অতি চালাকের গলায় দড়ি
- রূপান্তর : শেখ আবদুল্লাহ নূর
- ০১ ডিসেম্বর ২০১৯, ০০:০০
(গত দিনের পর)
দৈত্যরা প্রথমে নিজেদের মধ্যে এক মানবকে দেখে হকচকিয়ে যায়। কী অদ্ভুত কাণ্ড। রাক্ষসদের জলসায় জ্যান্ত মানুষ! তাও আবার নির্ভয়ে নেচে চলছে। কিছুক্ষণ পর বৃদ্ধলোকটির নাচ ও তালের ছন্দে দানবকুলের মধ্যে আনন্দের ঢেউ বয়ে যায়। এমন সুন্দর নাচ দৈত্যরা জীবনে দেখেনি। তারা আনন্দের আতিশয্যে উদ্বেলিত হয়। নাচের প্রশংসায় একাট্টা হয়ে যায় সবাই।
ওলো বন্ধু! কী অবাক করা কাণ্ড দেখছো? দৈত্যদের মধ্য থেকে শিংওয়ালা এক রাক্ষস বলে, এমন তাল-লয় ও ছন্দের নৃত্য লো সখী, কখানো দেখিনি। পাখির ঠোঁটের মতো দেখতে আরেক দানব বলে, ঠিকই বলেছ সখী, এমন শৈল্পিক নৃত্য। আহা! একমাত্র মনুষ্যকুলই করতে পারে। দৈত্যকুলের সাধ্যি নেই এমন নাচ দেখানো। লম্বা কানওয়ালা দৈত্যটি দুই কানে বাতাসে ঝাপটা মেরে বলে, মানুষটা পুরস্কার পাওয়ার দাবিদার, কী বলো তোমরা? শিংওয়ালাটা মাথা হেলিয়ে-দুলিয়ে বলে, তা ঠিক বলেছ সখা, এমন নাচ যদি প্রতিদিন দেখা যেত। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা