২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

হত্যা মামলা থেকে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ সবাই খালাস

-

ফরিদপুরের সালথায় চাঞ্চল্যকর ভাওয়াল ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ লিটন আলম (৩২) হত্যা মামলায় সকল আসামী বেকসুর খালাস পেয়েছেন।

সোমবার ফরিদপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হেলালউদ্দিন এ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন। এসময় আসামীগণ আদালতে হাজির ছিলেন।

সালথা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওয়াহিদুজ্জামানসহ এই মামলায় ৩৩ জন আসামী ছিলেন। এদের মধ্যে তিনজন আসামী বিচার চলাকালীন মারা গেছেন।

আদালত সূত্র জানায়, এ হত্যা মামলার এজাহারে ঘটনাস্থল যেখানে দেখানো হয়েছে এবং যেভাবে হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তা প্রমাণে রাষ্ট্রপক্ষ ব্যর্থ হয়েছে। একারণে মামলার সকল আসামী খালাস পেয়েছেন।

২০০৮ সালের ২১ মার্চ সকাল ৯টার দিকে খুন হন সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের ইউসুফদিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল আলি মাতুব্বর ছেলে ও ভাওয়াল ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক লিটন আলম। তিনি একজন পল্লি চিকিৎসক ছিলেন। লিটন বিবাহিত এবং তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

মামলার এজাহার সুত্রে জানা যায়, ওষুধ আনার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়ে ইউসুফদিয়া গ্রামের হাই মাতুব্বরের বাড়ির সামনে লিটনকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। পরদিন লিটনের ভাই শাহ আলম বাদী হয়ে সালথা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

গত ২০০৮ সালের ২৮ সেপ্টম্বর হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সালথা থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উত্তম কুমার সাহা ওয়াহিদুজ্জামানসহ ৩৩ জনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। ও

মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী সানোয়ার হোসেন জানান, ওয়াহিদুজ্জামানসহ ৩০ জন আসামি আদালতে হাজির ছিলেন।

 


আরো সংবাদ



premium cement