জা পা নে র উ প ক থা অতি চালাকের গলায় দড়ি
- রূপান্তর : শেখ আবদুল্লাহ নূর
- ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯, ০০:০০
(গত দিনের পর)
গাছের গুঁড়ির ভেতর লুকিয়ে থাকা দ্বিতীয় বৃদ্ধটি এ কথা শুনতে পায়। আর দেরি করে না সে।
আড়াল থেকে বের হয়ে সরাসরি চলে যায় সে দানবকুলের ভেতরে। গিয়েই কুর্নিশ করে দলনেতা রাক্ষসকে। বলে, অনেকক্ষণ আমি অপেক্ষায় ছিলাম, হে মান্যবর। এবার তোমার অনুমতি পেলে নৃত্য শুরু করি। দানবনেতা বলে, হ্যাঁ অনুমতি দেয়া হলো। নৃত্য শুরু করো তোমার। নৃত্যে নৃত্যে তুষ্ট করো আমাদের। আমাদের সন্তুষ্ট করতে পারলে অনেক উপহার আছে আজ।
আসলে এই বৃদ্ধলোকটি ভাবছে, এরা হলো দৈত্যকুল। এরা নাচের কী বোঝে? যেনতেন লাফালাফি করলেই ওরা খুশি হবে। বলবে, এমন নৃত্য জীবনেও দেখিনি। গতকালকের চেয়েও আজ ভালো নেচেছ তুমি। কী উপহার চাও, বলো?
এমনটি ভেবে সে নাচতে শুরু করে। জীবনে যে লোক কোনো দিন নাচেনি, সে নাচবে কী করে? বাজনার সাথে নাচের তাল-লয়-ছন্দ কিছুই মিলছে না। শেষে দলনেতা রাক্ষসটি বলেই ফেলে, খামোশ! (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা