২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ভারতের সয়নি, তাই বিশ্ব ঘৃণিত একাদশে মুশফিকের নাম

বাংলাদেশ দলের উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিম। - ছবি : সংগৃহীত

ক্রিকেট বিশ্বে ব্যাট কিংবা বল হাতে মাঠ মাতিয়ে সম্মান কুড়িয়ে নেন ক্রিকেটাররা। ফলে দর্শকদের কাছে ভালোবাসা যেমনি পেয়ে থাকেন তেমনি মুদ্রার উল্টো পিঠও দেখে থাকেন নানা কারণে। বিভিন্ন  বাজে কাজের জন্য সমালোচিত হয়েও থাকেন ক্রিকেটাররা।

এবার সেই সমালোচিত ক্রিকেটারদের নিয়ে ভারতের ক্রিকেট বিষয়ক সংবাদ মাধ্যম ক্রিকট্রেকার করেছে ঘৃণিত একাদশ। যেখানে বাংলাদেশ থেকে রয়েছে উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিমের নাম। আছেন একাধিক ভারতীয় ক্রিকেটারও।

এক নজরে দেখে নেয়া যাক ক্রিকট্রেকারের করা বিশ্বের ঘৃণিত একাদশ

১. সালমান বাট: পাকিস্তানের এই ওপেনার ব্যাটসম্যান ২০১০ সালে পুরো ক্রিকেট বিশ্বে ঘৃণার পাত্র হয়েই ছিলেন স্পট ফিক্সিংয়ের মত কলঙ্কিত কাজের জন্য।

২. জেসি রাইডার: নিউজিল্যান্ডের এই ক্রিকেটার মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে দুর্ঘটনা তো ঘটিয়েছেনই সেটাকে কেন্দ্র করে আবার মারামারি বাধিয়ে নিজের ক্যারিয়ারের অস্তিত্ব বিলীন করে দিয়েছেন তিনি।

৩. রিকি পন্টিং: ভারতের বিপক্ষে সবসময়ে প্রতিভার সাক্ষর রাখা সাবেক এই অজি অধিয়ানক ২০০৯ সালে সিডনি টেস্টে আম্পায়ার সাথে অসদাচরণ করার জন্য ক্রিকেট বিশ্বে নিন্দার পাত্র হয়েই ছিলেন লম্বা সময় ধরে।

৪. গ্রেট চ্যাপেল: সাবেক এই অজি অধিনায়ক ১৯৮১ সালে ফাইনাল ম্যাচে তার ছোটভাই ট্রেভর চ্যাপেলকে দিয়ে আন্ডারয়ার্ম বল করিয়ে সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন।

৫. মোহাম্মদ আজাহারউদ্দিন: ভারতীয় এই ক্রিকেটার অভিনেত্রী সঙ্গীতা বিজলিকে বিয়ে করে একাধিক সম্পর্কে জড়িয়ে সমালোচনার পাত্র হয়েছিলেন। আর ২০০০ সালে স্পট ফিক্সিং হল তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কলঙ্কিত অধ্যায়।

৬. মাইকেল ক্লার্ক: ২০১৫ বিশ্বকাপ জয়ী এই অধিনায়ক ২০০৭-০৮ সালে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে সাধারণ বিষয় নিয়ে শচীন টেন্ডুলকার এবং শেবাগের সাথে বাকবিতণ্ডায় জড়ালে ভারতীয় দর্শকদের কাছে ঘৃণার পাত্র হন তিনি।

৭. মুশফিকুর রহিম: ২০১৬ টি-২০ বিশ্বকাপে ভারত দল উইন্ডিজের কাছে হারলে মুশফিকুর রহিম তার সত্যায়িত ফেসবুক পেইজে একটি ছবি পোস্ট করে আনন্দ উদযাপন করেছিলেন। যা গায়ে সয়নি ভারতীয় সমর্থকদের।

৮. শ্রীশান্ত: ভারতীয় এই পেসারের ক্যারিয়ারে ইতি টেনে দিয়েছে এক ফিক্সিং কাণ্ড। ২০১৩ সালে এমন কাণ্ডের জন্য আজীবন নিষিদ্ধ হয়েছেন তিনি।

৯. রবি চন্দ্রন অশ্বিন: আইপিএলের ১২তম আসরে জস বাটলারকে মানকাডিং আউটের ফাঁদে ফেলে আউট করার পর পুরো ক্রিকেট বিশ্বে বয়ে যায় সমালোচনার ঝড়। সেই ঝড় আর সামাল দিতে পারেননি এই স্পিনার।

১০. মোহাম্মদ আসিফ: পাকিস্তানি এই পেসার ২০১০ সালে স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত ছিলেন। ফলে এমন ঘৃণ্য কাজের জন্যই তাকে রাখা হয়েছে এই তালিকায়।

১১. শেন ওয়ার্ন: অস্ট্রেলিয়ার স্পিন যাদুকর শেন ওয়ার্ন সমালোচনার ত্রে বিদ্ধ হয়েছেন বহু বার। ২০০৩ সালে মাদক গ্রহণ করে নিষিদ্ধ হওয়া, যৌন হয়রানি করা, বুকির সঙ্গে তার সম্পর্ক সহ ধুমপানের ছবি তোলায় কয়েকজন যুবককে মারধরের ঘটনাও ঘটান তিনি।


আরো সংবাদ



premium cement
চীনের আনহুই প্রদেশের সাথে ডিএনসিসি’র সমঝোতা স্মারক সই আ’লীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষ : ২ শতাধিক ককটেল বিষ্ফোরণ, আহত ৫ রাঙ্গামাটিতে ডাম্প ট্রাক খাদে পড়ে নিহত ৬, আহত ৮ প্রতিবাদ সমাবেশকারীদের গ্রেফতারের নিন্দা জামায়াতের ‘সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না’ ফরিদপুরে বেইলি ব্রিজ অপসারণ করে স্থায়ী ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন ঈশ্বরদীতে তাপমাত্রা ৪১.২ ডিগ্রি বাংলাদেশকে এভিয়েশন হাব হিসেবে গড়তে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য অশ্লীল নৃত্য পরিবেশনের অভিযোগে ৫ জন‌ আটক ঈশ্বরদীতে বৃষ্টির জন্য ইসতেসকার নামাজ তীব্র তাপদাহে খাবার স্যালাইন ও শরবত বিতরণ করল একতা বন্ধু উন্নয়ন ফাউন্ডেশন

সকল