওয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র, শাহজুদ্দিন সরকারী বিদ্যা নিকেতন কেন্দ্রের সব এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে। ৪৮ নং ওয়ার্ড ধূমকেতু উচ্চ বিদ্যালয়, ৪৯ নং ওয়ার্ড আঞ্জুমান হেদায়েতুল উম্মত এতিমখানা, ৫১ নং ওয়ার্ডের সাতাই উচ্চ বিদ্যালয় ও সাতাই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে, ৫৫ নং ওয়ার্ড শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র থেকে সকল এজেন্ট বের করে দিয়ে সীল নৌকা প্রতীকে সিল মারা হচ্ছে। পুলিশ ও ডিবির সহযোগিতায় ছাত্রলীগ নৌকা মার্কায় সীল মারছে। কাশিমপুর ইউনিয়নের মাধবপুর কেন্দ্রে সরকার দলীয় মেয়রের ব্যালটে সীল মারার জন্য ভোটারদের নির্দেশ দিচ্ছে পুলিশ।

এছাড়া গত সোমবার রাত ৩টায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) মিজানুর রহমানকে গুলশানস্থ তার নিজ বাসভবন থেকে দরজা ভেঙ্গে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। কিন্তু র‌্যাব তাকে গ্রেফতারের বিষয়টি এখনো পর্যন্ত স্বীকার করেনি। আমি দলের পক্ষ থেকে এই ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি এবং অবিলম্বে মেজর (অব.) মিজানুর রহমানকে জনসম্মুখে হাজির করার জোর দাবি জানাচ্ছি।


আরো সংবাদ



premium cement
‘প্রত্যেককে কোরআনের অনুশাসন যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে’ মতলব উত্তরে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের শেষ ধাপের পরীক্ষা শুক্রবার লম্বা ঈদের ছুটিতে কতজন ঢাকা ছাড়তে চান, কতজন পারবেন? সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করলেন ভুটানের রাজা জাতীয় দলে যোগ দিয়েছেন সাকিব, বললেন কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই কারওয়ান বাজার থেকে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে ডিএনসিসির আঞ্চলিক কার্যালয় এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন : প্রধানমন্ত্রী নারায়ণগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি আহসান উল্লাহ ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার বিষয়ে ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি আনোয়ারায় বর্তমান স্বামীর হাতে সাবেক স্বামী খুন, গ্রেফতার ৩

সকল