টেলিনরের চোখে চলতি বছরের সম্ভাবনাময় প্রযুক্তি
- ১৮ জানুয়ারি ২০১৯, ০০:০০
টেলিনর গ্রুপের গবেষণা প্রতিষ্ঠান টেলিনর রিসার্চের বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা প্রতি বছর ভবিষ্যতের সম্ভাবনাময় ও বিশ্বজুড়ে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে এমন সাতটি প্রযুক্তি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। সম্প্রতি রাজধানীর বসুন্ধরার জিপি হাউজে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা অনুষ্ঠানে এবারের প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন টেলিনর রিসার্চের ভাইস প্রেসিডেন্ট বিয়র্ন হ্যানসেন। এই অনুষ্ঠানের আলোচক ছিলেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী মাইকেল ফোলি। এ বছরের বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ডিপফেক, আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ফাইভজির প্রসার, আইওটির (ইন্টারনেট অব থিংস) বিস্তৃত ব্যবহারের উত্থান, বাসায় ব্যবহারে ভয়েস অ্যাক্টিভেটেড চ্যাটবটস এবং সচেতনতামূলক বিষয় যেমন ডিজিটাল স্ক্রিনে থাকার সময়ের নিয়ন্ত্রণ ও মোবাইলচালিত গ্রিন টেকনোলজি।
হেড অব টেলিনর রিসার্চ বিয়র্ন টালে স্যান্ডবার্গ বলেন, চলতি বছর যুগান্তকারী উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ব্যবহার আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে ব্যাপক পরিসরে হবে বলেই আমরা মনে করি। যত পথই পাড়ি দিতে হোক না কেন; আমরা চাই, আমাদের জীবনে প্রযুক্তির ব্যবহার যেন নিরাপদ, বাস্তব ও ইতিবাচক হয়।
টেলিনর রিসার্চের মতে, ২০১৯ সালে ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান, অপারেটর এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো ডিপফেক কন্টেন্ট হ্রাসে কাজ করবে এবং এ নিয়ে বিস্তৃত পরিসরে গণসচেতনতামূলক নানা কর্মসূচির আয়োজন করবে। ফাইভজি প্রযুক্তির সম্ভাবনা পুরোপুরি উপলব্ধি এই বছরই বিশ্ববাসী করবে বলে টেলিনর মনে করে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, টেক্সট-নির্ভর চ্যাটবটস, ভয়েস-অ্যাক্টিভেটেড চ্যাটবটসে রূপান্তরিত হবে। বর্জ্য হ্রাস ও বিশ্বজুড়ে মানুষের জন্য পরিবেশবান্ধব অভ্যাস গড়ে তোলায় বিশ্বাসী ভোক্তাদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করছে মোবাইলচালিত সবুজ প্রযুক্তি।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী মাইকেল ফোলি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্যতম সহযোগী হিসেবে গ্রামীণফোন ধারাবাহিকভাবে এ দেশের বাজারে নতুন উদ্ভাবন নিয়ে আসবে এবং মানুষকে তার চাহিদা অনুযায়ী সেবা প্রদান করবে পাশাপাশি সমাজের ক্ষমতায়নেও বিশেষ ভূমিকা রাখবে। এ ব্যাপারে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা