২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫
`

সেকালের ঈদ

ঈদ আয়োজন
-


ঈদ বছরে দু’বার আসে। একটি ঈদুল ফিতর অপরটি ঈদুল আজহা। ঈদের এই নামগুলোর সাথে পরিচিত হয়েছি একালে এসে। সেকালে ঈদের একটির নাম ছিল বড় ঈদ। আরেকটির নাম ছিল ছোট ঈদ। ছোট ঈদ বলা হতো রোজার ঈদকে আর বড় ঈদ বলতাম কোরবানির ঈদকে। আর বড় ঈদ, সে তো শুরুই হতো ঈদের জামাতের পর। বড় ঈদের সবচেয়ে বড় আনন্দ ছিল কোরবানির গরু জবাই। বড় ঈদের আনন্দটা ঈদের দুই দিন আগেই শুরু হয়ে যেত। তিন কাকা মিলে কিনে আনতেন বিশাল বড় ষাঁড়। সেই ষাঁড় বেঁধে রাখা হতো বাড়ির আঙিনায়। দিনের বেশির ভাগ সময় ষাঁড়ের কাছেই কাটাতাম। এটা-সেটা খাওয়াতাম। ঈদের নামাজ শেষে দ্রুত বাড়ি আসতাম। কার গরু কখন জবাই হয় সেই খবর নিয়ে দূর থেকে দাঁড়িয়ে তা দেখতাম। আমরা ছোটরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শুধু দেখতাম। গরুর পেট থেকে বের করা হতো চর্বিজাতীয় এক ধরনের সাদা পর্দা। ছোট চাচা সেগুলো আমাদের ভাগ করে দিতেন। আমরা সেগুলো ভাঙা কলসের মুখে লাগিয়ে টিনের চালে শুকাতে দিতাম। কলসের খুলি ঈদের চার-পাঁচ দিন আগে থেকেই সংগ্রহ করে রাখতাম। বিকেল হলেই কচুর চিকন ডগা দিয়ে বাজানো শুরু করতাম ঢোল। ডুম-ডুম আওয়াজে মাতিয়ে তুলতাম সব বাড়ি। মধুর আনন্দঘন সেই দিনগুলো ঢোলের আওয়াজের মতো হারিয়ে গেছে জীবন থেকে। খুব মিস করি সেই দিনগুলোকে। খুব। খুব বেশি।
ভালুকবেড়, ময়মনসিংহ


আরো সংবাদ



premium cement
টি-২০ খেলতে সিলেটে পৌঁছেছে ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল খুলনায় হিটস্ট্রোকে এক ব্যক্তির মৃত্যু ভারতের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে কী বলল যুক্তরাষ্ট্র? জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য বাংলাদেশের প্রাথমিক দল ঘোষণা বৃষ্টির জন্য রাজশাহীতে ইসতিসকার নামাজ আদায় গাজীপুরে মহাসড়কের পাশ থেকে মৃত হাতি উদ্ধার প্রচণ্ড গরমের মধ্যে লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যা : প্রতিবাদ সমাবেশে পুলিশের গুলির নিন্দা জামায়াতের রাজধানীতে তৃষ্ণার্তদের মাঝে শিবিরের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ রাজশাহীতে সাড়ে ৬ কোটি টাকার হেরোইনসহ যুবক গ্রেফতার এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা

সকল