জাপানের দুই ব্যাঙের কথা
- শেখ আব্দুল্লাহ নূর
- ২০ মে ২০১৯, ০০:০০
(গত দিনের পর)
পাহাড়ের অপর প্রান্তে কয়োটোও দেখতে পায় সম্মুখে বিশাল উঁচু এক পাহাড়!
ওসাকা পাহাড়ের দক্ষিণ পাদদেশে, আর কয়োটো পাহাড়ের উত্তর পাদদেশে।
এবার পাহাড়ের পাদদেশ থেকে লাফিয়ে লাফিয়ে চূড়ায় উঠতে শুরু করে ওসাকা। প্রথম দিকে বেশ জোরে জোরে লাফিয়ে উঠছে সে। কিন্তু কিছু দূর ওঠার পর আর লাফাতে পারছে না। ক্লান্ত হয়ে পড়ছে। এবার সে হেঁটে হেঁটে উঠছে পাহাড়ে। পাহাড়ের অপর প্রান্তে কয়োটোরও সেই একই হাল। প্রথমে সেও লাফিয়ে লাফিয়ে উঠছিল। এখন ক্লান্ত হয়ে হেঁটে হেঁটে উঠছে। উঁচু পাহাড়। সহজে কি আর ওঠা যায়? চূড়ায় না উঠে তো পাহাড় ডিঙানোও যাবে না। পাহাড় না ডিঙাতে পারলে কাক্সিক্ষত শহরে যাবে কী করে?
কেষ্ট পেতে হলে কষ্ট তো করতেই হয়। কিছুটা ওপরে ওঠার পর পাহাড়ের দুই প্রান্তের ব্যাঙ দুটো বেশ ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তাই তারা পাহাড়ের গায়ে হেলান দিয়ে জিরিয়ে নেয় কিছুক্ষণ। তারপর আবার যাত্রা শুরু করে। চেষ্টা থাকলে উপায় হয়। ব্যাঙ দুটো মনে মনে বলছে, ‘বিশ্বভ্রমণের চেষ্টা আমাদেরকে উপায় একটা বের করে দেবেই’!
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা