দুই গোয়েন্দার অভিযান
- রকিব হাসান
- ২০ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০
চার.
‘কী ভয়ঙ্কর!’ মিনাফুপু বললেন। একটু দূরে দাঁড়িয়ে ছেলেদের সব কথা শুনেছেন তিনি।
‘হ্যাঁ, সত্যিই ভয়ঙ্কর!’ পরদিন বিকেলে মিনাফুপুর সাথে একমত হয়ে ডোনাল্ডও বলল। ইয়েলো বিচে পৌঁছে গেছে সে। এয়ারপোর্টে এগিয়ে আনতে গিয়েছিল তাকে রেজা-সুজা।
ব্রুকার আর টেনি যে প্লেনে এসেছে, তাতে করে আসতে পারেনি সে। শয়তানিটা করেছে ট্যাক্সি ড্রাইভার। বুঝতে পারেনি, ট্যাক্সি ড্রাইভার ব্রুকারের লোক। তাকে ঘুষ খাইয়ে ডোনাল্ডকে দেরি করিয়ে দিয়েছে, তাতে প্লেন মিস করেছে সে, পরের প্লেনে আসতে বাধ্য হয়েছে।
রান্নাঘরে বসে চা খেতে খেতে সব কথা জানাল সে। বলল, তার নানারও ধারণা, আফ্রিকানাস রেক্স জাহাজের ক্যাপ্টেনের কেবিনে ছিল মুখোশটা। আরো একটা কথা বলেছেন তার নানা, মুখোশের মধ্যেই রয়েছে গুপ্তধনের সন্ধান। তার ধারণা, মুখোশটার দাড়িগুলোতে রয়েছে পথের নিশানা। ঠিকমতো ওগুলোর মানে বের করতে পারলে খুঁজে বের করা যাবে সেই হারানো শহর আর বহুকাল আগে সাহারায় হারিয়ে যাওয়া সেই ‘রহস্য-কাফেলা’র যাত্রাপথ।
শুনে ভীষণ উত্তেজিত বোধ করতে লাগল রেজা-সুজা।
সুজা বলল, ‘রেজা, কী করা যায় বলো তো? ওই গুপ্তধন খুঁজতে হলে আমাদের আফ্রিকায় যেতে হবে।’
‘যেতে হলে যাবো। ডোনাল্ডকে সাথে নেবো আমরা। আরো অনেক কিছুর সাথে দোভাষীরও কাজ করতে পারবে সে। তার শেখা সোয়াহিলি আমাদের অনেক কাজে লাগবে।’
সব শুনে মিনাফুপু বললেন, ‘তোদের কী মাথা খারাপ হলো? আফ্রিকায় যাবি গুপ্তধন খুঁজতে!’
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা