২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫
`

দুই গোয়েন্দার অভিযান

-

আঠার.
মাথা ঝাঁকাল রেজা। ‘তা বটে। চলো, বেরোই। বাড়ির ভেতরের অনেক কিছুই দেখা এখনো বাকি। রহস্যগুলোর সমাধানও করতে হবে।’
কোনো রহস্যের তদন্ত করতে গেলে সব সময় একটা ডিটেক্টিভ কিট সাথে রাখে সুজা। প্যান্টের পেছনের পকেট থেকে সেটা বের করল। পানি নিরোধক ছোট্ট একটা প্যাকেট, তার হাতের মুঠোর সমান। কিন্তু তাতেই ভরা আছে অতি জরুরি সব যন্ত্রপাতি, ভাঁজ করে কিংবা নানাভাবে সেগুলোকে ছোট করে প্যাকেটে ভরে রেখে দেয়া যায়। সে রকমই একটা যন্ত্র, একটা খুদে টর্চ। আলোটা সরু হলেও খুবই তীক্ষè আর জোরাল। সেটা জ্বেলে বলল, ‘আমি রেডি।’
নিঃশব্দে হলঘর ধরে এগোল ওরা। প্রতিটি ঘরে ঢুকে ঢুকে দেখতে লাগল রেজা-সুজা, ঘরের বাইরে পাহারায় থাকল নেড। প্রতিটি ঘরই খালি, শুধু একটা করে বিছানা আর একটা টেবিল ছাড়া আর কোনো আসবাব নেই। মানুষজনও নেই।
চতুর্থ ঘরটাতে ঢুকে সুজার হাত খামচে ধরল রেজা। ‘ওই দেখো, বিছানাটার ওপাশে!’
দ্রুত ঘরের অন্যপ্রান্তে চলে এলো ওরা। টর্চের আলো ফেলল সুজা। দেয়ালে আঁকা একটা চোখের ছবি। পাশে ছোট্ট করে লেখা : রে.উ.।
এই চোখ ফিরোজ মুরাদের গোয়েন্দা সংস্থার সাঙ্কেতিক চিহ্ন। ছবির পাশে নামের আদ্যাক্ষর বলে দেয় ছবিটা কার আঁকা।
‘রে.উ. মানে রেড উইলকিলসন!’ চেঁচিয়ে উঠল সুজা। ‘তার মানে রেড এখানে ছিল। কোনোভাবে একটা পেনসিল জোগাড় করে ছবিটা এঁকে রেখে গেছে।’
‘কিন্তু এখন কোথায়?’ নিজেকেই প্রশ্ন করল যেন রেজা। (চলবে)

 


আরো সংবাদ



premium cement
জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য ক্যাম্পে ডাক পেলেন ১৭ ক্রিকেটার, নেই সাকিব-মোস্তাফিজ উত্তর গাজায় আবারো ইসরাইলের গোলাবর্ষণ ধামরাইয়ে তাপদাহে জনজীবন কাহিল, ডায়রিয়াসহ জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশী কেএনএফ সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতাসহ কারাগারে ৭ স্থিতিশীল সরকার থাকায় দেশে উন্নয়ন হয়েছে : ওবায়দুল কাদের ক্যাসিনো সম্রাট সেলিম প্রধানের মনোনয়নপত্র বাতিল রাজশাহীর পদ্মায় গোসলে নেমে ৩ শিশুর মৃত্যু দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যা : ৫ ঘণ্টা অবরুদ্ধ ফরিদপুর-খুলনা মহাসড়ক দুমকিতে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে সভাপতির নির্দেশে ক্লাস চালু সিদ্ধিরগঞ্জে দেশীয় অস্ত্রসহ ৩ ডাকাত গ্রেফতার

সকল