২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫
`
শ্রুতি ও স্মৃতির সোনালি শিখা

যেমন দেখেছি তাঁকে

-

একুশ.

আধ্যাত্মিক জ্যোতি যখন মানুষের আত্মাকে প্রভাবিত করে তখন মানুষ নিজের সীমা ছাড়িয়ে ঊর্ধ্বে উঠে আসেন। মানুষ নিজেকে কাছে থেকে দেখেন। দূরে থেকেও দেখতে পারেন। নিজেকে যেমন ভালোবাসেন, তেমনি ভালোবাসার বাইরে থেকেও নিজেকে আবিষ্কার করেন। জীবনে সাফল্য ও ব্যর্থতার রেখা চিহ্নিত করেন বৃহত্তর জীবনের লক্ষ্যে। আধ্যাত্মিক মানুষেরা জানেন মৃত্যু জীবনের সমাপ্তি নয়, বরং মৃত্যু জীবনের অনন্ত ভোর। ফলে এ মানুষেরা জীবনের একটি ধারাবাহিক আনন্দের ভেতর নিজের পথ চিহ্নিত করেন।
আধ্যাত্মিক জ্যোতির দিকে এগুলো মানুষের গতি ও ধারা প্রবল করার ইচ্ছে জাগে। নতুন নতুন সূত্র খোঁজে একে শাণিত করার। আল মাহমুদের ভেতরও এমন অনুসন্ধানী তৃষ্ণা ছিল। ফলে তিনি নানাভাবে আধ্যাত্মিক চেতনাকে বৃদ্ধি করার উপায় খুঁজতেন। সেই খোঁজাখুঁজির অভ্যন্তরীণ স্রোত তাকে পৌঁছে দিয়েছে তার সহায়ক পথে।
বাংলা ভাষার সবচেয়ে প্রভাবশালী দু’জন কবিÑ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং কাজী নজরুল ইসলাম প্রবলভাবে আধ্যাত্মিক ছিলেন। দু’জনের ধর্ম আলাদা এ কথা সত্য। বিশ্বাসও ভিন্নরকম এ কথাও সত্য। এটিও অবশ্য ধর্মের পার্থক্য থেকে সৃষ্ট। একজন ছিলেন ব্রাহ্ম ধর্মের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। নজরুল ছিলেন ইসলামে পূর্ণাঙ্গ বিশ্বাসী। কিন্তু আধ্যাত্মিক চেতনার প্ররোচনা ছিল দু’জনেরই তীব্র। দু’জনের কবিতা বিশেষ করে গানে এ চেতনার আন্তঃস্রোত গভীরভাবে প্রবাহিত। রবীন্দ্রনাথের বিশ্বাস খানিকটা আচ্ছন্ন ছিল। ছিল রাখঢাক। অনেকটা রহস্যের আবরণে মোড়ানো; কিন্তু একেশ্বরবাদিতায় ছিলেন স্বচ্ছ। এককের প্রতি তার নিবেদন ছিল দৃঢ়।
নজরুলের বিশ্বাসে কোনো রাখঢাক নেই। অস্বচ্ছতা কিংবা দ্বিধা নেই। একদম প্রকাশ্য ঘোষণা। সর্বশক্তিমানকে অন্তরাত্মায় গ্রোথিত রেখেছেন দ্বিধাহীন। সত্যকে সত্য বলার এক তীব্র সাহস নজরুলের চৈতন্যে ঢেউয়ের মতো উচ্ছ্বসিত ছিল। হৃদয়ের চারিধার প্লাবিত করার বিস্ময় বারিধারা নজরুলকে ভেতর থেকে করেছে নির্ভীক।
এ দু’জন কবির আধ্যাত্মিক প্রভাব আল মাহমুদের ওপর বেশ বিস্তার করেছে। রবীন্দ্র-নজরুলের কবিতা এবং গান থেকে উচ্চারণ করতেন আল মাহমুদ। বলতেন এদের আধ্যাত্মিক রহস্যের কথা। এ দু’জনের সাথে যোগ হয়েছে রুমী, শেখ সাদী ও হাফিজের আধ্যাত্মিক জগৎ। ইরান সফরে আল মাহমুদ এদের কবর জিয়ারত করেছেন। নীরবে-নিভৃতে রুমীর মাজারের পাশে অনেক সময় ধরে দাঁড়িয়েছিলেন। রুমীর অধ্যাত্ম-চেতনা সারা পৃথিবীতে কত মানুষকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে তার শেষ নেই। এর মধ্যে কবি এবং কবিতাপ্রেমীদের সংখ্যা সীমাহীন। রুমীর এ আধ্যাত্মিক সায়রে ভিজে গেলেন আল মাহমুদ। নিজেকে আরো গভীরভাবে দেখার চোখ পেলেন তিনি। তবে এসব নিয়ে কখনো ভান করার চেষ্টা করেননি। লোক দেখানো সাধনার বিষয়েও ছিলেন সংযমী। সাধারণ পাঠক কিংবা লেখকদের সাথে এসব নিয়ে মুখই খুলতেন না। তিনি খুঁজছিলেন আধ্যাত্মিক পথের আরো স্বচ্ছতা। আরো গতি। তিনি শুনলেন বায়তুশ শরফের পীর মাওলানা আবদুল জব্বারের কথা। মাওলানা জব্বার তখন আধ্যাত্মিক পীর হিসেবে বেশ প্রসিদ্ধ ছিলেন। তিনি আমাদের সমাজে কথিত পীরদের মতো ছিলেন না। তার দৃষ্টির গভীরতা ছিল অন্যরকম এবং সেটি ছিল ইসলামের পরিপূর্ণ বিধানের দিকে। পৃথিবীর জীবন এবং পরকালীন জীবনের সমন্বয় ছিল তার আধ্যাত্মিকতায়। বায়তুশ শরফের বর্তমান পীর মাওলানা কতুবউদ্দিন। ঠিক তার আগেরজনই ছিলেন মাওলানা আবদুল জব্বার। তিনি আমৃত্যু পীর ছিলেন বায়তুশ শরফের। আল মাহমুদ তার কাছে যাওয়ার ইচ্ছে করলেন। কিন্তু বায়তুশ শরফ তো চট্টগ্রাম। এর মধ্যে চট্টগ্রাম কোনো অনুষ্ঠান হয়নি। কোনো কাজেও যাননি সেখানে। একদিন শুনলেন পীর সাহেব আসছেন ঢাকায়। আসছেন ফার্মগেট বায়তুশ শরফ মসজিদে। একজনকে সাথে নিয়ে গেলেন তিনি। তখন আসরের শেষ সময়। মাগরিবের একটু আগে আগে। মাওলানা আবদুল জব্বার তখন মসজিদের মিম্বরে বসা। সামনের লোকদের তালিম দিচ্ছিলেন। মসজিদে প্রবেশ করলেন আল মাহমুদ। হেঁটে পৌঁছে গেলেন জমাট বাঁধা লোকদের পেছনে। পীর সাহেবের দৃষ্টি তখনই পড়ল তার ওপর। আল মাহমুদের ভাষায় হঠাৎ তার দৃষ্টি আমার ওপর এসে পড়ল। আমার মনে হলো এ তো দৃষ্টি নয়, যেন বিদ্যুতের দু’টি ফলা। আমার বুক ভেদ করে যেন পৌঁছে গেল গভীরে। খানিকটা কেঁপে উঠলাম আমি। কিন্তু আমি আমার চলার গতি থামালাম না। বসে থাকা মানুষের ভেতর দিয়ে পৌঁছে গেলাম মিম্বরের সামনে। যেখানে পীর সাহেব বসে আছেন এক প্রশান্তচিত্তে। তিনি তালিম থামিয়ে চেয়ে রইলেন আমার আগমনের দিকে। আমি সামনে যেতেই তিনি হাত বাড়িয়ে দিলেন। আমি তার হাতে হাত রাখলাম। তিনি আমাকে ক’টি দোয়া পাঠ করালেন। তারপর বললেনÑ আল্লাহ ছাড়া আর কারো কাছে মাথা নোয়াবেন না। মানুষকে ঘৃণা করবেন না। লোভ থেকে বেঁচে থাকুন। সুখ এবং দুঃখ উভয় অবস্থায় মধ্যম পথ অবলম্বন করুন। বিপদে ধৈর্য ধরুন। নিজের কাছে নিজে সৎ থাকুন। আর যখন সিজদা করবেন কলিজা উপুড় করে সিজদা করুন। অর্থাৎ হৃদয়-মন-আত্মা ঢেলে দিন সিজদায়। আল্লাহর রহমত অবারিত হবে আপনার জন্য। হাত ছেড়ে দিয়ে বসালেন মিম্বরের পাশেই। আল মাহমুদ বললেনÑ আমার মনে হলো যেন এক ধরনের আলোর তরঙ্গ ঢেউ তুলছে আমার বুকের গহিনে। অপার্থিব একটি আনন্দে ভরে উঠল আমার মন।
যখনই এসব আধ্যাত্মিক আলাপচারিতা হতো আল মাহমুদ তার পীর সাহেবের কথা স্মরণ করতেন। বলতেনÑ আমার পীর সাহেব হুজুর আমাকে এই এই বলেছেন। আমার জন্য দোয়া করেছেন। আমাকে এভাবে সিজদা করতে বলেছেন। তোমরাও এভাবে সিজদা করো। সিজদা তো আত্মসমর্পণ। নিজেকে সঁপে দেয়া। এমন করে সঁপে দেয়াই হবে একজন বিশ্বাসীর কাজ। তিনি আরো বলতেনÑ আমার বিশ্বাস কোনো লোভ-লালসা থেকে জন্ম নেয়নি। ঠুনকো কোনো অন্ধ বিশ্বাসও নয় কিংবা তথাকথিত জন্মসূত্রে বিশ্বাসীও আমি নই। যুক্তির নিরিখে অর্জিত বিশ্বাস আমার। আমি পাপ করি, অপরাধ করি; কিন্তু আমার বিশ্বাসে কোনো দ্বিধা অথবা অস্বচ্ছতা নেই।
এভাবে আল মাহমুদের মনোজগৎ পরিবর্তনে একটির পর একটি ঘটনা ঘটতেই থাকল। অকস্মাৎ তার কাছে এলো মুসলিম বিশ্বের সবচেয়ে পবিত্রতম মহাসম্মিলন হজ পালনের আমন্ত্রণ। আমন্ত্রণ জানিয়েছে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থাÑ রাবেতা অলমে ইসলামী। ক’জন নওমুসলিমকে সৌদি সরকারের খরচে হজ পালনের আয়োজন ছিল এটি। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেনÑ আবদুর রহমান গোপ, আবদুর রহমান বিশ্বাস এবং আবুল হোসেন ভট্টাচার্য। আবুল হোসেন ভট্টাচার্য ছিলেন নওমুসলিমদের নেতা। তিনি বেশ কিছু বই রচনা করেছেন। বইগুলো ইসলামের বিভিন্ন বিষয়কেন্দ্রিক। এরা সবাই হিন্দু থেকে মুসলিম। তারা সবাই হিন্দু নামের অংশবিশেষ মুসলমানি নামের সাথে রেখে দিলেন। রেখে দিলেন এ জন্য যে, মানুষ জানুক এরা কোন ধর্ম থেকে ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তারই একটি নিশান উড়িয়ে রাখলেন নামের সাথে।
এদের সাথে আল মাহমুদকেও অন্তর্ভুক্ত করা হলো। হয়তো এমন চেতনা থেকে একজন কবি সমাজতান্ত্রিক ধ্যানধারণা ও বিশ্বাস ত্যাগ করে ইসলামে ফিরেছেন, এই হিসেবে তিনিও নওমুসলিম। রাবেতা আলমে ইসলামীতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছিলেনÑ বিশিষ্ট চিন্তাবিদ শাহ আবদুল হালিম। তার বিশেষ আগ্রহে আল মাহমুদের নামটি তালিকাভুক্ত হয়। শাহ আবদুল হালিম নামটিও নানাভাবে জড়িয়ে আছে আল মাহমুদের সাথে। নানা সময়ে নানাভাবে তিনি থেকেছেন আল মাহমুদের কাছাকাছি। শাহ আবদুল হালিম মূলত আমাদের সমাজে সুস্থ চিন্তার অগ্রসর মানুষ। তিনি আল মাহমুদের নামটি জুড়ে দিলেন হজ কাফেলার সাথে। আল মাহমুদ গেলেন আধ্যাত্মিক মহা উৎসবের সম্মিলনে। যেখানে আত্মা কেবল অদৃশ্যের সৌরভে বিমোহিত। এক অপার্থিব আনন্দের অসীমতায় জাগ্রত। আল মাহমুদের অভিজ্ঞতাÑহজের মতো পবিত্রতম মহাসম্মিলন আমি আর দেখিনি। পুণ্যের তৃষ্ণার মতো সুন্দর মানুষের আর কিছু নেই। এটি এমন এক পিপাসা, যা কেবল হৃদয়কে পবিত্রতার উৎসবে উল্লাসিত করে। তিনি বলেছেনÑ আরাফার ময়দানে যখন সমবেত মনে হচ্ছিলÑ এই বুঝি হাসরের ময়দান। যেখানে সাদা কাপড়ে নিজেদের জড়িয়ে নিঃস্ব হয়ে মানুষ উপস্থিত মহান আল্লাহর দরবারে। এই যে নিঃস্ব হয়ে ফেরাÑ নিজেকে নিঃস্ব করে তোলার আয়োজন, এই তো পৃথিবীর জীবন। সেলাইহীন সাদা কাপড় পরেই তো মানুষ বিদায় নেয় পৃথিবী থেকে। জীবন যখন চিরজীবনের কাছে চলে যায়, পৃথিবীর সমস্ত দরজা রুদ্ধ হয়ে যায় তার জন্য।
হজ থেকে ফিরে এলেন আল মাহমুদ। যোগ দিলেন শিল্পকলা একাডেমিতে তার কাজে। এ সময় তার প্রতিদ্বন্দ্বী যারা তাকে খানিকটা বাঁকা চোখে দেখা শুরু করলেন। একে তো বিশ্বাসে তিনি সমাজতন্ত্র থেকে মুখ ফেরালেন। তার ওপর হজ পালন করার পর তার প্রতি কথিত প্রগতিবাদীরা চোখ খানিকটা বেশিই বাঁকা করলেন। তাদের এ বাঁকা চোখ টাটিয়ে উঠল আরো যখন হজ থেকে ফিরে এসে প্রকাশ করলেন কবিতার বইÑ বখতিয়ারের ঘোড়া। শিল্পী হামিদুল ইসলামের অসাধারণ প্রচ্ছদে প্রকাশ হলো বইটি। প্রকাশনার পর তুমুল আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলো বইটি ঘিরে। বইটি প্রকাশের অল্প দিনের মাথায় ফুরিয়ে গেল এর প্রথম সংস্করণ। বইটির নাম কেন ‘বখতিয়ারের ঘোড়া’ এই নিয়ে সমালোচনা ছিল সবচেয়ে বেশি। আল মাহমুদের বন্ধু কবি শহীদ কাদরী কোনোভাবেই বইয়ের নামটি মেনে নিতে পারেননি। কবিতার প্রতি তার তেমন আপত্তি ছিল না। কিন্তু নামের প্রতি ছিল ঘোরতর বিরূপতা, আল মাহমুদকে বারবার বলেছেনÑ ইয়ার বইয়ের নামটি বদলে দাও। কবিতা যা লিখেছÑ লিখেছ।
নামটি এমন হতে পারে না। আল মাহমুদও নাছোড় কবি। নাম রেখেছেন তো রেখেছেন। নড়চড় নেই এর। ‘বখতিয়ারের ঘোড়া’ কাঁধে নিয়েই বেরিয়ে গেল বইটি। মজার বিষয় হচ্ছে, যারা এই বইয়ের বিরোধিতা করেছেন তারাই বইটির ওপর হুমড়ি খেয়েছেন। গোগ্রাসে গিলেছেন কবিতা। চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন। আডডায় আসরে আলোচনা করেছেন তুমুল। এমনকি কলকাতার কবিরাও কান খাড়া করেছেন। তাদের কেউ কেউ নির্মোহ সমালোচনা করেছেন।
বলেছেন বখতিয়ারের ঘোড়া ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন এবং কবিতায় বিশ্বাসের আধুনিক রূপায়ণ।
এ বইয়ের বেশ কিছু কবিতা সত্যিই অন্যরকম। কালোÑ চোখের কাসিদা, বখতিয়ারের ঘোড়া, নীল মসজিদের ইমাম, অতিরিক্ত চোখ দুটি, গিফারীর শেষ দিন, রাত্রির গান, তোমার মাস্তলে, তারার রাতে, তোমার শপথে, বাতাসের ঋতু, নাত, ফেরার গাড়ি, সুন্দরের নখ, খোলস ছাড়ার আগে, হত্যাকারীদের মানচিত্রÑ এসব কবিতা মনের চোখ খুলে অন্য দৃষ্টি জাগিয়ে দিতে সক্ষম।
যারা কবিতাকে কবিতা হিসেবে দেখেন এবং কবিতা যদি কবিতা হয়ে যায়, তারা জানেন এমন কবিতা রুখে দেয়ার শক্তি কারো থাকে না। এ সত্যের মোটা দাগের উদাহরণ আল মাহমুদ।
তার কবিতার বিষয়ে হইচই হয়েছে বেশ। আপত্তি উঠেছে জোরালো; কিন্তু কবিতা হয়নি অথবা কবিতায় অবিশ্বাস্য কোনো মতবাদ উদ্ভাবন করেছেন এমন অভিযোগ কিন্তু নেই। বরং আপত্তিকারী কবিকুল আল মাহমুদ না পড়ে ঘুমাতেন না। হিংসা-প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার সুযোগ অনেকেই নিয়েছেন। নিয়েছেন আল মাহমুদের কবিত্ব শক্তির ঈর্ষান্বিত সাফল্যের দিক থেকে। ঝড়ের মুখে কবিতার ক্ষেত্রে অবিচল থেকেছেন তিনি। সব সমালোচনাকে পায়ে পিষে লিখলেনÑ ‘অদৃষ্টবাদীদের রান্না-বান্না’, ‘আমি দূরগামী’, ‘প্রহরান্তের পাশ ফেরা’ ইত্যাদি কাব্যগ্রন্থ।
[চলবে]

 


আরো সংবাদ



premium cement
বৃষ্টির জন্য রাজশাহীতে ইসতিসকার নামাজ আদায় গাজীপুরে মহাসড়কের পাশ থেকে মৃত হাতি উদ্ধার প্রচণ্ড গরমের মধ্যে লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যা : প্রতিবাদ সমাবেশে পুলিশের গুলির নিন্দা জামায়াতের রাজধানীতে তৃষ্ণার্তদের মাঝে শিবিরের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ রাজশাহীতে সাড়ে ৬ কোটি টাকার হেরোইনসহ যুবক গ্রেফতার এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা গাজার বালিতে আটকে পড়েছে ইসরাইলি বাহিনী : হামাস মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন : যা বলছে আওয়ামী লীগ মান্দায় বিদ্যুতের আগুনে পুড়ল ৮ বসতবাড়ি রিজওয়ানকে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ব্র্যাডম্যান বললেন আফ্রিদি

সকল