২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

অনিন্দ্যের দিন রাত

-

অনিন্দ্যের চোখ বন্ধ। হাতে বেনসন। সে খুব আয়েশ করে বসে আছে। শরীরটা পেছনের টেবিলে ঠেস দেয়া। সেই টেবিলে বেশ কয়েকটা চায়ের কাপ, একটা চিনির কৌটা, আর কনডেন্স মিল্কের একটা কৌটা। চায়ের কাপে টুংটাং আওয়াজ করে রফিক মিয়া চা করে। চামচের মাথায় একটু দুধ, একটু চিনি দিয়ে অনিন্দ্যের দিকে কাপ এগিয়ে দেয়।
: নেন স্যার, চা।
: চা এখন খাবো না রফিক মিয়া।
: বানাই ফেলছি স্যার।
: আইচ্ছা, রেখে দাও।
অনিন্দ্যের মাথায় কবিতার লাইন। ‘চাঁদ রেখা আঁকা পায়ে নৃত্য তোলে বারোমাসি লবণরঙা সোনালি নূপুর’। তারপর কী যে হবে সে ভেবে পায় না। ফেসবুকের ওয়ালে চাঁপা মেয়েটার লোবান বুক, চায়ের দোকানে টেবিলে হেলান দিয়ে বসে অনিন্দ্য চাঁপা মেয়েটার সোনালি ত্বক দেখতে চায়। দেখতে পায়ও সে, দুধ সাদা ফেনিল ত্বক! আহা! চাঁপা মেয়েটার বুকে কী চাঁপা ফুলের গন্ধ? চাঁপা ফুলের ঘ্রাণটা কেমন কে জানে? সে দ্বিতীয় লাইন মেলানোর চেষ্টা করে। বুকের ভেতরে তাহার চাঁপার আঘ্রাণ..
সিগারেটের শেষ টানে আঙুলে ছ্যাঁকা লাগে। অনিন্দ্য চোখ খুলে রফিক মিয়ার চায়ে চুমুক দেয়।
: চা তো শরবত।
: স্যার, চা তো অনেক আগেই দিছি। আপনের চোখ বন্ধ দেখে ভাবলাম আপনি কবিতা ল্যাখতেছেন।
: রফিক মিয়া, যাই। বাকি চাটুকু একটানে শেষ করে অনিন্দ্য। তারপর উঠে পড়ে।
সারা বিকেল এদিক-ওদিক ঘুরতে থাকে। কিছুতেই পরের লাইন আর পাওয়া যায় না। কিন্তু পেতে যে হবেই। চাঁপা বলেছিল, একটা কবিতা লেখেন না আমার জন্য। যদিও লাইনটা চ্যাট বক্সে ছিল। কিন্তু অনিন্দ্য চাঁপার রিনরিনে কণ্ঠস্বর শুনতে পেয়েছিল। তখন চাঁপার মিহি ঠোঁটে ছিল চাপা হাসি, ভেবে ভেবে অনিন্দ্যের বুকের ভেতর ছলকে ছলকে ওঠে।
অনেক রাতে অনিন্দ্য ঘরে ফেরে। গোগ্রাসে ভাত গেলে, খাবারকে ওর একটা কাজ মনে হয়। তাড়াতাড়ি ও ভাত খাওয়ার কাজ সারে। খাওয়া সেরে রুমে এসে মাত্র সিগারেটটা ধরিয়েছে তখনই রুনু চিবিয়ে চিবিয়ে বলে, সিগারেট ফেলো।
রুনুর থমথমে মুখের দিকে তাকিয়ে একটা ঝড়ের আভাস পায়। ঝড়ের কারণ অনিন্দ্য বুঝতে পারে না। তবে আন্দাজ করে ওর মা, বোনের সাথে কিছু হয়েছে হয়তো। কিন্তু অনিন্দ্যের খুব বিরক্ত লাগে। অসহ্য লাগে। সংসারের এসব ঝগড়াঝাঁটি সে মেনে নিতে পারে না। ওর ইচ্ছে করে সব ছেড়েছুড়ে জঙ্গলে চলে যেতে। আজ এ সময় রুনুর মুখের দিকে তাকিয়ে মনে মনে ও বলে, আল্লাহ আজকের জন্য অন্তত মুক্তি দাও,কবিতাটা শেষ করি। অনিন্দ্য সিগারেটটা টেবিলে চাপ দিয়ে আগুনটা নিভিয়ে দেয়।
রুনুর মুখ থমথমে। অনিন্দ্যের মনে হয় রুনু ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য অপো করছে। রুনুর ফর্সা মুখ এখন লালচে, চোখের নিচে কয়েকটা ীণ ভাঁজ, ব্লাউজের একপাশে ঘামে ভেজা দাগ। রুনুর বয়স যেন কত? ভাবতে চেষ্টা করল অনিন্দ্য।
হুঁ, মনে পড়েছে, এখন সাতাশ। অনিন্দ্যের সাত বছরের ছোট। রুনুকে এখন দেখাচ্ছে চল্লিশের কাছাকাছি। রুনুর দিকে তাকিয়ে অনিন্দ্যের একটু বিতৃষ্ণা লাগে। কী টলটলে মুখ ছিল ওর! কিন্তু এখন? মধ্যবয়স্ক রমণী বললে কি ভুল হবে?
: তোমার বোনরে বলবা সকালে উঠে নাশতা বানাইতে যেন সাহায্য করে।
: আচ্ছা।
অনিন্দ্য বাধ্য ছেলের মতো ঘাড় হেলিয়ে বলে।
: তোমার মা বোনের কথাবার্তা শুনলে মনে হয় ওরা বিয়ে করিয়ে ছেলের বৌ আনে নাই, দাসী আনছে।
: মনে হয় আমার কোন জমিদারের সাথে বিয়ে হইছে! তোমার পরিবার জমিদার বংশ, আর আমি ফকিরনী বংশ।
: তোমার সাথে বিয়ে হইছে আট বছর হইছে। এখন পর্যন্ত একখান সোনার গয়না বানিয়ে দিলে না। বাপের বাড়ি থেকে যা আনছিলাম তাই শুধু।
অনিন্দ্য চুপ করে থাকে। রুনুর কথাবার্তা বিপজ্জনক দিকে মোড় নিতে থাকে। অনিন্দ্য ভাবতে থাকে কী করবে। উঠে বাইরে চলে যাবে? নাকি ঘুমের ভান করে পড়ে থাকবে? নাহ্, বাইরে চলে গেলে রুনুর মেজাজ টুক করে ওপরে উঠে যাবে। অনিন্দ্য এক পাশে শুয়ে পড়ে। কিছুণ পর বাতি নিভে যায়। তারও কিছুণ পর রুনুর ভারী নিঃশ্বাসের শব্দ শোনা যায়। অনিন্দ্য আস্তে করে উঠে বসে। রুমের ভেতরের মৃদু আলোয় অনিন্দ্য রুনুকে দেখে। তার পাশে শুয়ে আছে তার একমাত্র আত্মজ জায়েদ। জায়েদ অনিন্দ্য, এই সংসারের একমাত্র পিছুটান। প্রায় সময় অনিন্দ্য বসে বসে হিসাব কষে! তার বৃদ্ধ মা, অবিবাহিত বোন, এই যে শুয়ে আছে রুনু, যার শরীর একসময় কথা বলত, তাদের কারো প্রতিই কোনো টান নেই। যা আছে শুধুই দায়িত্ব। আস্তে করে ঘর থেকে বেরিয়ে বাইরে সিঁড়িতে বসে থাকে সে।
যখন গিয়েছে মরে পঞ্চমীর চাঁদ, মরিবার হলো তার সাধ ... ..
অনিন্দ্যের মরতে ইচ্ছে করে না। ঘোর লাগা কোনো প্রেম... অজস্র কবিতা... সন্ন্যাস জীবন... এই সংসার তার ভালো লাগে না। দিনের শেষে হাতে তার একমাত্র সিগারেট, দাম যার বারো টাকা।
অনিন্দ্য নিবিষ্ট মনে সিগারেটে টান দেয়। তারপরই সে পেয়ে যায় পরের লাইন।
বুকের ভেতরে তার চারুজ ফানারকেলী, দুই চোখে বিধুমুখী শিকারি হরিণ ...
অনিন্দ্যের ঘোর লাগা চোখে চাঁপার শরীরের আগমনী গান। কবিতা যখন শেষ হলো তখন মধ্য রাত। মধ্য রাতেও ফেসবুক থাকে সচল। চাঁপা তখনো জেগে।
: একটা কথা বলতে চাই,বলব?
: বলেন না।
: বলতে ভয় লাগে।
: কবির দেখি অনেক ভয়। সাথে হাসির ইমোটিকন।
অনিন্দ্য চেয়ে থাকে। ওর মনে হয় চাঁপা হাসছে, ভেঙে পড়া হাসি, ইশারার হাসি।
: আপনি কি আমার বোষ্টমী হবেন?
: সেতো হতেই চাই। কিন্তু লোকে যে মন্দ বলবে।
সাথে দাঁত বের করা হাসি, ভেংচি দেয়া হাসি।
অনিন্দ্য চেয়ে থাকে অন্ধকার আকাশের দিকে। তারপর ঘরে ফিরে মশারির ভেতরে ঢুকে পড়ে। শুতে গিয়ে নাকে আসে রুনুর ঘামে ভেজা গায়ের গন্ধ। অনিন্দ্য উল্টো দিকে ফিরে শোয়।
বেশ কয়েক দিন পর খুব ভালো ঘুম হয়। একটা কবিতা লেখার আনন্দ লেগে থাকে ঠোঁটে।

গত পাঁচটা দিন ধরে জায়েদের জ্বর। দুই দিন আগে থেকে এন্টিবায়োটিকও খাওয়ানো হচ্ছে; কিন্তু কিছুতেই জ্বর কমছে না। সংসার নামক জায়গাটা স্থবির হয়ে গেছে। রুনু ঘণ্টা দুয়েকের জন্য রান্নাঘরে ঢোকে। ভাত, ডাল, আলু সেদ্ধ করে রেখে দেয়। অনিন্দ্য বিকেলে বাড়িতে এসে সরিষার তেল দিয়ে ভর্তা করে, তারপর ভাত খায়। ছেলেটার পাশে বসে থাকে ঘণ্টা দুয়েক। জ্বর তপ্ত ছেলেটার মুখের দিকে তাকিয়ে তার বুকের ভেতরে কষ্ট দলা পাকতে থাকে। সে বসে বসে জায়েদের মাথায় হাত বোলায়। নিজের মতো বানিয়ে বানিয়ে গল্প শোনায়। বানানো গল্প কখনো কখনো এদিক-ওদিক চলে যায়। রুনু তখন উঠে গোসল করতে যায়। ছেলেটা জ্বরের ঘোরে ভুলভাল কথা বলে, বাবার ওলটপালট গল্প শোনে, যে গল্পে কিরনপালা পাথর হয় না। তারপর বাবাকে জড়িয়ে ধরে রাখে। জায়েদের শরীরের উত্তাপে অনিন্দ্যের শরীরে জ্বর জ্বর লাগতে হয়। রুনু যখন আরো কিছু কাজ সেরে রুমে আসে অনিন্দ্য নিঃশ্বাস ফেলে বাঁচে। এই সংসারের একমাত্র পিছুটান। লোকে বলে জায়েদ অনিন্দ্যের কার্বন কপি। কিন্তু একজন মানুষ কার্বন কপি হলেও তো সে এটা নিজে নয়। নিজের ুধা তৃষ্ণা, কাম প্রেমের জগতে কার্বন কপিও হার মানে। এ সময় অনিন্দ্য রুনুর ওপর কৃতজ্ঞ থাকে। রুনুর জন্য দ্বিতীয় অনিন্দ্য ভালো থাকে।
আজ সকালে জায়েদের জ্বর দেখা যায় এক শ’ চার। জ্বরের ঘোরে ছেলেটা শুধু ভুল বকেছে। ওষুধ খাওয়ার কিছুণ পর যখন ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়ে তখন জায়েদ উঠে বসে। বাবাকে জড়িয়ে ধরে বলে, বাবা, আমি রফিক মিয়ার দোকানে চা খাবো। রুনু তার গর্তে ঢোকা চোখ তুলে ছেলেকে ধমকায়।
: না,একদম নয়। তুমি এখন ভাত খেয়ে তারপর দুধ খাবা।
ছেলে বাবার গলা জড়িয়ে ধরে।
: বাবা, মাকে বলো, আমি দুধ খাবো না।
অনিন্দ্য ছেলের মাথায় হাত বোলায়।
: দেখো, এখন বাজে সাড়ে ৮টা। আমার অফিস ৯টা। এখন তুমি ঠিকঠাক মতো খেয়ে নাও। আমি বিকেলে বাসায় ফিরে তোমাকে রফিক মিয়ার চায়ের দোকানে নিয়ে যাবো।
জায়েদ বাধ্য ছেলের মতো ঘাড় নাড়ে।
অনিন্দ্য বাড়ি ছেড়ে বেরোয়।
অফিসে ঢোকার কিছুণ পরেই চাঁপার ফোন। বেশ কিছু দিন আগে অনিন্দ্য একদিন ফোন নাম্বার দিয়েছিল।
চাঁপার ছবির মতোই হেয়ালি আর রহস্যে ভরা চাঁপার কণ্ঠ।
: অনিন্দ্য, আপনি না আমার জন্য গৃহত্যাগী সন্ন্যাসী হতে চান।
অনিন্দ্যের শব্দ আটকে যায় কিছুণের জন্য।
: আমি অসুস্থ ছিলাম।
ছেলের অসুস্থতার কথা কেন যেন ও বলতে পারে না। গলায় শব্দ আটকে গিয়ে বের হয় ও অসুস্থ।
: আহা! আসেন না আজ!
: কোথায়?
: আমার বাসায়।
: আপনার বাসায়?
: হ্যাঁ, আজ বিকেলে কয়েকজন বন্ধুকে বলেছি।
: বিকেলে?
তারপরেই হাসতে হাসতে ভেঙে পড়ে চাঁপা।
: আরে আসেন তো,এই তো, সেগুনবাগিচায়।
ফোন রেখে দিয়ে দুপুর পর্যন্ত কোনোভাবে কাটিয়ে দেয় অফিসে। তারপরই বের হয়ে পড়ে। মনটা খচখচ করতে থাকে যদি গোসল সেরে ফুরফুরা হয়ে যেতো। কিন্তু তাতো সম্ভব নয়। আরো দুবার ফোন করে অনিন্দ্য ঠিকানাটা জেনে নেয়। দুই বক্স চকোলেট কেনে সতের শ’ টাকা দিয়ে, চাঁপা ডার্ক চকোলেট খুব পছন্দ করে। এক তোড়া ফুল, দাম নিলো আড়াই শ’ টাকা। সরকারি চাকরি করা অনিন্দ্যের মনে রইল না তাকে অনেক হিসাব করে চলতে হয়। মনে রইল না মাসের শেষে হাজার-খানেক টাকাও অনেক তার জন্য। চাঁপার বাসায় পৌঁছতে তার সন্ধ্যা লেগে যায়। ততণে গেস্টরাও চলে এসেছে। দুইজন নারী, আর তিনজন পুরুষ।
চাঁপা পরিচয় করিয়ে দেয় বন্ধু বলে। এ কথায় ও-কথায় চলে নানা কথা। অনিন্দ্য সব সময় আড্ডাবাজ; কিন্তু আজ তার আড্ডার চেয়ে মন টানছে বেশি চাঁপা। ফেসবুকের ছবির মতোই। শরীরটা যেন কলমি লতা। শরীর থেকে মিষ্টি সুবাস বেরোয়। চাঁপা প্রায় একা থাকে এ বাড়িতে। তার বরকে প্রায়ই বিভিন্ন টুরে যেতে হয়। চাকরি করতে তার ভালো লাগে না। চাঁপার ভালো লাগে আড্ডা দিতে। প্রায়ই তার বাসায় চলে আড্ডা। আজ সে রকমই এক আড্ডায় হাজির অনিন্দ্য। অনিন্দ্য সুপুরুষ কিনা ও জানে না। তবে নিজেকে ও বড় ভালোবাসে। যারা নিজেকে ভালোবাসে তাদের কখনো কখনো লোকে স্বার্থপর বলে। নার্সিসিস্ট বলে। অনিন্দ্যও নিজেকে বড় ভালোবাসে। সেই বিকেল থেকেই তার ছেলে জায়েদ তার জন্য অপো করে আছে। কখন তার বাবা আসবে, কখন তাকে নিয়ে রফিক মিয়ার দোকানে যাবে। আর সে বড়দের মতো দুধ চা খাবে।
কখনো কখনো তার বাবা বলে, জায়েদ, তুমি তো খুব বড় হয়ে গেছো!
জায়েদের তখন খুব ভালো লাগে।
Ñআচ্ছা, এক কাজ করা যায়, আজ আমরা দুইজনেই পিরিচে চা ঢেলে খাই।
জায়েদ আর তার বাবা দুইজনেই তখন পিরিচে চা ঢেলে খায়।
অনিন্দ্যের এসব মনে নেই। সে নিজেকে ভালোবাসে। তাই সে স্বপ্ন দেখে একদিন সে ইট কাঠ পরিবেষ্টিত সমাজ ছেড়ে দেবে। কোনো এক পাহাড়ে চরে বেড়াবে, আর কবিতা লিখবে।
আজ চাঁপার বাড়িতে এসে জৌলুশ, সৌন্দর্য দেখে অনিন্দ্য ভুলে গেল জ্বরতপ্ত জায়েদের মুখ, রাত জেগে কান্ত রুনুর মুখ। পানপাত্রে তার খুব রুচি নেই, আবার অনীহাও নেই। তাই বলে সে এসব খায় তাও ঠিক নয়। কারণ এসব সহজলভ্য নয়। গ্লাস শেষ হয়ে গেলে সে আবার গ্লাস ভরে নেয়। আবেশে আর সে অনিন্দ্য সব ভুলে যেতে থাকে।

 


আরো সংবাদ



premium cement
চতুর্থ দফা ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি : এবারের তাপদাহ শেষেই বৃষ্টিপাতের আশা ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য নামাজে হাজারো মুসুল্লির কান্না পোরশার নোচনাহারে ৩টি দোকান পুড়ে গেছে খুলনা বিভাগ ও ৬ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ ‘১ টাকার কাজ ১০০ টাকায়, ৯৯ যায় মুজিব কোটে’ রাত পোহাতেই রুদ্ধদ্বার অনুশীলন শুরু বাংলাদেশের সাটুরিয়ায় প্রশান্তির বৃষ্টি চেয়ে সালাতুল ইসতিসকা আদায় ইরান নিয়ে মার্কিন হুঁশিয়ারি পাকিস্তানকে গাজায় গণকবরের বিষয়ে ইসরাইলের কাছে ‘জবাব’ চেয়েছে হোয়াইট হাউস দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান বাস্তবায়ন করা হলে হামাস অস্ত্র ছাড়তে রাজি শনিবার থেকে শুরু গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা, প্রস্তত জবি

সকল