দুই গোয়েন্দার অভিযান
- রকিব হাসান
- ২৭ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০
নয়.
বাকি দিনটা শহর দেখে কাটাবে ঠিক করল ছেলেরা। হোটেলের ক্লার্ক বলল একটা ক্যারুসা ভাড়া করতে। ক্যারুসা হলো এক ঘোড়ায় টানা টমটম গাড়ির মতো। ক্লার্কের পরামর্শ ভালোই মনে হলো ওদের। আস্তে আস্তে চলবে গাড়ি, তাতে দেখার সুবিধা হবে।
শহরের ঠিক মাঝখান থেকে এখানকার সব ক’টা মেইন রোড চতুর্দিকে বেরিয়ে গেছে। রাস্তাগুলোর দুই পাশে সাদা রঙ করা সারি সারি বিল্ডিং।
এক জায়গায় বেশ কিছু কিউরিও শপ দেখে গাড়ি চালককে থামতে বলল ডোনাল্ড। সাহারা মরুভূমির দক্ষিণাঞ্চলের আদিবাসীদের তৈরি প্রচুর অ্যান্টিক দেখল এখানে।
‘দেখো, কী সুন্দর!’ ছোট একটা পাথরের মূর্তি তুলে নিলো ডোনাল্ড। পাথরে খোদাই করা জিনিসটা একেবারে জ্যান্ত মনে হচ্ছে। ‘এ রকম একটা কুকুর কেনার ইচ্ছে আমার বহুকালের।’
‘অদ্ভুত চেহারা,’ নেড বলল। ‘কোন জাত?’
‘বেসেঞ্জি,’ ডোনাল্ড জানাল। ‘আফ্রিকান কুকুর। মাথাটা দেখেছ, কেমন লম্বা?’
‘এই কুকুরের কথা শুনেছি,’ রেজা বলল। ‘কখনো দেখিনি।’
ডোনাল্ড বলল সে দেখেছে, জ্যামাইকায়। ‘এ রকম একটা কুকুর পোষার ইচ্ছে আছে আমার। বহু পুরনো জাতের কুকুর এগুলো। খ্রিষ্টের জন্মের তিন হাজার বছর আগে মিসরের ফারাওরা পুষতেন। তারপর বহুকাল এ সব কুকুরের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। তারপর হঠাৎ করেই আবার চোখে পড়ে আফ্রিকার জঙ্গলের পিগমিদের বস্তিতে। ওখান থেকে সভ্য জগতে নতুন করে আমদানি শুরু হয়।’
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা