দুই গোয়েন্দার অভিযান
- রকিব হাসান
- ০২ ডিসেম্বর ২০১৯, ০০:০০
তেরো.
‘সেটাই ভালো হয়,’ সুজা বলল। ‘তো, রাত তো অনেক হলো? ঘুমাতে যাবো, নাকি? ডোনাল্ড, তুমি ইচ্ছে করলে থেকে যেতে পারো।’
‘ঠিক আছে, থাকলাম।’
মোম নিভিয়ে শুয়ে পড়ল রেজা। ঘুমানোর আগে ডোনাল্ডকে বলতে শুনল, জিমিকে বলছে, চৌদ্দ শ’ শতকে পশ্চিম আফ্রিকার অসম্ভব ধনী এক সুজা ছিল মানসা মুসা...
রাতের দিকে কোনো এক সময় থেমে গেল ঝড়। পরদিন সকালে যখন ঘুম ভাঙল ওর, শাটারের ফাঁক দিয়ে ঘরে ঢুকছে ক্যারিবিয়ানের সূর্যালোক। উঠে গিয়ে শাটার খুলে দিলো সে। আলোর বন্যায় ভেসে গেল ঘরের ভেতরটা। কপালের ওপর হাত রেখে রোদ আড়াল করে সাগরের দিকে তাকাল। সৈকতে জটলা করছে কয়েকজন লোক। উত্তেজিত মনে হচ্ছে ওদেরকে।
ঘুম ভেঙেছে রেজার। বিছানায় থেকেই বলল, ‘কিছু একটা হয়েছে!’
ঘুম সবারই ভেঙেছে। দ্রুত বিছানা ছাড়ল। বাইরে বেরোনোর জন্য কাপড় পরতে শুরু করল।
‘আগে নাশতাটা খেয়ে নিলে হতো না?’ নেড বলল।
‘তুমি বানাও, আমরা দেখে আসি,’ সুজা বলল।
“ঠিক আছে। কার ক’টা ডিম লাগবে আর ক’টা করে মাংসের বড়া, বলে যাও।”
‘তোমার ইচ্ছেমতো বানাতে থাকো,’ হেসে বলল সুজা। ‘নিজের ভাগটা বেশিই নিয়ো, আপত্তি নেই আমাদের।’
সোজা রান্নাঘরের দিকে রওনা হয়ে গেল নেড। হাসাহাসি করতে করতে কটেজ থেকে বেরিয়ে এলো বাকি সবাই। সৈকতে কী কারণে উত্তেজিত হয়ে আছে লোকগুলো, দেখতে চলল। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা