ভা র তে র রূ প ক থা ময়ূরের জন্ম কেমন করে হলো
হাসান হাফিজ- ০৪ নভেম্বর ২০১৮, ০০:০০
(গত দিনের পর)
নানা রঙের কারুকাজ করা বড় সাইজের সেই রুমাল ছিল আসলে জাদুর রুমাল। ওই মেয়েটির বাবার দাদীর দাদী সেই রুমাল উপহার পেয়েছিলেন এক দেবীর কাছ থেকে। রুমালটি ছোঁয়ার সময় নির্দিষ্ট একটি মন্ত্র উচ্চারণ করার নিয়ম ছিল। সেই মন্ত্র উচ্চারণ করা না হলে স্পর্শকারীর জীবনে অমঙ্গুলে কিছু ঘটে যেত।
দিন যায়, রাত যায়। সময় বয়ে যেতে থাকে। সময়ের প্রবাহে একপর্যায়ে ওই মেয়েটির বাবা-মা দু’জনেরই মৃত্যু হয়। তাদের দু’জনেরই অবশ্য যথেষ্ট বয়স হয়েছিল। বুড়ো বাবা-মাকে হারিয়ে মেয়েটি ভারি দুঃখ পায়। এই শোক সহ্য করা কঠিন। একমাত্র সন্তান বলে মেয়েটিকে তারা ভীষণ ভালোবাসতেন। সময় গড়ায়। আস্তে আস্তে বাবা-মা হারানোর শোক এবং কষ্ট সয়ে আসে। এই দম্পতি সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে থাকে। কোনো ঝুটঝামেলা নেই। সংসারে সুখ উপচে পড়ে তাদের।
একদিন হয়েছে কী, দুপুরবেলা মেয়েটি সেই সিল্কের রুমাল রোদে দিয়েছিল। বাবার কাছ থেকে পাওয়া উপহারটি সে সব সময় সযতেœ আগলে রাখে। ওই দিনটি ছিল রৌদ্র ঝলমলে। সুন্দর আবহাওয়া। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা